Logo
শিরোনাম

বিশ্বজুড়ে গাড়ি বিক্রিতে শীর্ষস্থানে টয়োটা

প্রকাশিত:সোমবার ০১ আগস্ট ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | ৭৮০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

চলতি বছরের প্রথমার্ধে বিশ্বজুড়ে গাড়ি বিক্রিতে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে টয়োটা। জার্মান প্রতিদ্বন্দ্বী ফক্সওয়াগনকে ছাড়িয়ে টানা তৃতীয় বছরের মতো শীর্ষে রয়েছে জাপানি গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি। যদিও এ সময়ে বিশ্বজুড়ে চিপসহ যন্ত্রাংশ ঘাটতি এবং চীনে লকডাউনসহ বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতায় বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের গাড়ি বিক্রিতে পতন হয়েছে।

জাপানি গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, জানুয়ারি-জুন সময়ে বিশ্বজুড়ে প্রায় ৫১ লাখ ৪০ হাজার ইউনিট গাড়ি বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে টয়োটা মোটর গ্রুপের ছোট যানবাহন প্রস্তুতকারক দাইহাতসু ও ট্রাক প্রস্তুতকারক হিনো মোটরসের বিক্রি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। সব মিলিয়ে এ সময়ে টয়োটার গাড়ি বিক্রি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৬ শতাংশ কমেছে। এ নিয়ে দুই বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো সংস্থাটির গাড়ি বিক্রিতে পতন হয়েছে।

গাড়ি বিক্রিতে পতন মূলত উৎপাদন কমার কারণে হয়েছে। এ সময়ে সংস্থাটির গাড়ি উৎপাদন ৩ দশমিক ৮ শতাংশ কমে ৫১ লাখ ইউনিটে দাঁড়িয়েছে। উৎপাদনও দুই বছরের মধ্যে প্রথম সংকুচিত হয়েছে। যদিও টয়োটা বিশ্বজুড়ে চিপ ঘাটতির প্রভাবকে সীমিত করতে সক্ষম হয়েছে। যেখানে অন্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো চিপ ঘাটতি মোকাবেলায় হিমশিম খাচ্ছে। বছরের প্রথম ছয় মাসে টয়োটার বিশ্বব্যাপী গাড়ি বিক্রি প্রতিদ্বন্দ্বী ফক্সওয়াগনকে ছাড়িয়ে গিয়েছে। এ সময়ে জার্মান গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির বিক্রি ২২ দশমিক ২ শতাংশ কমে ৩৮ লাখ ৮০ হাজার ইউনিটে দাঁড়িয়েছে। এর মাধ্যমে কয়েক বছর ধরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গাড়ি বিক্রেতা হিসেবে রয়ে গিয়েছে ফক্সওয়াগন।

এমন ফলাফলের পর টয়োটার এক কর্মকর্তা বলেন, বিক্রির সংখ্যা কখনই আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার ছিল না। আমরা গাড়ির নিরাপত্তা ও মান উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিচ্ছি। আমরা আরো সুবিধা ও আরামদায়ক গাড়ি তৈরির প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছি। তবে যন্ত্রাংশে ঘাটতির কারণে সংস্থাটির অভ্যন্তরীণ বিক্রি ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হয়েছে। এ সময়ে জাপানে ৯ লাখ ১৭৩ ইউনিট গাড়ি বিক্রি করেছে টয়োটা। এ সংখ্যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৮ দশমিক ১ শতাংশ কম। পাশাপাশি সংস্থাটির দেশীয় উৎপাদনও ১৭ দশমিক ৭ শতাংশ কমে ১৭ লাখ ৪০ হাজার ইউনিটে দাঁড়িয়েছে। সংস্থাটি জাপানে উৎপাদিত অনেক গাড়িতে অত্যাধুনিক যন্ত্রাংশ অন্তর্ভুক্ত করে, যা সেমিকন্ডাক্টরের ওপর নির্ভর করে। এজন্য সরবরাহ না পাওয়ায় দেশটিতে টয়োটার গাড়ি উৎপাদন কমে গিয়েছে।

তবে জাপানের বাইরে টয়োটার গাড়ি উৎপাদন ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। বছরের প্রথম ছয় মাসে সংস্থাটির বৈদেশিক উৎপাদন ৫ দশমিক ৬ শতাংশ বেড়ে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ইউনিটে পৌঁছেছে। যদিও বৈদেশিক বিক্রি ২ দশমিক ৮ শতাংশ কমে ৪১ লাখ ৮০ হাজার ইউনিটে দাঁড়িয়েছে। মূলত চীনের উৎপাদন বিস্তৃত করায় জাপানের বাইরে সংস্থাটির উৎপাদন বেড়েছে। অন্য জাপানি গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বছরের প্রথমার্ধে হোন্ডার বিক্রি ১৯ দশমিক ৫ শতাংশ কমে ১৯ লাখ ইউনিটে নেমেছে। নিশান মোটরের বৈশ্বিক বিক্রি ২৩ দশমিক ৯ শতাংশ কমে ১৬ লাখ ৭০ হাজার ইউনিটে দাঁড়িয়েছে। পাশাপাশি সুজুকি মোটরের গাড়ি বিক্রি ২ শতাংশ বেড়ে ১৪ লাখ ৭০ হাজার ইউনিটে পৌঁছেছে।

নিউজ ট্যাগ: টয়োটা

আরও খবর

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন এরদোয়ান

মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩




বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৬০৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৫৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৯০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর