Logo
শিরোনাম

২০২৩ সালে জনপ্রিয় হতে চলেছে যে ৮ ডায়েট

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | ৭৮৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

ওজন কমাতে স্বাস্থ্যকর ডায়েটের বিকল্প নেই। এজন্য স্বাস্থ্য সচেতনরা বিভিন্ন ধরনের ডায়েট চার্ট অনুসরণ করেন। যেমন গত বছর ভেগানিজম ও প্যালিও ডায়েট বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল। এই দুটি ডায়েট ওজন কমানো থেকে শুরু করে স্বাস্থ্যকর জীবনধারা বজায় রাখতে সাহায্য করে। স্বাস্থ্যকর জীবনধারা হলো জীবনযাপনে সামান্য পরিবর্তন আনা। এতে ওজনও নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় আবার সুস্থতাও মেলে। বিশেষ করে ডায়াবেটিস ও স্থূলতা নিয়ন্ত্রণে জীবনধারণে পরিবর্তন আনার বিকল্প নেই।

সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, স্বাস্থ্যকর ডায়েট অনুসরণের সঙ্গে আয়ু বাড়ার সংযোগ আছে। বিভিন্ন ধরনের ডায়েট শুধু ওজন কমাতেই সহায়তা করে না, বরং শরীর সুস্থ রাখতেও সাহায্য করে।

ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথের দাবি, ২২ বছরের এক গবেষণায় দেখা গেছে যারা স্বাস্থ্যকর ডায়েট অনুসরণ করেছেন তারা অন্যদের তুলনায় গড়ে সাত বছর বেশি বাঁচেন। তবে যে কোনো ডায়েট অনুসরণ করার আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত। যারা এরই মধ্যে ওজন কমানোর কথা ভাবছেন কিন্তু কোন ডায়েট অনুসরণ করবেন তা বুঝতে পারছেন না তারা জেনে নিন ২০২৩ সালে কোন কোন ডায়েটগুলো ট্রেন্ডিংয়ে থাকবে। চলুন ধারণা নেওয়া যাক কোন কোন ডায়েট এখন বিশ্বব্যাপী সমাদৃত-

মেডিটেরিয়ান ডায়েট: মেডিটেরিয়ান ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত থাকে ফল-মূল, শাকসবজি, গোটা শস্য, লেবু, মাছ ইত্যাদি। এর সঙ্গে জলপাই তেলের পরিমাণ বেশি ও স্যাচুরেটেড ফ্যাট কম খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। গবেষণায় দেখা গেছে, মেডিটেরিয়ান ডায়েট কার্ডিওভাসকুলার রোগে মৃত্যুর ঝুঁকি ও ওজন কমাতে সাহায্য করে।

কেটোজেনিক ডায়েট: কেটো ডায়েটে চর্বি বেশি ও কার্বোহাইড্রেট কম গ্রহণের পরামর্শ দেয়। তবে কোষ্ঠকাঠিন্য ও নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধের মতো সমস্যা এড়াতে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা এখন কেটো ডায়েটে কার্বোহাইড্রেটের পাশাপাশি প্রোটিনের পরামর্শ দিচ্ছেন।

ইন্টারমিটিং ফাস্টিং: বিরতিহীন উপবাস বা ইন্টারমিটিং ফাস্টিং করে ওজন কমানোর পদ্ধতি বেশ জনপ্রিয় বিশ্বব্যাপী। এক্ষেত্রে প্রতিদিন ১৬-১৮ ঘণ্টা উপবাসের পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষ করে রাত ৮টা থেকে পরের দিন দুপুর পর্যন্ত না খেয়ে থাকার মাধ্যমে ধীরে ধীরে ওজন কমানো হয় এক্ষেত্রে। শুধু ওজন নয়, ইন্টারমিটিং ফাস্টিং শরীরের সুস্থতাতেও ব্যাপকভাবে কার্যকরী বলে প্রমাণ হয়েছে বিভিন্ন গবেষণায়।

ভেগান ডায়েট: হলিউড কিংবা বলিউডের অনেক তারকাই ভেগান বা নিরামিষাশী ডায়েট অনুসরণ করেন। বিভিন্ন গবেষণায় এর স্বাস্থ্য উপকারিতা নিশ্চিত করা হয়েছে। ভেগানরা মাংস, ডিম, মাখন, জেলটিন, মধুসহ সব ধরনের প্রাণীজ পণ্য খাওয়া এড়িয়ে চলে।

লো-কার্ব ডায়েট: পুরোনো হলেও বিশ্বব্যাপী অনেকের কাছে জনপ্রিয় এই ডায়েট। এক্ষেত্রে কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার কম ও শাকসবজি বেশি খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।

ড্যাশ ডায়েট: উচ্চ রক্তচাপ কমাতে ও ওজন কমাতে দারুন কার্যকরী এক খাদ্যতালিকাগত পদ্ধতি এটি। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথের গবেষণার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে এই ডায়েট। এতে প্রচুর ফল, সবজি, শস্য গ্রহণের পরামর্শ দেওয়া হয়। আর সীমিত পরিমাণে চর্বিযুক্ত মাংস, হাঁস-মুরগি, মাছসহ কম চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত পণ্য খাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। পটাসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম বেশি থাকা সত্ত্বেও ড্যাশ ডায়েটে সোডিয়ামের পরিমাণ কম হয়।

প্যালিও ডায়েট: এটি বর্তমানে জনপ্রিয় একটি ডায়েট। তবে এই ডায়েটে খাবার অনেক কম থাকে। ফল, শাকসবজি, মাংস, মুরগি, মাছ, বাদাম, বীজ খাওয়া গেলেও দুগ্ধ, শস্য, লেবু ও প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয় এই ডায়েটে। সমালোচকরা বলছেন, এই ডায়েটে যেহেতু খাবার খুব সীমিত থাকে তাই শরীরে বিভিন্ন ভিটামিনের ঘাটতি দেখা দিতে পারে।

প্রোটিনসমৃদ্ধ ডায়েট: নতুন বছরে প্রোটিনসমৃদ্ধ ডায়েটের প্রবণতাও লক্ষ্য করা যাবে। এই ডায়েট অনুসরণ করলে খাওয়ার প্রবণতা কমে, কারণ প্রোটিন দীর্ঘক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখে। মাংস ও দুগ্ধজাত খাবার এখনো প্রোটিনের জনপ্রিয় উৎস কিন্তু যারা মাংস খেতে পারেন না বা খেতে চান না তাদের জন্য ভেগান প্রোটিন পাউডারও আছে। অবশেষে পাস্তুরিত তরল ডিমের সাদা থেকে তৈরি ডিমের সাদা প্রোটিন পাউডারও আছে।


আরও খবর

রাশিফল: কেমন থাকবে আপনার আর্থিক অবস্থা?

বৃহস্পতিবার ১৭ আগস্ট ২০২৩

রাশিফল: দিনটি আজ কেমন যাবে!

মঙ্গলবার ১৫ আগস্ট ২০২৩




জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর