Logo
শিরোনাম

২১ অক্টোবর: ইতিহাসের এই দিনে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ অক্টোবর 20২১ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | ১৪৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image
এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক সহযোগিতা সংস্থার ( এপেকের ) নেতাদের নবম অনানুষ্ঠানিক সম্মেলন চীনের শাংহাইয়ের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রদর্শনী ভবনে অনুষ্ঠিত হয়

২১ অক্টোবর গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জী অনুসারে বছরের ২৯৪তম (অধিবর্ষে ২৯৫তম) দিন। বছর শেষ হতে আরো ৭১ দিন বাকি রয়েছে। জেনে নিন ইতিহাসের আজকের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলী, জাতীয় দিবস সমূহ এবং এই দিনে কোন কোন বিশিষ্টজন জন্মগ্রহণ ও মৃত্যু বরণ করেছেন।

 

ঘটনাবলি

    ১২৯৬ - আলাউদ্দিন খিলজি দিল্লির সিংহাসনে আরোহণ করেন।

    ১৮০৫ - ট্রাফলগারের যুদ্ধ শুরু হয়েছিলো। জিব্রাল্টার প্রণালীর কাছে এই যু্দ্ধে ব্রিটেনের নৌ সেনারা লড়েছিলো ফ্রান্স এবং স্পেনের যৌথ নৌ বাহিনীর বিরুদ্ধে। এই যুদ্ধে এডমিরাল লর্ড হোরেশিও নেলসনের নেতৃত্বাধীন ব্রিটিশ বাহিনী জয়লাভ করে এবং এই বিজয়কে উনিশ শতকে ব্রিটেনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিজয় বলে মনে করা হয়।

    ১৮৫৭ - ব্রিটিশ সরকার কলকাতায় প্রেসিডেন্সি কলেজ স্থাপনের প্রস্তাব গ্রহণ করে।

    ১৯৪৩ - সুভাষচন্দ্র বসু সিঙ্গাপুরে আজাদ হিন্দ সরকার প্রতিষ্ঠার কথা ঘোষণা করেন।

    ১৯৫০ - চীনা সেনারা তিব্বত দখল করে।

    ১৯৫৫- পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগের চতুর্থ কাউন্সিলে দলের নাম থেকে 'মুসলিম' শব্দটি বাদ দেয়া হয়।

    ১৯৬৯ - উইলি ব্রান্ট পশ্চিম জার্মানির চ্যান্সেলর নির্বাচিত হন।

    ১৯৮০ - খুলনা কারাগারে পুলিশি অভিযান: ৩৫ জন বন্দি নিহত, ২৪ জন জিম্মি উদ্ধার করা হয়।

    ১৯৮৪ - বাংলাদেশে এসিড নিক্ষেপের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড নির্ধারণ করা হয়।

    ১৯৯১ - সোভিয়েট ইউনিয়নের নতুন গঠিত সর্বোচ্চ সোভিয়েটের (সংসদের) প্রথম অধিবেশন ক্রেমলিন ভবনে উদ্বোধন হয়।

    ১৯৯৩ - সাইপ্রাসের রাজধানী নিকোসিয়ায় ৫০ জাতি কমনওয়েলথ সরকার প্রধানদের ৫ দিনব্যাপী (২১-২৫ অক্টোবর) দ্বিবার্ষিক সম্মেলন শুরু।

    ২০০১ - এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক সহযোগিতা সংস্থার ( এপেকের ) নেতাদের নবম অনানুষ্ঠানিক সম্মেলন চীনের শাংহাইয়ের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রদর্শনী ভবনে অনুষ্ঠিত হয়, চীনের প্রেসিডেন্ট চিয়াং চেমিন সম্মেলন পরিচালনা করেন ।

 

জন্ম

    ১৫৮১ - দমেনিকো জাম্পিয়েরি, গুরুত্বপূর্ণ ইতালীয় বারোক চিত্রশিল্পী ছিলেন।

    ১৭৬০ - জাপানের চিত্রশিল্পী কাতুশিকো জোকুসাই।

    ১৭৭২ - স্যামুয়েল টেইলর কোলরিজ, ইংরেজ কবি, দার্শনিক এবং সমালোচক।

    ১৮৩৩ - আলফ্রেদ নোবেল, একজন সুয়েডীয় রসায়নবিদ, প্রকৌশলী, উদ্ভাবক এবং অস্ত্র নির্মাতা।

    ১৮৪৯ - রাজকৃষ্ণ রায় বিশিষ্ট নাট্যকার ও ঔপন্যাসিক।

    ১৮৫১ - জর্জ ইউলিট, বিখ্যাত ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন।

    ১৮৬৮ - সামরিক ট্যাংকের উদ্ভাবক আর্নেস্ট ডানলপ সুইনটন।

    ১৮৯৫ - এডনা পারভায়েন্স, মার্কিন নির্বাক চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।

    ১৯০০ - ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী লীলা নাগ।

    ১৯২৮ - শঙ্করীপ্রসাদ বসু খ্যাতকীর্তি গবেষক ও ছাত্রপ্রিয় অধ্যাপক।

    ১৯২৯ - উরসুলা কে. লে গুইন, আমেরিকান লেখক এবং সমালোচক।

    ১৯৩১ - শাম্মী কাপুর, ভারতীয় চলচ্চিত্র শিল্প জগতের নায়ক এবং চলচ্চিত্র পরিচালক ছিলেন।

    ১৯৩১ - জিম পার্কস, সাবেক ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা।

    ১৯৩৩ - ফ্রান্সিস্কো হেন্তো, একজন প্রাক্তন স্পেনীয় ফুটবল খেলোয়াড়।

    ১৯৪০ - জিওফ্রে বয়কট, বিখ্যাত ও সাবেক ইংরেজ ক্রিকেট তারকা।

    ১৯৪২ - ক্রিস্টোফার আলবার্ট সিমস, একজন আমেরিকান অর্থনীতিবিদ।

    ১৯৪৩ - তারিক আলি, পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ লেখক, সাংবাদিক ও চলচ্চিত্রকার।

    ১৯৪৯ - বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু, ইসরাইলের নবম প্রধানমন্ত্রী।

    ১৯৫৬ - ক্যারি ফিশার, আমেরিকান অভিনেত্রী এবং চিত্রনাট্যকার।

    ১৯৫৭ - ভোল্‌ফগাং কেটার্লে, একজন জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী।

    ১৯৫৮ - আন্দ্রেঁ গেইম, একজন ইহূদী রাশিয়ান বংশোদ্ভূত ডাচ পদার্থবিজ্ঞানী।

    ১৯৬৭ - পল ইন্স, ইংল্যান্ড জাতীয় দলের নেতৃত্ব দেয়া প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ খেলোয়াড়।

    ১৯৭১ - ড্যামিয়েন মার্টিন, অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার।

    ১৯৮০ - কিম কার্দাশিয়ান, মার্কিন রিয়েলিটি টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব, অভিনেত্রী, সমাজকর্মী, ব্যবসায়ী মহিলা এবং মডেল।

    ১৯৮১ - নেমানজা ভিডিচ, সার্বীয় ফুটবল খেলোয়াড়।

 

মৃত্যু

    ১৯০৪ - ইসাবেল এর্বার্হাডথ, একজন জ্ঞানান্বেষী নারী এবং লেখক।

    ১৯৩১ - অস্ট্রেলীয় নাট্যকার ও ঔপন্যাসিক আর্টুর শনিটসল।

    ১৯৬৬ - সুধীশ ঘটক, বাঙালি চিত্র পরিচালক ও ক্যামেরাম্যান।

    ১৯৭৫ - ইংরেজ ঐতিহাসিক আর্নল্ড টয়েনবি।

    ১৯৭৬ - ফজিলতুন্নেসা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলমান ছাত্রী ও ঢাকা ইডেন কলেজের সাবেক অধ্যক্ষা।

    ১৯৭৮ - আন্নাসেস মিকোয়াইন, সোভিয়েত ইউনিয়ন সোভিয়েত আর্মেনিয়ান বিপ্লবী, ওল্ড ব্লেশেভিক এবং লেনিন, স্টালিন, খ্রুষ্যাভ এবং ব্রেজেনভ।

    ১৯৮৪ - ফ্রঁসোয়া ত্রুফো, ফরাসি চলচ্চিত্র সমালোচক, পরিচালক, প্রযোজক, চিত্রনাট্যকার ও অভিনেতা।

    ১৯৮৬ - লিওনেল মারফি, একজন অস্ট্রেলীয় রাজনীতিবিদ এবং বিচারক ছিলেন।

    ১৯৯০ - ড্যানি চামাউন, একজন বিশিষ্ট লেবানিয় রাজনীতিবিদ। )

    ১৯৯০ - প্রভাতরঞ্জন সরকার, ভারতীয় দার্শনিক, যোগী, গ্রন্থকার, সামাজিক বিপ্লবী, কবি, সঙ্গীতকার, ভাষাবিদ, প্রত্নতত্ত্ববিদ, ঐতিহাসিক এবং বিজ্ঞানী ছিলেন।

    ১৯৯৮ - ধীরেন্দ্র নাথ গঙ্গোপাধ্যায়, প্রখ্যাত মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ও কলকাতার পাভলভ ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা।

    ২০১২ - যশ চোপড়া, ভারতীয় চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক।

 

ছুটি ও অন্যান্য

    পুলিশ শহীদ স্মৃতি দিবস (ভারত)


আরও খবর

২০ ফেব্রুয়ারি: ইতিহাসের এই দিনে

সোমবার ২০ ফেব্রুয়ারী ২০23

১৯ ফেব্রুয়ারি : ইতিহাসের এই দিনে

রবিবার ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩




জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৬৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর