Logo
শিরোনাম

১৭ জানুয়ারি: আজকের এই দিনে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | ১৮৯৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আজ ১৭ জানুয়ারি, ২০২৩, মঙ্গলবার। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

আজকের দিনের ইতিহাস

ঘটনাবলি:

১২৫৮ - মঙ্গোলরা বাগদাদ নগরী অধিকার করে ও ধ্বংসযজ্ঞে লিপ্ত হয়।

১৫৮৪ - বোহেমিয়া গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার গ্রহণ করে।

১৫৯৫ - ফ্রান্সের চতুর্দশ হেনরিক প্লেন যুদ্ধ ঘোষণা করেন।

১৬০৫ - ডন কুইক্সোট প্রথম প্রকাশিত হয়।

১৮৪১ - বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বত চূড়ার নাম মাউন্ট এভারেস্ট রাখা হয়েছিলো।

১৮৬৩ - ভার্জিনিয়াতে গৃহযুদ্ধ শুরু হয়।

১৮৯৩ - হাওয়াই প্রজাতন্ত্র ঘোষিত হয়।

১৯২৩ - পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের কতৃর্পক্ষ অবৈধভাবে একজন বিপ্লবী বিক্ষককে গ্রেফতার প্রতিবাদে ছেই ইয়েন পেই পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ করেন।

১৯৪৫ - সোভিয়েত রাশিয়ার সৈন্য বাহিনী পোলান্ডের রাজধানী ওয়ারশকে জার্মান দখল থেকে মুক্ত করে। ইউরোপে যুদ্ধ শুরুর দিন থেকেই ওয়ারশতে যুদ্ধ আরম্ভ হয়।

১৯৪৫ - সোভিয়েত সেনারা অগ্রসর হলে জার্মান নাজি বাহিনী কুখ্যাত আউচভিচ কনসেনট্রেশন ক্যাম্প ত্যাগের সিদ্ধান্ত নেয়।

১৯৪৬ - জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের প্রথম অধিবেশন শুরু হয়।

১৯৫৩ - ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মুনীর চৌধুরীর কবর নাটক রচনা শেষ হয়।

১৯৫৯ - সেনেগাল ও ফরাসি সুদান একীভূত হয়ে মালি ফেডারেল স্টেট গঠন করে।

১৯৬১ - কঙ্গোর জননায়ক প্যাট্রিস লুমুম্বা নিহত হন।

১৯৬৬ - স্পেনের কাছে ভূমধ্যসাগরের আকাশে মার্কিন বি-ফিফটি টু বম্বারের সাথে কেসি-ওয়ান থ্রি ফাইভ জেট ট্যাংকারের সংঘর্ষ হয়।

১৯৭০ - পাকিস্তানের জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে।

১৯৯১ - পঞ্চম হ্যারল্ড নরওয়ের রাজা হিসাবে অভিষিক্ত হন।

১৯৯১ - উপসাগরীয় যুদ্ধে অপারেশন ডেসার্ট হার্ট শুরু হয়। ইরাক এদিন ৮টি স্কাড ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলে নিক্ষেপ করে।

১৯৯৫ - জাপানের ওসাকা কোবে অঞ্চলে ভূমিকম্পে সাড়ে চার হাজারেরও বেশি লোকের প্রাণহানি ঘটে ও বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হয়।

২০০৮ - ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ ফ্লাইট ৩৮ লন্ডন হিথ্রো বিমানবন্দরে দুর্ঘটনায় পড়ে যাতে প্রথম কোন বোয়িং ৭৭৭ পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায় কোন প্রাণহানি ছাড়াই।

জন্ম:

১৫০৪ - পোপ চতুর্থ পায়াস জন্মগ্রহন করেন।

১৭০৬ - মার্কিন বিজ্ঞানী বেঞ্জামিন ফ্রাংকলিন জন্মগ্রহন করেন।

১৮৬০ - রাশিয়ার বিশ্বখ্যাত গল্প লেখক অন্তোন চেখভ জন্মগ্রহণ করেন।

১৮৬৩ - রুশ অভিনেতা, নাট্যকার ও পরিচালক কনস্তানতিন স্তানিস্লাভস্কি জন্মগ্রহন করেন।

১৯১৩ - রাডার যন্ত্রের পুরোধা স্যার এ্যাডওয়ার্ড ফেনিশি জন্মগ্রহন করেন।

১৯৩৩ - প্রিন্স সদরউদ্দিন আগা খান জন্মগ্রহন করেন।

১৯৪২ - বিখ্যাত মুষ্টিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী যুক্তরাষ্ট্রে কেনটুকি অঙ্গরাজ্যে জন্মগ্রহণ করেন।

১৯৪৫ - ভারতীয় কবি, গীতিকার জাভেদ আখতার জন্মগ্রহন করেন।

১৯৬২ - কানাডীয় বংশোদ্ভুত মার্কিন অভিনেতা জিম ক্যারি জন্মগ্রহন করেন।

মৃত্যু:

১৫৯৮ - রাশিয়ার জার প্রথম ফিয়োডরের মৃত্যু হয়।

১৮৯১ - মার্কিন ইতিহাসের জনক জর্জ ব্যানক্রাফ্টের মৃত্যু হয়।

১৯৭৬ - ইতালীয় চলচ্চিত্র পরিচালক ও লেখক লুকিনো ভিসকেন্তির মৃত্যু হয়।

১৯৭৮ - শিক্ষাবিদ ও জাতীয়তাবাদী তাত্ত্বিক মুজাফফর আহমদ চৌধুরী মৃত্যুবরণ করেন।

২০১৪ - বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি অভিনেত্রী মহানায়িকা সুচিত্রা সেন কলকাতার বেলভিউ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।

২০১৫ - স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের গীতিকার গোবিন্দ হালদারের মৃত্যু হয়।

নিউজ ট্যাগ: ইতিহাসে এই দিনে

আরও খবর

২০ ফেব্রুয়ারি: ইতিহাসের এই দিনে

সোমবার ২০ ফেব্রুয়ারী ২০23

১৯ ফেব্রুয়ারি : ইতিহাসের এই দিনে

রবিবার ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩




বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৮০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৮৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৬২৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর