Logo
শিরোনাম

কঠোর লকডাউনেও খোলা থাকবে সব কাস্টমস হাউস

প্রকাশিত:শনিবার ২৬ জুন ২০২১ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | ৩৬৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে আগামী সোমবার থেকে কঠোর লকডাউনের ঘোষণা দিয়েছে সরকার। এই লকডাউনের মধ্যেও স্থল, সমুদ্র ও আকাশপথে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে দেশের সব কাস্টম হাউস ও শুল্ক স্টেশন খোলা থাকবে। একই সঙ্গে দেশের সব স্থলবন্দরও খোলা থাকবে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

এনবিআরের পরিচালক (তথ্য) সৈয়দ এ মুমেন আজ শনিবার বলেন, কিছুদিন আগে এনবিআরের কার্যক্রমকে জরুরি সেবার আওতায় আনা হয়েছে। তাই সরকার ঘোষিত লকডাউনের মধ্যেও কাস্টম হাউস ও শুল্ক স্টেশনের কার্যক্রম সচল থাকবে।

এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম বন্দর, মোংলা বন্দর ও বিমানবন্দরের শুল্ক কার্যক্রমের পাশাপাশি সারা দেশে ৩০টির বেশি শুল্ক স্টেশন কার্যকর আছে। আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে অন্যান্য দিনের মতো লকডাউনেও এসব শুল্ক স্টেশন খোলা থাকবে। এ ছাড়া এনবিআরসহ অন্যান্য মাঠপর্যায়ের কার্যালয়গুলোতে প্রয়োজনীয় জনবল দিয়ে সেবা অব্যাহত রাখা হবে বলে জানা গেছে।

দেশের ১২টি স্থলবন্দরের সব কটিই লকডাউনের সময় খোলা থাকবে। এই স্থলবন্দরগুলো হলোবেনাপোল, হিলি, সোনামসজিদ, ভোমরা, বাংলাবান্ধা, বুড়িমারী, তামাবিল, আখাউড়া, বিবিরবাজার, টেকনাফ, নাকুগাঁও ও সোনাহাট। এসব স্থলবন্দরে স্বাভাবিক কার্যক্রম চলবে।

বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, দেশের ১২টি স্থলবন্দরের সব কটিই লকডাউনের সময় খোলা থাকবে। এই স্থলবন্দরগুলো হলোবেনাপোল, হিলি, সোনামসজিদ, ভোমরা, বাংলাবান্ধা, বুড়িমারী, তামাবিল, আখাউড়া, বিবিরবাজার, টেকনাফ, নাকুগাঁও ও সোনাহাট। এসব স্থলবন্দরে স্বাভাবিক কার্যক্রম চলবে।

সরকারের এক তথ্য বিবরণীতে গতকাল শুক্রবার রাতে বলা হয়েছে, ২৮ জুন সোমবার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সারা দেশে কঠোর লকডাউন পালন করা হবে। এ সময় জরুরি কারণ ছাড়া কেউ বাড়ির বাইরে বের হতে পারবেন না। এ সময় সব ধরনের সরকারি-বেসরকারি অফিস বন্ধ থাকবে। জরুরি পণ্যবাহী ছাড়া সব ধরনের গাড়ি চলাচলও বন্ধ থাকবে। শুধু অ্যাম্বুলেন্স ও চিকিৎসাসংক্রান্ত কাজে যানবাহন চলাচল করতে পারবে।


আরও খবর

এলপিজির দাম আরও বাড়ল

বৃহস্পতিবার ০২ নভেম্বর 2০২3