Logo
শিরোনাম

বিশ্বজুড়ে ইসলামফোবিয়ার বিরুদ্ধে শক্তিশালী নেটওয়ার্ক স্থাপন করা উচিৎ: এরদোগান

প্রকাশিত:বুধবার ২৬ মে ২০২১ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ নভেম্বর ২০২৩ | ১৩৯৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বিশ্বজুড়ে ইসলামফোবিয়ার শিকার হওয়া দেশগুলোর মধ্যে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে একটি শক্তিশালী যোগাযোগ নেটওয়ার্ক স্থাপন করা উচিৎ বলেই মনে করেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান। তিনি বলেন, "ইসলামফোবিয়া রোগের বিরুদ্ধে বিশ্বজুড়ে আমাদের নিজস্ব ধর্মীয় নেতাসহ বিবেকবান রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী, গণমাধ্যম কর্মী ও ধর্মগুরুদের একত্রিত করতে হবে।"

মঙ্গলবার (২৫ মে) আঙ্কারায় অনুষ্ঠিত প্রথম আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এবং ইসলামফোবিয়া সিম্পোজিয়ামে এসব কথা বলছিলেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট।

এরদোগান বলেন, ইসলামফোবিয়া প্রতিরোধের প্রচেষ্টা চালানো উচিত, যা মানবতার জন্য শান্তি ও সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এবং যা সাধারণ জ্ঞান কর্ম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা করা হবে। তিনি আরও যোগ করেন, ইসলামী বিশ্ব যখন নিজেদের মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠা করবে, তখন স্বল্প সময়ের মধ্যেই ইসলামফোবিয়ার বিরুদ্ধে আমাদের অগ্রগতি সম্ভব হবে।

এরদোগান জোর দিয়ে বলেন, ইসলামফোবিয়া ক্যান্সারের মতোই বিশ্বের অনেক জায়গায়, বিশেষত পশ্চিমে ছড়িয়ে পড়েছে। তিনি বলেন, ৯/১১-এর সন্ত্রাসী হামলার পর মার্কিন প্রশাসন কর্তৃক মুসলিমদেরকে "সন্ত্রাসী" কালিমা লেপন করার কৌশলটির একটি কার্যকর পদক্ষেপ ছিল "ইসলামফোবিয়ার ভাইরাস"কে উজ্জীবিত করা, যা ইতিমধ্যেই বহু সমাজের সাংস্কৃতিক কাঠামোতে বিদ্যমান।

তিনি এসময় এই পশ্চিমা হুমকির মাত্রা নিয়ে আলোচনার পরিবর্তে যারা বর্ণবাদী এবং বৈষম্যমূলক প্রবণতার প্রভাবে নিমজ্জিত তারা খুব সহজেই এই সহজ উপায়টি গ্রহণ করেন বলে মন্তব্য করেন।

পশ্চিমা দেশগুলো তাদের ফ্যাসিবাদী বক্তৃতা দিয়ে জনমতকে ধ্বংস করে বৈশ্বিক শক্তি ভারসাম্যের পরিবর্তন এনে এর কারণে সৃষ্ট অনিশ্চয়তা এড়ানোর চেষ্টা করে। শুধু তাই নয়, প্রান্তিক বর্ণবাদী আন্দোলনকে এখন পশ্চিমা রাজনীতির কেন্দ্রে স্থান দেওয়া হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তুর্কি নেতা।

"যারা দীর্ঘদিন ধরে ধর্মীয় স্বাধীনতার দুর্গ হিসাবে নিজেদেরকে বিশ্বে একটি বিশিষ্ট অবস্থানে রেখেছেন, তারা আজ মুসলমানদের সমস্ত প্রতীক নিষিদ্ধ করার প্রতিযোগিতা করেছেন," বলেও যোগ করেন এরদোগান।

ইসলামফোবিয়ার এই ক্রমবর্ধমান হামলার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, সমস্ত নাগরিক বিশেষত রাজনৈতিক দল এবং পুলিশ সংগঠনগুলোর সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য দায়বদ্ধ পশ্চিমা কর্তৃপক্ষ এখন রীতিমত ইসলামের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেমেছে।

তিনি বলেন, "রাজনৈতিক ও সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর এই প্রবণতা পশ্চিমা দেশগুলোতে বসবাসরত গণতান্ত্রিক মানুষের মধ্যে ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে একটি ভিত্তিহীন কুসংস্কার বিকাশের দিকে পরিচালিত করে। আসলে যেখানে স্বাধীনতা অদৃশ্য হয়ে গেছে সেখানে সমৃদ্ধি দীর্ঘকাল ধরে টিকতে পারে না।"

রেডিও এন্ড টেলিভিশন সুপ্রিম কাউন্সিল (আরটিইউকে), ধর্ম বিষয়ক প্রেসিডেন্সি, এরসিয়েস বিশ্ববিদ্যালয়, তুর্কি রেডিও এবং টেলিভিশন কর্পোরেশন (টিআরটি) এবং আঙ্কারা ভিত্তিক নীতিমালা থিঙ্ক-ট্যাঙ্ক এসইটিএ ফাউন্ডেশন কর্তৃক আয়োজনে দুই দিনব্যাপী এ সিম্পোজিয়ামটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক সম্মেলন এবং প্রদর্শনী কেন্দ্র খ্যাত এটিও কংগ্রেসিয়ামে। সূত্র- আনোদোলু এজেন্সি।



আরও খবর

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন এরদোয়ান

মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩




জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯২০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর