Logo
শিরোনাম

বাংলাদেশ ১৫৭ রানে অলআউট, টার্গেট ২০২

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ নভেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | ১১৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

লিটন দাস হাফ সেঞ্চুরি করার পর খুব বেশি এগুতে পারেননি। ৫৯ রান করে আউট হয়ে যান। তিনি আউট হয়ে যেতেই দ্রুততার সাথে শেষ হয়ে গেলো বাংলাদেশের দ্বিতীয় ইনিংস। ১৫৭ রানে অলআউট বাংলাদেশ। সব মিলিয়ে লিড দাঁড়ালো ২০১ রানের। জয়ের জন্য ২০২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নামবে পাকিস্তান।

পাকিস্তানি পেসার শাহিন শাহ আফ্রিদির পেস আগুন এবং স্পিনার সাজিদ খানের ঘূর্ণি তোপেই মূলতঃ দ্রুত শেষ হয়ে যায় বাংলাদেশের ইনিংস। তবুও, তৃতীয় দিন শেষ বিকেলে ২৫ রানে ৪ উইকেট হারানোর পর শঙ্কা দেখা দিয়েছিল, ন্যুনতম লড়াই করার মত পুঁজি দাঁড় করাতে পারবে তো বাংলাদেশ!

চতুর্থদিন সকালে শুরুতেই (প্রথম ওভারে) হাসান আলির বলে মুশফিক বোল্ড হয়ে যাওয়ার পর সে শঙ্কা আরও ঘনিভূত হয়। তবে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছিলেন ইয়াসির আলী রাব্বি এবং লিটন দাস। কিন্তু ইয়াসির আলী ৩৬ রান করার পর মাথায় আঘাত লেগে মাঠ থেকে বের হয়ে যাওয়ার পর বড় স্কোর গড়ার আশা শেষ হয়ে যায়।

এরপর মেহেদী হাসান মিরাজ মাঠে নেমে বেশিদুর যেতে পারেননি। তিনি আউট হন ১১ রান করে। কনকাসন সাব হিসেবে মাঠে নামা নুরুল হাসান সোহানও খুব বেশিদুর যেতে পারেননি। আউট হয়ে যান মাত্র ১৫ রান করে। সবার এমন আসা-যাওয়ার ভিড়ে পাকিস্তানি বোলারদের তুমুল চাপের মুখে দারুণ এক হাফ সেঞ্চুরি করেন লিটন দাস। প্রথম ইনিংসে দুর্দান্ত সেঞ্চুরির পর দ্বিতীয় ইনিংসেও করলেন হাফ সেঞ্চুরি।

চাপের মুখে লিটন স্বচ্ছন্দে খেলে গেলেও সেই চাপ সামলাতে পারেননি নুরুল হাসান সোহান। ৩৩ বল মোকাবেলা করে ১৫ রান করে বিদায় নিলেন তিনি। সাজিদ খানের ঘূর্ণিতে বিভ্রান্ত হয়ে ফাহিম আশরাফের হাতে ক্যাচ দেন সোহান।

এর আগে রিভিউ নিয়ে নিজের আউট ঠেকাতে পারেননি মেহেদী হাসান মিরাজ। সাজিদ খানের বলে বেঁচে গিয়েছিলেন লিটন দাস। আম্পায়ার আউট দিলেও রিভিউতে সেটা বাতিল হয়ে যায়। সাজিদ খানের বলে আবারও এলবিডব্লিউর আবেদন। আম্পায়ার আঙ্গুল তুললেন। রিভিউ আবেদন করলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। কিন্তু এবার আর রক্ষা হলো না। দেখা গেলো স্ট্যাম্প বরাবরই বল থাকছে। এলবিডব্লিউ হয়ে আউট হয়ে গেলেন মিরাজ।

ইয়াসির আলি রাব্বি মাথায় আঘাত পাওয়ার পর মাঠে নেমে লিটন দাসের সঙ্গে ভালো একটা জুটি গড়ার চেষ্টা করেন মেহেদী হাসান মিরাজ। কিন্তু ৪৪ বল মোকাবেলা করে ১১ রানে আউট হয়ে গেলেন তিনি। মিরাজের পর ইয়াসির আলি রাব্বির কনকাশন হওয়া তথা পরিবর্তিত ব্যাটার নুরুল হাসান সোহান নামলেন মাঠে।

৪৫তম ওভারের খেলা শেষ হওয়ার পর অবশ্য লাঞ্চ বিরতিতে চলে যায় দুই দল। প্রথম সেশনে ২ উইকেট হারালেও বাংলাদেশ স্কোরবোর্ডে যোগ করেছে ৭৪ রান। পাকিস্তানের সামনে টাইগারদের লিড দাঁড়িয়েছে ১৫৯ রানের।

এর আগে দিনের শুরুর তৃতীয় বলেই পাকিস্তানি পেসার হাসান আলির হাতে বোল্ড হয়ে গেলেন উইকেটে থাকা মুশফিকুর রহিম। দুটি লুজ বল দেয়ার পর তৃতীয় বলটি পারফেক্ট কর্কার ছিল হাসান আলির। মুশফিক ভেবেছিলেন অফ স্ট্যাম্প মিস করে যাবে বলটি। এ কারণে তিনি ব্যাট দিয়ে বল না ঠেকিয়ে ছেড়ে দেন; কিন্তু না, অফস্ট্যাম্পকে উড়িয়ে নিয়েই চলে গেলো বল।

স্রেফ বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয়। অফ স্ট্যাম্পের ওপর থাকা বলটাকেই সঠিকভাবে বিচার করতে পারলেন না মুশফিক। দিনের প্রথম বলে একটি বাউন্ডারি মেরে যেন আত্মবিশ্বাসটা আকাশে উড়তে চাইছিল তার। সেটাই শেষ পর্যন্ত কাল হয়ে দাঁড়ালো। হাসান আলির ট্রিকসটাই বুঝতে পারলেন না তিনি। ৩৩ বল মোকাবেলায় ১৬ রান করে আউট হলেন তিনি।

মুশফিক আউট হওয়ার পর মাঠে নামেন লিটন দাস। জুটি বাধেন ইয়াসির আলি রাব্বির সঙ্গে। ৪৭ রানের জুটি গড়েন দু’জন মিলে। এ সময়ই ঘটে দুর্ঘটনা। হেলমেটে বলের আঘাত লাগে রাব্বির। যার প্রভাব পড়েছে তার মাথায়ও।

ম্যাচের ৩০তম ওভারের পঞ্চম বলটিই মাথায় লাগে রাব্বির। বলটি শট লেন্থে করেছিলেন পাকিস্তানি পেসার শাহিন শাহ আফ্রিদি। প্রচণ্ড গতির বলটিকে ডাক করে মাথার ওপর দিয়ে চলে যেতে দিয়েছিলেন ইয়াসির আলী রাব্বি। কিন্তু বল এতটা উপরে উঠলো না। ফলে সেটি গিয়ে আঘাত হানে রাব্বির হেলমেটে, বাম চোখের কোনের কাছে।

সঙ্গে সঙ্গে দলীয় চিকিৎসক এসে রাব্বিকে শুশ্রুষা দেয়ার চেষ্টা করেন। এরপর শাহিনের ওভারের শেষ বলটিও মোকাবেলা করেন রাব্বি। পরের ওভারটি করতে আসেন পাকিস্তান স্পিনার নৌমান আলি।

তার পুরো ওভারটাও খেলেন ইয়াসির আলি। কিন্তু মাথার যন্ত্রণায় আর টিকতে না পেরে শেষ পর্যন্ত মাঠের বাইরেই চলে যেতে বাধ্য হন তিনি। রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে গেলেন তিনি ৩৬ রানে। যদিও শেষের দিকে মাঠে নামার সুযোগ ছিল তার। কিন্তু তার ব্যাপারে আর ঝুঁকি নিতে রাজি নয় টিম ম্যানেজমেন্ট। যে কারণে কনকাশন সাব হিসেবে নেয়া হয় সোহানকে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৬৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর