Logo
শিরোনাম

বিশ্বকাপে দর্শকদের জেল হতে পারে যেসব কারণে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৫ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | ৬১০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

শুরু হতে যাচ্ছে বিশ্ব ফুটবলের মহারণ ফিফা বিশ্বকাপ ২০২৩।  আসছে ২০ নভেম্বর পর্দা উঠছে কাতার ফুটবল বিশ্বকাপের। মনে করা হচ্ছে দেশ-বিদেশ থেকে ফুটবল বিশ্বকাপ দেখতে কাতারে ভিড় জমাবেন প্রায় ১০ লাখ মানুষ। আর সে কারণেই আরও সতর্ক হচ্ছে ফিফা এবং কাতারের প্রশাসন। ফুটবল বিশ্বকাপ চলাকালীন কাতার যেন বেআইনি কাজের আঁতুড়ঘরে পরিণত না হয়,সেদিকেও বিশেষ নজর রয়েছে কর্তৃপক্ষের। আর সেই কারণে আগে থেকেই বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে।

ফুটবল বিশ্বকাপের জন্য কাতারে প্রবেশ করতে চলা ফুটবল প্রেমীদের যেন অন্য কিছুর প্রতি প্রেম বা আসক্তি না তৈরি হয়,সেজন্য কড়া বিধিনিষেধ জারি করা হয়েছে। আর সেই বিধি মেনে না চললে দীর্ঘ দিন কাতারের জেলেও থাকতে হতে পারে ফুটবল প্রেমীদের।

উদ্বেগ তৈরি হয়েছে কাতারে ফুটবল বিশ্বকাপ দেখতে আসা নারী ও সমকামীদের নিয়েও। কাতারে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক বাদ দিয়ে সহবাস এবং সমকামী সম্পর্ক নিষিদ্ধ। তাদের যেন কোনও অপ্রীতিকর ঘটনার মুখোমুখি না হতে হয়, সেজন্যও বিশেষ ব্যবস্থা নিচ্ছে কাতারের পুলিশ।

পাশাপাশি ফুটবল দেখতে আসা মানুষদের জন্যও কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে আরও বেশ কিছু বিধিনিষেধ জারি করা হয়েছে।

কাতারের প্রশাসন পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, বেশ কিছু জিনিসপত্র নিয়ে কাতারে প্রবেশ করতে পারবেন না বিশ্বকাপ দর্শকেরা। তালিকায় রয়েছে কী কী?

প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, শুল্কমুক্ত মদ নিয়ে কোনওভাবেই কাতারে প্রবেশ করা যাবে না। কোনও ফুটবল প্রেমী সেক্স টয় নিয়ে কাতারে প্রবেশ করলে তাদেরও কঠিন শাস্তির মুখে পড়তে হতে পারে বলে কাতারের সরকারি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

কাতার বিমানবন্দরে প্রবেশ করা যাবে না শূকরের মাংস নিয়েও। শূকরের মাংস নিয়ে কাতারে প্রবেশ করলেই কড়া শাস্তির মুখে পড়তে হতে পারে আগতদের।

সেদেশে এক রাতের অবৈধ সম্পর্ক (ওয়ান নাইট স্ট্যান্ড) জন্য হতে পারে সাত বছরের জেল। বিশ্বকাপ ফুটবল মানেই দেখা যায় ম্যাচ শেষে রাতভর পার্টি। কিন্তু কাতারে তা নিষিদ্ধ। সমর্থকদের সাবধান করে দেওয়া হয়েছে, এই ধরনের কোনও আশা যেন না রাখা হয় এবারের বিশ্বকাপে।

পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, স্বামী-স্ত্রী জুটি না হলে বিশ্বকাপ দেখতে এসে সহবাস করা যাবে না। এই প্রতিযোগিতায় এক রাতের সহবাস থাকবে না। কোনও পার্টি করা যাবে না। নিয়ম না মানলে জেল হতে পারে। পর্নোগ্রাফি বানানো এবং জনসমক্ষে পর্নোগ্রাফি দেখার ক্ষেত্রেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে একটি নির্দেশিকা জারি করে জানানো হয়েছে, যাতে ফুটবল দেখতে আসা মানুষেরা স্থানীয় ঐতিহ্য ও রীতিনীতিকে সম্মান করেন। প্রকাশ্যে যৌনকর্ম এবং মাতলামি না করা এবং অশালীন পোশাক না পরার জন্যও আবেদন জানানো হয়েছে। যেকোনও ধরনের ধর্মীয় বই নিয়ে আসার ক্ষেত্রেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

বিমানবন্দরে জিনিসপত্র তল্লাশি করার সময় প্রেসক্রিপশন ছাড়া কোনও ওষুধ পাওয়া গেলেও হাজতবাস করতে হতে পারে আগত ব্যক্তিদের।

কাতারে নির্দিষ্ট কিছু হোটেল এবং সমুদ্রের ধারের নির্দিষ্ট কিছু জায়গা ছাড়া মদ্যপানে নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। তাই এই বিষয়টিও বিশ্বকাপ দেখতে আসা দর্শকদের নজরে রাখতে বলা হয়েছে। ওই সময় কাতারে বিক্রি হওয়া মদের দাম বাড়ানো হতে পারে বলেও গণমাধ্যমের খবর থেকে জানা গেছে।

জুয়া খেলার জন্য ধরা পড়লেও কারাবাস হতে পারে বলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। কাতারে ইতোমধ্যেই নিরাপত্তারক্ষীদের সংখ্যা অনেক পরিমাণে বাড়ানো হয়েছে।

ফুটবলপ্রেমীরা কোনও অসুবিধার সম্মুখীন যাতে না হন, সেদিকেও বিশেষ নজর দিচ্ছে স্থানীয় প্রশাসন। পাশাপাশি স্থানীয়দেরও এই বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছে।

উল্লেখযোগ্য, কাতার হল পশ্চিম এশিয়ার প্রথম দেশ, যারা ফুটবল বিশ্বকাপের আয়োজন করছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৩৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৬৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৬০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর