Logo
শিরোনাম

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে শ্বাসরূদ্ধকর জয় ভারতের

প্রকাশিত:শনিবার ১৯ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ নভেম্বর 20২৩ | ১০৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ। এ কারণে এই ম্যাচ ঘিরে উত্তেজনার পারদ খুব একটা ওঠেনি। ভারত এমনিতেই টি-টোয়েন্টিতে অন্যতম সেরা দল। সে তুলনায় আয়ারল্যান্ড অনেক পিছিয়ে। তবে, এই ম্যাচ ঘিরে আগ্রহ তৈরি হয়েছিলো ভিন্ন কারণে।

ভারত-আয়ারল্যান্ড সিরিজের প্রথম ম্যাচে সবার নজর ছিল একজনের উপর। তিনি জশপ্রিত বুমরা। চোট সারিয়ে ১১ মাস পরে ভারতীয় দলে ফিরে এসেছেন এই পেসার। তাও অধিনায়ক হিসেবে। অর্থ্যাৎ, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে এই সিরিজে ভারতের অধিনায়ক বুমরাহ।

প্রথম ম্যাচেই দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখালেন বুমরাহ। ৪ ওভার বল করে ২৪ রান দিয়ে নিলেন ২ উইকেট। বুমরাহর নেতৃত্বে ভারতীয় বোলাররাও চেপে ধরে আয়ারল্যান্ডকে। আর বৃষ্টি আইনে ভারতকে জয় এনে দিলেন ২ রানের ব্যবধানে।

ডাবলিনের মালাহাইডে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে আয়ারল্যান্ড ৭ উইকেট হারিয়ে তুলেছিলো ১৩৯ রান। ব্যারি ম্যাকার্থি শেষ দিকে ৩৩ বলে অপরাজিত ৫১ রান করতে না পারলে তো আইরিশদের রান একশর আশে-পাশেই থেমে যেতো।

জবাব দিতে নেমে ভারত ৬.৫ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ৪৭ রান তোলার পরই নামে বৃষ্টি। সেই বৃষ্টি এতটাই বেশি ছিল যে, শেষ পর্যন্ত আর খেলা মাঠে গড়ানো সম্ভব হয়নি।

খেলা যখন আর মাঠে গড়ানোর সম্ভাবনা নেই, তখন বৃষ্টি আইনের দ্বারস্থ হতে হয় ম্যাচ রেফারিকে। দুই অধিনায়ককে ডেকে রেফারি জানিয়ে দেন, যেহেতু দ্বিতীয় ইনিংসের খেলা ৫ ওভারের বেশি হয়ে গেছে, তাতে ফল নির্ধারণ করতেই হবে। সে ক্ষেত্রে বৃষ্টি আইনে ভারত এগিয়ে থাকে মাত্র ২ রানে। সেই ২ রানেই নির্ধারণ হয়ে গেলো জয়-পরাজয়।

শুরু থেকেই আকাশ ছিল মেঘলা। এমন পরিবেশে টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন বুমরা। এই ম্যাচে ভারতের হয়ে অভিষেক হল রিঙ্কু সিংহ ও প্রাসিদ কৃষ্ণার। প্রথমেই বল হাতে নেন বুমরা। তার প্রথম বলে চার মারেন অ্যান্ড্রু বালবিরনি। দ্বিতীয় বলেই অবশ্য বদলা নেন বুমরা। বালবিরনিকে বোল্ড করেন তিনি। সেই ওভারেই লরকান টাকারকেও ফেরান বুমরা। এই বোলিং দিয়েই তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন, দীর্ঘদিন মাঠের বাইরে থাকলেও ধার মোটেও কমেনি তার।

বুমরার পাশাপাশি নজর কাড়লেন প্রাসিদ। তিনিও চোট সারিয়ে ফিরছেন। টি-টোয়েন্টি অভিষেকে প্রথম ওভারে উইকেট নিলেন প্রাসিদ। সাত ওভারের মধ্যেই আয়ারল্যান্ডের অর্ধেক দল সাজঘরে ফিরে যায়। অধিনায়ক হিসাবেও নজর কাড়লেন বুমরা।

খুব দ্রুত বোলিং পরিবর্তন করলেন তিনি। কোনও ব্যাটারকে থিতু হওয়ার সময় দিলেন না। ফলে সমস্যায় পড়ল আয়ারল্যান্ড। একটা সময় দেখে মনে হচ্ছিল ১০০ রান করতে সমস্যায় পড়বে আয়ারল্যান্ড। কিন্তু কার্টিস ক্যাম্ফার ও ব্যারি ম্যাকার্থির ব্যাটে ১৩৯ রান করল আয়ারল্যান্ড। ৩৯ রান করলেন ক্যাম্ফার। ম্যাকার্থি ৫১ রান করে অপরাজিত থাকলেন। ২টি করে উইকেট নিলেন বুমরাহ, প্রাসিদ কৃষ্ণা এবং রবি বিষনোই।

১৪০ রান তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভাল করেন ভারতের দুই ওপেনার জশস্বি জয়সওয়াল ও রুতুরাজ গায়কোয়াড়। পাওয়ার প্লে-তে উইকেট পড়েনি। মাঝেমধ্যে আয়ারল্যান্ডের বোলারদের সুইং দুই ওপেনারকে সমস্যায় ফেললেও উইকেট ধরে খেলছিলেন তারা। কিন্তু পাওয়ার প্লের পরেই ক্রেগ ইয়ংয়ের বলে ২৪ রান করে আউট হন জসস্বি। তিলক বর্মা এই ম্যাচে ব্যর্থ। প্রথম বলেই আউট হন তিনি। ৬.৫ ওভারের মাথায় বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হয়। তখন ভারতের রান ২ উইকেটে ৪৭। সেই সময় ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মে ২ রান বেশি ছিল ভারতের।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯২০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর