Logo
শিরোনাম

১১ অক্টোবর: ইতিহাসে আজকের এই দিনে

প্রকাশিত:সোমবার ১১ অক্টোবর ২০২১ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ নভেম্বর ২০২৩ | ১৯৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image
বছর শেষ হতে আরো ৮১ দিন বাকি রয়েছে। একনজরে দেখে নিন ইতিহাসের এ দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়

আজ ১১ অক্টোবর সোমবার, গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জী অনুসারে বছরের ২৮৪তম (অধিবর্ষে ২৮৫তম) দিন। বছর শেষ হতে আরো ৮১ দিন বাকি রয়েছে। একনজরে দেখে নিন ইতিহাসের এ দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

ঘটনাবলিঃ

০৬৩২ - ইয়ামমার যুদ্ধে ভণ্ড নবী মুসায়লাম কাজ্জাব নিহত হয়।

১৫০৩ - দ্বিতীয়বার ভারত ভ্রমণ শেষে পর্তুগিজ নাবিক ভাস্কো-দা-গামা মোজাম্বিকের তাগুসে উপস্থিত হন।

১৬৬৯ - পিটার দি গ্রেট রাশিয়ার জার হন।

১৭৩৭ - কলকাতায় যুগপৎ ভূমিকম্প ও ঘূর্ণিঝড়ে তিন লাখ লোকের মৃত্যু ঘটে।

১৮৭১ - শিকাগোর ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড আয়ত্তে আনা হয়।

১৮৯৯ - দক্ষিণ আফ্রিকায় হল্যান্ড ও বৃটিশদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ সংঘটিত হয়।

১৯২৩ - জার্মান মুদ্রার বিপজ্জনক মুদ্রাস্ফীতি ঘটে। ১ পাউন্ডের মূল্যমান দাঁড়ায় ১ হাজার কোটি মার্ক।

১৯৩৭ - চীনের সাংহাইএ চীন আর জাপানের সেনাবাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই হয়। এই লড়াইয়ে দুপক্ষের বিপুল সংখ্যক সৈন্য হতাহত হয়।

১৯৫৭ - প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী পদত্যাগ করেন।

১৯৬২ - চীন-ভারত যুদ্ধ শুরু হয়।

১৯৬৪ - কায়রোতে ৪৭ জোট নিরপেক্ষ দেশের সম্মেলন সমাপ্ত হয়।

১৯৭২ - চীন আর জার্মানীর মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯৭৪ - গিনি-বিসাউ ও গ্রানাডা জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে।

১৯৭৮ - জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বর্ণবাদবিরোধী বিশেষ অধিবেশন অনষ্ঠিত হয়।

১৯৮৯ - তিব্বতের রাজধানী লাসায় অবস্থিত পোতালা প্রাসাদের মেরামত প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। এই প্রকল্পে চীন সরকার ৩ দশমিক ৫ কোটি ইউয়ান বরাদ্দ করে।

১৯৯১ - সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙ্গে পড়ার কিছু আগে দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা কেজেবির তৎপরতা বন্ধ করে দেয়া হয়।

২০০০ - লন্ডনে প্রথমবারের মত একটি মুসলিম মাধ্যমিক স্কুলকে সরকারী হিসাবে অনুমোদন দেয়া হয়।

২০০০ - চীনের ইনজিনিয়ারীন , প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান মহলের সবচেয়ে বড় আকারের এবং সবচেয়ে উচ্চ পর্যায়ের আন্তর্জাতিক সম্মেলন আন্তর্জাতিক ইনজিনিয়ারীন, প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান সম্মেলন পেইচিংএর গণ মহা ভবনে মহাসমারোহে অনুষ্ঠিত হয়।

২০০১ - চীনের রাষ্ট্রীয় মানদন্ডকরণ ব্যবস্থাপনা কমিটি পেইচিংএ প্রতিষ্ঠিত হয়।

২০০২ - চীনের ছ’টি বে-সামরিক বিমান পরিবহণ লিমিটেড কোম্পানি প্রতিষ্ঠার ঘোষণা করা হয়।

 

জন্মঃ

১৬১৬ - আন্দ্রিয়াস গ্রয়ফিউস, তিনি ছিলেন জার্মান কবি ও নাট্যকার।

১৭৩৮ - আর্থার ফিলিপ, তিনি ছিলেন ইংরেজ এডমিরাল ও রাজনীতিবিদ।

১৮৭১ - আব্দুল করিম, তিনি ছিলেন পুঁথি সংগ্রাহক, লেখক ও সাহিত্য বিশারদ।

১৮৭৭ - চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়, তিনি ছিলেন সাহিত্যিক সমালোচক ।

১৮৮৪ - ফ্রেডরিখ কার্ল রুডলফ বার্জিয়াস, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী জার্মান বংশোদ্ভূত আর্জেন্টিনার রসায়নবিদ।

১৮৮৪ - আন্না এলিয়ানর রুজভেল্ট, তিনি ছিলেন আমেরিকান মানবাধিকার কর্মী, রাজনীতিবিদ ও ৩৯ তম ফার্স্ট লেডি।

১৮৮৫ - ফ্রাসোয়া মাউরিয়াক, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি লেখক, কবি ও নাট্যকার।

১৯২১ - নীলিমা ইব্রাহিম, তিনি ছিলেন বাঙালি শিক্ষাবিদ।

১৯৩৬ - সি. গর্ডন ফুলেরটন, তিনি আমেরিকান কর্নেল, প্রকৌশলী ও মহাকাশচারী।

১৯৪২ - অমিতাভ বচ্চন, তিনি জনপ্রিয় ভারতীয় অভিনেতা।

১৯৫৭ - পল বওন, তিনি ইংরেজ অভিনেতা।

১৯৬৫ - রনিত রায়, তিনি ভারতীয় জনপ্রিয় ধারাবাহিক আদালতের অভিনেতা।

১৯৭৩ - তাকেশি কানেসিরো, তিনি জাপানি অভিনেতা ও গায়ক।

১৯৮৩ - ব্র্যাডলি জেমস, তিনি ইংরেজ অভিনেতা।

 

মৃত্যুঃ

১৮৫২ -গটথল্ড আইজেনস্টাইন, তিনি ছিলেন জার্মান গণিতবিদ ও অধ্যাপক।

১৮৯৬ -অ্যান্টন ব্রুকনার, তিনি ছিলেন অস্ট্রিয়ান অর্গানবাদক, সুরকার ও শিক্ষাবিদ।

১৯৩৮ -নগেন্দ্রনাথ বসু, তিনি ছিলেন বাংলা বিশ্বকোষের প্রথম প্রণেতা।

১৯৪০ -লুলুইস কোম্পানিস, তিনি ছিলেন স্প্যানিশ আইনজীবী, রাজনীতিবিদ ও কাতালোনিয়ার ১২৩ তম রাষ্ট্রপতি।

১৯৪০ -জাঁ ককতো, তিনি ছিলেন ভিটো ভল্টেরা, তিনি ছিলেন ইতালীয় গণিতবিদ ও পদার্থবিজ্ঞানী।

১৯৮৮ -বনিটা গ্রানভিলে, তিনি ছিলেন আমেরিকান অভিনেত্রী, গায়ক ও প্রযোজক।

১৯৯১ -গোলাম সামদানী কোরায়শী, তিনি ছিলেন বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট সহিত্যিক, গবেষক ও অনুবাদক।

১৯৯৬ -উইলিয়াম ভিখর, তিনি ছিলেন নোবেলজয়ী কানাডীয় অর্থনীতিবিদ।

২০০৭ -শ্রী চিন্ময়, তিনি ছিলেন বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত আমেরিকান আধ্যাত্মিক নেতা ও কবি।

২০১২ -ফ্রাঙ্ক আলমো, তিনি ছিলেন ফরাসি গায়ক।


আরও খবর

২০ ফেব্রুয়ারি: ইতিহাসের এই দিনে

সোমবার ২০ ফেব্রুয়ারী ২০23

১৯ ফেব্রুয়ারি : ইতিহাসের এই দিনে

রবিবার ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩




আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৯৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৬২৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর