রাজধানীর বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি আটাশ চাল বিক্রি হচ্ছে ৫৮-৬০ টাকা দরে। আর মিনিকেটের কেজি ৭৫ টাকা। বাজার ঘুরে দেখা যায়, বেশির ভাগ দোকানেই প্যাকেটজাত চিনি নেই। খোলা চিনি বিক্রি হচ্ছে ১১৫-১২০ টাকা কেজিতে। বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের প্যাকেটজাত লাল চিনি বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়। রামপুরা বাজারের আবু তাহের স্টোরের বিক্রেতা আবু তাহের মিয়া বলেন, আমার দোকানে চিনি নাই। কোনো কোম্পানি থেকেই চিনি পাইতেছি না আমরা। সয়াবিন তেলের বাজারও গরম। ৫ লিটারের বোতলজাত তেল বিক্রি হচ্ছে ৯০০ টাকায়। আর খোলা তেল প্রতিকেজি ১৯৫ টাকা।
দাম বাড়ায় মুরগির বিক্রি আগের চেয়ে কিছুটা
কমেছে বলে জানিয়েছেন রাজধানীর বিভিন্ন বাজারের বিক্রেতারা। ব্রয়লারের কেজি এখন ২২০
টাকা। লাল ডিমের ডজন ১৪৫ টাকা।
এদিকে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের ঊর্ধ্বগতির
বাজারে কিছুটা স্বস্তি নিয়ে এসেছে পেঁয়াজের দাম। এ সপ্তাহে দেশি পেঁয়াজের দাম ৫ টাকা
কমে ৩০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। আর আমদানি করা ভারতের পেঁয়াজের দাম ৩৫-৪০ টাকা।
সবজির বাজারে বাঁধাকপি, আলু ও টমেটো ছাড়া
প্রায় সবকিছুর দামই বাড়তির দিকে। বাঁধাকপি প্রতিটা আকারভেদে ২০-৩০ টাকা, আলুর কেজি
জাতভেদে ২০-২৫ টাকা এবং টমেটো কেজি ৩০-৪০ টাকায়
বিক্রি হচ্ছে।
অন্য সবজির মধ্যে মুলা ৪০, পেঁপে ৪০, শসা
৬০, গাজর ৪০, বরবটি ১৪০, তাল বেগুন ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। কাঁচা
মরিচের কেজি ২০০ টাকা আর শুকনা মরিচ ৪২০ টাকা। লাউ প্রতিটা ৮০-৯০ টাকা, লেবু জাতভেদে
৪৫-৬০ টাকা হালি, কাঁচা কলা ৪০-৫০ টাকা হালি।