Logo
শিরোনাম

বিট লবণের উপকারিতা

প্রকাশিত:শনিবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৪ অক্টোবর ২০২৩ | ৮২৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

মাঝেমধ্যে টকজাতীয় ফল খেতে বা বিশেষ কোনো পদে আমরা বিট লবণ খেয়ে থাকি। তাছাড়া রোজকার রান্নায় ব্যবহার করা হয় সাদা লবণ। আসলে ব্ল্যাক সল্ট বা বিট লবণ সম্পর্কে আমাদের তেমন একটা স্বচ্ছ ধারণা নেই। তাই এই লবণ খুব একটা খাই না। বিট লবণের রয়েছে নানা উপকারিতা। অনেক শারীরিক সমস্যা ও রোগ থেকে সহজেই মুক্তি দিতে পারে এই লবণ। চলুন বিট লবণের কিছু উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিই।

বদহজম সারায়: ধরুন আপনার বদহজমের সমস্যা হয়েছে। কিংবা বমিভাব দেখা দিয়েছে। এমনটা হলে খানিকটা বিট লবণ পানিতে মিশিয়ে পান করুন। বদহজমের সমস্যা দূর হবে। সেই সঙ্গে দেহের হজমশক্তিও বাড়বে।

ওজন কমায়: দেহের বাড়তি ওজন কমানোর মিশনে থাকলে বিট লবণ খান নিয়মিত। এটি দ্রুত ওজন কমায়। বিট লবণ শরীরের কোষগুলোতে ঠিক পরিমাণে পুষ্টি সরবরাহ করে। ফলে মেদ থাকে নিয়ন্ত্রণে।

ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের আশঙ্কা কমায়: বিট লবণে যেসব খনিজ থাকে, তাতে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান। তাই এই লবণ নিয়মিত খেলে শরীরে ব্যাকটেরিয়াজাত সংক্রমণের আশঙ্কা কমে।

শক্তি জোগায়: অল্প পরিশ্রমেই কি আপনি কাহিল হয়ে পড়েন? তবে ভরসা রাখুন বিট লবণে। এই লবণে রয়েছে সোডিয়াম। ফলে বিট লবণ খেলে দ্রুত শরীর তরতাজা হয়ে ওঠে।

হাড়ের ক্ষয় রোধ করে: নিয়মিত বিট লবণ খেলে হাড়ের ক্ষয় রোধ হয়। এই লবণে পুষ্টি উপাদান ও খনিজের পরিমাণ বেশি হওয়ায় এটি নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখলে হাড় মজবুত হয়।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে: বিট লবণ খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। যারা ডায়াবেটিস সমস্যায় ভুগছেন, তারা সাদা লবণ না খেয়ে বিট লবণ খান। উপকার পাবেন।

সকালে ঘুম থেকে উঠে বিট লবণ খেতে পারেন। এক গ্লাস গরম পানি নিয়ে তাতে বিট লবণ মেশান। এই লবণ মেশানো পানি পান করুন। রোগব্যাধি থেকে দূরে থাকতে পারবেন।

নিউজ ট্যাগ: বিট লবণ

আরও খবর