Logo
শিরোনাম

২৪ জুন লাবণ্য দাশ হয়ে আসছেন জয়া আহসান

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ জুন ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | ২৩১০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আগামী ২৪ জুন পশ্চিমবঙ্গে মুক্তি পাচ্ছে জয়া আহসান অভিনীত সিনেমা ঝরা পালক। সিনেমাটি নির্মিত হয়েছে বাংলা সাহিত্যের নির্জনতম কবি জীবনানন্দ দাশের ওপরে। এটি নির্মাণ করেছেন সায়ন্তন মুখার্জি। জীবনানন্দ দাশের প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম অনুসারে এ সিনেমার নাম রাখা হয়েছে। সিনেমায় জয়া আহসান অভিনয় করেছেন জীবনানন্দ দাশের স্ত্রী লাবণ্যর ভূমিকায়। জীবনানন্দ দাশের মৃত্যুর পর স্ত্রীর চিরকালীন না পাওয়ার ক্ষোভ, জীবনযন্ত্রণার অসহায়ত্ব সবকিছু একটি সংলাপের মধ্য দিয়ে ফুটে উঠেছে। আর সে সংলাপটি হলো, বাংলা সাহিত্যকে তোমার দাদা অনেক কিছুই দিয়ে গেলেন, কিন্তু আমার জন্য কী রেখে গেলেন? ট্রেলার দেখে মনে হয়, কবি জীবনানন্দ দাশের বায়োপিক ঝরা পালক। সিনেমায় জীবনানন্দ দাশের চরিত্রে অভিনয় করেছেন পশ্চিমবঙ্গের অভিনেতা ও রাজনীতিবিদ ব্রাত্য বসু।

ঝরা পালক নিয়ে দেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান বলেন, আমার চরিত্রটির ভেতরে জীবনানন্দ দাশের অন্য যে চরিত্রগুলো আছে সেগুলোর ছায়াও আছে। আরেকটি বিষয় আমার মনে হয়, জীবনানন্দ দাশের মতো একজন ব্যক্তি ছিলেন, যে কিনা পা থেকে মাথা পর্যন্ত কবিতার ভেতর নিমজ্জিত হয়ে থাকতেন, সে রকম একটি মানুষের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলা সহজ কথা নয়। তিনি জীবনে খুব স্বস্তি পেয়েছেন তা নয়। এ চরিত্রে অভিনয় করাটা আমার জন্য চ্যালেঞ্জিং ছিল। সিনেমাটির সঙ্গে যারা সংশ্লিষ্ট তারা প্রত্যেকেই বলেছেন, জয়া আহসানের অভিনয়ের কারণেই জীবনানন্দ দাশের স্ত্রীর চরিত্রটি এক অন্য মাত্রা পেয়েছে। পরিচালক সায়ন্তন মুখার্জি ঝরা পালক সিনেমাকে একটা ক্যানভাসের মতো ব্যবহার করে জীবনানন্দের জীবন, তার ভাবনা, দুঃখ-কষ্ট, আবেগ এবং আশপাশের মানুষজনকে আঁকার চেষ্টা করেছেন। এ ছবির কেন্দ্রে রয়েছে মূলত কবি জীবনানন্দ দাশের দাম্পত্য জীবনের কাহিনী। যাকে লাবণ্য ও জীবনানন্দের সাংসারিক টানাপড়েনের গল্প বলা যেতে পারে। পাশাপাশি রয়েছে সে সময়ের সামাজিক প্রেক্ষাপট, কবি মহলে জীবনানন্দ দাশের অবস্থান এবং কবির জীবনে পাওয়া  না-পাওয়ার দ্বন্দ্ব।

বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় এ কবির দুই বয়সের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে সিনেমায়। তরুণ জীবনানন্দ দাশের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন রাহুল অরুণোদয় বন্দ্যোপাধ্যায় এবং পরিণত বয়সের কবির চরিত্রে থাকছেন ব্রাত্য বসু। এতে কবি ও শনিবারের চিঠি পত্রিকার সম্পাদক সজনীকান্ত দাসের চরিত্রে দেবশঙ্কর হালদার, কবি বুদ্ধদেব বসুর চরিত্রে কৌশিক সেন ও কাজী নজরুল ইসলামের চরিত্রে সুপ্রিয় দত্ত অভিনয় করেছেন। সিনেমাটি কলকাতার পাশাপাশি বাংলাদেশেও মুক্তির পরিকল্পনার কথা জানান পরিচালক। সায়ন্তন বলেন, জীবনানন্দ দাশের জীবনের অনেকটা অংশজুড়ে বরিশাল, বাংলাদেশ জড়িয়ে আছে। ফলে কাজটা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষের কাছে যাওয়ার চেষ্টা করছি। জীবনানন্দ দাশের পাশাপাশি জয়া আহসানও এ সিনেমার আরেকটি ফ্যাক্টর। তাই আমি চাইছি সিনেমাটি বাংলাদেশেও মুক্তি পাক। বড়দিন উপলক্ষে গত বছরের ডিসেম্বরে সিনেমার প্রোমো প্রকাশ করা হয়। কলকাতায় সেই আয়োজনে যোগ দেন ব্রাত্য বসু, জয়া আহসানসহ সিনেমার কলাকুশলীরা। সিনেমা হলে মুক্তির আগে চলতি বছরের জানুয়ারিতে কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবেও সিনেমাটি প্রদর্শিত হয়। জয়া আহসানের প্রশংসা করেন সিনেমাপাড়ার মানুষজন।

ঝরা পালক কবি জীবনানন্দ দাশের লেখা প্রথম কাব্যগ্রন্থ। ১৯৭২ সালে ভারতের কলকাতা থেকে প্রকাশিত হয়। কবি তখন কলকাতা সিটি কলেজে শিক্ষকতা করতেন। বইয়ের প্রচ্ছদে পাখির আটটি পালকের ছবি দেয়া ছিল। বইয়ের দাম ছিল এক টাকা। বইয়ের উৎসর্গে কারো নাম না লিখে কবি শুধু কল্যাণীয়াসু শব্দটা লেখেন। পরে জানা যায়, চাচাতো বোন শোভনাকে বইটি উৎসর্গ করেন। এ বই প্রকাশের তিন বছর পর ১৯৩০ সালে ইডেন কলেজের শিক্ষার্থী লাবণ্য দাশের সঙ্গে বিয়ে হয় জীবনানন্দ দাশের। লাবণ্য দাশ মানুষ জীবনানন্দ নামে একটি বই লিখেছেন। বইয়ে কবির স্ত্রী, সন্তান সর্বোপরি সংসারের প্রতি অনীহার কথা ফুটে উঠেছে। জীবনানন্দ ও লাবণ্য দাশের পারস্পরিক স্বভাব ছিল পুরোপুরি বিপরীত। কবি ছিলেন ধীর, শান্ত। তার স্ত্রী ছিলেন ধৈর্য ও সহিষ্ণুতা থেকে অনেক দূরে। জীবনানন্দের মৃত্যুর পর লাবণ্য দাশ লেখক ভূমেন্দ্র গুহকে ডেকে বলেছিলেন, বাংলা সাহিত্যের জন্য তিনি অনেক কিছু রেখে গেলেন হয়তো, আমার জন্য কী রেখে গেলেন বলো তো? কবির জীবন নিয়ে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গে আগ্রহের কমতি নেই। স্বভাবত ঢাকা ও কলকাতার দর্শকরা সিনেমাটির জন্য অপেক্ষা করছেন। ২০১৭ সালের শেষের দিকে এ সিনেমার শুটিং শুরু হয়েছিল। তারপর নানা কারণে সিনেমাটির মুক্তির তারিখ পিছিয়ে যায়।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৬০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর