Logo
শিরোনাম

আজ আখেরি মোনাজাতে শেষ হচ্ছে ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব

প্রকাশিত:রবিবার ২২ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ২১০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে রোববার (২২ জানুয়ারি) শেষ হচ্ছে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব। এর আগে ইজতেমার দ্বিতীয় দিনে শনিবার (২১ জানুয়ারি) লাখো মুসল্লির দোয়া প্রার্থনা ও তাবলীগের বিভিন্ন দেশের মুরুব্বীদের বয়ানের মধ্য দিয়ে অতিবাহিত হয়।

কালেমা, নামাজ মুলিমীন ও তাসহীহে নিয়ত নিয়ে সকালে বিস্তারিত বয়ান করেন ভারতের মাওলানা ইয়াকুব ছিলানী। এই বয়ানের বাংলায় তাৎক্ষণিক অনুবাদ করেন মাওলানা মনির বিন ইউসুফ।

ওমর তুর্কি বাদ জোহর বয়ান করেন। বাদ আসর বয়ান করেন মাওলানা ইলিয়াস বিন সাদ ও এর বাংলায় তরজমা করেন মুফতি ওসামা ইসলাম। বাদ মাগরিব বয়ান করেন মাওলানা আব্দুস সাত্তার নিজামুদ্দিন, বাংলায় তরজমা করেন মুফতি জিয়া বিন কাসিম।

রোববার (২২ জানুয়ারি) বাদ ফজর বাংলাদেশি মুরসালিন, হেদায়াতী বয়ান করবেন ভারতের মাওলানা ইউসুফ বিন কান্ধলভী। এর বাংলা তরজমা করবেন মাওলানা জিয়া বিন কাসিম। এরপর আখেরি মোনাজাতও পরিচালনা করবেন মাওলানা ইউসুফ বিন কান্ধলভী।

আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে রোববার (২২ জানুয়ারি) শেষ হচ্ছে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব। এর আগে ইজতেমার দ্বিতীয় দিনে শনিবার (২১ জানুয়ারি) লাখো মুসল্লির দোয়া প্রার্থনা ও তাবলীগের বিভিন্ন দেশের মুরুব্বীদের বয়ানের মধ্য দিয়ে অতিবাহিত হয়।

কালেমা, নামাজ মুলিমীন ও তাসহীহে নিয়ত নিয়ে সকালে বিস্তারিত বয়ান করেন ভারতের মাওলানা ইয়াকুব ছিলানী। এই বয়ানের বাংলায় তাৎক্ষণিক অনুবাদ করেন মাওলানা মনির বিন ইউসুফ।

ওমর তুর্কি বাদ জোহর বয়ান করেন। বাদ আসর বয়ান করেন মাওলানা ইলিয়াস বিন সাদ ও এর বাংলায় তরজমা করেন মুফতি ওসামা ইসলাম। বাদ মাগরিব বয়ান করেন মাওলানা আব্দুস সাত্তার নিজামুদ্দিন, বাংলায় তরজমা করেন মুফতি জিয়া বিন কাসিম।

রোববার (২২ জানুয়ারি) বাদ ফজর বাংলাদেশি মুরসালিন, হেদায়াতী বয়ান করবেন ভারতের মাওলানা ইউসুফ বিন কান্ধলভী। এর বাংলা তরজমা করবেন মাওলানা জিয়া বিন কাসিম। এরপর আখেরি মোনাজাতও পরিচালনা করবেন মাওলানা ইউসুফ বিন কান্ধলভী।

বিদেশিদের অংশগ্রহণ

গত দু’বছর করোনার কারণে ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়নি। ফলে এ বছর ইজতেমায় অংশ নিতে পেরে বিদেশিরা উচ্ছ্বসিত। দ্বিতীয় পর্বে শনিবার পর্যন্ত ভারত, পাকিস্তান, সৌদি আরব, কাতার, জর্ডান, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়াসহ ৬১টি দেশের সাত হাজার ২৫ জন বিদেশি অংশগ্রহণ করেন। এরমধ্যে অনেকেই এখনও পথে রয়েছেন বলে জানিয়েছেন ইজতেমার গণমাধ্যম বিষয়ক সমম্বয়ক মো. সায়েম।

যৌতুকবিহীন বিয়ের আয়োজন

টঙ্গীর তুরাগতীরে ইজতেমার দ্বিতীয় দিনে আয়োজন করা হয় যৌতুকবিহীন বিয়ে। ভারতের মাওলানা সা’দ বিন কান্ধলভীর ছোট ছেলে মাওলানা ইলিয়াস বিন সা’দ কান্ধলভী এই বিয়ে পরিচালনা করেন।


আরও খবর

টাঙ্গাইলে ৬ ডাকাত ২ দিনের রিমান্ডে

মঙ্গলবার ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

পুকুরে ভেসেছিল চা দোকানির মরদেহ

সোমবার ২০ ফেব্রুয়ারী ২০23




জাপানে ৬.১ মাত্রার ভূমিকম্প

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ৯৬জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাপানের উত্তরাঞ্চলীয় হোক্কাইডো দ্বীপে ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। শনিবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টা ২৭ মিনিটের দিকে হোক্কাইডো দ্বীপের পূর্ব অংশ রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছে। তবে এই ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত কোনও সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়নি। খবর রয়টার্সের।

জাপানের জাতীয় ভূবিজ্ঞান গবেষণা ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থা এনআইইডি বলেছে, ভূমিকম্পটি নেমুরো উপদ্বীপের ভূপৃষ্ঠ থেকে ৬১ কিলোমিটার গভীরে উৎপত্তি হয়েছে। ভূমিকম্পে তাৎক্ষণিকভাবে কোনও ক্ষয়ক্ষতি কিংবা হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

জাপানের আবহাওয়া সংস্থার মতে, সাধারণত এমন মাত্রার ভূমিকম্পে তাক থেকে আসবাবপত্র ও সরঞ্জাম পড়ে যায়। অনেক আসবাবপত্র নির্ধারিত স্থান থেকে সরে যেতে পারে।

এদিকে শনিবার তুরস্কেও আঘাত হেনেছে ভূমিকম্প। গত ৬ ফেব্রুয়ারির ভয়াবহ ভূমিকম্পের ক্ষত কাটিয়ে না উঠতেই শনিবার স্থানীয় সময় দুপুরের দিকে দেশটির মধ্যাঞ্চলীয় আনাতোলিয়া প্রদেশের নিগদে শহর ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছে।

ইউরোপীয়-ভূমধ্যসাগরীয় ভূমিকম্প কেন্দ্র (ইএমএসসি) বলেছে, তুরস্কের মধ্যাঞ্চলে রিখটার স্কেলে ৫ দশমিক ৫ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। এই ভূমিকম্পের গভীরতা ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০ কিলোমিটার গভীরে। ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত কোনও ক্ষয়ক্ষতি কিংবা প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়নি।

নিউজ ট্যাগ: জাপান ভূমিকম্প

আরও খবর

ট্রাম্প বললেন, ‘আই এম ব্যাক’

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




খালেদা জিয়া স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরেছেন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩ | ১৪১জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা সোয়া ৭টায় হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে ফিরোজায় ফেরেন তিনি।

এর আগে বিকাল সোয়া ৪টায় গুলশানের বাসা থেকে বেরিয়ে হাসপাতালে যান তিনি। হাসপাতালে দুই ঘণ্টায় তার বিভিন্ন পরীক্ষা করা হয়।

বিএনপি চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্যে মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শক্রমে এ্ভারকেয়ার হাসপা্তালে ম্যাডাম গিয়েছিলেন। যেসব পরীক্ষা করা দরকার, সেগুলো করা হয়েছে। ওই পরীক্ষার রিপোর্ট কালকে নাগাদ পাওয়া যেতে পারে। তারপর চিকিৎসকরা বসে পরবর্তী বিষয়ে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নেবেন।

বর্তমানে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা কেমন- জানতে চাইলে তিনি বলেন, উনি আগের মতোই আছেন। শারীরিক অবস্থা পূর্বের ন্যায় আছে। অবস্থার তেমন কোনো পরিবর্তন হয় নাই।

এর আগে, গত বছর ২৮ আগস্ট তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য কয়েকদিন তাকে হাসপাতালে থাকতে হয়। ৩১ আগস্ট তিনি বাসায় ফেরেন।

১০ জুন গভীর রাতে বুকে ব্যথা নিয়ে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন খালেদা জিয়া। পরে দ্রুত এনজিওগ্রাম করে তার হার্টে একটি রিং বসানো হয়। হার্টের দুইটা ব্লক এখনো রয়ে গেছে।

খালেদা জিয়া হার্টের সমস্যা, লিভার সিরোসিস ছাড়াও নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। অনেক বছর ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, দাঁত ও চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় রয়েছে উনার।

দুর্নীতির মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাগারে যান সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকারের নির্বাহী আদেশে শর্ত সাপেক্ষে সাজা স্থগিত করে সাময়িকভাবে মুক্তি দেওয়া হয় তাকে। খালেদা জিয়া নিজেও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন। এরপর কয়েক দফা তাকে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিতে হয়েছে। এর মধ্যে ২০২১ সালে একবার এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর তার পরিপাকতন্ত্রে রক্তক্ষরণ এবং লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হওয়ার কথা জানান চিকিৎসকরা।


আরও খবর



আফগানিস্তানের রুক্ষ-শুষ্ক উত্তরাঞ্চলে খাল খুঁড়ছে তালেবান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ৯১জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আফগানিস্তানের রুক্ষ-শুষ্ক উত্তরাঞ্চলে নতুন একটি খাল খুঁড়ছে তালেবান। সম্প্রতি ইউটিউবে প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, বালির ওপর গর্জন করছে একঝাঁক খননযন্ত্র। সেখানে কঠোর পরিশ্রম করে চলেছেন বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর শ্রমিকরা। তালেবান সরকার বলছে, এই বিশাল প্রকল্পে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার মানুষ ও তিন হাজারের বেশি যন্ত্রপাতি ২৪ ঘণ্টা কাজ করছে।

 

কাজ শেষ হলে কোশ টেপা খাল দিয়ে বয়ে যাবে আমু দরিয়া নদীর পানি। একসময় অক্সাস নামে পরিচিত নদীটি আফগানিস্তান-তাজিকিস্তান সীমান্তে সৃষ্টি হয়ে উজবেকিস্তানের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। এটি মধ্য এশিয়ার অন্যতম দীর্ঘতম নদী। তালেবানের আশা, তাদের প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে আফগানিস্তানের সাড়ে পাঁচ লাখ হেক্টর মরুভূমি সবুজ কৃষিজমিতে পরিণত হবে।

 

প্রচণ্ড দুঃসময়ের মধ্যে থাকা আফগানিস্তানে শত শত খারাপ খবরের মধ্যে এই প্রকল্পটি তালেবানের প্রশাসনিক সক্ষমতার জন্য একটি বড় পরীক্ষা। দেশটির প্রায় চার কোটি মানুষ ভয়াবহ দারিদ্র্যের হুমকিতে রয়েছে। তালেবানের নির্দেশে পড়াশোনা বন্ধ আফগান মেয়েদের।

 

আফগানিস্তানের ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট করপোরেশনের প্রধান আবদুল রহমান আত্তাশ বলেন, আমাদের এই প্রকল্প বাস্তবায়নের সক্ষমতা নিয়ে অনেকের মনেই সন্দেহ রয়েছে। কিন্তু আমরা প্রমাণ করবো, আফগানিস্তান নিজের অর্থনীতিকে দাঁড় করাতে এবং নিজস্বভাবে জাতীয় প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারে।

 

কোশ টেপা খাল খনন প্রকল্পটি অবশ্য নতুন নয়। উত্তর আফগানিস্তানে একটি খাল খননের পরিকল্পনা কয়েক দশক ধরে আলোচনায় ছিল। পশ্চিমা-সমর্থিত সাবেক আফগান সরকারের অধীনে এর সম্ভাব্যতা যাচাইও করা হয়েছিল। তবে এই মুহূর্তে তালেবান প্রশাসনের হাতে প্রকল্পটির অগ্রগতি অসাধারণই দেখাচ্ছে। প্ল্যানেট ল্যাবস, পিবিসির মতো সংস্থাগুলো প্রকাশিত স্যাটেলাইটের ছবিতে দেখা যাচ্ছে, গত ১০ মাসে ১০০ কিলোমিটারের বেশি খাল খনন করা হয়েছে।

 

তবে দ্রুত কাজ মানেই ভালো কাজ নয়। জার্মানিতে বসবাসরত আফগান প্রকৌশলী নাজিবুল্লাহ সাদিদের শঙ্কা, খালটি ঠিকভাবে আচ্ছাদিত হচ্ছে না। সেক্ষেত্রে, এর বেশিরভাগ পানি ওই অঞ্চলের শুষ্ক, বালুকাময় মাটি শুষে নেবে। তাছাড়া খাল তৈরির প্রকল্পে খননের অংশটিই সবচেয়ে সহজ। এরপরে আসন্ন কালভার্ট, সেতুনির্মাণের মতো জটিল প্রকৌশল কাজগুলো পরিচালনার ক্ষমতা তালেবানের রয়েছে কি না তা নিয়ে সন্দিহান সাদিদ। তার মতে, তালেবান তাড়াহুড়ো করছে।

 

সশস্ত্র গোষ্ঠীটির জন্য এ প্রকল্পে অর্থায়নও সহজ নয়। আফগানিস্তানের অর্থ মন্ত্রণালয় বলছে, তারা দেশীয় রাজস্ব থেকে অর্থ জোগাড় করবে। কর পরিহার ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে তালেবান সরকারের আয় সত্যিই কিছুটা বেড়েছে। তবে তাদের হাতে বিকল্প খুবই সামান্য। বিদেশি দাতারা বিশাল প্রকল্পের জন্য তালেবানের হাতে অর্থ দিতে রাজি নয়। পরিকল্পিত ২৮৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের প্রকল্পটিতে প্রথম ধাপে কাজ হবে ১০০ কিলোমিটারের বেশি। এর জন্য ৮২০ কোটি আফগানি (৯ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার) ব্যয় হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এটি ২০২২ সালের প্রথম আট মাসে আফগানিস্তানের অভ্যন্তরীণ রাজস্বের প্রায় আট শতাংশের সমতুল্য।

 

আরেকটি সমস্যা হলো, খালের কাজ শেষ হলে সেটি আঞ্চলিক বিবাদ বাড়িয়ে দিতে পারে। খালটি উজবেকিস্তানের সীমান্তের কাছাকাছি আমু দরিয়া নদী থেকে পানি সরাবে। উজবেকরা তাদের অন্যতম প্রধান অর্থকরী ফসল তুলার ক্ষেতে সেচ দেওয়ার জন্য এই নদীর ওপর নির্ভর করে। তাছাড়া আফগানিস্তান তার বেশিরভাগ বিদ্যুৎ আমদানি করে উজবেকিস্তান থেকে। ফলে উজবেকদের রাগিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য আপাতত তাদের নেই।

 

সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে কাবুলের বাসিন্দারা দিনে মাত্র দুই ঘণ্টার মতো বিদ্যুৎ পেয়েছেন। কারণ তাসখন্দ সরকার আফগানিস্তানে রপ্তানি কমিয়ে নিজেদের বিদ্যুৎ ঘাটতি পূরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। ফলে পানি নিয়ে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও খারাপ করে তুলতে পারে।

নিউজ ট্যাগ: আফগানিস্তান

আরও খবর

ট্রাম্প বললেন, ‘আই এম ব্যাক’

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




ইতালি উপকূলে ফের বিপজ্জনক যাত্রায় অভিবাসীরা

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

ইউরোপের স্বপ্নে বিভোর হয়ে ফের বিপজ্জনক যাত্রায় অভিবাসীরা। মূলত ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে অবৈধভাবে ইতালি প্রবেশের আশায় নৌযাত্রা করে বিপদের মুখে পড়েছেন ১৩০০ অভিবাসী। অবৈধ পথে ইউরোপগামী তিনটি জাহাজের যাত্রীদের সহায়তায় বেশ কয়েকটি অভিযান পরিচালনার কথা জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

কোস্টগার্ড জানিয়েছে, উপকূল থেকে প্রায় এক হাজার ১২৫ কিলোমিটার দূরে একটি নৌকায় থাকা ৫০০ লোককে উদ্ধারের জন্য কয়েকটি জাহাজ পাঠানো হয়েছে।

এ ছাড়া ক্যালাব্রিয়া উপকূল থেকে ১৬০ কিলোমিটার দূরে আরও দুটি নৌকায় ৮০০ জন শঙ্কার মধ্যে রয়েছেন। তাদের উদ্ধারেও জাহাজ পাঠানো হয়েছে।

ইতালির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, উদ্ধারকাজের জন্য পূর্ণগতিতে রণতরী পাঠানো হচ্ছে। ইউরোপে প্রবেশের জন্য অনেকেই সাগর পাড়ি দিয়ে ইতালি যান।ইতালিতে বুধবার থেকে প্রায় তিন হাজার উদ্বাস্তু পৌঁছেছে।


আরও খবর

ট্রাম্প বললেন, ‘আই এম ব্যাক’

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




আজ ভাষা-কৃষ্টির শত্রু লালনকারীদের প্রতিহত করার শপথ: তথ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ৭৪জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, আমাদের ভাষা-কৃষ্টি-সংস্কৃতির ওপর আঘাতকারীদের যারা লালন-পালন করে এবং সেই বিরুদ্ধ ভাবধারায় ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চায়, তাদের প্রতিহত করাই আজ মহান একুশে ফেব্রুয়ারির শপথ।

 

মঙ্গলবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সকালে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে রাজধানীতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। এসময় মন্ত্রীর সঙ্গে আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন উপস্থিত ছিলেন।

 

ড. হাছান বলেন, ১৯৫২ সালের এই দিনে সালাম, বরকত, রফিক, জব্বারসহ আমাদের পূর্বসূরীরা জীবন দিয়ে আমাদের ভাষার দাবি প্রতিষ্ঠা করেছেন। আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের শুরু সেখান থেকে। সেদিন পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী আমাদের ভাষা-কৃষ্টি-সংস্কৃতির ওপর আঘাত হেনেছিল। দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের ভাষা-কৃষ্টি-সংস্কৃতির ওপর যারা আঘাত হেনেছিল, তাদের ভাবধারা ধারণকারীরা আজ স্বাধীনতার ৫১ বছর পরও বাংলাদেশে রাজনীতি করে।

 

মন্ত্রী বলেন, আমাদের ভাষা-কৃষ্টিতে যারা পুরোপুরি বিশ্বাস করে না বরং পাকিস্তানি ভাবধারায় বিশ্বাসী, সেই বিএনপি স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে রাজনীতি করে। এবং সে কারণেই স্বাধীনতার পরও আমাদের ভাষা-সংস্কৃতির ওপর বারবার যে আঘাত এসেছে, তার প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিল।বিএনপি ও তার নেতৃত্ব। এদের প্রতিহত করাই আজকের শপথ।


আরও খবর