গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে ১১ জনই বাংলাদেশের নাগরিক। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের নাম ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো উল্লেখ করেনি। তবে জানানো হয়ে, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন নারী। বেঙ্গালুরুর পুলিশ কমিশনার কমল পন্থ এ বিষয়ে টুইট করেছেন। টুইটে তিনি বলেছেন, মাত্র পাঁচ সপ্তাহের মধ্যে তদন্ত শেষ করা হয়েছে। আদালতে অভিযোগপত্রও দাখিল করা হয়েছে। এনডিটিভি
তদন্ত দ্রুত শেষ করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিলের জন্য তদন্তকারী দলের প্রশংসা করেছেন বেঙ্গালুরুর পুলিশ কমিশনার। তদন্তকারী দলের জন্য ১ লাখ রুপি পুরস্কার অনুমোদন দেওয়ার কথাও জানান তিনি। ওপিআই ইন্ডিয়া
গত মে মাসে বাংলাদেশের ওই তরুণীকে নির্যাতন করা হয়। এই ঘটনার ভিডিও যোগাযোগের সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ২২ বছর বয়সী ওই তরুণীকে নির্যাতনের পর গণধর্ষণ করা হয়েছিল বলেও অভিযোগ।
এর আগে গত ২৮ মে ভিডিও ভাইরাল হওয়ার ঘটনায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে বেঙ্গালুরু পুলিশ। তাদের মধ্যে টিকটক হৃদয়সহ দুজন পালাতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়। রিফাদুল ইসলাম হৃদয় ওরফে টিকটক হৃদয় নামের ওই যুবক ঢাকার মগবাজার এলাকার বাসিন্দা। নির্যাতনের শিকার মেয়েটিও ঢাকার একই এলাকার বাসিন্দা।
এ ঘটনায় হাতিরঝিল থানায় হৃদয়সহ পাঁচজনকে আসামি করে মানব পাচার ও পর্নোগ্রাফি আইনে মামলা করেছিলেন মেয়েটির বাবা। তিনি মামলায় বলেছেন, তার মেয়েকে মধ্যপ্রাচ্যে পাঠানোর কথা বলে ভারতে নিয়ে যান হৃদয়।