Logo
শিরোনাম

বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম অস্ত্র রপ্তানিকারক দেশ হতে যাচ্ছে তুরস্ক?

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ নভেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ নভেম্বর ২০২৩ | ১৪৮০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তুরস্কের প্রতিরক্ষা খাত প্রেসিডেন্সি অব ডিফেন্স ইন্ড্রাস্ট্রিজের (এসএসবি) নেতৃত্বে গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প চালিয়ে যাচ্ছে। এ প্রতিষ্ঠান তুরস্ককে অন্য দেশের ওপর নির্ভরশীলতা কমানোর পাশাপাশি বিশ্বের বৃহত্তম অস্ত্র রপ্তানিকারক দেশগুলোর অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আত্মপ্রকাশে সহযোগিতা করছে।

এসএসবির ৩৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সংস্থাটির প্রধান ইসমাইল দেমির এসব কথা বলেন। খবর ডেইলি সাবাহর।

তুরস্কের প্রেসিডেন্সি অব ডিফেন্স ইন্ড্রাস্ট্রিজের প্রধান ইসমাইল দেমির বলেন, তুরস্কে ২০০২ সালে মাত্র ৬২টি প্রতিরক্ষা প্রকল্প চলমান ছিল। বর্তমানে তুরস্কের প্রতিরক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো প্রায় ৭৫০টি প্রকল্প পরিচালনা করছে।  গত পাঁচ বছরের মধ্যে শুরু হয়েছে এগুলোর অর্ধেকের মতো প্রকল্প। আগে প্রজেক্ট ভলিয়ম ছিল মাত্র ৫.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের। এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। তিনি আরও বলেন, অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক সংকটের পর এসএসবিকে রাষ্ট্রীয় সংস্থায় রূপান্তর করা হয়।

অভ্যন্তরীণ প্রতিরক্ষা খাত এবং তার্কিশ আর্মড ফোর্সেসের (টিএসকে) আধুনিকায়নে ১৯৮৫ সালে তুরস্কের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী তুরগুত ওজালের সময়ে ডিফেন্স ইন্ডাস্ট্রি ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড সাপোর্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এসএজিইবি) প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর প্রতিষ্ঠানটি কাঠামো পরিবর্তন করে।

তুরস্কের প্রেসিডেন্সি অব ডিফেন্স ইন্ড্রাস্ট্রিজের প্রধান বলেন, এরপর ২০০৪ সালের মে মাসে ডিফেন্স ইন্ডাস্ট্রির নির্বাহী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। তখন বর্তমান প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যিপ এরদোগান ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। দেশীয় এবং জাতীয় প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য এটি একটি টার্নিং পয়েন্ট ছিল।

এসএসবির প্রধান বলেন, সাইপ্রাসে তুরস্কের অভিযানের পর থেকে দেশটির ওপর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের চাপ ও অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা বাড়তে থাকে। এ সময় স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রতিরক্ষা খাতের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়।

দেমির বলেন, তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প দেশের নিরাপত্তার জন্য স্থল, আকাশ, সমুদ্র, মহাকাশ এবং সাইবার স্পেসের ক্ষেত্রে কাজ করে চলেছে। আমরা বেশ কিছু ক্ষেত্রে বিশ্বের নেতৃত্ব দেওয়া দেশের একটি এবং আমরা প্রতিযোগিতামূলক পণ্য উৎপাদন করছি।

যদিও আমরা সব সময় বলে আসছি, আমাদের লক্ষ্য প্রতিরক্ষা শিল্পে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়া।  ভিন্ন অর্থে যদি বলা হয়, যে প্রযুক্তি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও কৌশলগত আমরা সেটিই অর্জন করতে চাই, যোগ করেন দেমির।

দেমির বলেন, মাত্র পাঁচ বছর আগেও তুরস্কের কাছে বলার মতো আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ছিল না। কিন্তু বর্তমানে ‍কুরকুট, সানগার, হিসার এ+, হিসার ও+ ব্যবস্থা সার্ভিসে রয়েছে। আমরা নিজেদের প্রযুক্তির সাহায্যে মিলগেম জাহাজ, উভচর জাহাজ, সিসমিক গবেষণা জাহাজসহ বিভিন্নর ধরনের জাহাজ উৎপাদন করছি। সম্প্রতি উদ্ভাবনের তালিকায় যোগ হয়েছে এটিএকে-২ হেলিকপ্টার। আমরা মিসাইল প্রযুক্তিতে নতুন যুগের সূচনা করেছি।

দেমির বলেন, এমএএম-সি এবং এমএএম-এল স্মার্ট যুদ্ধাস্ত্রের পাশাপাশি তেবার, এমএএম-টি, কেজিকে, এইচজিকে এবং এলজিকে-এর মতো নতুন যুদ্ধাস্ত্র সংযোজনের মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ মানবহীন যুদ্ধবিমান (ইউসিএভি) আরও কার্যকর করা হয়েছে।

আমরা শুধু ড্রোন প্রযুক্তিতে উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছি তা নয়, অ্যান্টি-ড্রোন প্রযুক্তিতে আমরা অনেক দূর এগিয়ে গেছি। আমরা পোর্টেবল যুদ্ধাস্ত্র সিস্টেম, এরগনোমিক গ্রেনেড সরঞ্জাম, ফোল্ডেবল মাইন ডিটেক্টর এবং ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইসের (আইইডি) বিরুদ্ধে কার্যকর মিক্সার-ব্লান্টিং সিস্টেমসহ মাঠে আমাদের সৈন্যদের ব্যবহারিক সমাধান দিয়েছি।

নিউজ ট্যাগ: তুরস্ক

আরও খবর

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন এরদোয়ান

মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩




আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯০৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮২৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর