Logo
শিরোনাম

আপাতত শ্রীলঙ্কার জন্য অন্য কিছু ভাবা যাচ্ছে না

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৬ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | ৬৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বিশ্বের ১৮০ জনেরও বেশি বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ এবং উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ শ্রীলঙ্কার আর্থিক ঋণদাতাদের কাছে দেশটির ঋণ মওকুফের জন্য আবেদন জানিয়েছেন। তবে, অনেক অর্থনীতি বিশেষজ্ঞ নিশ্চিত নন যে, এই পন্থাটি দ্বীপরাষ্ট্রটির এগিয়ে যাওয়ার সর্বোত্তম উপায়। কিন্তু আপাতত শ্রীলঙ্কার জন্য অন্য কিছু ভাবাও যাচ্ছে না।

বিশ্বব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ৫২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি। এর মধ্যে চীনের কাছ থেকে পেয়েছে ৫২ শতাংশ, জাপানের কাছ থেকে ১৯ শতাংশ এবং ভারত দিয়েছে ১২ শতাংশ। কলম্বো গত বছরের এপ্রিলে নিজেকে দেউলিয়া ঘোষণা করে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সঙ্গে ২ দশমিক ৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঋণ প্রাপ্তি নিয়ে আলোচনা শুরু করে। তবে আইএমএফ ততক্ষণ ঋণ দেবে না, যতক্ষণ না তারা মনে করছে যে, দ্বীপদেশটির ঋণ শোধ করার সক্ষমতা রয়েছে।

বহুল বিক্রীত বই ক্যাপিটাল-এর লেখক থমাস পিকেটি জানিয়েছেন, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতিবিদ দানি রডরিক, ভারতীয় অর্থনীতিবিদ জয়তি ঘোষসহ বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ এবং অর্থনীতিবিদ এক বিবৃতিতে সমস্ত বৈদেশিক ঋণদাতাদের দ্বারা শ্রীলঙ্কার ঋণ মওকুফ করার আহ্বান জানিয়েছেন। অন্যায্য ঋণ এবং দারিদ্র্য ও বৈষম্যের অবসান ঘটনোর লক্ষ্যে বিশ্বব্যাপী আন্দোলন-ডেট জাস্টিস-এর ক্যাম্পেইনে ওই বিবৃতি প্রকাশ করেন তারা।

বিবৃতিতে অর্থনীতিবিদরা বলেছেন, যেহেতু বেসরকারি বিনিয়োগকারীরা দুর্নীতিবাজ রাজনীতিবিদদের উচ্চ সুদে ঋণ দিয়েছে, তাই ঋণ মওকুফ করে বিনিয়োগকারীদের পরিণতি ভোগ করতে হবে। বিশেষজ্ঞরা শ্রীলঙ্কার ঋণ খেলাপিতে অবদান রাখার জন্য প্রথমেই বেসরকারি ঋণদাতাদের অভিযুক্ত করেছেন। কারণ, তারা ঋণ দেওয়ার জন্য প্রিমিয়াম চার্জ করে একটি বিশাল মুনাফা লাভ করেছে। বেসরকারি ঋণদাতারা যেহেতু উচ্চ রিটার্ন থেকে উপকৃত হয়েছে, তাই অবশ্যই তাদের কর্মের পরিণাম মেনে নিতে ইচ্ছুক হতেই হবে। তাদের ঋণ বাতিল করা যেতে পারে বা বাজেয়াপ্ত করা যেতে পারে। তবে সবাই এই পরামর্শের সঙ্গে একমত নন।

শ্রীলঙ্কার সেন্ট্রাল ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর ডব্লিউএ উইজেবর্ধনে বলেছেন, ঋণ মওকুফের পরিকল্পনাটি বাস্তবিকভাবে চলতে থাকলে, এটি বর্তমান বৈশ্বিক আর্থিক ব্যবস্থাকে পতনের দিকে নিয়ে যেতে পারে। তিনি বলেছেন, এটিকে সমালোচনামূলকভাবে মূল্যায়ন করা দরকার। কারণ, যদি এই সুযোগ শ্রীলঙ্কার জন্য গৃহীত হয়, তবে তা মূলত একটি নতুন বিশ্ব অর্থনৈতিক ব্যবস্থার নীলনকশা প্রদান করবে। বর্তমান অর্থনৈতিক ব্যবস্থা পরস্পর নির্ভরশীল, আন্তঃসংযুক্ত। এটা ভেঙে পড়লে পৃথিবীর অর্থনৈতিক ব্যবস্থা ধ্বংস হয়ে যাবে। আপনি ভাবতে পারবেন না এরপর কী হবে। ধার করা অর্থ শাসকদের দ্বারা নষ্ট হয়েছে। তা থেকে জনগণ উপকৃত হয়নি। সেই শাসকদের ক্ষতির জন্য জবাবদিহি করা উচিত। তাদের অপরাধের জন্য তাদের বিচার করা উচিত। ঋণ মওকুফ করলে জনগণের নয় বরং দুর্নীতিবাজ স্বৈরাচারী নেতাদের উপকার হবে।

দ্বিপক্ষীয় ঋণদাতাদের জন্য মেয়াদ বাড়ানোর আহ্বান: ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, দুই দিনের সফরে শ্রীলঙ্কায় গিয়ে বলেছিলেন, নয়াদিল্লি শ্রীলঙ্কার এগিয়ে যাওয়ার পথ পরিষ্কার করার জন্য আইএমএফকে অর্থায়নের আশ্বাস বাড়িয়েছে।

তবে, সক্রিয় ঋণদাতা হিসেবে ঋণ মওকুফের অনুরোধ চীনের মেনে নেওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। কারণ, তাহলে একই ধরনের দাবি উন্নয়নশীল বিশ্বের অন্যান্য অংশ থেকে আসতে পারে। শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক নীতিবিষয়ক থিঙ্ক ট্যাংক অ্যাডভোকাটা ইনস্টিটিউটের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ধননাথ ফার্নান্দো বলেছেন, যখন আপনি একটি দেশকে ঋণ থেকে মুক্তির অফার করেন, তখন অন্য দেশগুলোও একই মুক্তি পেতে চাইবে। তদুপরি, যেকোনো দেশের করদাতারা অন্য কোনো দেশে দেওয়া ঋণ সম্পূর্ণভাবে মওকুফ করে দিলে খুশি হবেন না। এটাই বাস্তবতা।

আইএমএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা ইঙ্গিত দিয়ে বলেছেন, চীন এখনও একটি উন্নয়নশীল দেশ, তাই তারা ঋণ ফেরত পাওয়ার আশা করে। তবে, চীন সুদের হার হ্রাস বা মওকুফ করে সাহায্যের হাত বাড়াতে পারে। ঋণ মওকুফের আহ্বানকে অবাস্তব বলে প্রত্যাখ্যান করে ফার্নান্দো বলেছেন, পাওনাদারদের শেষ পর্যন্ত ঋণ পরিশোধের কিস্তির পরিমাণ কমানো, কুপন ক্লিপিং, ঋণ পরিশোধের মেয়াদ বাড়ানো- এই তিনটি পদক্ষেপের সমন্বয়কে ভাবতে হবে। তবে, ঋণ মওকুফের বিষয়ে এখনও কোনো মন্তব্য করেনি জাপান ও ভারত।

নিউজ ট্যাগ: শ্রীলঙ্কা

আরও খবর

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন এরদোয়ান

মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩




হোয়াইট হাউজ ও পেন্টাগনের ছবি তুলেছে উত্তর কোরিয়ার নতুন গোয়েন্দা স্যাটেলাইট

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | ২৬০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাশিয়া ও চীনের বন্ধু হিসেবে পরিচিত দেশ উত্তর কোরিয়া এতদিন পর্যন্ত বিদেশী স্যাটেলাইটের নজরদারিতে ছিল। এবার তারা নিজেরাই কক্ষপথে একটি স্যাটেলাইট পাঠিয়ে অন্যান্য দেশকে নজরদারিতে আনতে সক্ষম হয়েছে, যা কিম জং উনের জন্য একটি বড় অর্জন।

আজ মঙ্গলবার রয়টার্স উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম কেসিএনএর বরাত দিয়ে জানিয়েছে, দেশটির নেতা কিম জং উন গোয়েন্দা স্যাটেলাইটের ধারণ করা হোয়াইট হাউজ, পেন্টাগন ও মার্কিন রণতরীর ছবি নিরীক্ষা করেছেন।

গত সপ্তাহে উত্তর কোরিয়া তাদের প্রথম নজরদারি স্যাটেলাইট কক্ষপথে পাঠায়। দেশটি জানায়, এই স্যাটেলাইটের মূল কাজ হবে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক কার্যক্রমের ওপর নজর রাখা।

এরপর কেসিএনএ জানায়, স্যাটেলাইটটি দক্ষিণ কোরিয়া, গুয়াম ও ইতালির বেশ কয়েকটি শহর ও সামরিক ঘাঁটির ছবি তুলেছে। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটনের ছবিও তুলেছে এই স্যাটেলাইট।

তবে এখন পর্যন্ত পিয়ংইয়ং তাদের স্যাটেলাইটের ধারণ করা কোনো ছবি প্রকাশ করেনি। যার ফলে পশ্চিমের বিশ্লেষক ও বিদেশী সরকারগুলো তাদের নতুন স্যাটেলাইটের উপযোগিতা নিয়ে এখনও নিশ্চিত হতে পারেনি। মঙ্গলবারের ছবিগুলোকে কেসিএনএ 'গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যবস্তুর' ছবি হিসেবে বর্ণনা করেছে।

কেসিএনএ জানায়, কিম জং উন গুয়ামে অবস্থিত অ্যান্ডারসেন বিমানঘাঁটি, নরফোকের একটি নৌঘাঁটি ও নিউপোর্টের একটি বিমানঘাঁটির ছবিও নিরীক্ষা করেন। এই ছবিগুলোতে চারটি পারমাণবিক সক্ষমতাসম্পন্ন রণতরী ও যুক্তরাজ্যের একটি যুদ্ধবিমানবহনকারী রণতরী চিহ্নিত করেছে পিয়ংইয়ং।

উত্তর কোরিয়ার দাবি, এই ছবিগুলো গতকাল সোমবার তোলা হয়েছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে অন্য কোনো বাণিজ্যিক উৎস থেকে উল্লেখিত অবস্থানগুলোর একই দিনে তোলা কোনো ছবি সংগ্রহ করতে পারেনি রয়টার্স।

যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া পিয়ংইয়ংয়ের স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের বিষয়টির নিন্দা জানিয়ে বলেছে, এটি জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলের সিদ্ধান্তের লঙ্ঘন।

উল্লেখ্য, জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিল উত্তর কোরিয়ার ব্যালিসটিক প্রযুক্তি ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।


আরও খবর



দেশে পুরুষের চেয়ে নারীর সংখ্যা বেশি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | ২৮০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বাংলাদেশে বর্তমান জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জন। আট কোটি ৫৬ লাখ ৮৬ হাজার ৭৮৪ জন নারীর বিপরীতে পুরুষের সংখ্যা আট কোটি ৪১ লাখ ৩৪ হাজার তিনজন। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশের বর্তমান মোট জনসংখ্যায় পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখেরও বেশি। তৃতীয় লিঙ্গের জনসংখ্যা আট হাজার ৭২৪ জন। গত জুলাই মাসে প্রকাশিত জনশুমারির প্রাথমিক প্রতিবেদনের তুলনায় জনসংখ্যা বেড়েছে ২ দশমিক ৭৫ শতাংশ।

মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত জনশুমারি ও গৃহগণনা প্রকল্পের চূড়ান্ত প্রতিবেদন উঠে এসেছে এ তথ্য।

গত জুলাইয়ে বিবিএস প্রকাশিত জনশুমারির প্রাথমিক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছিল, দেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬। চূড়ান্ত প্রতিবেদনে এই সংখ্যা পাওয়া গেছে ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জন। অর্থাৎ যাচাই-বাছাইয়ে করে নতুন যুক্ত হয়েছেন আরও প্রায় ৪৬ লাখ ৭০ হাজার ২৯৫ জন। প্রাথমিক হিসাবে বিভিন্ন কারণে ২ দশমিক ৭৫ শতাংশ মানুষ বাদ পড়েছিলেন।

জনশুমারির চূড়ান্ত প্রতিবেদনে দেখা যায়, দেশের মোট জনসংখ্যার মধ্যে নারী আট কোটি ৫৬ লাখ ৮৬ হাজার ৭৮৪ জন, পুরুষ আট কোটি ৪১ লাখ ৩৪ হাজার তিনজন। সে হিসাবে দেশে পুরুষের তুলনায় নারী বেশি ১৫ লাখ ৫২ হাজার ৭৮১ জন।

বিভাগভিত্তিক জনসংখ্যা বিভাজনে দেখা যায়, বরিশাল বিভাগের বাসিন্দা সবচেয়ে কম ৯৩ লাখ ২৫ হাজার ৮২০ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে তিন কোটি ৪১ লাখ ৭৮ হাজার ৬১২ জন, ঢাকা বিভাগে সর্বোচ্চ চার কোটি ৫৬ লাখ ৪৪ হাজার ৫৮৬ জন। এছাড়া খুলনা বিভাগে এক কোটি ৭৮ লাখ ১৩ হাজার ২১৮ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে এক কোটি ২৬ লাখ ৩৭ হাজার ৪৭২ জন, রাজশাহী বিভাগে দুই কোটি সাত লাখ ৯৪ হাজার ১৯ জন, রংপুর বিভাগে এক কোটি ৮০ লাখ ২০ হাজার ৭১ জন এবং সিলেট বিভাগে এক কোটি ১৪ লাখ ১৫ হাজার ১১৩ জন বসবাস করছেন।


আরও খবর



দায়িত্ব ছাড়ার আগে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে চাই: পাপন

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ২৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে আজ (সোমবার) বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন তামিম। তবে বৈঠক শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে কোনো কথা না বলেই বিসিবি প্রধানের বাসভবন ত্যাগ করেছেন তামিম। তবে তামিম কথা না বললেও কথা বলেছেন বিসিবি প্রধান।

বৈঠকের জন্য দুপুর বারোটা নাগাদ পাপনের গুলশানের বাসভবনে এসেছিলেন তামিম। প্রায় দেড় ঘণ্টার বৈঠক শেষে বেলা ১টা ৪৫ মিনিটে বেড়িয়ে আসেন তামিম। এই সময় তার সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেন সাংবাদিকরা। তবে কথা না বলেই গাড়ি নিয়ে বেড়িয়ে যান তামিম।

এরপর গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন পাপন। তামিমের মাঠে ফেরা প্রসঙ্গে বিসিবি প্রধান বলেন, বিপিএলের পর তামিমের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তার আগে সে ফিরবে না। আমার মেয়াদ শেষের দিকে, দায়িত্ব ছাড়ার আগে বেশকিছু কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে চাই।

তিনি আরও বলেন, 'তামিম কিছু কথা বলেছে। আমি কারোর কথায় কিছু করব না, আগে আমাকে নিজেকে জানতে হবে, সমস্যাটা কোথায়। সবার সঙ্গে কথা বলব, সবকিছু জানব তারপর নিজে সিদ্ধান্ত নেব, যেটা আমি করতাম আগে। ও বলল এটা খুবই ভালো কথা। ওর সঙ্গে কথা হয়েছে যেটাই সিদ্ধান্ত নিই সেটা বিপিএলের পর। বিপিএলের পরে সব ইনফরমেশন পেয়ে যা সিদ্ধান্ত নেওয়ার সেটা নেব। যেটা ক্রিকেটের জন্য ভালো হবে সেটাই করব।'


আরও খবর

রোনালদোর 'অভিষেক' গোলে আল নাসরের বড় জয়

মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩




দেশের অর্থনীতি রক্ষায় সুষ্ঠু নির্বাচন করতে হবে : সিইসি

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ৩৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

নির্বাচন নিয়ে দেশ সংকটে আছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতি রক্ষা করতে হলে অবাধ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।

সোমবার (২৭ নভেম্বর) সকালে আগারগাঁও নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে বিচারবিভাগীয় কর্মকর্তাদের তিনদিনব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে একথা বলেন তিনি।

সিইসি বলেন, এখানে কোনো ধরনের কারচুপির সুযোগ নেই। নির্বাচনে বিদেশীরা নজর রাখছে। নির্বাচনকে সুষ্ঠু  ও বিশ্বাসযোগ্য করতে বিচারবিভাগীয় কর্মকর্তাদের সাহস ও সততা নিয়ে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান তিনি।

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, নির্বাচন নিয়ে দেশে যে বিতর্ক হচ্ছে তা অনাকাঙ্ক্ষিত। নির্বাচন নিয়ে রাজনীতি দ্বিধাবিভক্ত। নির্বাচন নিয়ে দেশ সংকটে আছে। এখান থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে।

তিনি বলেন, আমাদের অর্থনীতি, আমাদের ভবিষ্যৎ, আমাদের অনেক কিছু রক্ষা করতে হলে নির্বাচন সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও বিশ্বাসযোগ্য করতে হবে।

কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্য করে সিইসি বলেন, আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচন হবে। পোলিংয়ে ১০ গুণ বেশি নজর রাখবেন। পোলিং হচ্ছে কাস্ট অব ভোট। বাক্সগুলো ওপেন করা হবে, সবাই প্রতিটি কেন্দ্রে চোখ রাখবেন।


আরও খবর

দেশে পুরুষের চেয়ে নারীর সংখ্যা বেশি

মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩




আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন যাঁরা

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ২৯০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। রোববার (২৬ নভেম্বর) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনীত প্রার্থীদের তালিকা ঘোষণা করেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

এর আগে ২৩ নভেম্বর থেকে ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত দলের সভাপতি শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে দলটির সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভায় আসন্ন নির্বাচনের দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়।

পঞ্চগড়-১ মোঃ নাঈমুজ্জামান ভুইয়া

পঞ্চগড়-২মোঃ নূরুল ইসলাম সুজন

ঠাকুরগাঁও-১ রমেশ চন্দ্র সেন

ঠাকুরগাঁও-২ মোঃ মাজহারুল ইসলাম

ঠাকুরগাঁও-৩ মোঃ ইমদাদুল হক

দিনাজপুর-১ মনোরঞ্জন শীল গোপাল

দিনাজপুর-২ খালিদ মাহমুদ চৌধুরী

দিনাজপুর-৩ ইকবালুর রহিম

দিনাজপুর-৪ আবুল হাসান মাহমুদ আলী

দিনাজপুর-৫ মোস্তাফিজুর রহমান

দিনাজপুর-৬ মোঃ শিবলী সাদিক

নীলফামারী-১ মোঃ আফতাব উদ্দিন সরকার

নীলফামারী-২ আসাদুজ্জামান নূর

নীলফামারী-৩ মোঃ গোলাম মোস্তফা

নীলফামারী-৪ মোঃ জাকির হোসেন বাবুল

লালমনিরহাট-১ মোঃ মোতাহার হোসেন

লালমনিরহাট-২ নুরুজ্জামান আহমেদ

লালমনিরহাট-৩ মোঃ মতিয়ার রহমান

রংপুর-১ মোঃ রেজাউল করিম রাজু

রংপুর-২ আবুল কালাম মোঃ আহসানুল হক চৌধুরী

রংপুর-৩ তুষার কান্তি মন্ডল

রংপুর-৪ টিপু মুনশি

রংপুর-৫ রাশেক রহমান

রংপুর-৬ শিরীন শারমিন চৌধুরী

কুড়িগ্রাম-১ মোঃ আছলাম হোসেন সওদাগর

কুড়িগ্রাম-২ মোঃ জাফর আলী

কুড়িগ্রাম-৩ সৌমেন্দ্র প্রসাদ পান্ডে

কুড়িগ্রাম-৪ মোঃ বিপ্লব হাসান

গাইবান্ধা-১ আফরুজা বারী

গাইবান্ধা-২ মাহবুব আরা বেগম গিনি

গাইবান্ধা-৩ উম্মে কুলসুম স্মৃতি

গাইবান্ধা-৪ মোঃ আবুল কালাম আজাদ

গাইবান্ধা-৫ মাহমুদ হাসান

জয়পুরহাট-১ সামছুল আলম দুদু

জয়পুরহাট-২ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন

বগুড়া-১ সাহাদারা মান্নান

বগুড়া-২ তৌহিদুর রহমান মানিক

বগুড়া-৩ মোঃ সিরাজুল ইসলাম খান রাজু

বগুড়া-৪ মোঃ হেলাল উদ্দিন কবিরাজ

বগুড়া-৫ মোঃ মজিবর রহমান (মজনু) )

বগুড়া-৬ রাগেবুল আহসান রিপু

বগুড়া-৭ মোঃ মোস্তফা আলম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ ডাঃ সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ মুঃ জিয়াউর রহমান

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ মোঃ আব্দুল ওদুদ

নওগাঁ-১ সাধন চন্দ্ৰ মজুমদার

নওগাঁ-২ মোঃ শহীদুজ্জামান সরকার

নওগাঁ-৩ সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্ত্তী

নওগাঁ-৪ মোঃ নাহিদ মোর্শেদ

নওগাঁ-৫ নিজাম উদ্দিন জলিল (জন)

নওগাঁ-৬ মোঃ আনোয়ার হোসেন হেলাল

রাজশাহী-১ ওমর ফারুক চৌধুরী

রাজশাহী-২ মোহাম্মদ আলী

রাজশাহী-৩ মোহাঃ আসাদুজ্জামান আসাদ

রাজশাহী-৪ মোঃ আবুল কালাম আজাদ

রাজশাহী-৫ মোঃ আব্দুল ওয়াদুদ

রাজশাহী-৬ মোঃ শাহরিয়ার আলম

নাটোর-১ মোঃ শহিদুল ইসলাম (বকুল)

নাটোর-২ শফিকুল ইসলাম শিমুল

নাটোর-৩ জুনাইদ আহমেদ পলক

নাটোর-৪ মোঃ সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী

সিরাজগঞ্জ-১ তানভীর শাকিল জয়

সিরাজগঞ্জ-২ মোছাঃ জান্নাত আরা হেনরী

সিরাজগঞ্জ-৩ মোঃ আব্দুল আজিজ

সিরাজগঞ্জ-৪ মোঃ শফিকুল ইসলাম

সিরাজগঞ্জ-৫ আব্দুল মমিন মন্ডল

সিরাজগঞ্জ-৬ চয়ন ইসলাম

পাবনা-১ মোঃ শামসুল হক টুকু

পাবনা-২ আহমেদ ফিরোজ কবির

পাবনা-৩ মোঃ মকবুল হোসেন

পাবনা-৪ গালিবুর রহমান শরীফ

পাবনা-৫ গোলাম ফারুক খন্দঃ প্রিন্স

মেহেরপুর-১ ফরহাদ হোসেন

মেহেরপুর-২ আবু সালেহ মোহাম্মদ নাজমুল হক

কুষ্টিয়া-১ আঃ কাঃ মঃ সরওয়ার জাহান

কুষ্টিয়া-২ (ঘোষণা হয়নি)

কুষ্টিয়া-৩ মোঃ মাহবুবউল আলম হানিফ

কুষ্টিয়া-৪ সেলিম আলতাফ জর্জ

চুয়াডাঙ্গা-১ সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার (ছেলুন)

চুয়াডাঙ্গা-২ মোঃ আলী আজগার

ঝিনাইদহ-১ মোঃ আব্দুল হাই

ঝিনাইদহ-২ তাহজীব আলম সিদ্দিকী

ঝিনাইদহ-৩ মোঃ সালাহ উদ্দিন মিয়াজী

ঝিনাইদহ-৪ মোঃ আনোয়ারুল আজীম (আনার)

যশোর-১ শেখ আফিল উদ্দিন

যশোর-২ মোঃ তৌহিদুজজামান

যশোর-৩ কাজী নাবিল আহমেদ

যশোর-৪ এনামুল হক বাবুল

যশোর-৫ স্বপন ভট্টাচাৰ্য্য

যশোর-৬ শাহীন চাকলাদার

মাগুরা-১ সাকিব আল হাসান

মাগুরা-২ শ্রী বীরেন শিকদার

নড়াইল-১ বি, এম কবিরুল হক

নড়াইল-২ মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা

বাগেরহাট-১ শেখ হেলাল উদ্দীন

বাগেরহাট-২ শেখ তন্ময়

বাগেরহাট-৩ হাবিবুন নাহার

বাগেরহাট-৪ এইচ, এম, বদিউজ্জামান সোহাগ

খুলনা-১ ননী গোপাল মন্ডল

খুলনা-২ সেখ সালাহউদ্দিন

খুলনা-৩ এস এম কামাল হোসেন

খুলনা-৪ আব্দুস সালাম মূর্শেদী

খুলনা-৫ নারায়ন চন্দ্র চন্দ

খুলনা-৬ মোঃ রশীদুজ্জামান

সাতক্ষীরা-১ ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন

সাতক্ষীরা-২ মোঃ আসাদুজ্জামান বাবু

সাতক্ষীরা-৩ আ, ফ, ম রুহুল হক

সাতক্ষীরা-৪ এস. এম. আতাউল হক

বরগুনা-১ ধীরেন্দ্র দেবনাথ শমভু

বরগুনা-২ সুলতানা নাদিরা

পটুয়াখালী-১ মোঃ আফজাল হোসেন

পটুয়াখালী-২ আ, স, ম, ফিরোজ

পটুয়াখালী-৩ এস. এম শাহজাদা

পটুয়াখালী-৪ মোঃ মহিববুর রহমান

ভোলা-১ তোফায়েল আহমেদ

ভোলা-২ আলী আজম

ভোলা-৩ নুরন্নবী চৌধুরী

ভোলা-৪ আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব

বরিশাল-১ আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্

বরিশাল-২ তালুকদার মোঃ ইউনুস

বরিশাল-৩ সরদার মোঃ খালেদ হোসেন

বরিশাল-৪ শাম্মী আহমেদ

বরিশাল-৫ জাহিদ ফারুক

বরিশাল-৬ আবদুল হাফিজ মল্লিক

ঝালকাঠি-১ বজলুল হক হারুন

ঝালকাঠি-২ আমির হোসেন আমু

পিরোজপুর-১ শ ম রেজাউল করিম

পিরোজপুর-২ কানাই লাল বিশ্বাস

পিরোজপুর-৩ মোঃ আশরাফুর রহমান

টাঙ্গাইল-১ মোঃ আব্দুর রাজ্জাক

টাঙ্গাইল-২ ছোট মনির

টাঙ্গাইল-৩ মোঃ কামরুল হাসান খান

টাঙ্গাইল-৪ মোঃ মোজহারুল ইসলাম তালুকদার

টাঙ্গাইল-৫ মোঃ মামুন-অর-রশিদ

টাঙ্গাইল-৬ আহসানুল ইসলাম (টিটু) )

টাঙ্গাইল-৭ খান আহমেদ শুভ

টাঙ্গাইল-৮ অনুপম শাহজাহান জয়

জামালপুর-১ নূর মোহাম্মদ

জামালপুর-২ মোঃ ফরিদুল হক খান

জামালপুর-৩ মির্জা আজম

জামালপুর-৪ মোঃ মাহবুবুর রহমান

জামালপুর-৫ মোঃ আবুল কালাম আজাদ

শেরপুর-১ মোঃ আতিউর রহমান আতিক

শেরপুর-২ মতিয়া চৌধুরী

শেরপুর-৩ এ, ডি, এম, শহিদুল ইসলাম

ময়মনসিংহ-১ জুয়েল আরেং

ময়মনসিংহ-২ শরীফ আহমেদ

ময়মনসিংহ-৩ নিলুফার আনজুম

ময়মনসিংহ-৪ মোহাম্মদ মোহিত উর রহমান

ময়মনসিংহ-৫ মোঃ আব্দুল হাই আকন্দ

ময়মনসিংহ-৬ মোঃ মোসলেম উদ্দিন

ময়মনসিংহ-৭ মোঃ হাফেজ রুহুল আমীন মাদানী

ময়মনসিংহ-৮ মোঃ আব্দুছ ছাত্তার

ময়মনসিংহ-৯ আব্দুস সালাম

ময়মনসিংহ-১০ ফাহমী গোলন্দাজ (বাবেল) )

ময়মনসিংহ-১১ কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ

নেত্রকোনা-১ মোশতাক আহমেদ রুহী

নেত্রকোনা-২ মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু

নেত্রকোনা-৩ অসীম কুমার উকিল

নেত্রকোনা-৪ সাজ্জাদুল হাসান

নেত্রকোনা-৫ আহমদ হোসেন

কিশোরগঞ্জ-১ সৈয়দা জাকিয়া নূর

কিশোরগঞ্জ-২ আবদুল কাহার আকন্দ

কিশোরগঞ্জ-৩ মোঃ নাসিরুল ইসলাম খান

কিশোরগঞ্জ-৪ রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক

কিশোরগঞ্জ-৫ মোঃ আফজাল হোসেন

কিশোরগঞ্জ-৬ নাজমুল হাসান

মানিকগঞ্জ-১ মোঃ আব্দুস সালাম

মানিকগঞ্জ-২ মমতাজ বেগম

মানিকগঞ্জ-৩ জাহিদ মালেক

মুন্সীগঞ্জ-১ মহিউদ্দিন আহমেদ

মুন্সীগঞ্জ-২ সাগুফতা ইয়াসমিন

মুন্সীগঞ্জ-৩ মৃনাল কান্তি দাস

ঢাকা-১ সালমান ফজলুর রহমান

ঢাকা-২ মোঃ কামরুল ইসলাম

ঢাকা-৩ নসরুল হামিদ

ঢাকা-৪ সানজিদা খানম

ঢাকা-৫ হারুনর রশীদ মুন্না

ঢাকা-৬ মোহাম্মদ সাইদ খোকন

ঢাকা-৭ মোহাম্মদ সোলায়মান সেলিম

ঢাকা-৮ আ, ফ, ম, বাহাউদ্দিন নাছিম

ঢাকা-৯ সাবের হোসেন চৌধুরী

ঢাকা-১০ ফেরদৌস আহমেদ

ঢাকা-১১ মোহাম্মদ ওয়াকিল উদ্দিন

ঢাকা-১২ আসাদুজ্জামান খান

ঢাকা-১৩ জাহাঙ্গীর কবির নানক

ঢাকা-১৪ মোঃ মাইনুল হোসেন খান

ঢাকা-১৫ কামাল আহমেদ মজুমদার

ঢাকা-১৬ মোঃ ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ

ঢাকা-১৭ মোহাম্মদ আলী আরাফাত

ঢাকা-১৮ মোহাম্মদ হাবিব হাসান

ঢাকা-১৯ ডাঃ মোঃ এনামুর রহমান

ঢাকা-২০ বেনজীর আহমদ

গাজীপুর-১ আ, ক, ম, মোজাম্মেল হক

গাজীপুর-২ মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল

গাজীপুর-৩ রুমানা আলী

গাজীপুর-৪ সিমিন হোসেন (রিমি)

গাজীপুর-৫ মেহের আফরোজ

নরসিংদী-১ মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম

নরসিংদী-২ আনোয়ারুল আশরাফ খান

নরসিংদী-৩ ফজলে রাব্বি খান

নরসিংদী-৪ নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন

নরসিংদী-৫ রাজি উদ্দিন আহমেদ

নারায়ণগঞ্জ-১ গোলাম দস্তগীর গাজী

নারায়ণগঞ্জ-২ মোঃ নজরুল ইসলাম বাবু

নারায়ণগঞ্জ-৩ আব্দুল্লাহ-আল-কায়সার

নারায়ণগঞ্জ-৪ শামীম ওসমান

নারায়ণগঞ্জ-৫ (ঘোষণা হয়নি)

রাজবাড়ী-১ কাজী কেরামত আলী

রাজবাড়ী-২ মোঃ জিল্লুল হাকিম

ফরিদপুর-১ মোঃ আব্দুর রহমান

ফরিদপুর-২ শাহদাব আকবর

ফরিদপুর-৩ শামীম হক

ফরিদপুর-৪ কাজী জাফর উল্যাহ

গোপালগঞ্জ-১ মুহাম্মদ ফারুক খান

গোপালগঞ্জ-২ শেখ ফজলুল করিম সেলিম

গোপালগঞ্জ-৩ শেখ হাসিনা

মাদারীপুর-১ নূর-ই-আলম চৌধুরী

মাদারীপুর-২ শাজাহান খান

মাদারীপুর-৩ মোঃ আবদুস সোবহান মিয়া

শরীয়তপুর-১ মোঃ ইকবাল হোসেন

শরীয়তপুর-২ এ কে এম এনামুল হক শামীম

শরীয়তপুর-৩ নাহিম রাজ্জাক

সুনামগঞ্জ-১ রনজিত চন্দ্র সরকার

সুনামগঞ্জ-২ চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ

সুনামগঞ্জ-৩ এম এ মান্নান

সুনামগঞ্জ-৪ মোহম্মদ সাদিক

সুনামগঞ্জ-৫ মুহিবুর রহমান মানিক

সিলেট-১ এ, কে, আব্দুল মোমেন

সিলেট-২ শফিকুর রহমান চৌধুরী

সিলেট-৩ হাবিবুর রহমান

সিলেট-৪ ইমরান আহমদ

সিলেট-৫ মাসুক উদ্দিন আহমদ

সিলেট-৬ নুরুল ইসলাম নাহিদ

মৌলভীবাজার-১ মোঃ শাহাব উদ্দিন

মৌলভীবাজার-২ শফিউল আলম চৌধুরী

মৌলভীবাজার-৩ মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান

মৌলভীবাজার-৪ মোঃ আব্দুস শহীদ

হবিগঞ্জ-১ ডাঃ মোঃ মুশফিক হুসেন চৌধুরী

হবিগঞ্জ-২ ময়েজ উদ্দিন শরীফ

হবিগঞ্জ-৩ মোঃ আবু জাহির

হবিগঞ্জ-৪ মোঃ মাহাবুব আলী

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ বদরুদ্দোজা মোঃ ফরহাদ হোসেন

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ মোঃ শাহজাহান আলম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ র, আ, ম, উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আনিসুল হক

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ ফয়জুর রহমান

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ ক্যাপ্টেন (অবঃ) এ বি তাজুল ইসলাম

কুমিল্লা-১ মোঃ আবদুস সবুর

কুমিল্লা-২ সেলিমা আমাদ

কুমিল্লা-৩ ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন

কুমিল্লা-৪ রাজী মোহাম্মদ ফখরুল

কুমিল্লা-৫ আবুল হাসেম খান

কুমিল্লা-৬ আ ক ম বাহাউদ্দীন

কুমিল্লা-৭ প্রান গোপাল দত্ত

কুমিল্লা-৮ আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন

কুমিল্লা-৯ মোঃ তাজুল ইসলাম

কুমিল্লা-১০ আহম মুস্তফা কামাল

কুমিল্লা-১১ মোঃ মুজিবুল হক

চাঁদপুর-১ সেলিম মাহমুদ

চাঁদপুর-২ মোফাজ্জল হোসাইন চৌধুরী

চাঁদপুর-৩ ডাঃ দীপু মনি

চাঁদপুর-৪ মুহম্মদ শফিকুর রহমান

চাঁদপুর-৫ রফিকুল ইসলাম

ফেনী-১ আলাউদ্দিন আহম্মদ চৌধুরী

ফেনী-২ নিজাম উদ্দিন হাজারী

ফেনী-৩ মোঃ আবুল বাশার

নোয়াখালী-১ এইচ এম ইব্রাহিম

নোয়াখালী-২ মোরশেদ আলম

নোয়াখালী-৩ মোঃ মামুনুর রশীদ কিরন

নোয়াখালী-৪ মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরী

নোয়াখালী-৫ ওবায়দুল কাদের

নোয়াখালী-৬ মোহাম্মদ আলী

লক্ষ্মীপুর-১ আনোয়ার হোসেন খান

লক্ষ্মীপুর-২ নূর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন

লক্ষ্মীপুর-৩ মোহাম্মদ গোলাম ফারুক

লক্ষ্মীপুর-৪ ফরিদুন্নাহার লাইলী

চট্টগ্রাম-১ মাহাবুব উর রহমান

চট্টগ্রাম-২ খাদিজাতুল আনোয়ার

চট্টগ্রাম-৩ মাহফুজুর রহমান

চট্টগ্রাম-৪ এস এম আল মামুন

চট্টগ্রাম-৫ মোহাম্মদ আবদুস সালাম

চট্টগ্রাম-৬ এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী

চট্টগ্রাম-৭ মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ

চট্টগ্রাম-৮ নোমান আল মাহমুদ

চট্টগ্রাম-৯ মহিবুল হাসান চৌধুরী

চট্টগ্রাম-১০ মোঃ মহিউদ্দিন বাচ্চু

চট্টগ্রাম-১১ এম, আবদুল লতিফ

চট্টগ্রাম-১২ মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী

চট্টগ্রাম-১৩ সাইফুজ্জামান চৌধুরী

চট্টগ্রাম-১৪ মোঃ নজরুল ইসলাম চৌধুরী

চট্টগ্রাম-১৫ আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন

চট্টগ্রাম-১৬ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী

কক্সবাজার-১ সালাহ উদ্দীন আহমদ

কক্সবাজার-২ আশেক উল্লাহ রফিক

কক্সবাজার-৩ সাইমুম সরওয়ার কমল

কক্সবাজার-৪ শাহীন আক্তার

খাগড়াছড়ি কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা

রাঙ্গামাটি দীপংকর তালুকদার

বান্দরবান বীর বাহাদুর উ শৈ সিং


আরও খবর