Logo
শিরোনাম

বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ংকর দ্বীপ

প্রকাশিত:সোমবার ০২ জানুয়ারী 2০২3 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৮১জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

পৃথিবীতে এমন অনেক জায়গা আছে যার রহস্য হাজার বছর পেরিয়ে গেলেও সমাধান হয়নি। এমনই একটি দ্বীপ রয়েছে যেখানে যাওয়ার পর কোনও মানুষ জীবিত ফিরে আসে না। ইতালির এই দ্বীপের নাম পোভেগ্লিয়া দ্বীপ। ৫৪ বছর ধরে পুরোপুরি বন্ধ বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ংকর দ্বীপ। ১৯৩০ সাল পর্যন্ত এখানে একটি হাসপাতাল ছিল। কিন্তু তখন এর পরিচালক একটি উঁচু টাওয়ার থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করেন। এরপর দ্বীপ নিয়ে নানান কথা বেরিয়ে আসতে থাকে, তারপর তা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়।

কথিত আছে, মৃত্যু দ্বীপটি একসময় তার সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত ছিল। যদিও আজ এই দ্বীপটি জনশূন্য অবস্থায় পড়ে আছে। এই দ্বীপের নাম পোভেগ্লিয়া। ইতালির দুটি শহর ভেনিস এবং লিডোর মধ্যে অবস্থিত। মনে করা হয়, ১৪ শতকে এখানে প্লেগের কারণে প্রায় ১ লাখ ৬০ হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছিল। এখানে অনেক মৃত্যু হয়েছে, কারণ ব্ল্যাক ডেথের সন্দেহভাজন লোকদের ভেনিসে প্রবেশের আগে এখানে আলাদা করে রাখা হয়েছিল।

১৯২২ সালে, দ্বীপের ভবনগুলো মানসিক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের আশ্রয়ের জন্য রাখা হয়েছিল। সেখানে চিকিৎসকরা রোগীদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতেন বলে গুঞ্জন রয়েছে। এরপর বেশ কয়েকজন চিকিৎসক মারা যান। ধ্বংসপ্রাপ্ত ভবনগুলোর চারপাশে এখনো ডাক্তারের অপারেশনের যন্ত্রাংশগুলো ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে। এর পর এখানে একটি নার্সিংহোম চালু হয়। কিন্তু ১৯৬৮ সালে তা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়।

গত ৫৪ বছর ধরে, পোভেগ্লিয়া দ্বীপ এবং এখানে উপস্থিত হাসপাতালটি সম্পূর্ণভাবে বন্ধ রয়েছে। এখানকার ভবনগুলো ক্ষয়িষ্ণু ও পচে গেছে। ২০১৫ সালে, দ্বীপটি পুনর্নির্মাণের চেষ্টা করা হয়েছিল। পোভেগ্লিয়া দ্বীপে একটি বিলাসবহুল রিসোর্ট নির্মাণের কথা বলা হয়েছিল। বলা হয়েছিল যে ব্যবসায়ী লুইজি ব্রুগনারো এই জায়গাটির উন্নয়নে আগ্রহী। কিন্তু তারপর চুক্তি অসম্পূর্ণ থেকে যায়। পোভেগ্লিয়া দ্বীপ এখনও নির্জন এবং ভীতিকর।

আরবান এক্সপ্লোরারদের ম্যাট নাদিন এবং অ্যান্ডি থম্পসন পোভেগ্লিয়া দ্বীপে একটি ভিডিওও তৈরি করেছেন। তিনি ২০২০ সালের অক্টোবরে ইউটিউবে পোস্ট করেছিলেন। ভিডিওতে তিনি সেখানকার বর্তমান অবস্থা দেখিয়েছেন। তিনি বলেছিলেন, এই দ্বীপটি খুবই ভয়ংকর।


আরও খবর



জার্মানিতে রাতের আঁধারে গোলাগুলি, নিহত ২

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ২৯জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জার্মানির হামবুর্গ শহরে আবারও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত দুইজন নিহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় শনিবার (২৫ মার্চ) মধ্যরাতে দেশটির হামবুর্গ শহরে বন্দুকধারীর গুলিতে প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটে।

চলতি মাসে শহরটিতে এ নিয়ে দুইটি গোলাগুলির ঘটনা ঘটল।

স্থানীয় পুলিশ বলেছে, সবশেষ গোলাগুলির ঘটনায় তারা ইতোমধ্যে অভিযান শেষ করেছে। তবে এখন তারা তদন্ত শুরু করেছে। পুলিশের একজন মুখপাত্র হামলাকারী সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।

বিল্ডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় মধ্যরাতের আগে ল্যাঙ্গেনহর্ন জেলায় পুলিশকে ঘটনা সম্পর্কে অবহিত করা হয়। এরপর ঘটনাস্থলে পুলিশের ২৮টি গাড়ি ছুটে যায়।

এদিকে কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে বন্দুকধারীও আছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। এর দুই সপ্তাহ আগে শহরটির জিহোভাস উইটনেস গির্জায় বন্দুক হামলায় ৭ জন নিহত হয়েছিল।

নিউজ ট্যাগ: গোলাগুলি

আরও খবর

ট্রাম্প বললেন, ‘আই এম ব্যাক’

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




রিভিউ খারিজ: অধ্যাপক হত্যায় দুই জনের ফাঁসির রায় বহাল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মার্চ 2০২3 | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | ১৫১জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভূ-তত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. এস তাহের হত্যা মামলায় আপিল বিভাগের রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি ও যাবজ্জীবন দণ্ডিত এক আসামির আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। বৃহস্পতিবার (২ মার্চ) প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে আট বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

ফলে একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, নিহত অধ্যাপক ড. তাহেরের বাসার কেয়ারটেকার মো. জাহাঙ্গীর আলমকে ফাঁসির কাষ্ঠে যেতেই হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। তবে তার আগে তারা রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণ ভিক্ষার আবেদন করতে পারবেন। আর যথারীতি যাবজ্জীবন দণ্ডিতদের সাজাভোগ করতে হবে।

আদালতে আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী এস এম শাহজাহান, সমরেন্দ্র নাথ গোস্বামী ও নিখিল কুমার সাহা। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ। এর আগে গত ২৩ ফেব্রুয়ারি তিন আসামির আবেদনের ওপর শুনানি শেষে আদেশের জন্য ২ মার্চ দিন রাখেন আদালত।

২০০৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি রাবির কোয়ার্টারের ম্যানহোলে পাওয়া যায় পদোন্নতি সংক্রান্ত বিষয়ের জের ধরে নৃশংসভাবে হত্যার শিকার অধ্যাপক তাহেরের মরদেহ। ৩ ফেব্রুয়ারি নিহত অধ্যাপক তাহেরের ছেলে সানজিদ আলভি আহমেদ রাজশাহীর মতিহার থানায় অজ্ঞাতপরিচয় আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। 

এ মামলায় ২০০৭ সালের ১৭ মার্চ ছয়জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দিয়েছিল পুলিশ।  এ হত্যা মামলার বিচার শেষে ২০০৮ সালের ২২ মে রাজশাহীর দ্রুত বিচার আদালত চারজনকে ফাঁসির আদেশ ও দুজনকে খালাস দেন।  দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, নিহত অধ্যাপক ড. তাহেরের বাসার কেয়ারটেকার মো. জাহাঙ্গীর আলম, নাজমুল আলম ও আব্দুস সালাম।

খালাসপ্রাপ্ত দুজন হলেন- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের তৎকালীন সভাপতি মাহবুবুল আলম সালেহী ও আজিমুদ্দিন মুন্সী। ২০০৮ সালে বিচারিক আদালতের রায়ের পর নিয়ম অনুযায়ী ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিতকরণ) হাইকোর্টে আসে। পাশাপাশি আসামিরা আপিল করেন।

শুনানি শেষে ২০১৩ সালের ২১ এপ্রিল অধ্যাপক ড. এস তাহের হত্যা মামলায় দুই আসামির ফাঁসির দণ্ডাদেশ বহাল এবং অন্য দুই আসামির দণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দেন হাইকোর্ট। ফাঁসির দণ্ডাদেশ বহাল রাখা দুই আসামি হলেন- একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও নিহত ড. তাহেরের বাসার কেয়ারটেকার জাহাঙ্গীর আলম।

ফাঁসির দণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ পাওয়া দুই আসামি হলেন- নাজমুল আলম ও আব্দুস সালাম। এরপর আসামিরা আপিল বিভাগে আপিল করেন। পাশাপাশি যাবজ্জীবন দণ্ডিত দুই আসামির দণ্ড বাড়াতে আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। শুনানি শেষে গত বছরের ৫ এপ্রিল আপিল বিভাগ হাইকোর্ট বিভাগের রায় বহাল রাখেন।

আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায়ে বলা হয়, আসামিদের স্বীকারোক্তিগুলো পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, হত্যার এ ষড়যন্ত্রে মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিনই মুখ্য এবং সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছিলেন। আমাদের এটা বলতে দ্বিধা নেই যে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. মহিউদ্দিন শুধুমাত্র প্রফেসর হিসেবে পদোন্নতি পেতেই ড. তাহেরকে এ পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেন। তার ধারণা ছিল, ড. তাহের বেঁচে থাকলে অধ্যাপক হিসেবে তার পদোন্নতি পাওয়া সম্ভব না। 

আমাদের এও বলতে দ্বিধা নেই যে, আপিলকারী জাহাঙ্গীর আলম এবং আবেদনকারী আব্দুস সালাম ও নাজমুল আর্থিক সুবিধাসহ অন্যান্য সুবিধা পাওয়ার জন্য অধ্যাপক তাহেরকে হত্যার জন্য ড. মহিউদ্দিনের প্রস্তাব গ্রহণ করেছিলেন। 

১৫ সেপ্টেম্বর আপিল বিভাগের রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশিত হয়। এরপর মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত সহযোগী অধ্যাপক ড. মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও জাহাঙ্গীর আলম এবং যাবজ্জীবন দণ্ডিত সালাম রিভিউ আবেদন করেন। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার রিভিউয়ের ওপর শুনানি শুরু হয়। এরপর শেষ হয় ২৩ ফেব্রুয়ারি।


আরও খবর



ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৫ জন হাসপাতালে ভর্তি

প্রকাশিত:বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | ৪২জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৫ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তাদের মধ্যে ঢাকায় ৪ জন এবং ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছে ১ জন। আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানানো হয়।

বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১৭ জন ভর্তি রয়েছে। তাদের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ১০ জন এবং অন্যান্য বিভাগে ভর্তি রোগী ৭ জন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১ জানুয়ারি থেকে ২২ মার্চ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ভর্তি হয়েছে ৮১৮ জন। তাদের মধ্যে ঢাকায় ৪০২ জন এবং ঢাকার বাইরে ৪১৬ জন। এ সময়ে মৃত্যু হয়েছে ৯ জনের। এছাড়া ডেঙ্গু আক্রান্ত ৭৯২ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছে।


আরও খবর

একদিনে ৭ জনের করোনা শনাক্ত

বৃহস্পতিবার ২৩ ফেব্রুয়ারী 20২৩




বায়ুদূষণে আজ দ্বিতীয় স্থানে ঢাকা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | ৪১জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বিশ্বজুড়ে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউ এয়ারের তথ্য অনুযায়ী মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) ঢাকার বাতাসের মান অস্বাস্থ্যকর। এদিন বেলা ৮টার দিকে ২০০ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা।

এদিন ২৫৯ স্কোর নিয়ে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে ভারতের দিল্লি। ১৭৪ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে নেপালের কাঠমান্ডু। ১৭৩ স্কোর নিয়ে তালিকায় চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। ১৬৮ স্কোর নিয়ে পঞ্চম স্থানে রয়েছে ভিয়েতনামের হ্যানয়।

এ ছাড়া একইসময়ে একিউআই স্কোর ১৬৮ স্কোর নিয়ে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে ভারতের মুম্বাই। ১৫৮ স্কোর নিয়ে সপ্তম স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি। ১৫৫ স্কোর নিয়ে অষ্টম স্থানে রয়েছে থাইল্যান্ডের চিয়াংমাই। ১৪৯ স্কোর নিয়ে নবম স্থানে রয়েছে মায়ানমারের ইয়াঙ্গুন। ১৪৮ স্কোর নিয়ে দশম স্থানে রয়েছে ভারতের কলকাতা।

এর আগে ডিসেম্বর, জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে ঢাকার বায়ু ছিল অস্বাস্থ্যকর বা খুবই অস্বাস্থ্যকর অবস্থায়। প্রায় প্রতিদিনই দূষিত বায়ুর তালিকায় শীর্ষে ছিল ঢাকা।

সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার দূষিত বাতাসের শহরের এ তালিকা প্রকাশ করে। প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই স্কোর একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের কোনো ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হতে পারে কি না, তা জানায়।

তথ্যমতে, একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ সহনীয় হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়।

একইভাবে একিউআই স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকলে খুব অস্বাস্থ্যকর এবং স্কোর ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকলে বিপজ্জনক বলে বিবেচিত হয়। বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। এটা সব বয়সী মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।

ঢাকায় বায়ু দূষণের জন্য ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলোকে দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। বায়ুদূষণের ফলে বাড়ছে শ্বাসকষ্ট, কাশি, নিম্ন শ্বাসনালির সংক্রমণ এবং বিষণ্ণতার ঝুঁকি।


আরও খবর



রাজনৈতিক সমঝোতার উদ্যোগ নেবে না ইসি: হাবিবুল আউয়াল

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ মার্চ ২০২৩ | ৫৩জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, নির্বাচন কমিশনের দরজা সব সময় খোলা, কেউ এলে সহযোগিতা করা হবে। ভোটে অংশ নিতে উদাত্ত আহ্বান থাকবে। তিনি বলেন, রাজনৈতিক সমঝোতার কোনও উদ্যোগ নেবে না ইসি। সংকট নিরসন করতে হবে দলগুলোকে নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে।’ রবিবার (১২ মার্চ) বিকালে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে অস্ট্রেলিয়ান হাই কমিশনারের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন সিইসি।

প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আলোচনার প্রসঙ্গ টেনে সিইসি জানান, ওনারা (হাই কমিশনের প্রতিনিধি দল) আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক হবে, ফ্রুটফুল হবে। আমরা প্রিপারেশনের কথা জানিয়েছি। আমরা ফুললি প্রিপেয়ার্ড। আমরাও চাচ্ছি অংশগ্রহণমূলক হোক, কনটেস্টেড হোক।

রাজনৈতিক সমঝোতায় ইসির উদ্যোগের বিষয়টিও জানতে চান প্রতিনিধিরা।

এ বিষয়ে সিইসি বলেন, আমাদের দায়িত্বের মধ্যে ওনারা জানতে চেয়েছে আমরা রাজনৈতিক দলের সমঝোতার সৃষ্টি করতে পারি কিনা। আমরা বলেছি, সেটা আমাদের দায়িত্বের পরিধিভুক্ত নয়। আমরা মিডিয়ার মাধ্যমে কন্সট্যান্টলি বলে যাচ্ছি নির্বাচনটা অংশগ্রহণমূলক, প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হওয়া প্রয়োজন।

তাহলে এটার গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেশি হবে এবং লেজিটেমেসিটা বাড়বে উল্লেখ করে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, সে লক্ষ্যে আমরা আগেও যেভাবে সব দলকে আহ্বান করেছি, এখনও করে যাচ্ছি। গণমাধ্যমের মাধ্যমে আমাদের সে ইচ্ছেটা জানাচ্ছি। আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করবো নির্বাচনটা যেন অবাধ, সুষ্ঠু হয়। আমরা আবেদন করবো, আস্থা রাখুন। দেখুন, নির্বাচনটা কেমন হয়।

তিনি জানান, সব দল যদি অংশগ্রহণ করে, তাহলে নির্বাচনের ফলাফল অনেক ভালো, জনগণের কাছে অনেক বেশি গ্রহণযোগ্যতা পাবে।

এক প্রশ্নের উত্তরে সিইসি বলেন, অংশগ্রহণের বিষয়ে আমরা উদ্যোগ নেবো না। এটা পলিটিক্যাল ইস্যু। পলিটিক্যাল পার্টিগুলোর মধ্যে সে লক্ষ্যে কোনও সংকট যদি থেকে থাকে, তারা নিজেরা আলাপ-আলোচনা করে নিরসন করবে। আমরা মাঝখানে কোনও ব্রোকারেজ করবো না, করতে পারবো না।

দলগুলোর জন্যে ইসির দরজা খোলা বলে উল্লেখ করেন সিইসি। তিনি বলেন, এভাবে ওপেনলি আহ্বান জানিয়ে যাবো। আমাদের দরজা খোলা আছে, কোনও পার্টি যদি এসে অংশ গ্রহণ করতে চায়, আমাদের সহযোগিতা নিতে চায়, আমরা সব সময় প্রস্তুত আছি, আমাদের তরফ থেকে যে ধরনের সহযোগিতা দরকার করে যাবো।


আরও খবর