Logo
শিরোনাম

আফগানিস্তান: তালেবান পাঞ্জশিরে বেসামরিক নাগরিকদের হত্যা করছে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ নভেম্বর ২০২৩ | ১২৯৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আফগানিস্তানের পাঞ্জশির উপত্যকায় অন্তত ২০ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম বিবিসি। পাঞ্জশিরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে তালেবানের সঙ্গে সেখানকার বিরোধী বাহিনীর সঙ্গে তুমুল লড়াই হয়েছিল।

বিবিসি জানিয়েছে, পাঞ্জশির উপত্যকা যোগাযোগ-বিচ্ছিন্ন থাকার ফলে সেখানে সংবাদকর্মীদের পক্ষে কাজ করে কঠিন হলেও তাদের কাছে তালেবানের সংযমের প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও চালানো হত্যাকাণ্ডের প্রমাণ রয়েছে।

পাঞ্জশিরের একটি ধুলোমাখা রাস্তার পাশের ফুটেজে দেখা গেছে সামরিক সরঞ্জাম সংবলিত পোশাক পরা এক ব্যক্তিকে তালেবান যোদ্ধারা ঘিরে রেখেছে। এরপর গুলির শব্দ শোনা যায় এবং ওই ব্যক্তিকে মাটিতে লুটিয়ে পড়তে দেখা যায়।

তবে, নিহত ওই ব্যক্তি সেনাবাহিনীর সদস্য কি না, তা স্পষ্ট নয়। কেননা, পাঞ্জশিরের বাসিন্দাদের মধ্যে যুদ্ধের পোশাক পরার চল রয়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়একজন প্রত্যক্ষদর্শী নিজেকে বেসামরিক নাগরিক বলছেন।

বিবিসি বলছে, পাঞ্জশিরে এ ধরনের ঘটনায় অন্তত ২০ জন নিহত হয়েছে। নিহতদের একজনের নাম আবদুল সামি। দুই সন্তানের পিতা সামি পেশায় ছিলেন দোকানদার।

স্থানীয় সূত্র জানায়, তালেবানকে আসতে দেখে সামি পালিয়ে না গিয়ে তাদের বলেছিলেন : আমি নিতান্ত দরিদ্র এক দোকানমালিক, যুদ্ধের সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই।

কিন্তু, তালেবানবিরোধী যোদ্ধাদের কাছে সিম কার্ড বিক্রির অভিযোগে সামিকে গ্রেপ্তার করে তালেবান। কয়েক দিন পর সামির লাশ তাঁর বাড়ির কাছে পড়ে থাকতে দেখা যায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সামির মরদেহে নির্যাতনের চিহ্ন ছিল। গত মাসে যখন তালেবান আফগানিস্তানের ক্ষমতায় আসে, তখন কেবল পাঞ্জশির তাদের নিয়ন্ত্রণে ছিল না।

আফগানিস্তানে দীর্ঘদিন প্রতিরোধের কেন্দ্র ছিল এই পাঞ্জশির উপত্যকা। সেখানকার প্রতিরোধ বাহিনী অতীতে কমান্ডার আহমদ শাহ মাসউদের নেতৃত্বে সাবেক সোভিয়েত বাহিনী ও তালেবানকে পাঞ্জশির থেকে বিতাড়িত করেছিল। পাহাড়ে ঘেরা থাকায় সাবেক সোভিয়েত বাহিনী ও তালেবান পাঞ্জশির উপত্যকা দখল করতে ব্যর্থ হয়।

মাসউদের মৃত্যুর পর তাঁর ছেলে আহমদ বাবার পদাঙ্ক অনুসরণ করেন। তালেবান দ্বিতীয় দফায় আফগানিস্তানজুড়ে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে একের পর অঞ্চল নিজেদের হাতে নেওয়া শুরু করলে আহমদ পাঞ্জশিরে তালেবাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। কিন্তু, গত সপ্তাহে তালেবান পাঞ্জশির উপত্যকায় নিজেদের বিজয়ী ঘোষণা করে। ভিডিও ফুটেজে তালেবান যোদ্ধাদের পাঞ্জশিরে নিজেদের পতাকা উত্তোলন করতে দেখা গেছে।

তবে, হার না মানা প্রতিরোধ বাহিনী পাঞ্জশিরে লড়াই জারি রাখবে বলে জানিয়েছে। আহমদ মাসউদ তালেবানদের বিরুদ্ধে জাতীয় অভ্যুত্থানের ডাক দিয়েছেন।

তালেবানরা আবার আফগানিস্তানের ক্ষমতায় ফেরার পর, এখন দেখা বিষয়আফগানিস্তানের অন্যান্য অঞ্চলের মতো পাঞ্জশিরে এরপর কী ঘটে। পাঞ্জশিরে ঢোকার সময় তালেবান উপত্যকার বাসিন্দাদের স্বাভাবিক জীবনযাপন চালিয়ে যেতে বলেছিল। তালেবানের অন্যতম মুখপাত্র মৌলভি আবদুল্লাহ রাহমানি বলেছিলেন, তাদের (পাঞ্জশিরবাসী) বাইরে আসা উচিত, নিজেদের দৈনন্দিন কাজকর্ম করা উচিত।

মৌলভি আবদুল্লাহ রাহমানি আরও বলেছিলেন, দোকান মালিকেরা  দোকানে যেতে পারেন। কৃষকেরা তাঁদের খামারে যেতে পারেন। আমরা এখানে তাঁদের, তাঁদের জীবন এবং তাঁদের পরিবারের সুরক্ষা দিতে এসেছি।

কিন্তু বিবিসি জানিয়েছে, বাস্তবে ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে। একটি ফুটেজ দেখা গেছেএকসময়ের ব্যস্ত বাজারগুলো জনশূন্য। লোকজন পালানোর চেষ্টা করছে। এবং উপত্যকার খাড়া চূড়ার নিচে যানবাহনের দীর্ঘ লাইন দেখা যাচ্ছে। এ ছাড়া পাঞ্জশিরে খাদ্য ও ওষুধের ঘাটতির সতর্কতাও জারি করা হয়েছে।


আরও খবর

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন এরদোয়ান

মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩




আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৯০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৬০৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর