Logo
শিরোনাম

বিএনপি-জামায়াতের মদদপুষ্ট দিপ্তীষ হালদারের পদ প্রত্যাহার চেয়ে আ.লীগ নেতার আবেদন

প্রকাশিত:শনিবার ০৩ এপ্রিল ২০২১ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | ৮৭১০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image
দলের বিদ্রোহী হিসাবে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করার অভিযোগে ওই দিপ্তীশ কুমার হালদারকে তখন দল থেকে বহিস্কার করা হয়। পরে স্বেচ্ছা সেবকলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পাওয়ায় সংগঠনের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয়েছে

প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিদ্রোহী প্রার্থীকে দলীয় পদ থেকে প্রত্যাহার চেয়ে আবেদন করেছেন পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলা চেয়ারম্যান মাস্টার অমূল্য রঞ্জন হালদার। এ সংক্রান্ত একটি আবেদন পৌঁছে এ প্রতিনিধির কাছে। ওই আবেদন থেকে জানা গেছে, জেলার নাজিরপুর উপজেলা চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসাবে প্রতিদ্বদ্বীতা করা দিপ্তীশ কুমার হালদার স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় নতুন কমিটিতে সম্মানীত কার্য নির্বাহী সদস্য হিসাবে পদ পেয়েছে। ওই পদ থেকে তার (দিপ্তীষ কুমার হালদার) নাম প্রত্যাহার চেয়ে আবেদন করেছেন ওই উপজেলার আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন ও নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত চেয়ারম্যান।

দলের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে দেয়া ওই আবেদনের মাধ্যমে জানা গেছে, গত ২০১৯ সালের ৩১ মার্চ জেলার নাজিরপুর উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন ও নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হন ওই উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক আহবায়ক ও উপজেলা চেয়ারম্যান মাস্টার অমূল্য রঞ্জন হালদার। আর ওই নির্বাচনে আ.লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসাবে দোয়াত কলম প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন স্বেচ্ছাসেবকলীগ কেন্দ্রী নেতা দিপ্তীশ কুমার হালদার। সেসময় দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করায় ওই দিপ্তীশ কুমার হালদারকে দল থেকে বহিস্কার করা হয়।


ওই আবেদনে আরো উল্লেখ করা হয় বিদ্রোহী প্রার্থী ও ওই কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা সে সময় বিএনপি-জামায়াতের মদদে দলের মধ্যে বিশৃংখলা সৃষ্টির জন্যে তাকে প্রার্থী করা হয়। সম্প্রতি দেয়া এ অভিযোগের একটি কপি দলের নেতৃবৃন্দের কাছে পাঠিয়েছেন।

এ ব্যাপারে স্বেচ্ছা সেবকলীগ নেতা দিপ্তীষ কুমার হালদার জানান, আমি নির্বাচন করেছি তাতো মিথ্যা নয়। তিনিতো অভিযোগ দিতেই পারেন। তবে এ বিষয়টি নিয়ে নিউজ করার কি আছে?

এ ব্যাপারে আ.লীগ সমর্থিত নাজিরপুর উপজেলা চেয়ারম্যান মাস্টার অমূল্য রঞ্জন হালদার জানান, দলের বিদ্রোহী হিসাবে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করার অভিযোগে ওই দিপ্তীশ কুমার হালদারকে তখন দল থেকে বহিস্কার করা হয়। পরে স্বেচ্ছা সেবকলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পাওয়ায় সংগঠনের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয়েছে। তাই দলের সভাপতির কাছে তাকে সংগঠনের পদ থেকে প্রত্যাহার চেয়ে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে এ আবেদন করেছি।

তিনি আরো জানান, নির্বাচনে দিপ্তীশ কুমার হালদারের নেতৃত্বে তখন আমার নির্বাচনী ক্যাম্পে হামলা, অগ্নিসংযোগ ও কর্মীদের মারধর করে আহত করে। সময় দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করায় ওই দিপ্তীশ কুমার হালদারকে দল থেকে বহিস্কার করা হয়। ওই আবেদনে আরো উল্লেখ করা হয় বিদ্রোহী প্রার্থী ও ওই কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা সে সময় বিএনপি-জামায়াতের মদদে দলের মধ্যে বিশৃংখলা সৃষ্টির জন্যে তাকে প্রার্থী করা হয়। সম্প্রতি দেয়া এ অভিযোগের একটি কপি দলের নেতৃবৃন্দের কাছে পাঠিয়েছেন।

এ ব্যাপারে স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা দিপ্তীশ কুমার হালদার জানান, আমি নির্বাচন করেছি তাতো মিথ্যা নয়। তিনিতো অভিযোগ দিতেই পারেন। তবে এ বিষয়টি নিয়ে নিউজ করার কি আছে?

এ ব্যাপারে আ.লীগ সমর্থিত নাজিরপুর উপজেলা চেয়ারম্যান মাস্টার অমূল্য রঞ্জন হালদার জানান, দলের বিদ্রোহী হিসাবে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করার অভিযোগে ওই দিপ্তীশ কুমার হালদারকে তখন দল থেকে বহিস্কার করা হয়। পরে স্বেচ্ছা সেবকলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পাওয়ায় সংগঠনের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয়েছে। তাই দলের সভাপতির কাছে তাকে সংগঠনের পদ থেকে প্রত্যাহার চেয়ে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে এ আবেদন করেছি।

তিনি আরো জানান, নির্বাচনে দিপ্তীশ কুমার হালদারের নেতৃত্বে তখন আমার নির্বাচনী ক্যাম্পে হামলা, অগ্নি সংযোগ ও কর্মীদের মারধর করে আহত করে।


আরও খবর