Logo
শিরোনাম

মাস্ক থেকেও হতে পারে করোনা!

প্রকাশিত:সোমবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২০ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | ১৫৮৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image
বিশেষজ্ঞরা বলেন, এক মাস্ক না ধুয়ে বারবার ব্যবহার করলে তা খুব একটা কাজে দেবে না। বরং আগে থেকে জীবাণু লেগে থাকলে তা থেকে হতে পারে করোনা সংক্রমণ। এর থেকে বরং মাস্ক না পরলেও চলে।

ছোট-বড় সবার জন্যই মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক। মহামারি করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে সবচেয়ে কার্যকর হচ্ছে মাস্ক ব্যবহার করা।

তবে এই মাস্ক থেকেও হতে পারে করোনা!

সম্প্রতি গবেষকদের দাবি, মাস্ক না পরার চেয়েও ভয়ঙ্কর ব্যবহৃত মাস্ক ব্যবহার করা। করোনা আটকাতে তিন স্তরের মাস্ক ব্যবহার করা হয়। একই মাস্ক জীবাণুমুক্ত না করে ব্যবহার করলে ধীরে ধীরে তা কার্যক্ষমতা হারাতে থাকে। কারণ প্রথমবার ব্যবহারেই এটি সবচেয়ে বেশি কার্যকর থাকে।

বিশেষজ্ঞরা বলেন, এক মাস্ক না ধুয়ে বারবার ব্যবহার করলে তা খুব একটা কাজে দেবে না। বরং আগে থেকে জীবাণু লেগে থাকলে তা থেকে হতে পারে করোনা সংক্রমণ। এর থেকে বরং মাস্ক না পরলেও চলে।

সম্প্রতি ক্যালিফোর্নিয়া ব্যাপটিস্ট ইউনিভার্সিটির গবেষকরা জানিয়েছেন, বারবার ব্যবহার করা হলে মাস্কটি কার্যক্ষমতা হারাতে থাকে। এর জেরে পরের দিকে হাঁচি কাশির ড্রপলেট আটকানোর ক্ষমতা হারায় ও মাস্ক ব্যবহারকারীকে সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ হয়।

অনেক সময় ধুয়ে শুকানোর পর আবার মাস্কগুলো ব্যবহার করা হয়। তবে কয়েক বার ধোয়ার পর মাস্ক ধীরে ধীরে কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।

সার্জিক্যাল নতুন মাস্ক ৮০ শতাংশের বেশি ভাইরাসকে আটকাতে পারে। কিন্ত ডিসপোজেবেল সার্জিক্যাল মাস্ক একবারই ব্যবহার করা যায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘরে মাস্ক তৈরির সব থেকে ভালো মেটেরিয়াল হলো ভ্যাকুয়াম ক্লিনারে ব্যবহার হওয়া ব্যাগ। এটি ৮৬ শতাংশ কার্যকর। এরপরেই রয়েছে ডিস টাওয়েল যা ৭৩ শতাংশ কার্যকর। ৭০ শতাংশ কার্যকর আমাদের ঘরে ব্যবহারের সুতি কাপড়। কিন্তু কয়েকবার ধোয়ার পরে, মাস্কটি এর অর্ধেক জীবাণুও আটকাতে পারে না।


আরও খবর