Logo
শিরোনাম

বলিউডের গলার কাঁটা বয়কট

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২০ ডিসেম্বর ২০22 | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | ৬৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

একের পর এক হিন্দি সিনেমা বয়কটের ডাক দিচ্ছে নেটিজেনরা। যার সর্বশেষ শিকার শাহরুখ-দীপিকার পাঠান। কখনো তারকাদের পুরোনো সাক্ষাৎকারের ভিডিও ভাইরাল করে, কখনো ধর্ম বা অশ্লীলতার অজুহাতে সিনেমা বয়কটের ভয় দেখানো হচ্ছে। কিন্তু কেন এই বয়কট? তারকাদের প্রতি ব্যক্তিগত উষ্মা ছাড়াও এর পেছনে কাজ করছে রাজনৈতিক চক্র।

পাঠান: ২০১০ সালে মাই নেম ইজ খান মুক্তির সময় সিনেমা হল ভাঙচুর, পোস্টার ছেঁড়া, শাহরুখের কুশপুত্তলিকা পোড়ানোর ঘটনা ঘটে। দিন বদলেছে। স্লোগান-ভাঙচুরের জায়গা নিয়েছে হ্যাশট্যাগ। শাহরুখের মুক্তিপ্রতীক্ষিত সিনেমা পাঠানকে ঘিরে এই বয়কট হ্যাশট্যাগ এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ সক্রিয়। অভিযোগ তোলা হয়েছে, পাঠানের বেশরম গানটি অশ্লীল। কিন্তু এমন গান বলিউডে হামেশাই হয়েছে, কখনো অভিযোগ শোনা যায়নি। শাহরুখের সিনেমা বলেই কি দমিয়ে রাখার চেষ্টা? জানতে হলে ফিরে যেতে হবে পাঁচ বছর আগে। পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের আইপিএল খেলতে না দেওয়ার সিদ্ধান্তকে শাহরুখ সমর্থন না করায় বিশ্ব হিন্দু পরিষদের প্রবীণ তোগাড়িয়া বয়কট শাহরুখ ক্যাম্পেইন শুরু করেন। অনেকে বলছেন, পুরোনো সে রাজনৈতিক ইস্যু আবারও উসকে দেওয়া হয়েছে পাঠানকে কেন্দ্র করে। অশ্লীলতার কথা তো কেবল অজুহাত।

লাল সিং চাড্ডা: বয়কট নিয়ে ভুগতে হয়েছে আমির খানকেও। নর্মদা বাঁচাও আন্দোলনে মেধা পাটেকরের সঙ্গে এক মঞ্চে প্রতিবাদ করায় গুজরাটে আমিরের ফানা নিষিদ্ধ করা হয়। এ বছর লাল সিং চাড্ডা মুক্তির আগেও অনলাইনে প্রবল নেতিবাচক জনমত ছড়ানো হয়েছে। মুক্তির পর রাজনৈতিক চাপে অনেক সিনেমা হলে শো বাতিল করা হয়েছে। ফলে ব্যবসায়িকভাবে মার খেয়েছে সিনেমাটি। আমিরের ক্ষেত্রেও অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে পুরোনো সাক্ষাৎকার। নিরাপত্তার ঘাটতির কারণে ভারতে নিজের সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত থাকার কথা বলেছিলেন আমির। সেটাকেই সামনে এনে আমিরকে দেশদ্রোহী অপবাদ দিয়ে বয়কটের মুখে ঠেলে দেওয়া হয়েছে লাল সিং চাড্ডাকে।

লাইগার: বয়কট করা কোনো সিনেমার পক্ষে মন্তব্য করলেও তাঁর ওপর ঝরছে ক্ষোভ। যেমনটা হয়েছে বিজয় দেবেরাকোন্ডার ক্ষেত্রে। আমিরের লাল সিং চাড্ডা যখন বয়কটের ডাক দেওয়া হয়, তখন বিজয় বলেছিলেন, একটি সিনেমা বয়কট করার সিদ্ধান্ত নিয়ে আপনি শুধু আমির খানকে প্রভাবিত করছেন না, আপনি হাজার হাজার পরিবারের ক্ষতি করছেন, যারা এর ফলে কাজ হারাচ্ছে। এই বয়কট যাঁরা করছেন, তাঁদের সবাইকে বয়কট করা উচিত। বিজয়ের মতো দক্ষিণী অভিনেতাদের প্রতি দর্শকের ভালোবাসার কমতি নেই। তবুও বলিউডে বিজয়ের ডেবিউ সিনেমা লাইগার-এর বিরুদ্ধে খড়্গহস্ত হয়েছে অনেকে। ফলাফল, সিনেমা হলে করুণ পরিণতির সাক্ষী হতে হয়েছে লাইগারকে।

শমশেরা: এক সাক্ষাৎকারে রণবীর কাপুর বলেছিলেন, তিনি গরুর মাংস খেতে ভালোবাসেন। ব্যস, ভারতের হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলো রণবীরের বিপক্ষে দাঁড়িয়ে যায়। চার বছর পর সিনেমা হলে ফিরে যে শমশেরা দিয়ে দর্শক মাতাতে চেয়েছিলেন, শেষ পর্যন্ত সিনেমাটি এক সপ্তাহও চলেনি। চার হাজারের বেশি হল পেয়েও প্রথম সপ্তাহে কালেকশন হয় ৪০ কোটির মতো। অথচ শমশেরার বাজেটই ছিল ১৫০ কোটি। অর্থাৎ সুপার ফ্লপ। রণবীরের ব্রহ্মাস্ত্র মুক্তির সময়ও এই বয়কট ট্রেন্ড মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। তবে এ সিনেমার ক্ষেত্রে বয়কট তেমন সুবিধা করতে পারেনি। অবশ্য রণবীর পরে বলেছেন, বয়কট ট্রেন্ডের কারণে শমশেরার ব্যবসা খারাপ হয়নি। সিনেমাটি ব্যবসা করতে পারেনি, কারণ কনটেন্ট খারাপ ছিল!


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯২০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর