Logo
শিরোনাম

কর্মরত হাসপাতালেই করা যাবে প্র্যাকটিস: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১০ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | ৬০৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, প্র্যাকটিসের জন্য ডাক্তারকে অন্য হাসপাতালে যেতে হবে না। এজন্য যে হাসপাতালে কাজ করেন। সেখানেই যাতে করে প্র্যাকটিস করতে পারেন সেটি ভাবা হচ্ছে। এটি অবশ্যই দ্বিতীয় শিফটে ব্যবস্থা করা হবে। স্পেশালাইজড ডাক্তারদের যাতে অন্য জায়গায় যেতে না হয় তারই অংশ হিসেবে এটি করা হবে। সাধারণ রোগীদের ও প্রকৃত সেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি ) বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম ( বিএসআরএফ) আয়োজিত সংলাপে এসব কথা বলেন তিনি।

মন্ত্রী বলেন, দেশের মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য সবার জন্য হেল্থ কার্ড দেয়া হবে। এবিষয়টি অনুমোদনের জন্য পরিকল্পনা কমিশনে রয়েছে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সাড়ে ১৩ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিকে প্রসব সেবা করা হয়েছে, এফডব্লিফ সি ২৪ ঘণ্টা ও সাত দিন চালু রাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ৩১-৫০ বেডে উন্নিত ৩০ টি, ৫০ -১০০ টি উপজেলায় উন্নিত করা হয়েছে, ২০০-২৫০ বেডে উন্নিত করা হয়েছে, বার্ণ ইউনিট, গ্যাস্ট্রো লিভার, হার্ট ইউস্টিটিউট ৪০০- ১২০০ বেডে উন্নিত করা হয়েছে, ৫ টি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কাজ শেষ হয়েছে। আরো ৫ টির কাজ চলছে। সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল ৫০০-১০০০ এ উন্নিত করা হয়েছে।

তিনি বলেন, ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট হাসপাতালের কাজ শুরু হবে। চিকিৎসা ডিসোন্ট্রালাইজেশনের অংশ হিসেবে ৮টি ডিভিশনাল হাসপাতাল নির্মাণের কাজ চলছে। ৬৪ টি জেলায় ডায়ালাইসিস করার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ৪ টি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যলয় করার কাজ চলমান রয়েছে, অচিরেই এটি উদ্বোধন করা হবে। ৩-৪ বছরে ১৫ হাজার ডাক্তার, ২০ হাজার নার্স এবং ১০ হাজার কর্মী নিয়োগ করা হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, সরকারি হাসপাতালে ৬০ হাজার বেড রয়েছে, সরকারি জনবল রয়েছে ৩ লাখ লোক। নতুন কর্ম পরিকল্পনা আরো ৩ লাখ লোক নিয়োগ দেয়া হবে।

তিনি সাংবাদিকদের বলেন, পোলট্রি ও ডেইরি সেক্টরে এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হচ্ছে। এগুলো নিয়ন্ত্রণের জন্য নীতিমালা করা হবে। এজন্য কাজ চলছে। এছাড়াও যারা বিভিন্ন মেডিকেলে মেশিনারিজ সরবরাহ করবে সেসব সরবরাহকরী প্রতিষ্ঠানকে বাধ্যতামূলতভাবে ৫ বছর সেবা নিশ্চিত করতে হবে।


আরও খবর