Logo
শিরোনাম

বাবার শর্তহীন ও নিঃস্বার্থ ভালোবাসার কোনো তুলনা হয় না

প্রকাশিত:রবিবার ২০ জুন ২০21 | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | ৪২৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

দুই অক্ষরের এই শব্দটার মাঝে যেন জড়িয়ে আছে আব্দার, আহ্লাদ আর ভালোবাসা। মায়ের বকুনি খেয়ে সারাদিন অপেক্ষা করে নালিশ করার সবচেয়ে আস্থাভাজন জায়গার নামই যেন বাবা

সন্তানের কাছে বাবা হচ্ছেন প্রথম সুপার হিরো। বাবাকে অনুসরণ করেই শুরু হয় পথ চলা। তারপর এক পর্যায়ে বাবার আদর্শ আর স্বপ্ন পূরণের অঙ্গীকার নিয়ে এগিয়ে চলে সন্তান।

বাবা দিবসকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে ছবি ও স্ট্যাটাস দিয়ে,  নানা রকমের গিফট দিয়ে কেউবা বাসায় কেক কেটে ইত্যাদি নানাভাবে দিনটা পালন করে থাকেন।

প্রতিটা সন্তানের বড় হওয়ার পেছনে রয়েছে বাবার না বলা পরিশ্রম ও ধৈর্য্যের গল্প। কিন্তু, অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাবা বেশিরভাগ সময় ঘরের বাইরে থাকায় সন্তানের সঙ্গে সময় কম কাটানো হয়।

ফলে বাবা ও সন্তানের মাঝে ভাব আদান প্রদান কম হয়। অনেকেই মুখ ফুটে মনের কথা বলতে পারেন না। অনেকে আবার এর ব্যতিক্রম হন। প্রকাশ যেমনটাই হোক না কেনো, বাপ-সন্তানের সম্পর্ক খুব সুন্দর ও গভীর।

বাবা দিবসকে কেন্দ্র করে অনেকেই অনেক রকম পরিকল্পনা করেছেন। কয়েকজন তাদের পরিকল্পনা জানিয়েছেন। আমাদের দেশে অনেক সন্তানই বাবার সঙ্গে খুব একটা মিশুকে নয় কিন্তু মনের মাঝে প্রবল ভালোবাসা ধারন করে তারাও।

এ.এম অমিতাভ (২৮) এমনই একজন। তিনি বলেন, আমি পরিবারের বড় সন্তান। আমি বাবাকে অনেক ভালোবাসি, তিনিও আমাকে অনেক আদর করতেন। কিন্তু বাবার সঙ্গে সব কথা শেয়ার করা হতো খুব কম। উনাকে সম্মান করার পাশাপাশি ভয়ও পেতাম। মুখ ফোটে কখনও বলা হয় নি ভালোবাসি বাবা।

নবম শ্রেণির ছাত্র যোসেফ কস্তা (১৪) বাবা দিবস নিয়ে তার পরিকল্পনা সম্পর্কে বলেন, পাপার সঙ্গে আমি একটু কম কথা বলি, কিন্তু অনেক ভালোবাসি। পাপাও আমাকে অনেক ভালোবাসে। আমার কখনও কিছু লাগলে পাপা সঙ্গে সঙ্গেই তার ব্যবস্থা করে ফেলেন। কয়েকদিন আগে আমি অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ছিলাম। পাপা সারা রাত সেখানে থাকতো। আর সকালে অফিসে যেত। পাপাকে দেখে তখন আমারও খারাপ লাগতো।

এবার বাবা দিবসে আমি পাপার জন্য অনলাইন থেকে গিফট এনেছি আর একটা কেক কাটার চিন্তা করেছি, আশা করি পাপা অনেক খুশি হবে।

বাবার সঙ্গে মেয়ের সম্পর্কটা বরাবরই মিষ্টি।

বাবা দিবসে উপহার নির্বাচনের ক্ষেত্রে বাবার পছন্দ ও প্রয়োজন মাথায় কেনাকাটা করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে। জীবনযাপন-বিষয়ক বিভিন্ন ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এই সম্পর্কে নানা ধারণা পাওয়া যায়।

বাবা যদি স্বাস্থ্য সচেতন হয়ে থাকেন তাহলে তাঁর জন্য ফিটনেস সম্পকিত নানান গ্যাজেট যেমন- মি ব্যান্ড, অ্যালার্ম ঘড়ি, ওজন মাপার মেশিন অথবা হাঁটার জুতা হতে পারে ভালো উপহার। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস দিতে চাইলে- নকশা করা মগ, মানিব্যাগ, বেল্ট, স্যান্ডেল, ঘড়ি, অথবা কলম হবে আদর্শ উপহার।

বাবা যদি অবসরে বই পড়তে ভালোবাসেন তাহলে তার পছন্দের লেখকের কোনো বই ও সুন্দর একটা নোট বুক বাছাই করা যেতে পারে। এছাড়াও বুক মার্কার, পেনহোল্ডার ইত্যাদির কথাও মাথায় রাখা যায়। পেনড্রাইভ, ট্রাইপড, ব্লুটুথ মোবাইল কাভার, চাবির রিং ইত্যাদি গেজেট হিসেবে বাবাকে উপহার দেওয়া যেতে পারে।

এছাড়াও, নিজের পছন্দ মতো যে কোনো উপহার যেমন- কাঁধ বালিশ, ছবির ফ্রেম, ল্যাম্প শেইড, লাইট সেট ইত্যাদি উপহার বাছাই করা যেতে পারে।

বর্তমানে মার্কেটের পাশাপাশি অনলাইনের নানান পেইজেও এইসকল সামগ্রী পাওয়া যায়। তাই কোভিড-১৯ য়ের সময়ে মার্কেটে না গিয়েও বাবার জন্য পছন্দের উপহার ঘরে বসেই নিয়ে আসা সম্ভব। উপহার দেওয়া ভালোবাসা প্রকাশের মাধ্যম কেবল। তাছাড়া সন্তান যে উপহারই দিক না কেনো তা বাবার কাছে আদরণীয়।

তাই দিবসকে আরও আনন্দঘন করে তুলতে ছোট একটা উপহার দেওয়া ও দিনটা স্মরণীয় করে রাখাই আসল।



আরও খবর

রাশিফল: কেমন থাকবে আপনার আর্থিক অবস্থা?

বৃহস্পতিবার ১৭ আগস্ট ২০২৩

রাশিফল: দিনটি আজ কেমন যাবে!

মঙ্গলবার ১৫ আগস্ট ২০২৩




আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৯০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৬২০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর