Logo
শিরোনাম

বিদেশে শতাধিক প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে পাপ পুণ্য

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১২ মে ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | ৭০৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

গিয়াস উদ্দিন সেলিম পরিচালিত বহুল প্রতিক্ষীত সিনেমা পাপ পুণ্য ২০ মে মুক্তি পেতে চলেছে। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের নতুন এক ইতিহাস গড়তে চলেছে এ সিনেমা। পাপ পুণ্য বাংলাদেশের প্রথম সিনেমা, যেটি প্রথমবারের মতো দেশের বাইরের শতাধিক প্রেক্ষাগৃহে একযোগে মুক্তি পেতে যাচ্ছে। একই দিনে বাংলাদেশের পাশাপাশি উত্তর আমেরিকার ১১২টি প্রেক্ষাগৃহে আসতে যাচ্ছে সিনেমাটি। এরই মধ্য আন্তর্জাতিক পরিবেশক সংস্থা স্বপ্ন স্কেয়ারক্রো প্রকাশ করেছে পাপ পুণ্যের থিয়েটার লিস্ট। কানাডার পাঁচটি প্রভিন্সের আটটি শহর এবং আমেরিকার ২৫টি স্টেটের শতাধিক শহরের দর্শক উপভোগ করতে পারবেন পাপ পুণ্য।

পাপ পুণ্যে অভিনয় করেছেন চঞ্চল চৌধুরী, আফসানা মিমি, সিয়াম আহমেদ, শাহনাজ সুমিসহ আরো অনেকে। সিনেমাটির মধ্য দিয়ে মনপুরার এক যুগ পর একই সঙ্গে কাজ করেছেন গিয়াস উদ্দিন সেলিম ও চঞ্চল চৌধুরী। মনপুরা, স্বপ্নজাল, গুনিনের পর পাপ পূণ্য গিয়াস উদ্দিন সেলিমের চতুর্থ ছবি। জনপ্রিয় এ পরিচালক বলেন, সিনেমাটি বিশ্বব্যাপী মুক্তি পাচ্ছে, পরিচালক হিসেবে এটা আমার জন্য অনেক আনন্দের। এটা মূল ধারার সিনেমা, সব শ্রেণীর মানুষের জন্য। এটি কোনো কমিউনিটি শো না। চলচ্চিত্রের এই দুর্দিনে এমন ছবির দরকার যা পাপ পুন্যের মত। আগের ছবিগুলোর চেয়ে এটি সম্পূর্ণ ভিন্নভাবে বানানো হয়েছে।’ দীর্ঘদিন পর চঞ্চল চৌধুরীর সঙ্গে কাজ করছেন এ পরিচালক। এ নিয়ে তিনি বলেন, পাপ পুণ্যে একজন পরিণত বয়সী মানুষের চরিত্রে চঞ্চল অভিনয় করেছে। চঞ্চল সবসময় ভালো কাজ করে। পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে চঞ্চল সেটে আসে। মনপুরা সিনেমা থেকে পাপ পুণ্যতেও সে নিজের গতিতেই রয়েছে। আমার ধারণা, পাপ পুণ্যে তার অভিনয় দর্শক খুব পছন্দ করবেন

সিয়াম আহমেদ বলেন, পাপ পুণ্য সিনেমাটি আমাদের কাছে স্পেশাল হওয়ার বেশকিছু কারণ রয়েছে। সবচেয়ে বড় কারণ এর গল্প। দর্শক হলে না গেলে এ গল্প জানতে পারবেন না। যে ধরনের গল্প আমাদের দর্শক পরিবার নিয়ে দেখতে চান গল্পটা সে রকম। নারী দর্শকদের এ গল্প খুব ভালো লাগবে বলে আশা করি। আমি বারবার বলি, নারী দর্শককে হলে ফিরিয়ে আনতে হবে। সব বয়সের সব ধরনের দর্শকের জন্য সিনেমাটি।

গিয়াস উদ্দিন সেলিম ও চঞ্চল চৌধুরী মনপুরার পর আবার একসঙ্গে সিনেমায় কাজ করলেন। একজন দর্শক হিসেবে সিনেমাটি নিয়ে আমারো প্রত্যাশা অনেক। পাপ পুণ্য সিনেমাটিতে দর্শক টানার মতো অনেক কিছু রয়েছে, যেটা দেখতে হলে দর্শককে হলে আসতে হবে। আমার মনে হয়, গান থেকে শুরু করে পাপ পুণ্যর সবকিছু এমনভাবে করা হয়েছে যে সিনেমা হলে মানুষ যখন গল্পের মধ্যে একবার ঢুকে যাবে তারা একবারে গল্পটা শেষ করেই বের হবে।’

স্বপ্ন স্কেয়ারক্রোর প্রেসিডেন্ট মো. অলিউল্লাহ সজীব সিনেমাটি নিয়ে নিজের ফেসবুক পেজে অনেক আশা ব্যক্ত করেছেন। তিনি লিখেছেন, বিপ্লবটা ঘটেই গেল!!! একযোগে ১০০ র বেশি বিদেশী হলে মুক্তির মাইলফলক ছুঁয়েই ফেলল বাংলাদেশের সিনেমা! পাপ পুণ্য’র থিয়েটার লিস্টটা যখন তৈরি করা হচ্ছিল, আমি নিজেই বারবার দেখছিলাম। সবকিছু নিজের হাত দিয়ে হবার পরও বিশ্বাস হতে চাচ্ছিল না, আমাদের সিনেমার থিয়েটার লিস্টে ১১২টি নর্থ আমেরিকান মাল্টিপ্লেক্সের নাম! আগেরবার টাইমস স্কয়ারের ফ্ল্যাগশিপ রিগ্যাল থিয়েটারে বাংলদেশের সিনেমা মুক্তি দিতে পেরে যে ভালো লাগা ছিল, এবারের ভালো লাগা সে তুলনায় সীমা-পরিসীমা ছাড়িয়ে গেছে। এবার টাইমস স্কয়ারের ফ্ল্যাগশিপ এএমসি এম্পায়ারে ২৫ তো আছেই, সাথে ইউনিয়ন স্কয়ার, হলিউড, ডিজনি ওয়ার্ল্ড, মিয়ামি বিচ, লাস ভেগাসসহ আমেরিকা তথা পৃথিবীর এমন কোনো উল্লেখযোগ্য জায়গা নেই যেখানে পাপ পুণ্য’ মুক্তি পাচ্ছে না। বাংলাদেশের সিনেমা তাড়াতাড়িই একযোগে ৫০০/১০০০ বিদেশী থিয়েটারে নিয়মিত মুক্তি পাবে।

স্বপ্ন স্কেয়ারক্রো থেকে জানা যায়, যুক্তরাষ্ট্রের এএমসি, রিগ্যাল, সিনেমার্ক, হারকিন্স, শোকেইস চেইনে ২৫টি স্টেটের ১০৪টি মাল্টিপ্লেক্সে মুক্তি পাচ্ছে পাপ পুণ্য। স্টেটগুলোর মধ্য রয়েছে নিউইয়র্ক, নিউ জার্সি, পেনসিলভানিয়া, মেরিল্যান্ড, ভার্জিনিয়া, মিশিগান, কানেক্টিকাট, ম্যাসাচুসেটস, টেক্সাস, ক্যালিফোর্নিয়া, ফ্লোরিডা, জর্জিয়া, অ্যারিজোনা, নেভাডা, ইউটাহ, ওহাইও, ইলিনয়, ইন্ডিয়ানা, কানসাস, কলোরাডো, ওকলাহোমা, টেনেসি, লুইজিয়ানা, অরিগন ও ওয়াশিংটন। এছাড়া কানাডায় সিনেপ্লেক্স এন্টারটেইনমেন্টের চেইনে পাঁচটি প্রভিন্স অন্টারিও, ম্যানিটোবা, অ্যালবার্টা, ব্রিটিশ কলাম্বীয় এবং নোভাস্কোশিয়ার আটটি শহরের আটটি প্রেক্ষাগৃহে একযোগে মুক্তি পাবে আসন্ন সিনেমাটি।

প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে জানা যায়, উত্তর আমেরিকায় পাপ পুণ্য সিনেমার ১১২ প্রেক্ষাগৃহের তালিকা। প্রথম সপ্তাহের শো টিকিট ও সময় জানা যাবে ১৮ মে থেকে থিয়েটারগুলোর ওয়েবসাইট ও কাউন্টারে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮২৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯০৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর