Logo
শিরোনাম

কাঁচা মরিচে সেঞ্চুরি

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ এপ্রিল ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ নভেম্বর ২০২৩ | ১১৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রমজানে এবার উত্তাপ ছড়াচ্ছে কাঁচা মরিচ। রোজার সপ্তম দিনে কাঁচা মরিচের দাম সেঞ্চুরি পেরিয়েছে। মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে কাঁচা মরিচের দাম কেজিতে বেড়েছে ২০ থেকে ৩০ টাকা। প্রতিদিনের রান্নায় কাঁচা মরিচ ছাড়া চলে না। রোজায় এর ব্যবহার আরও বেশি। ফলে কাঁচা মরিচের দামের এমন ঊর্ধ্বমুখীতে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ মানুষ।

প্রকারভেদে কারওয়ান বাজারে যে মরিচ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৮০-১০০ টাকায়, সেই মরিচ এলাকার বিভিন্ন বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকা থেকে ১২০ টাকায়।

শনিবার (৯ এপ্রিল) রাজধানীর কারওয়ান বাজার, রামপুরা, বৌ-বাজার ঘুরে কাঁচা মরিচের দামের এমন ব্যবধান চোখে পড়ে।

এ বিষয়ে কারওয়ান বাজারে সবজি বিক্রেতা বাবু বলেন, সাধারণত বাজারে দুই ধরনের মরিচ বেশি বিক্রি হয়। একটিকে দেশিজাত, অন্যটিকে বিন্দু মরিচ বলে। কারওয়ান বাজারে দেশি মরিচের পাল্লা ৪০০-৪৫০ টাকা এবং বিন্দু মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকা পাল্লা। সরবরাহ আগের মতোই মনে হচ্ছে। তারপরও দাম একটু বেশি। অন্যদিকে মধুবাগ সবজি বিক্রেতা উজ্জ্বল বলেন, প্রতি পাল্লা মরিচ ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায় কিনলে গাড়ি ভাড়া ও অন্যান্য খরচ ধরে ৯০-১০০ টাকার ওপরে বিক্রি না করলে আমাদের চলে না। এক সপ্তাহের ব্যবধানে দাম বেড়েছে। কেন বেড়েছে বাজারের লোকজন বলতে পারছে না। এর মধ্যে বিন্দু জাতের মরিচ ১০০ টাকার বেশি দামেও বিক্রি করতে হচ্ছে। আজ আবার বেড়েছে বেগুনের দাম।

অন্যদিকে শনিবার বাজার ঘুরে শসার দাম তুলনামূলক কম পাওয়া গেছে। শসা বিক্রি হচ্ছে মান ভেদে ৪০-৪৫ টাকা কেজিতে। অন্যদিকে টমেটো বিক্রি হচ্ছে ৩০-৪০ টাকায়। এ বিষয়ে রামপুরা বাজারের ক্রেতা জাকির হোসেন বলেন, চাকরিজীবীদের বর্তমানে টিকে থাকা দায়। প্রতিদিনই কিছু না কিছু পণ্যের দাম বাড়ছে। সরকার বা সরকারের কোনো কোনো সংস্থার নিয়ন্ত্রণ নেই। মাঝখান থেকে আমাদের মতো নিম্নবিত্তের সমস্যার শেষ নেই।


আরও খবর

শখের নার্সারিতে সফল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মনির

মঙ্গলবার ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

জয়পুরহাটে ৮৫৫ হেক্টর জমিতে ভুট্টার চাষ

মঙ্গলবার ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩