Logo
শিরোনাম

‘বিউটি সার্কাস আমার জন্য স্পেশাল একটি কাজ’

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০22 | হালনাগাদ:শনিবার ১১ নভেম্বর ২০২৩ | ৮২৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আগামী শুক্রবার মুক্তি পেতে চলেছে জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান অভিনীত বহুল প্রতীক্ষিত সিনেমা বিউটি সার্কাস। মাহমুদ দিদার পরিচালিত এ সিনেমা নিয়ে দর্শকের অপেক্ষার অবসান হতে যাচ্ছে ২৩ সেপ্টেম্বর।

নির্মাতা মাহমুদ দিদার বলেন, আজকের সময়টা আমার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমার এ যাত্রার অন্যতম অনুপ্রেরণা জয়া আপু। প্রথম টেলিভিশনের নাটক, ফিকশন বা নন-ফিকশন কাজে জয়া আপু ছিলেন। আমার মনে হয় সাধারণ মানুষের চিন্তা বিনোদনের সংযুক্ত করতে সার্কাসের মতো সিনেমেট্রিক প্লাটফর্ম আর নেই। বিষয়টা ভেবেই আমরা সিনেমা নির্মাণ শুরু করি এবং বাংলাদেশ সরকারের কাছে অনুদান চাই আর পেয়েও যাই। আমাদের এ যাত্রাই নানা সংকট হয়েছে এবং আমরা অনেককেই আমাদের সঙ্গে পেয়েছি। তাদের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ। আমি সবাইকে আহ্বান জানাব শুক্রবার সবাই হলে গিয়ে সিনেমাটি দেখবেন।

বিউটি সার্কাস টিমের প্রত্যেকেই এ আয়োজনে নিয়ে বক্তব্য রাখেন। তবে সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ছিলেন জয়া আহসান। বিউটি সার্কাস নিয়ে জয়া আহসান বলেন, দেড় বছর পর আমার নতুন সিনেমা আসতে যাচ্ছে। বিউটি সার্কাস আমার জন্য স্পেশাল একটি কাজ। আপনারা কমবেশি সবাই জানেন, আমি নতুন নির্মাতাদের সঙ্গে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। দিদারের প্রথম ফিকশনেও আমি কাজ করেছি। দিদারের আইডিয়া সবসময় আলাদা। বিউটি সার্কাসও সে রকম। প্রতিকূলতা পার করে আমরা কাজ করেছি। এখানে সার্কাসের অনেক খেলা আমাকে খেলতে হয়েছে। সেগুলো অনেক ঝুঁকি ছিল। অথচ এসব না ভেবে চরিত্রের মোহে আমি কাজগুলো কীভাবে কখন করে ফেলেছি, টেরই পাইনি। এখন মনে হচ্ছে, বিষয়টি ছিল অনেকটা না বুঝেই রোলার কোস্টারে চড়ে বসার মতো। বলা যায় আমি না বুঝেই এ সিনেমায় কাজ করেছি।

তিনি আরো বলেন, আমরা সবাই অনেক কষ্ট করে এ সিনেমায় কাজ করেছি। এতে প্রত্যকে অনেক কাজ করেছেন। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে এ সিনেমার কাজ হয়েছে। সার্কাসের ট্রুপরা যারা আমাদের সঙ্গে ছিলেন তারাও অনেক সাহায্য করেছেন এ সিনেমায়। বাংলাদেশ সরকারকে আমি ধন্যবাদ জানাই, কারণ এ সিনেমায় পেছনে তাদের অবদান রয়েছে। এ সিনেমায় তৌকির আহমেদ ভাই, রাকায়েত ভাই (গাজী রাকায়েত) আরো অনেকের সঙ্গে অনেক দিন পর কাজ করা হয়েছে। সেই গেরিলা ছবির পর আবার ফেরদৌস ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করা হলো। এখানে আমাদের কেমিস্টটা ভিন্ন। দর্শক উপভোগ করবেন বলে প্রত্যাশা করছি। আশা করছি, দর্শকের ভালো লাগবে। প্রথমবারের মতো সার্কাস নিয়ে কাজ হলো। সবাই দেখে মজা পাবেন। সম্প্রতি বিউটি সার্কাসের বয়ে যাও নক্ষত্র গানটির মিউজিক ভিডিও প্রকাশ পেয়েছে। দর্শকমহলে জনপ্রিয়তা পেয়েছে গানটি। ব্যান্ড চিরকুটের নিবেদনে গানটির কথা, সুর ও কণ্ঠ দিয়েছেন শারমিন সুলতানা সুমি। সংগীতায়োজন করেছেন পাভেল আরিন। গানটি নিয়ে জয়া বলেন, অসম্ভব সুন্দর একটি গান গেয়েছেন সুমি আপা। গানটার জন্য আমরা দর্শকের আরো কাছে যেতে পেরেছি। তার কাছে আমি কৃতজ্ঞ।

শারমিন সুলতানা সুমি বলেন, সাধারণ একটা ইতিহাস হতে যাচ্ছে। আজ থেকে অনেক বছর পর বাংলাদেশের সংস্কৃতি কিন্তু এক থাকবে না বদলে যাবে। তবে আমাদের সংস্কৃতি আর আমাদের এ সংগ্রাম কিন্তু এ সিনেমার মধ্য দিয়ে বেঁচে থাকবে। আয়োজনের অন্যতম একটি অংশ ছিল সুমির কণ্ঠে বয়ে যাও নক্ষত্র গানটি। এ সময়ে সুমির আহ্বানে তার সঙ্গে গান গেয়েছিলেন জয়া আহসান।

বিউটি সার্কাসের অন্যতম চরিত্র ফেরদৌস আহমেদ। এ সিনেমার মধ্য দিয়ে এ নেতিবাচক চরিত্রে প্রথমবার হাজির হচ্ছেন তিনি। সিনেমাটি ঘিরে এ চিত্রনায়ক বলেন, এ ধরনের চরিত্রে আগে অভিনয় করিনি আর জীবনেও করব না। সিরিয়াসলি। আমি সমসময় পজিটিভ ইমেজ নিয়ে পর্দায় এসেছি। দিদার আমাকে কনভিন্স করেছে কাজটি করার জন্য। শুটিং স্পটে গিয়েও ভেতর থেকে মন বলছিল, কাজটা করা উচিত হচ্ছে না। অন্যদিকে সিনেমায় আমার চরিত্রটি বলছে কাজটা করা উচিত। শেষ পর্যন্ত আমি আনন্দ নিয়েই কাজ করেছি। এখন মনে হচ্ছে এটা আমার শিল্পীমনের জয়।

দেশের ইতিহাস আর আবহমান সংস্কৃতির একটি অংশ জুড়ে আছে সার্কাস শিল্প। আর নিজের সার্কাস দল নিয়ে সংগ্রামী এক নারীর গল্প উঠে এসেছে এ সিনেমায়। সরকারের অনুদানপ্রাপ্ত ইমপ্রেস টেলিফিল্ম প্রযোজিত পরিচালক মাহমুদ দিদার নির্মিত বিউটি সার্কাসে জয়া আহসান আর ফেরদৌস আহমেদ ছাড়াও আর অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন তৌকীর আহমেদ, এবিএম সুমন, শতাব্দী ওয়াদুদ, গাজী রাকায়েত, হুমায়ূন সাধু, মানিসা অর্চি প্রমুখ।

নিউজ ট্যাগ: জয়া আহসান

আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর