Logo
শিরোনাম

বিয়ের হাত থেকে বাঁচতে রোগী সেজে হাসপাতালে বর

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ আগস্ট ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | ১৬৮৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

স্কুলবেলায় শিক্ষকের বকুনি এড়াতে পেটব্যথা, জ্বরের অজুহাত শুনেছেন। তাই বলে বিয়ের হাত থেকে বাঁচতে রোগী সেজে হাসপাতালে বর, এমন কথা শুনেছেন কখনও? তবে এমনটাই ঘটেছে ভারতের তেলেঙ্গানায়।

ওই বরের নাম অন্বেষ। তিনি আমেরিকার একটি তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থায় কাজ করেন। ছুটিতে ভারতে ফিরে বিয়ের জন্য আংটিবদলও হয়ে যায়। দুই পরিবারের তরফেই ঠিক করা হয়, একই জায়গায় হবে বিয়ের সব অনুষ্ঠান। দেখতে দেখতে হাজির হলো বিয়ের দিন। আত্মীয়-স্বজনে ছয়লাপ দুই বাড়িই।

বিয়ের লগ্নের ঠিক আগে আসে অন্বেষ তার বাড়ির লোকদের জানান, পা পিছলে বাথরুমে পড়ে গিয়ে চোট পেয়েছেন তিনি। হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে তাকে। এরপর তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। প্রাথমিক চিকিৎসার পরে তাকে ছেড়েও দেওয়া হয় হাসপাতাল থেকে। তবে সেই চিকিৎসায় মোটেও সন্তুষ্ট হননি যুবক। ফের অসুস্থতার কথা বলতে থাকেন তিনি।

বাধ্য হয়েই পরিবারের লোকজন তাকে অন্য হাসপাতালে নিয়ে যান। তবে সেখানেও কোনো অসুস্থতা খুঁজে পাননি চিকিৎসকেরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টা নাটকের পরে অবশেষে জানা যায় আসল কারণ। কনের পরিবারের চাপের মুখে সত্যি কথাটা স্বীকার করতে বাধ্য হন যুবক। বিয়ের হাত থেকে বাঁচতেই এমন অসুস্থতার ভান করেছিলেন তিনি। ফাঁস হয়ে যায় সে কথা। শেষপর্যন্ত বিয়েটা হয়নি তার।

নিউজ ট্যাগ: হাসপাতালে বর

আরও খবর



দায়িত্ব ছাড়ার আগে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে চাই: পাপন

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ২৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে আজ (সোমবার) বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন তামিম। তবে বৈঠক শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে কোনো কথা না বলেই বিসিবি প্রধানের বাসভবন ত্যাগ করেছেন তামিম। তবে তামিম কথা না বললেও কথা বলেছেন বিসিবি প্রধান।

বৈঠকের জন্য দুপুর বারোটা নাগাদ পাপনের গুলশানের বাসভবনে এসেছিলেন তামিম। প্রায় দেড় ঘণ্টার বৈঠক শেষে বেলা ১টা ৪৫ মিনিটে বেড়িয়ে আসেন তামিম। এই সময় তার সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেন সাংবাদিকরা। তবে কথা না বলেই গাড়ি নিয়ে বেড়িয়ে যান তামিম।

এরপর গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন পাপন। তামিমের মাঠে ফেরা প্রসঙ্গে বিসিবি প্রধান বলেন, বিপিএলের পর তামিমের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তার আগে সে ফিরবে না। আমার মেয়াদ শেষের দিকে, দায়িত্ব ছাড়ার আগে বেশকিছু কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে চাই।

তিনি আরও বলেন, 'তামিম কিছু কথা বলেছে। আমি কারোর কথায় কিছু করব না, আগে আমাকে নিজেকে জানতে হবে, সমস্যাটা কোথায়। সবার সঙ্গে কথা বলব, সবকিছু জানব তারপর নিজে সিদ্ধান্ত নেব, যেটা আমি করতাম আগে। ও বলল এটা খুবই ভালো কথা। ওর সঙ্গে কথা হয়েছে যেটাই সিদ্ধান্ত নিই সেটা বিপিএলের পর। বিপিএলের পরে সব ইনফরমেশন পেয়ে যা সিদ্ধান্ত নেওয়ার সেটা নেব। যেটা ক্রিকেটের জন্য ভালো হবে সেটাই করব।'


আরও খবর

রোনালদোর 'অভিষেক' গোলে আল নাসরের বড় জয়

মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩




যেসব তারকাকে ছেড়ে দিয়েছে আইপিএলের দলগুলো

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ৫৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

দরজায় কড়া নাড়ছে আরও একটি আইপিএল (ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ)। তার আগে আগামী মাসের ১৯ তারিখ দুবাইতে বসবে মিনি নিলাম। ২০২৪ সালে অনুষ্ঠেয় এই টুর্নামেন্টে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর তাদের পুরোনো খেলোয়াড়দের রেখে দেওয়ার সর্বশেষ তারিখ ছিল ২৬ নভেম্বর। গতকাল রবিবারই দলগুলো জানিয়ে দিয়েছে কাদের তারা দলে রাখছে বা ছেড়ে দিয়েছে।

ছেড়ে দেওয়াদের তালিকায় আছেন তিন বাংলাদেশি সাকিব আল হাসান, লিটন দাস ও মোস্তাফিজুর রহমান। এর মধ্যে সাকিব ও লিটনকে গত মৌসুমে কিনেছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স (কেকেআর) আর মোস্তাফিজ ছিলেন দিল্লি ক্যাপিটালসের দলে। আইপিএলে গত মৌসুমে বাজে পারফরম্যান্স ও ভারতে অনুষ্ঠিত সদ্য সমাপ্ত বিশ্বকাপে বাজে পারফরম্যান্সের কারণেই দলগুলো রাখেনি তাদের।

এই তিন বাংলাদেশি ছাড়াও অনেক বড় বড় তারকাকেই ছেড়ে দিয়েছে আইপিএলের দলগুলো। দল অনুসারে তাদের তালিকা দেওয়া হলো:

কলকাতা নাইট রাইডার্স

সাকিব আল হাসান, লিটন দাস, ডেভিড ভিসা, আর্য দেশাই, এন জাগদিসান, মনদীপ সিং, কুলবন্ত খেজরোলিয়া, শার্দুল ঠাকুর, লকি ফার্গুসন, উমেশ যাদব, টিম সাউদি, জনসন চার্লস।

চেন্নাই সুপার কিংস

আম্বাতি রায়ডু, বেন স্টোকস, ডোয়াইন প্রিটোরিয়াস, ভাগথ ভার্মা, শুভ্রাংশু সেনাপতি, আকাশ সিং, কাইল জেমিসন, সিসান্দা মাগালা।

গুজরাট টাইটানস

যশ দয়াল, কেএস ভরত, শিবম মাভি, উরভিল প্যাটেল, প্রদীপ সাংওয়ান, ওডেন স্মিথ, আলজারি জোসেফ, দাসুন শানাকা।

রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর

ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা, হার্ষাল প্যাটেল, জশ হ্যাজলউড, ফিন অ্যালেন, মাইকেল ব্রেসওয়েল, ডেভিড উইলি, ওয়েন পার্নেল, সোনু যাদব, অবিনাশ সিং, সিদ্ধার্থ কৌল, কেদার জাদব।

মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স

আরশাদ খান, রমনদীপ সিং, হৃতিক শোকিন, রাঘব গোয়াল, জোফরা আর্চার, ট্রিস্টান স্টাবস, ডুয়ান জানসেন, ঝাই রিচার্ডসন, রাইলি মেরেডিথ, ক্রিস জর্ডান, সন্দীপ ওয়ারিয়ার।

দিল্লি ক্যাপিটালস

রাইলি রুশো, চেতন সাকারিয়া, রোভম্যান পাওয়েল, মনীশ পান্ডে, ফিল সল্ট, মোস্তাফিজুর রহমান, কমলেশ নগরকোটি, রিপাল প্যাটেল, সরফরাজ খান, আমান খান, প্রিয়ম গর্গ।

পাঞ্জাব কিংস

শাহরুখ খান, রাজ বাওয়া, বালতেজ ধান্দা, মোহিত রাঠে, ভানুকা রাজাপাকসে।

লক্ষ্নৌ সুপার জায়ান্টস

জয়দেব উনাদকাট, ড্যানিয়েল সামস, মনন ভোহরা, স্বপ্নিল সিং, করণ শর্মা, অর্পিত গুলেরিয়া, সূর্য্যশ শেডগে, করুণ নায়ার।

সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ

হ্যারি ব্রুক, আদিল রশিদ, আকিল হোসেইন, কার্তিক ত্যাগী, বিভ্রান্ত শর্মা, সমর্থ ব্যাস।

রাজস্থান রয়্যালস

জো রুট, আবদুল বাশিথ, জেসন হোল্ডার, আকাশ বশিষ্ঠ, কুলদীপ যাদব, ওবেদ ম্যাককয়, মুরুগান অশ্বিন, কেসি কারিয়াপ্পা, কেএম আসিফ।

নিউজ ট্যাগ: আইপিএল

আরও খবর

রোনালদোর 'অভিষেক' গোলে আল নাসরের বড় জয়

মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩




নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোট, তফসিল পেছানোর দাবি

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ২৫৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছে আটটি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে গঠিত সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোট। নির্বাচনে ২০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুত বলে জোটের পক্ষ থেকে জানানো হয়। তবে মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় বাড়ালে ৩০০ আসনেও প্রার্থী দিতে সক্ষম বলে জানান তারা।

সোমবার (২৭ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান জোটের নেতারা।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জোটের মহাসচিব ও ইসলামিক মুভমেন্ট বাংলাদেশের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট খায়রুল আহসান বলেন, আমাদের লাল-সবুজের পতাকায় মোড়ানো স্বাধীন বাংলাদেশকে নিয়ে দেশে-বিদেশে চলছে নানা ষড়যন্ত্র। এ দুঃসময়ে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সংবিধান ও গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রাখার স্বার্থে সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোট নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সিদ্ধান্তে উপনিত হয়েছি।

তিনি বলেন, সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোট ২০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুত। নির্বাচন কমিশন যদি মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় ১০ দিন বাড়ালে আমরা ৩০০ আসনেই প্রার্থী দিতে পারবো। বর্তমান নির্বাচন কমিশন স্বাধীন, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন উপহার দিতে অঙ্গীকারবদ্ধ। ইসি তাদের অঙ্গীকার রক্ষা করবেন বলে আমরা আশাবাদী।

বিএনপিসহ সব নিবন্ধিত দলকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা, দেশকে বিপদের হাত থেকে রক্ষা করার স্বার্থে আমাদের সবার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা জরুরি। বিএনপিসহ সব নিবন্ধিত দলকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। তা না হলে আপনারা নির্বাচনী ট্রেন মিস করবেন। মনে রাখতে হবে নির্বাচনও গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অংশ।

নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করা দলগুলোর নিবন্ধন বাতিল করার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, কোনো নিবন্ধিত দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন তালিকায় সেসব দলের সংযুক্তি নিয়ে নির্বাচন কমিশনকে দায়িত্ব নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। একই সঙ্গে তফসিল কমপক্ষে ১০দিন পেছানোর দাবি জানাচ্ছি।

সম্মিলিত ইসলামী ঐক্যজোট কোন প্রতীকে নির্বাচন করবে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ইউনাইটেড ইসলামী পার্টির চেয়ারম্যান মাওলানা মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন বলেন, আমরা এখনো মার্কা নির্ধারণ করিনি। এ বিষয়ে পরবর্তীতে সংবাদ সম্মেলন করে জানানো হবে।

বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নেতৃত্বে জোটের মধ্যে থাকা অন্য দলগুলো হলো- ইসলামিক মুভমেন্ট বাংলাদেশ, নেজামে ইসলাম বাংলাদেশ, বাংলাদেশ জনসেবা আন্দোলন, বাংলাদেশ ইসলামিক লিবারেল পার্টি, বাংলাদেশ মুসলিম জনতা পার্টি, বাংলাদেশ ইসলামিক ডেমোক্রেটিক ফোরাম, বাংলাদেশ ইউনাইটেড ইসলামিক পার্টি।

বাংলাদেশ ইসলামিক লিবারেল পার্টির চেয়ারম্যান মাওলানা আতাউর রহমান আতিকীর সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন নেজামে ইসলাম বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মাওলানা হারিছুল হক, বাংলাদেশ জনসেবা আন্দোলনের চেয়ারম্যান মাওলানা ইয়ামিন হোসাইন আজমী, বাংলাদেশ মুসলিম জনতা পার্টির চেয়ারম্যান মাওলানা আজিজুর রহমান, বাংলাদেশ ইসলামিক ডেমোক্রেটিক ফোরামের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মো. রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।


আরও খবর

আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন যাঁরা

সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩




দেশের অর্থনীতি রক্ষায় সুষ্ঠু নির্বাচন করতে হবে : সিইসি

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ৩৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

নির্বাচন নিয়ে দেশ সংকটে আছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতি রক্ষা করতে হলে অবাধ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।

সোমবার (২৭ নভেম্বর) সকালে আগারগাঁও নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে বিচারবিভাগীয় কর্মকর্তাদের তিনদিনব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে একথা বলেন তিনি।

সিইসি বলেন, এখানে কোনো ধরনের কারচুপির সুযোগ নেই। নির্বাচনে বিদেশীরা নজর রাখছে। নির্বাচনকে সুষ্ঠু  ও বিশ্বাসযোগ্য করতে বিচারবিভাগীয় কর্মকর্তাদের সাহস ও সততা নিয়ে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান তিনি।

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, নির্বাচন নিয়ে দেশে যে বিতর্ক হচ্ছে তা অনাকাঙ্ক্ষিত। নির্বাচন নিয়ে রাজনীতি দ্বিধাবিভক্ত। নির্বাচন নিয়ে দেশ সংকটে আছে। এখান থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে।

তিনি বলেন, আমাদের অর্থনীতি, আমাদের ভবিষ্যৎ, আমাদের অনেক কিছু রক্ষা করতে হলে নির্বাচন সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও বিশ্বাসযোগ্য করতে হবে।

কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্য করে সিইসি বলেন, আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচন হবে। পোলিংয়ে ১০ গুণ বেশি নজর রাখবেন। পোলিং হচ্ছে কাস্ট অব ভোট। বাক্সগুলো ওপেন করা হবে, সবাই প্রতিটি কেন্দ্রে চোখ রাখবেন।


আরও খবর

দেশে পুরুষের চেয়ে নারীর সংখ্যা বেশি

মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩




অর্থপাচার মামলায় এনু-রুপনের ৭ বছরের কারাদণ্ড

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | ২৮০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর বংশাল থানায় মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে করা মামলায় গেণ্ডারিয়া থানা আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সহ-সভাপতি এনামুল হক এনু ও তার ভাই থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রুপন ভূঁইয়ার ৭ বছরের কারাদণ্ড, ৫২ কোটি ৮৮ লাখ ৭৮৮ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত। এ মামলায় বাকি ৬ জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

খালাসপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- শহীদুল হক ভুইয়া, মো. রশিদুল হক ভুঁইয়া, মো মেরাজুল হক শিপলু, জয় গোপাল সরকার, পাভেল রহমান ও ভুলু চন্দ্র দেব। আসামিদের মধ্যে এনু-রুপনসহ ৬ আসামি কারাগারে আছেন। আর মেরাজুল হক ও ভুলু চন্দ্র দেব পলাতক রয়েছেন।

আজ মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ-৮ এর বিচারক মো. বদরুল আলম ভূঞা এ রায় ঘোষণা করেন। এ মামলার বিচারকালে ১০ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়েছে।

২০১৯ সালে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে দুই ভাই এনামুল হক এনু ও রুপন ভূঁইয়াদের পুরান ঢাকার বানিয়ানগরের বাসাসহ তাদের ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের দুই সহযোগী আবুল কালাম ও হারুন অর রশিদের বাসায় অভিযান চালায় র্যাব। এর পর তাদের দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে সে সময় অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় ১২টি মামলা হয়।

এর মধ্যে ২০২০ সালের ৩১ আগস্ট বংশাল থানায় সিআইডির অর্গানাইজড ক্রাইম স্কোয়াডের পরিদর্শক মো. মেহেদী মাকসুদ মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় ১১ জনকে আসামি করা হয়। তবে তদন্ত শেষে তিনজনকে অব্যাহতি দিয়ে ৮ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করা হয়।

উল্লেখ, ২০২০ সালের ১৩ জানুয়ারি এনু ও রুপনকে গ্রেফতার করা হয়। পরবর্তীতে ২০২২ সালের ২৫ এপ্রিল ওয়ারী থানায় অর্থ পাচারের মামলায় এনু-রুপনসহ ১১ জনকে সাত বছর করে কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫-এর বিচারক ইকবাল হোসেনের আদালত। একই সঙ্গে তাদের চার কোটি টাকা জরিমানা করা হয়।

দণ্ড পাওয়া অন্য আসামিরা হলেন- জয় গোপাল সরকার, মেরাজুল হক শিপলু, রশিদুল হক ভূঁইয়া, সহিদুল হক ভূঁইয়া, পাভেল রহমান, তুহিন মুন্সি, আবুল কালাম আজাদ, নবীর হোসেন শিকদার ও সাইফুল ইসলাম।


আরও খবর