Logo
শিরোনাম

বিমান সংস্থায় অংশীদারি থেকে পোলো ক্লাব, কত টাকার মালিক রাম চরণ

প্রকাশিত:রবিবার ১৬ জানুয়ারী ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ নভেম্বর ২০২৩ | ১০৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

হায়দরাবাদের ধনী পরিবারগুলির মধ্যে প্রথম সারিতে রয়েছে তাঁদের পরিবার। তবে পারিবারিক সম্পত্তি ছাড়াও প্রায় একার জোরেই ১,৩০০ কোটি টাকার মালিক কোনিডেলা রাম চরণ তেজা। তেলুগু ফিল্মের ভক্তদের কাছে যিনি রাম চরণ নামে পরিচিত।

বাবার পথ অনুসরণ করে তেলুগু ফিল্মে পা রেখেছিলেন। সেটি ছিল ২০০৭ সাল। পি জগন্নাথের পরিচালনায় চিরুতা ফিল্মে অভিষেক। তার পর থেকে পর পর কম হিট ফিল্ম করেননি। মাত্র ৩৬ বছর বয়সেই জনপ্রিয়তায় যেন বাবাকেও ছাপিয়ে গিয়েছেন রাম চরণ। এই মুহূর্তে তেলুগু ফিল্ম তো বটেই, রোজগারের নিরিখে বহু বলিউড তারকাকে ছাপিয়ে গিয়েছেন চিরঞ্জীবী-পুত্র।

তবে ফিল্মে অভিনয় ছাড়াও রাম চরণের আয়ের একাধিক উৎস রয়েছে। বিমান সংস্থায় অংশীদারি, আস্ত একটি পোলো ক্লাব পড়ে শোনালে তালিকা ক্রমশই দীর্ঘ হতে থাকে।

ফিল্মের কত তারকারই তো নিজস্ব বিমান রয়েছে। তবে এ দেশের কজন তারকার বিমান সংস্থায় অংশীদারিত্ব রয়েছে? বিশেষ চিন্তা-ভাবনা করতে হবে না। মগধীরা-র নায়কের সম্পত্তির তালিকায় তা-ও রয়েছে।

ফিল্মে অভিনয়ের পাশাপাশি হায়দরাবাদের টার্বো মেঘা এয়ারওয়েজ প্রাইভেট লিমিটেড নামে একটি বেসরকারি বিমান সংস্থার চেয়ারম্যান হিসাবেও দায়িত্ব সামলাচ্ছেন রাম চরণ। ট্রুজেট নামে ওই সংস্থাটির নিজস্ব উড়ান ছাড়াও অন্যান্য বিমান সংস্থার পরিষেবার কাজ করে।

ফিল্মের পর্দায় বহু বার ঘোড়ায় চড়েছেন। তবে পর্দায় বাইরেও ঘোড়ায় চড়ার শখ রাম চরণের। সেই ছোটবেলা থেকেই ঘোড়ার প্রতি ভালবাসা তাঁর। নিজের আস্তাবলে বাদশা এবং কাজল নামে দুটি ঘোড়াও রয়েছে বলে জানিয়েছেন রাম চরণ।

ছোটবেলার কোনও কোনও শখ যে অভিনয় জীবনেও কত কাজে আসে! বস্তুত, এস এস রাজামৌলির নির্দেশে ঘোড়ার পিঠে বসেই মগধীরা-র বহু দৃশ্যের শ্যুটিং করেছিলেন রাম চরণ। তিনি যে একটি পোলো ক্লাবের মালিক হবেন, তা আর নতুন কথা কী! হায়দরাবাদ পোলো ক্লাবের মালিক রাম চরণের আবার নিজের দলও রয়েছে।

ফি মাসে নাকি চার কোটি টাকারও বেশি রোজগার রাম চরণের। অন্যান্য শখের মধ্যে দামি গাড়িও নেশা রয়েছে। ঘোড়াশালে ঘোড়ার পাশাপাশি হাতিশালে হাতি না থাকলেও গ্যারাজে একাধিক দামি গাড়ি রয়েছে। অ্যাস্টন মার্টিন বা রোলস রয়েস ফ্যান্টম থেকে মার্সিডিজের জিএল৩৫০ মডেল কোটি কোটি টাকার একাধিক গাড়ির মধ্যে শুধু এ কটির নাম শুনলেই চোখ কপালে ওঠার জোগাড়।

ঘোড়া এবং গাড়ি তো হল। কিন্তু বাড়ি? মুম্বইয়ে একটি অভিজাত পেন্টহাউসের মালিক তেলুগু ছবির সুপারস্টার। রাজামৌলির ফিল্ম আর আর আর-এর শ্যুটিংয়ের জন্য মুম্বই গেলে এই পেন্ট হাউসে স্ত্রী উপসনার সঙ্গে থাকেন রাম চরণ। ছিমছাম ইউরোপীয় ধাঁচের এই পেন্টহাউসটিকে দেখলে হলিউড ফিল্মের বিলাসবহুল সেট বলে ভুল হতে পারে।

মুম্বই ছাড়াও হায়দরাবাদের অভিজাত এলাকা জুবিলি হিলসে ৩০ কোটিরও বেশি অর্থমূল্যের একটি বাড়ি রয়েছে রাম চরণের। ২৫ হাজার বর্গফুটের ওই বাড়িতে রয়েছে সমস্ত রকমের আধুনিক সুযোগসুবিধা। সুইমিং পুল, জিম মায় একটি টেনিস কোর্টও!

নিজের পরের দুটি ফিল্মের জন্য ১০০ কোটি টাকা করে পারিশ্রমিক চেয়েছেন রাম চরণ। অন্তত, ফিল্মি পাড়ায় তেমনই কানাঘুষো চলছে। কিয়ারা আডবাণীর সঙ্গে শঙ্করের পরিচালনায় আরসি ১৫। তার পরের ফিল্মে গৌতম তিন্নানুরির পরিচালনায় দিশা পাটানির সঙ্গে রোম্যান্স করতে দেখা যেতে পারে তাঁকে।

ফিল্মের পারিশ্রমিক ছাড়াও একাধিক বিজ্ঞাপনে মুখ দেখিয়ে কম আয় করেন না রাম চরণ। আর এক বার তাতে মুখ দেখালেই হল! রয়্যালটি বাবদ ফি মাসে বেশ মোটা অঙ্কই জমা পড়ে রাম চরণের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে!

নিউজ ট্যাগ: রাম চরণ

আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৮৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৬২৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৮০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর