Logo
শিরোনাম

বাংলাদেশ রেলওয়েতে নেওয়া হবে ১৫ হাজার জনবল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ নভেম্বর ২০২৩ | ১২৬০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বাংলাদেশ রেলওয়ের নিয়োগ-খরা কাটতে চলেছে। শুরু হচ্ছে ধারাবাহিক নিয়োগ প্রক্রিয়া। ইতোমধ্যে কিছু নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে মোট ১৫ হাজার জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে।

মঙ্গলবার (২৮ সেপ্টেম্বর) রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজনের বরাত দিয়ে বলেন, রেলে জনবল সংকট সমাধান করতে ধাপে ধাপে শূন্যপদে নিয়োগ দেওয়া হবে।

বাংলাদেশ রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, প্রথম ধাপে বাংলাদেশ রেলওয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের ১৫ হাজার শূন্যপদে জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। তিন বছরের মধ্যে এসব পদে নিয়োগের প্রক্রিয়া শেষ করা হবে।

এরই মধ্যে সহকারী স্টেশন মাস্টারের ২৩৫টি পদে আবেদনের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারির মধ্যে ২৩৫ জন সহকারী স্টেশন মাস্টার নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করা হবে। এক বছরের মধ্যে ২৫০ জন সহকারী লোকো মাস্টার, ৩০০ জন পয়েন্টম্যান, ৪৫০ জন খালাসি, ৮০০ জন গেটকিপার নিয়োগ দেওয়া হবে।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, ২০১২ সালের পর পর্যায়ক্রমে ১৫ হাজার জনবল নিয়োগ দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। বিভিন্ন পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর কমপক্ষে অর্ধশতাধিক মামলা দায়ের করেন চাকরি বঞ্চিতরা। এতে দীর্ঘদিন আটকে থাকে নিয়োগ প্রক্রিয়া।

এদিকে, চাকরির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর প্রায় প্রতিদিন নিয়মিত অবসরে যাচ্ছেন বিভিন্ন পদের কর্মচারীরা। অবকাঠামো উন্নয়নে বিনিয়োগ বাড়লেও বাংলাদেশ রেলওয়ে জনবল সংকটে ধুঁকছেই। রেলওয়ে সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য প্রায় কমপক্ষে ২৩ হাজার পদে জনবল নিয়োগ দেওয়ার উদ্যোগ নিতে হবে।

রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন গত ২৪ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) চট্টগ্রাম মহানগরীর আগ্রাবাদে অনুষ্ঠিত এক কর্মশালায় এই সংকট নিরসনের বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগের কথা জানিয়েছেন। সেখানে তিনি বলেন, রেলে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি পত্রিকায় দেওয়া হবে। রেলে নিয়োগ পাওয়া সকলের প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা হবে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে রেলের উন্নত সেবা নিশ্চিত করা হবে।

বাংলাদেশ রেলওয়ের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যানুসারে, ১৯৮৪ সালে এই সংস্থার জন্য ৬৮ হাজার ৫২৪টি পদ নির্ধারণ করা হয়েছিল। পরে আরও ১৪ হাজার ৩৬৮টি পদ সৃজন করা হয়। জনবল বেড়ে হয় ৮২ হাজার ৮৯২। রেলওয়ের পক্ষ থেকে জনবল কাঠামোর অপ্রয়োজনীয় পদ বিলুপ্তি ও সেই সঙ্গে প্রয়োজনীয় পদ সৃজনের সুপারিশ করা হয় ২০১৯ সালের মার্চে। ২০২০ সালের ৯ আগস্ট এই জনবল কাঠামোয় ১৯৫টি বিসিএস ক্যাডার পদ স্থায়ীভাবে নিয়োগের সুপারিশ করা হয়েছিল। তার সঙ্গে অস্থায়ীভাবে ৫ হাজার ৩৪৪টি নন-ক্যাডার পদসহ মোট ৫ হাজার ৫৩৯টি নতুন পদ সৃজনের প্রস্তাব করা হয়েছিল। বিদ্যমান ৮২ হাজার ৮৯২টি পদ থেকে ১০২টি বিসিএস ক্যাডার পদসহ মোট ৪০ হাজার ৭২৮টি পদ বিলুপ্ত করে ৪৭ হাজার ৭০৩টি পদের সংশোধিত জনবল কাঠামো প্রস্তাব করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কাছ থেকে এ বিষয়ে সম্মতি পাবার পর তা অর্থ বিভাগে পাঠানো হয়। গত ৮ জুলাই বাংলাদেশ রেলওয়ের ৪৭ হাজার ৬৩৪ জনবলের সাংগঠনিক কাঠামোর অনুমোদন দেয় প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব কমিটি।

বাংলাদেশ রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, রেলওয়ের বিভিন্ন পর্যায়ে এখন শূন্যপদ আছে প্রায় ১৫ হাজার। এর মধ্যে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীর পদ শূন্য রয়েছে প্রায় ১০ হাজার। বাকি শূন্যপদ দ্বিতীয় ও প্রথম শ্রেণীর কর্মচারীদের। সময়মতো নিয়োগ না হওয়ায় ও রেলওয়ের বিপুল সংখ্যক কর্মচারী অবসরে যাওয়ায় শূন্যপদ বাড়ছে।

বাংলাদেশ রেলওয়ের দেওয়া তথ্য থেকে জানা গেছে, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ১ হাজার ৪৩ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী অবসর নেন। ওই অর্থবছরে নিয়োগ দেওয়া হয় ৫৭৮ জনকে। রেলওয়ের জনবল কমে বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৮০ জনে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯২০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর