Logo
শিরোনাম

আফগানিস্তানের রাজধানী দখল নিতে মরিয়া তালেবান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ আগস্ট ২০২১ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | ২০২৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে বড় আকারে বোমা হামলা চালিয়ে শহরটি দখলে লড়াই শুরু করেছে। কাবুলের অতি সুরক্ষিত গ্রিনজোনে বিক্ষিপ্ত বন্দুকযুদ্ধের পর শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটেছে। অঞ্চলটিতে সরকারি ভবন ও বিদেশি দূতাবাস রয়েছে।

মঙ্গলবার (৩ আগস্ট) দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী বিসমিল্লাহ মোহাম্মাদির বাসার কাছেই এই বিস্ফোরণ হয়েছে। হামলার পর মন্ত্রীর পরিবারকে সেখান থেকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এর দুই ঘণ্টারও বেশি সময় আগে আরেকটি গাড়ি বোমা বিস্ফোরিত হয়েছে। বিস্ফোরণে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। তাদের রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

বুধবার (৪ আগস্ট) তালেবান এ হামলার দায় স্বীকার করেছে। তাদের দাবি, এর মধ্য দিয়ে কাবুল শহর নিয়ন্ত্রণে নিতে লড়াই শুরু হলো।

মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নেড প্রাইস বলেছেন, দোহায় অনুষ্ঠিত শান্তি আলোচনা লঙ্ঘন করেছে তালেবান। এভাবে চালিয়ে যেতে থাকলে তারা আন্তর্জাতিকভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে।

আফগানিস্তানের গুরুত্বপূর্ণ বেশ কয়েকটি জেলা প্রদেশ দখলের পর এবার পশ্চিম ও দক্ষিণাঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ নিতে মরিয়া তালেবান জঙ্গিরা। ক্ষমতা দখলের লড়াইয়ে হেরাত প্রদেশে অবস্থান করছে তারা। বুধবার (৪ আগস্ট) প্রদেশটিতে তালেবান সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়েন আফগান সেনারা। এর আগে হেলমান্দের প্রাদেশিক রাজধানী লস্কর গাহর অধিংশ এলাকা নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জবাবে রাতভর তালেবানের বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা চালায় মার্কিন ও আফগান বাহিনী।

হেরাত প্রদেশে সাম্প্রতিক সংঘাতে দুই শতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন। এরমধ্যে অধিকাংশই বেসামরিক নাগরিক। এখনো হাসপাতালগুলোতে অনেক রোগী আছে। কর্তৃপক্ষ তাদের চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছে।

মার্কিন ও ন্যাটো সেনাদের আফগানিস্তান ছাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দিন দিন তালেবানের আধিপত্য জোরালো হচ্ছে। অন্যদিকে তাদের প্রতিহত করতে গিয়ে সংঘর্ষের বলি হচ্ছে সাধারণ মানুষ। লস্কর গাহতে অবরুদ্ধ হয়ে পড়া কয়েক লাখ বেসামরিক নাগরিকের নিরাপত্তা নিয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘ। বাড়িঘরের পাশাপাশি বিভিন্ন স্থাপনা ও হাসপাতালে হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সংস্থাটি।

আফগানিস্তানের চলমান সহিংসতা মধ্য এশিয়াতেও ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। সে হিসেবে আফগান সীমান্তবর্তী দেশগুলোর নিরাপত্তা নিয়েও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় আফগানিস্তানের সীমান্তবর্তী উজবেকিস্তানের সেনা সদস্যদের নিয়ে যৌথ সামরিক প্রশিক্ষণে অংশ নিয়েছে রাশিয়া। পাঁচদিনব্যাপী এই প্রশিক্ষণে দুই দেশের দেড় হাজার সেনা অংশ নেবে বলে জানায় মস্কো। সীমান্তবর্তী অঞ্চলে যে কোনো পরিস্থিতিতে নিজেদের সক্ষমতা যাচাইয়ের জন্যই এই মহড়ার আয়োজন করা হয়েছে বলেও জানানো হয়।

এদিকে তালেবানের হামলার ঝুঁকিতে থাকা আফগান নাগরিকদের তৃতীয় কোনো দেশ বিশেষ করে তুরস্কে পুনর্বাসনে যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনার তীব্র সমালোচনা করেছে আঙ্কারা। তুর্কি সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, ওয়াশিংটনের এ ধরনের পরিকল্পনা অঞ্চলটিতে অভিবাসন সমস্যা তীব্রতর করবে।

আফগানিস্তানে ২০ বছরের আগ্রাসন শেষে ৩১ আগস্টের মধ্যে দেশটি থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার লক্ষ্য যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটোর। গেল মে মাসে এই প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পর থেকে আফগানিস্তানে সরকারি বাহিনীর ওপর হামলা ও বিভিন্ন এলাকায় নিজেদের নিয়ন্ত্রণ পুনঃপ্রতিষ্ঠায় অভিযান জোরদার করে তালেবান।

তালেবানের দাবি, এরই মধ্যে আফগানিস্তানের প্রায় অর্ধেক এলাকায় নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছে তারা। যার একটি বড় অংশ গ্রামীণ এলাকা। এখন গুরুত্বপূর্ণ প্রাদেশিক শহরগুলোর দিকে নজর দিচ্ছে তারা। এরই ধারাবাহিকতায় কান্দাহার, হেলমান্দ ও নানগরহার প্রদেশে সরকারি সেনা এবং সরকার সমর্থক গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে তাদের তুমুল লড়াই চলছে।


আরও খবর

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন এরদোয়ান

মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩




আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯২৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর