Logo
শিরোনাম

১৮ জানুয়ারি: ইতিহাসের এই দিনে

প্রকাশিত:বুধবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৫২জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

১৮ জানুয়ারি, ২০২৩, বুধবার। ০৪ মাঘ, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ। গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জী অনুসারে বছরের ১৮ তম (অধিবর্ষে ১৮ তম) দিন। একনজরে দেখে নিন ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

ঘটনাবলি:

৪৭৪ - দ্বিতীয় লিও এক বছরের থেকেও কম সময়ের জন্য বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের সম্রাট হন।

১৪৮৬ - এলিজাবেথ অব ইয়র্কের সঙ্গে ইংল্যান্ডের রাজা সপ্তম হেনরী বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।

১৫৩৫ - স্পেনীয় দখলদার ফ্রান্সিস্‌কো পিজারো পেরুর রাজধানী, লিমা আবিষ্কার করেন।

১৬৪২  -  প্রথম ইউরোপীয় হিসাবে আবেল তাসমান নিউজিল্যান্ডে পা রাখেন।

১৬৭০ - ওয়েল্‌শ্‌ অ্যাডমিরাল স্যার হেনরী মোরগেন পানামা দখল করেন।

১৭৭৮ -  ইংরেজ অভিযাত্রী ক্যাপ্টেন জেমস কুক হাওয়াই দ্বীপ আবিষ্কার করেছিলেন।

১৭০১ - প্রথম ফ্রেডরিক প্রুশিয়ার রাজা হন।

১৮৬২ - বেঙ্গল লেজিসলেটিভ কাউন্সিল গঠিত হয়।

১৮৭১ - ফ্রান্সের ভার্সাই প্রাসাদে প্রথম ভিলহেল্ম জার্মানীর প্রথম সম্রাট ঘোষিত হন।

১৯১২ - বৃটিশ অভিযাত্রী রবার্ট ফ্যালকন স্কট দক্ষিণ মেরুতে পদার্পন করেন। তিনি প্রথম

দক্ষিণ মেরুতে পর্দাপন করেছিলেন বলে প্রথমে ভাবলেও পরে বুঝতে পারেন তার ভুল হয়েছে।

১৯১৯ - প্রথম বিশ্বযুদ্ধ - ফ্রান্সের ভার্সাই নগরীতে প্যারিস শান্তি সম্মেলন শুরু হয়।

১৯৪৪ - দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ - সোভিয়েত ইউনিয়নের বাহিনী রাশিয়ার লেনিনগ্রাড শহরটিকে নাৎসি জার্মান বাহিনীর কবল থেকে মুক্তি করে।

১৯৪৮ - হিন্দু মুসলমান দাঙ্গা বন্ধ হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে গান্ধী তার ১২১ ঘন্টার অনশনের অবসান ঘটিয়েছিলেন।

১৯৫৬ - জাপান জাতিসংঘে যোগদান করে।

১৯৭৮ - নর্দার্ন আয়ারল্যান্ডে বন্দিদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের অভিযোগে যুক্তরাজ্য সরকার ইউরোপের মানবাধিকার আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়।

১৯৭৯ - ইরানের বিপ্লবী জনগণ স্বৈরচারী শাহ সরকারের শেষ প্রতিনিধি অর্থাৎ শাপুর বখতিয়ারের সরকারের বিরুদ্ধে বিশাল বিক্ষোভ করে।

১৯৯৭ - একাকী এবং কারো সাহায্য ছাড়াই প্রথম ব্যক্তি হিসেবে অ্যান্টার্কটিকা পাড়ি দেন নরওয়ের বোর্জ অসল্যান্ড।

১৯৯৮ - দ্রুজ রিপোর্টে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন ও মনিকা লিউনস্কির সম্পর্ক নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশের পর তোলপাড় শুরু হয়।

২০০২ - সিয়েরালিয়নে গৃহযুদ্ধের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

২০০৬ - সংযুক্ত আবর আমিরাতে প্রথম কোনো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

জন্ম:

৮৮৫ - জাপানের সম্রাট ডাইগো জন্মগ্রহণ করেন।

১৮৫৪ - মার্কিন বিজ্ঞানী টমাস আউগুস্তুস ওয়াটসন জন্মগ্রহণ করেন। তিনি আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেলের সহকারী এবং টেলিফোন আবিষ্কারের অন্যতম প্রবর্তক হিসেবে স্বীকৃত।

১৮৬৭ - নিকারাগুয়ার কবি রুবেন দারিওর জন্মগ্রহণ করেন।

১৮৭৮ - সোভিয়েত নেতা জোসেফ স্ট্যালিন জন্মগ্রহণ করেন।

১৮৮২ -  এ. এ. মিলনে, ইংরেজ লেখক, কবি ও নাট্যকার জন্মগ্রহণ করেন।

১৯১৭ - আজিজুর রহমান, বাংলাদেশী কবি এবং গীতিকার জন্মগ্রহণ করেন।

১৯২১ -  নোবেল পুরস্কার বিজয়ী জাপানি আমেরিকান পদার্থবিদ ইয়োইচিরো নাম্বু জন্মগ্রহণ করেন।

১৯৩৭ -  নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আইরিশ শিক্ষক ও রাজনীতিবিদ জন হিউম জন্মগ্রহণ করেন।

১৯৪৫ - একুশে পদক জয়ী বাংলাদেশি সাংবাদিক মোনাজাত উদ্দিন জন্মগ্রহণ করেন।

১৯৫৪ - প্রখ্যাত মূকাভিনয় শিল্পী পার্থ প্রতীম মজুমদার জন্মগ্রহণ করেন।

 ১৯৮৪ -  জাপানি ফুটবলার মাকটো হাসেবে জন্মগ্রহণ করেন।

১৯৮৮ -  জার্মান টেনিস খেলোয়াড় আঙ্গেলিকুয়ে কেরবের জন্মগ্রহণ করেন।

১৯৯০ - বাংলাদেশি তরুন প্রজন্মের সঙ্গীত শিল্পী হৃদয় খান জন্মগ্রহণ করেন।

মৃত্যু:

৪৭৪  -  বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের সম্রাট প্রথম লিও এর এর মৃত্যু হয়।

১৩৬৭ - পর্তুগালের রাজা প্রথম পিটার এর মৃত্যু হয়।

১৬৭৭ -  ডাচ রাজনীতিবিদ ও কেপ টাউনের প্রতিষ্ঠাতা জান ভান রিয়েবেকের মৃত্যু হয়।

১৮৬২ - যুক্তরাষ্ট্রের দশম রাষ্ট্রপতি জন টাইলার এর মৃত্যু হয়।

১৯৩৬ - নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইংরেজ লেখক ও কবি রুডইয়ার্ড কিপলিং এর মৃত্যু হয়।

১৯৫৫ -  পাকিস্তানি লেখক ও চিত্রনাট্যকার সাদাত হাসান মান্টোর মৃত্যু হয়।

১৯৯২ - রাজনীতি ও আইনজীবী হামিদুল হক চৌধুরী ইন্তেকাল করেন।

১৯৯৫ -  নোবেল পুরস্কার বিজয়ী জার্মান রসায়নবিদ আডল্‌ফ ফ্রিড্‌রিশ ইয়োহান বুটেনান্ড্‌ট এর মৃত্যু হয়।

১৯৯৬ -  ভারতীয় অভিনেতা, পরিচালক, প্রযোজক, রাজনীতিবিদ, অন্ধ্রপ্রদেশ-এর ১০ তম মুখ্যমন্ত্রীএন. টি. রামা রাও এর মৃত্যু হয়।

নিউজ ট্যাগ: ইতিহাসে এই দিনে

আরও খবর

২০ ফেব্রুয়ারি: ইতিহাসের এই দিনে

সোমবার ২০ ফেব্রুয়ারী ২০23

১৯ ফেব্রুয়ারি : ইতিহাসের এই দিনে

রবিবার ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩




নিউজিল্যান্ড সিরিজের দলে তামিম-সৌম্য-রিয়াদ

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৪৭জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ঘরের মাঠে তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচের জন্য ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

এই সিরিজে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে অধিনায়ক সাকিব আল হাসানকে। তার পরিবর্তে দলকে নেতৃত্ব দেবেন লিটন দাস। সাকিবের সঙ্গে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে মুশফিকুর রহিম, মেহেদী হাসান মিরাজ এবং তিন পেসার তাসকিন আহমেদ, হাসান মাহমুদ আর শরিফুল ইসলামকে।

এদিকে নিউজিল্যান্ড সিরিজ দিয়ে ফিরেছেন তামিম ইকবাল এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ফেরার তালিকায় আছেন সৌম্য সরকার, নুরুল হাসান সোহান।

এছাড়া প্রথমবারের মতো স্কোয়াডে জায়গা পেয়েছেন ৩ অনাভিষিক্ত ক্রিকেটার। তারা হলেন- জাকির হাসান, সৈয়দ খালেদ আহমেদ এবং রিশাদ হোসেন। এশিয়া কাপের স্কোয়াডে থাকা ব্যাটার নাইম শেখ, আফিফ হোসেন এবং শামীম হোসেন জায়গা হারিয়েছেন।

ভারতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ওয়ানডে বিশ্বকাপের আগে বাংলাদেশের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ খেলতে আজ রাত ১০টা ২০ মিনিটে ঢাকায় আসছে নিউজিল্যান্ড দলের একাংশ। ইংল্যান্ড সফরে থাকা দলটির বাকি সদস্যরা আসবেন রোববার বিকেল ৫টায়। আগামী ২১, ২৩ ও ২৬ সেপ্টেম্বর মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে মাঠে গড়াবে ম্যাচগুলো। বিশ্বকাপের পর টেস্ট সিরিজ খেলতে আবার আসবে কিউইরা।

বাংলাদেশ স্কোয়াড: লিটন দাস (অধিনায়ক), তামিম ইকবাল, সৌম্য সরকার, এনামুল হক বিজয়, তানজিদ হাসান তামিম, জাকির হাসান, তাওহিদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, কাজী নুরুল হাসান সোহান, শেখ মাহেদী, নাসুম আহমেদ, মুস্তাফিজুর রহমান, তানজিম হাসান সাকিব, রিশাদ হোসেন, সৈয়দ খালেদ আহমেদ।


আরও খবর



ডিসিদের পক্ষপাতমূলক আচরণ চাই না: সিইসি

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১২২জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

কোনো জেলা প্রশাসকের আচরণ পক্ষপাতমূলক হোক নির্বাচন কমিশন সেটা চায় না। এ বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, আমরা কোনোভাবেই চাইব না কোনো জেলা প্রশাসকের আচরণে পক্ষপাতমূলক আচরণ প্রতিফলিত হোক। আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

জামালপুরের ডিসিকে প্রত্যাহার করার চিঠি দেওয়ার বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, তফসিলের আগে চিঠি দিতে কোথাও বাধা নেই। পাঁচ বছর পুরো সময়টাই নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব, কর্তব্য, এখতিয়ার রয়েছে। তফসিল ঘোষণার পর স্পেসিফিক কিছু দায়িত্ব বাধ্যতামূলকভাবে আমাদের করতেই হবে। তফসিলের আগেও এমনটি করা যায়, যদি এমন কোনো কিছু হয় যেটা নির্বাচনের আস্থাভাজনতা, সরকার বা নির্বাচন কমিশনের আস্থাভাজনতা বা যারা নির্বাচন করবেন তাঁদের পক্ষপাতহীন আচরণ নিয়ে বিতর্ক তৈরি করে। তাহলে নির্বাচন কমিশন অবশ্য়ই সরকারের নজরে সেটা আনতে পারে। এটা নির্বাচনের স্বার্থে, মানুষের আস্থার স্বার্থে, সরকারের স্বার্থে এবং নির্বাচন কমিশনের স্বার্থে।

সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ভোটের পরিবেশ আমরা নিশ্চয়ই পর্যবেক্ষণ করতে থাকব। আমাদের যে পর্যবেক্ষণ এবং প্রক্ষেপণটা অবশ্যই সজাগ রাখতে হবে। জেলা প্রশাসক গুরুত্বপূর্ণ পদ। অনেক ক্ষেত্রে তাঁদেরকেই রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করতে হয়। পাশাপাশি ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নির্বাচনের সময় অতি অনিবার্য প্রয়োজনীয় আইনশৃঙ্খলা বিষয়টি তাঁদেরকেই দেখতে হবে। তাই কোনোভাবেই আমরা চাইব নাকোনো জেলা প্রশাসকের আচরণে পক্ষপাতমূলক আচরণ প্রতিফলিত হোক। 

জামালপুরের ডিসি প্রত্যাহারের মতো আরও কোনো উদ্যোগ নেবেন কি না? জানতে চাইলে তিনি বলেন, যদি আমাদের কাছে এ রকম কিছু প্রতীয়মান হয়, আমরা নিশ্চয়ই তখন এই ধরনের উদ্যোগ নেব।

আপনারা রোডম্যাপে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করেছিলেন, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা, প্রশাসনকে নিয়ন্ত্রণ করাএমন প্রশ্নে সিইসি বলেন, নো কমেন্টস, থ্যাংক ইউ। ওইটার ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করব না।

এখন কেউ ভোট চাইতে পারবেন কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এই প্রশ্নের উত্তর আমি এখন দিচ্ছি না। 

আপনি বলছেন যে তফসিলের আগেও নির্বাচনের পরিস্থিতি নিয়ে আপনাদের কিছু করার সুযোগ আছে। সে ক্ষেত্রে যখন প্রধানমন্ত্রীর সফরে বা সরকারি বা রাষ্ট্রীয় কোনো কাজে যাচ্ছেন। ওখানে সরকারি কাজে যাওয়ার পরও যখন ভোট চাইছেন। সেখানে কি কমিশনের কথা বলার এখতিয়ার রয়েছে? এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, এই প্রশ্নের উত্তর এই মুহূর্তে চট করে আপনাকে দিতে পারব না। এখন সবাই নির্বাচন নিয়ে কথা বলছেনবিএনপি কথা বলছে, আওয়ামী লীগ কথা বলছে, জাতীয় পার্টি কথা বলছে। সবাই কথা বলছে তাদের দৃষ্টিকোণ থেকে। কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি বলেন, আপনারা আমাকে ছাড়া আর কাউকে ভোট দেবেন না। তাহলে নিশ্চয়ই আমরা ইন্টারফেয়ার করতে পারব। কিন্তু উনি ভোট চাইছেন, বিএনপি ভোট চাইছে, জাতীয় পার্টি ভোট চাইছে, সবাই ভোট চাইছে। এ বিষয়টি আমরা ওইভাবে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখিনি।

সরকারি সফরে গিয়ে যদি কেউ ভোট চান? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ বিষয়টি কেউ উত্থাপন করেননি। আমরা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখিনি। যখন তফসিল ঘোষণা হয় এরপর যে নির্বাচনী আচরণ...কারণ উনি নির্বাচনে দাঁড়াবেন কি দাঁড়াবেন না, নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন কি করবেন না, সেটি আমরা এখনো জানি না। কাজেই সময় হলে তখন আমরা দেখব।


আরও খবর

আবারও বন্ধ রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র

শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩




এদেশে জন্ম নেওয়া কেউই সংখ্যালঘু নয়: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৯০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

এদেশে যারা জন্মগ্রহণ করেছেন তারা যে ধর্মেরই হোক, কেউই সংখ্যালঘু নয়। নিজেদের সংখ্যালঘু না ভাবতে সনাতন ধর্মের মানুষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার দুপুরে গণভবনে জন্মাষ্টমী উপলক্ষে আয়োজিত শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, কে জাতীয় পার্টি, কে বিএনপি, কে আওয়ামী লীগ, বা কে হিন্দু, কে মুসলমান, কে খ্রিষ্টান, তা দেখে সেবা করি না আমরা। সব রক্তের রং লাল। মুক্তিযুদ্ধে সবার রক্ত মিশে গেছে এক স্রোতে। তাই এই দেশ সবার।

সরকারপ্রধান বলেন,  যোগ্যতা দেখেই মূল্যায়ন করা হয়, এখানে ধর্মীয়ভাবে কোনো চিন্তা করা হয় না। বাংলাদেশ ধর্ম নিরপেক্ষ দেশ। এদেশে সব ধর্মের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছে আওয়ামী লীগ। ধর্ম যার যার উৎসব সবার- এই নীতিতে সরকার বিশ্বাস করে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, গণভবনের মাটি আজ ধন্য হয়েছে। যারা এই দেশের মাটিতে জন্ম নিয়েছেন, তারা সবাই এই মাটিরই সন্তান ও নাগরিক। এই মাটির ওপরই আপনাদের অধিকার। কেন সংখ্যালঘু বলেন নিজেদের?

শেখ হাসিনা বলেন, শ্রী কৃঞ্চের আবির্ভাব হয়েছিল দুষ্টের দমন শিষ্টের লালনের জন্য। সব ধর্মের মর্মবাণী এক ও অভিন্ন। ভাষা হয়ত ভিন্ন হতে পারে।

এ সময় বিএনপির সমালোচনা করে তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ ভূলুণ্ঠিত করেছিল। বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন চালায়।

প্রধানমন্ত্রী জানান, সরকার সব ধর্মের উন্নয়নে সমানভাবে কাজ করছে। মসজিদভিত্তিক শিক্ষার যেমন ব্যবস্থা করা হয়েছে তেমনি মন্দিরভিত্তিক শিক্ষারও ব্যবস্থা করা হয়েছে। হিন্দুরা মন্দিরে যাবে, মুসলিমরা মসজিদে যাবে। সবাই প্রাথমিক শিক্ষা পাবে।


আরও খবর

আবারও বন্ধ রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র

শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩




আবারও বন্ধ রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১২১জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আবারও বন্ধ হয়ে গেছে বাগেরহাটের রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন। শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে কেন্দ্রটির উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিদ্যুৎকেন্দ্রের এক কর্মকর্তা জানান, এবার কয়লা সংকট নয়, যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।

এ বিষয়ে জানতে বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (বিআইএফপিসিএল) উপ-মহাব্যবস্থাপক আনোয়ারুল আজীমকে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

এর আগে টারবাইন (বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদনের ঘূর্ণায়মান যন্ত্র) ত্রুটির কারণে গত ১৬ জুলাই বন্ধ হয়ে যায় রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র। টারবাইন মেরামত শেষে ২০ জুলাই দুপুর থেকে পুনরায় উৎপাদন শুরু হয়।

উল্লেখ্য, গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর উৎপাদন শুরুর পর প্রথম ১৪ জানুয়ারি, এরপর ১৫ এপ্রিল, ২৩ এপ্রিল, ৩০ জুন, ১৬ জুলাই ৩০ জুলাই ও সবশেষ ১৫ সেপ্টেম্বর বন্ধ হয় এ বিদ্যুৎকেন্দ্রটি।


আরও খবর



রাজনীতি করুন, তবে বিচার বিভাগকে জড়াবেন না: প্রধান বিচারপতি

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১০২জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজনৈতিকভাবে বিচার বিভাগ ব্যবহার হচ্ছে না উল্লেখ করে দেশের ২৪তম প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেছেন, রাজনীতিবিদদের বলব রাজনীতি করুন, তবে বিচার বিভাগকে জড়াবেন না, পারস্পরিক শ্রদ্ধা বজায় রাখুন। আজ বুধবার দুপুরে দায়িত্বভার গ্রহণের পর তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধান বিচারপতি বলেন, বিচার বিভাগসহ দেশের সব বিভাগে দুর্নীতি ক্যান্সারের মতো ছেয়ে গেছে। আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতি মিলে যদি একসঙ্গে উদ্যোগ নেই তাহলে এসব দুর্নীতি অপসারণ করা সহজ হবে।

এ সময় তিনি আদালতকে রাজনীতির সঙ্গে না জড়ানোর জন্য রাজনীতিবিদদের প্রতি আহ্বান জানান।

প্রধান বিচারপতি বলেন, বিচার বিভাগের ওপর আস্থার যে কমতি হয়েছে তা শুধু বিচারকদের কারণে নয়, এ বিভাগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট যারা আছেন তাদের জন্য এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। যা কাজের মাধ্যমে দূর হবে।

তিনি বলেন, দেশের জনগণকে ন্যায়বিচার দিতে কাজ করে যাব, সামাজিক পরিবর্তন না আসলে শুধু মামলা করে অপরাধ দূর করা যাবে না।

গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে আইন মন্ত্রণালয় থেকে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি ওবায়দুল হাসানকে প্রধান বিচারপতি ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এরমধ্য দিয়ে তিনি বাংলাদেশের ২৪তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পান।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সংবিধানের ৯৫ (১) অনুচ্ছেদের প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি জ্যেষ্ঠ বিচারপতি ওবায়দুল হাসানকে প্রধান বিচারপতি নিয়োগ করেছেন। শপথগ্রহণের তারিখ থেকে তা কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়। এর আগে, ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তাকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিল।


আরও খবর

আবারও বন্ধ রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র

শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩