Logo
শিরোনাম

৩০ জুন: ইতিহাসে আজকের এই দিনে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ জুন ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | ১০৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আজ ৩০ জুন ২০২২, বৃহস্পতিবার, ১৬ আষাঢ় ১৪২৯ বঙ্গাব্দ। গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জী অনুসারে বছরের ১৮১ তম দিন।

পৃথিবীকে আলোকিত করেছেন অনেক জ্ঞানী-গুণিজন। একের পর এক রচনা করেছেন এবং করছেন ইতিহাসের পাতা। উন্মোচিত হয়েছে জগতের নতুন নতুন দিগন্ত। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে সেই ইতিহাস চিন্তা, চেতনা ও প্রেরণার উৎস। যারা জন্মেছিলেন কিংবা চলে গেছেন আজকের এই দিনে। আবার বহু ঘটনাই রয়েছে ফেলে আসা সময়ের পথে। যেসব ঘটনা এনেছিল প্রশান্তি কিংবা রচনা করেছে অনাকাঙ্ক্ষিত দুঃস্বপ্নে নীলকাব্য। যা ঘটেছিল ইতিহাসের এই দিনেই।

ঘটনাবলি:

০৬৫৬ - ইসলামের চতুর্থ খলিফা হযরত আলী (রা.) খেলাফত লাভ করেন।

১২৯৪ - সুইজারল্যান্ডের বার্ন থেকে ইহুদিদের বিতাড়ন করা হয়।

১৭৫৫ - ফিলিপাইনে ক্যাথলিক ধর্মাবলম্বী সব চায়নিজ রেস্টুরেন্ট বন্ধ করে দেয়।

১৭৫৭ - বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা ত্রিশ হাজার সেনা নিয়ে ইংরেজ অধিকৃত কোলকাতা দখল করেন।

১৭৫৭ - নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা স্বীয় পত্নী ও কন্যাসহ পালিয়ে যাবার সময় পথিমধ্যে রাজমহলে রাত কাটাতে গিয়ে তিনি ধরা পড়েন।

১৭৭২ - বাংলাদেশের রংপুরে ফকির মজনু শাহ জেহাদ শুরু করেন।

১৮৫৫ - ব্রিটিশবিরোধী সাঁওতাল বিদ্রোহ সংঘটিত হয়।

১৮৮৬ - ন্যায়বান গভরমেন্ট দক্ষিণ সাহাবাজপুর পরগনা কোর্ট অব ওয়ার্ডসের শাষনাধীনে গ্রহণ করে বাবু পিতাম্বর বন্ধ্যোপাধ্যায়কে অস্থায়ী ম্যানেজার নির্ধারণ করে দৌলতখায় প্রেরণ করে।

১৮৯৪ - কোরিয়া চীন থেকে স্বাধীনতা পেয়ে জাপানের সহযোগিতা কামনা করে।

১৮৯৪ - লন্ডন টাওয়ার ব্রিজ উদ্বোধন করা হয়।

১৯০৮ - রাশিয়ার সাইবেরিয়ার বৈকাল হ্রদের উত্তর-পশ্চিমের দুর্গম পার্বত্য এলাকা টাঙ্গুস্কায় এক প্রচন্ড শক্তির বিস্ফোরন ঘটে।

১৯১৬ - রাশিয়া ও জাপানের মধ্যে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

১৯২০ - আয়াতুল্লাহ মীর্যা মোঃ ত্বাক্বী শিরাজীর নেতৃত্বে ইরাকের জনগণ বৃটিশ দখলদারদের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু করে।

১৯৩৪ - জার্মানিতে ফ্যাসিবাদী হিটলারের বিরোধীতা করায় প্রায় এক হাজার লোককে হত্যা করা হয়।

১৯৩৭ সালে এই দিনে বিশ্বের প্রথম জরুরী টেলিফোন নম্বর, ৯৯৯ লন্ডনে চালু হয়।

১৯৪১ - নাজি গ্রুপের অনুসারীরা ইউক্রেনের স্বাধীনতা ঘোষণা করে।

১৯৫৭ - আওয়ামী লীগের প্রাদেশিক প্রধান, মাওলানা ভাসানী দলের সভাপতি হিসেবে পদত্যাগ করেন।

১৯৬০ - কঙ্গো গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র বা জায়ার স্বাধীনতা ঘোষণা করে।

১৯৬৯ - নাইজেরীয় সরকার বায়াফ্রায় পাঠানো রেডক্রসের সব ধরনের সাহায্য বন্ধ করে দেন।

১৯৭১ - নিউইয়র্ক টাইমস’- এর প্রতিনিধি সিডনি শ্যানবার্গকে ঢাকা থেকে বহিষ্কার করা হয়।

১৯৭১ - মুক্তিযোদ্ধারা তিনটি দলে বিভক্ত হয়ে নীলমনিগঞ্জ, হালসা ও আলমডাঙ্গা রেল লাইন বিষ্ফোরকের সাহায্যে উড়িয়ে দিয়ে পাকসেনাদের রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।

১৯৭৪ - বিশিষ্ট রাজনীতিক ভাষাসৈনিক জাতীয় লীগ প্রধান জনাব অলি আহাদ বিশেষ ক্ষমতা আইনে গ্রেফতার হয়ে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আটক হন।

১৯৭৯ - সুদানের জেনারেল ওমর আল বাশীর অভ্যন্তরীন সংকটের সম্মুখীন সুদানের সাদেক আল মাহদীর সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেন।

১৯৯১ - দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবাদী শাসনের অবসান ঘটে।

১৯৯৩ - ভারতে বাবরী মসজিদ ভাঙ্গার প্রতিবাদে ঢাকার বায়তুল মোকাররম মসজিদ থেকে লাখো জনতা অযোধ্যা অভিমুখে প্রতীকি লংমার্চ শুরু করেন।

১৯৯৭ - বর্ণাঢ্য এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে চীনের কাছে হংকং হস্তান্তর করা হয়।

২০০০ - সমাপ্য অর্থ বত্সরের কার্যাদি নির্বাহের জন্য সংযুক্ত তহবিল হইতে অর্থ প্রদান ও নির্দিষ্টকরণের কর্তৃত্ব প্রদানের জন্য আইন প্রণয়ন করা হয় ৷

২০০২ - বিশ্বের সবচেয়ে বড় পাটকল আদমজী জুট মিল বন্ধ করে দেয় বিএনপি জোট সরকার৷

২০০৪ - গণপূর্ত অধিদপ্তর মীর মশাররফ হোসেন স্মৃতিকেন্দ্র স্থাপন প্রকল্পের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করে।

২০০৮ - র‌্যাব সাইকি ভবনের মালিক পীরজাদা, মহাগুরু, জ্যোতিষ সম্রাট আর ভণ্ড বাবা ড. জীবন চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করে ।

২০০৯ - গ্রামীণ মহিলা উন্নয়ন প্রকল্প সমাপ্ত হয়।

২০১১ - বাংলাদেশ সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী পাশ হয়।

জন্ম:

১৪৭০ - অষ্টম চার্লস, তিনি ছিলেন ফ্রান্সের রাজা।

১৮০১ - ফ্রেডেরিক বাস্টিয়াট, তিনি ছিলেন ফরাসি অর্থনীতিবিদ ও তাত্তিক।

১৮৮৪ - জর্জ ডুহামেল, তিনি ছিলেন ফরাসি লেখক।

১৮৯৩ - হ্যারল্ড জোসেফ ল্যাস্কি, তিনি ছিলেন ব্রিটিশ রাষ্ট্র বিজ্ঞানী।

১৯১১ - চেসোয়াফ মিওশ, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পোলিশ কবি ও লেখক।

১৯১৭ - লিনা হরনে, তিনি ছিলেন আমেরিকান অভিনেত্রী, গায়ক ও ড্যন্সার।

১৯২৬ - পল বার্গ, তিনি নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান প্রাণরসায়নী।

১৯৩৯ - হোসে এমিলিও পাচেকো, তিনি ছিলেন মেক্সিকান কবি ও লেখক।

১৯৪৩ - আহমদ ছফা, তিনি ছিলেন বাংলাদেশী লেখক, কবি ও সমালোচক।

১৯৫৪ - সেরযহ সারগসয়ান, তিনি আর্মেনিয় রাজনীতিবিদ ও ৩য় প্রেসিডেন্ট।

১৯৬৩ - য়ংওইয়ে মাল্মস্টেন, তিনি সুইডিশ গিটারিষ্ট ও গীতিকার।

১৯৬৫ - গ্যারি এন্ড্রু প্যালিস্টার, তিনি সাবেক ইংরেজ ফুটবল খেলোয়াড়।

১৯৬৯ - সনাথ জয়াসুরিয়া, তিনি শ্রীলংকান সাবেক ক্রিকেটার ও রাজনীতিবিদ।

১৯৭৭ - জুস্টো ভিলার, তিনি প্যারাগুয়ের ফুটবলার।

১৯৭৮ - লুসিয়ানা লেওন লুসি, তিনি ছোটবেলা থেকে রাজনীতির মাঠে এবং অসংখ্য তরুণের মনে ঝড় তুলেন ।

১৯৮০ - রায়ান টেন ডেসকাট, তিনি ডাচ ক্রিকেটার।

১৯৮৩ - শেরিল কোল, তিনি ইংরেজ গায়ক, গীতিকার, ড্যন্সার ও মডেল।

১৯৮৬ - ফ্রেডয় গুয়ারিন, তিনি কলম্বিয়ান ফুটবলার।

মৃত্যু:

০৭১৩ - ইমাম জয়নুল আবেদিন, তিনি ইসলামের মহান বার ইমামদের মধ্যে অন্যতম।

১৬৬০ - উইলিয়াম অউগট্রেড, তিনি ছিলেন ইংরেজ মন্ত্রী ও গণিতবিদ।

১৭১৭ - নবাব মুর্শিদ কুলি খান, তিনি ছিলেন ছিলেন বাংলার প্রথম নবাব।

১৮৩৯ - দ্বিতীয় মাহমুদ খাঁ, তিনি ছিলেন তুর্কি সুলতান।

১৯১৭ - দাদাভাই নওরোজি, তিনি ছিলেন ব্রিটিশ পার্লামেন্টের প্রথম এশীয় সদস্য।

১৯১৯ - জন উইলিয়াম স্ট্রাট ৩য় ব্যারন রেলি, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইংরেজ পদার্থবিজ্ঞানী।

১৯৩৪ - কার্ট ভন সচলেইচের, তিনি ছিলেন জার্মান জেনারেল, রাজনীতিবিদ ও ২৩ তম চ্যান্সেলর।

১৯৫৭ - দক্ষিণারঞ্জন মিত্র, তিনি ছিলেন লোককথা সংগ্রাহক ও লেখক।

১৯৫৯ - শিশিরকুমার ভাদুড়ী, তিনি ছিলেন খ্যাতনামা নাট্যকার ও অভিনেতা।

১৯৬২ - প্রমীলা নজরুল, তিনি ছিলেন বিদ্রোহী কবি কাজি নজরুল ইসলামের পত্নী ।

১৯৭১ - ভ্লাডিস্লাভ ভোল্কোভ, তিনি ছিলেন রাশিয়ান প্রকৌশলী ও মহাকাশচারী।

১৯৭৪ - এ্যালবার্ট কিং, তিনি ছিলেন মার্টিন লুথার কিং এর মা।

২০০১ - চ্যাট অ্যাটকিন্স, তিনি ছিলেন আমেরিকান গায়ক, গীতিকার, গিটার ও প্রযোজক।

২০০৩ - বাডি হাকেট, তিনি ছিলেন আমেরিকান অভিনেতা ও কৌতুকাভিনেতা।

২০০৯ - পিনা বাউসচ্, তিনি ছিলেন জার্মান ড্যন্সার, কোরিওগ্রাফার ও পরিচালক।

২০১৪ - পল মাযুরস্কয়, তিনি ছিলেন আমেরিকান অভিনেতা, পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার।

নিউজ ট্যাগ: ইতিহাসে এই দিনে

আরও খবর

২০ ফেব্রুয়ারি: ইতিহাসের এই দিনে

সোমবার ২০ ফেব্রুয়ারী ২০23

১৯ ফেব্রুয়ারি : ইতিহাসের এই দিনে

রবিবার ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩




আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৬৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর