Logo
শিরোনাম

২০ অক্টোবর: ইতিহাসের এই দিনে

প্রকাশিত:বুধবার ২০ অক্টোবর ২০21 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩ | ৩৭০০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

২০ অক্টোবর গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জী অনুসারে বছরের ২৯৩তম (অধিবর্ষে ২৯৪তম) দিন। বছর শেষ হতে আরো ৭২ দিন বাকি রয়েছে। জেনে নিন ইতিহাসের আজকের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলী, জাতীয় দিবস সমূহ এবং এই দিনে কোন কোন বিশিষ্টজন জন্মগ্রহণ ও মৃত্যু বরণ করেছেন।

ঘটনাবলি

    ৪৮০ - এথেন্স পোতাশ্রয়ের নিকটবর্তী সাগরে মালমিসের যুদ্ধ শুরু হয়।

    ১৭৯৮ - কায়রোর আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে মিশরের মুসলিম জনতা ও দখলদার ফরাশি সেনাদের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থান করেছিল এবং ছাত্রসহ প্রায় ৩ হাজার মানুষ শহীদ হয়।

    ১৮১৮ - ব্রিটেন ও আমেরিকার মধ্যে সম্পাদিত এক চুক্তি বলে ৪৯ ডিগ্রি অক্ষরেখাকে আমেরিকা ও কানাডার সীমানা হিসাবে নির্ধারণ করা হয়।

    ১৮২৭ - ভূমধ্যসাগরের উত্তরাঞ্চলীয় নভারুন নামক উপসাগরে ব্রিটেন, রাশিয়া ও ফ্রান্সের সাথে ওসমানীয় খেলাফতের মধ্যে সমুদ্র যুদ্ধ সংঘটিত হয়।

    ১৮৫৪ - অবিভক্ত বাংলায় প্রথম ডাকটিকিট বিক্রি শুরু হয়। ডাকটিকিটের চিত্রশিল্পী ছিলেন নুমারউদ্দীন।

    ১৯২২ - ইতালিতে বেনিতো মুসোলিনি ক্ষমতা দখল করেন।

    ১৯৪৪ - গুয়াতেমালায় গণ-অভ্যুত্থানে প্রতিক্রিয়াশীল একনায়কতন্ত্রের অবসান ঘটে।

    ১৯৪৪ - সোভিয়েট ইউনিয়নের বাহিনীর সাহায্যে যুগোশ্লাভিয়ার বাহিনী বেলগ্রেড মুক্ত করে।

    ১৯৪৫ - দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধ শেষের পর মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলে বার বার অভ্যন্তরীন সংঘর্ষ ঘটে। পুণ্যভূমির জন্যে সংগ্রাম চালানোর সঙ্গে সঙ্গে আরব দেশগুলো একীকরণ করতে চায়। মিশর, সিরিয়া, ইরাক, লেবানন নিয়ে আরব লীগ গঠন করা হয়।

    ১৯৬২ - নতুন করে ভারত-চীন সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়।

    ১৯৬৩ - মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কিউবায় পণ্য রপ্তানি নিষিদ্ধ করে।

    ১৯৬৪ - আফগানিস্তানের পার্লামেন্ট নতুন সংবিধান অনুমোদন করে।

    ১৯৭০ - সোভিয়েত রকেট লুনা-১৬ চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণ করে।

    ১৯৭১ - ভারত-যুগোস্লাভিয়ার যুক্ত ইশতেহারে রাজনৈতিক সমাধানের ওপর জোর দেওয়া হয়। প্রেসিডেন্ট টিটো উপমহাদেশে শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য শেখ মুজিবের মুক্তির ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।

    ১৯৯১ - ভয়াবহ ভূমিকম্পে ভারতের উত্তর প্রদেশের তিনটি জেলায় সহস্রাধিক লোকের প্রাণহানি ঘটে।

    ১৯৯২ - আহসান মঞ্জিল জাদুঘর উদ্বোধন করা হয়।

    ১৯৯৬ - অন্ধ প্রদেশে বন্যায় ৩০০ গ্রাম ডুবে যায় ও ২০০ জন মারা যায়।

 

জন্ম

    ১৭৮৬ - উইলিয়াম কেরির পুত্র ও বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানবিষয়ক রচনার পথিকৃৎ এবং এনসাইকোপিডিয়া ব্রিটানিকার পঞ্চম সংস্করণের বঙ্গানুবাদক ফেলিক্স কেরি জন্মগ্রহণ করেন।

    ১৮২২ - লেখক টমাস হিউজ জন্মগ্রহণ করেন।

    ১৮৫৯ - যোগেশচন্দ্র রায় বিদ্যানিধি, বাঙালি পণ্ডিত ও বাঙলা শব্দকোষ প্রণেতা।

    ১৮৫৯ -  দার্শনিক ও শিক্ষাতাত্ত্বিক জন ডিউয়ি।

    ১৮৭১ - অতুলপ্রসাদ সেন, বাঙালি কবি, গীতিকার এবং গায়ক ছিলেন।

    ১৮৮৭ - বিশিষ্ট সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও মার্কিন কমিউনিস্ট পার্টির অন্যতম নেতা প্রতিষ্ঠাতা জন রিড।

    ১৮৯১ - নিউট্রনের আবিষ্কারক জেমস চ্যাডউইক।

    ১৯০৭ - ইংরেজ লেখক ও সমালোচক ক্রিস্টোফার কডওয়েল।

    ১৯১৪ - ভূপেশ গুপ্ত, বাঙালি, কমিউনিস্ট আন্দোলনের অন্যতম নেতা এবং বিশিষ্ট সাংসদ।

    ১৯২০ - সিদ্ধার্থশঙ্কর রায়, প্রখ্যাত ব্যারিস্টার, ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের সদস্য, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, পাঞ্জাবের রাজ্যপাল ও পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।

    ১৯৩৯ - কবি ওমর আলী।

    ১৯৬৭ - বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ লেখক ও ঔপন্যাসিক মনিকা আলী।

 

মৃত্যু

    ৯০৯ - ইসলামি ফেকাহ শাস্ত্রবিদ মোহাম্মদ ইবনে দাউদ জাহেরি।

    ১৮৫৪ - ফরাসি কবি জ্যাঁ আর্তুর র‌্যাবো।

    ১৮৯০ - পর্যটক ও লেখক স্যার রিচার্ড বার্টন।

    ১৯৬৪ - হার্বার্ট হুভার, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩১তম রাষ্ট্রপতি।

    ১৯৮৯ - স্যার জন অ্যান্থনি কোয়েল, ইংরেজ অভিনেতা ও মঞ্চ নির্দেশক।

    ১৯৯২ - চলচ্চিত্র প্রযোজক ও পরিচালক কাজী জহির।

    ১৯৯৪ - কমিউনিস্ট নেতা বারীন দত্ত।

    ২০১২ - অলি আহাদ, বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনের ভাষা সৈনিক।

 

ছুটি ও অন্যান্য

    বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস ৷

    বিশ্ব অস্টিওপরোসিস দিবস ৷

    জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস - বাংলাদেশ৷


আরও খবর

২০ ফেব্রুয়ারি: ইতিহাসের এই দিনে

সোমবার ২০ ফেব্রুয়ারী ২০23

১৯ ফেব্রুয়ারি : ইতিহাসের এই দিনে

রবিবার ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩




বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৬১৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর