Logo
শিরোনাম

বন্ধ হয়ে গেলো মাহিন্দ্রা বাংলাদেশ

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ৫৩জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

দীর্ঘদিন আয়-রোজগার না থাকায় শেষ পর্যন্ত বন্ধই হয়ে গেলো ভারতীয় অটো জায়ান্ট মাহিন্দ্রা অ্যান্ড মাহিন্দ্রার (এমঅ্যান্ডএম) বাংলাদেশি ইউনিট। গত মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) থেকে মাহিন্দ্রা বাংলাদেশ প্রাইভেট লিমিটেডের (এমবিপিএল) সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। মাহিন্দ্রা অ্যান্ড মাহিন্দ্রার পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় বার্তা সংস্থা পিটিআই এবং সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

খবরে বলা হয়েছে, মাহিন্দ্রা বাংলাদেশ গত ১৪ মার্চ অংশীদারদের সঙ্গে শেষবারের মতো সাধারণ সভা আহ্বান করেছিল। সভায় স্বেচ্ছায় ও চূড়ান্তভাবে প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ করে দেওয়ার অনুমোদন দেওয়া হয়। এর ভিত্তিতে মার্চের ১৪ তারিখ থেকেই মাহিন্দ্রা বাংলাদেশের অস্তিত্ব কার্যকরভাবে বিলীন হয়ে গেছে।

বিবৃতি জানানো হয়েছে, ২০২২ সালের ৩১ মার্চ থেকে মাহিন্দ্রা বাংলাদেশের আয় পুরোপুরি শূন্য ছিল। উল্লেখিত তারিখে এমবিপিএলের নেট আর্থিক মূল্য ছিল ৩ কোটি ১৮ লাখ রুপি (৪ কোটি ৬ লাখ ৪৬ হাজার টাকা প্রায়), যা মাহিন্দ্রা অ্যান্ড মাহিন্দ্রার সর্বমোট মূল্যের মাত্র ০.০১ শতাংশ।

এমবিপিএলের অংশীদাররা ২০২২ সালের ১ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত এক সভায় ইউনিটটি বন্ধ করা এবং বন্ধের প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করার প্রস্তাব অনুমোদন করেছিলেন। এরপর থেকে মাহিন্দ্রার বাংলাদেশ ইউনিট আর কোনো ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করেনি।

ভারতীয় গাড়িনির্মাতা মাহিন্দ্রা অ্যান্ড মাহিন্দ্রা ২০১৯ সালে তার বাংলাদেশ ইউনিট চালু করেছিল। এর লক্ষ্য ছিল সবধরনের যাত্রী, পরিবহন ও ইউটিলিটি যানবাহন বিতরণ, গবেষণা ও উন্নয়নসহ নানাবিধ কার্যক্রম পরিচালনা করা।

মাহিন্দ্রা বাংলাদেশের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে ২৫ বছর ধরে ব্যবসা করছে মাহিন্দ্রা। ব্যবহারকারী ও অংশীদার মিলিয়ে এ দেশে ৫০ হাজার মানুষ প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে জড়িত। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্যিক গাড়ি ও ট্র্যাক্টর সরবরাহকারী হয়ে উঠেছে মাহিন্দ্রা। গাড়ি-ট্র্যাক্টরের পাশাপাশি বাংলাদেশে জেনারেটর, নির্মাণ সরঞ্জাম, কৃষি-ব্যবসা, তথ্য-প্রযুক্তি এবং সোলার প্যানেলেরও ব্যবসা করে প্রতিষ্ঠানটির।


আরও খবর

ট্রাম্প বললেন, ‘আই এম ব্যাক’

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




চট্টগ্রাম-৮ আসনে উপ-নির্বাচন ২৭ এপ্রিল

প্রকাশিত:বুধবার ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মার্চ ২০২৩ | ৬৬জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

একাদশ জাতীয় সংসদের চট্টগ্রাম-৮ (বোয়ালখালী-চাঁন্দগাঁও) আসনে উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগামী ২৭ এপ্রিল এ আসনে ভোটের তারিখ নির্ধারণ করেছে সাংবিধানিক এ সংস্থাটি। ওই দিন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে ভোট গ্রহণ হবে। তবে এ আসনে সিসি ক্যামেরা থাকবে না।

 

বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে ১৫তম কমিশন সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। এর আগে বেলা ১১টায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের সভাপতিত্বে কমিশন সভা অনুষ্ঠিত হয়।

 

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ২৭ মার্চ। মনোনয়ন বাছাই ২৯ মার্চ। মনোনয়নপত্র আবেদন প্রত্যাহার ৫ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ ৬ এপ্রিল। এ ভোটে রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করবেন চট্টগ্রাম অঞ্চলের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা।

 

গত ৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে চট্টগ্রাম-৮ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি মোছলেম উদ্দিন আহমদ মারা যান। এরপর আসনটি শূন্য ঘোষণা করে সংসদ সচিবালয়। একাদশ সংসদেই এই আসনটি আরও একবার শূন্য হয়েছিল। ফলে বোয়ালখালী-চাঁন্দগাঁও এলাকার ভোটাররা একাদশ সংসদেই তৃতীয়বারের মতো জনপ্রতিনিধি নির্বাচনের সুযোগ পাচ্ছেন।

 

মহাজোটের শরিক হিসেবে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) নেতা মইন উদ্দিন খান বাদল ২০১৮ সালের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। কিন্তু ২০১৯ সালের ৭ নভেম্বর তিনি মারা যাওয়ায় আসনটি শূন্য হয়। এরপর ২০২০ সালের ১৩ জানুয়ারির উপনির্বাচনে জয়ী হয়ে সংসদে আসেন মোছলেম উদ্দিন আহমদ। তিনি এর আগে ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে পটিয়া থেকে নৌকা প্রতীকে সংসদ নির্বাচন করে অল্প ভোটে পরাজিত হয়েছিলেন।

নিউজ ট্যাগ: উপনির্বাচন

আরও খবর



টেক্সাসে ছোট বোনের গুলিতে বড় বোনের মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ৩৬জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

যুক্তরাষ্ট্রে টেক্সাসের একটি অ্যাপার্টমেন্টে দুর্ঘটনাক্রমে তিন বছর বয়সী ছোট বোনের গুলিতে মৃত্যু হয়েছে তারই চার বছর বয়সী বড় বোনের। হ্যান্ডগান দিয়ে দুর্ঘটনাক্রমে চালানো এই গুলিতে মর্মান্তিক এই ঘটনা ঘটে। যদিও এই ঘটনার সময় ওই দুই শিশুর বাড়িতে তাদের বাবা-মাসহ পাঁচজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের হিউস্টন শহরের কাছে। সোমবার (১৩ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এএফপি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টেক্সাসের হিউস্টনের কাছে তিন বছর বয়সী এক মেয়ে শিশু দুর্ঘটনাক্রমে তার চার বছর বয়সী বোনকে হ্যান্ডগান দিয়ে গুলি করে হত্যা করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। যদিও ওই ঘটনার সময় তাদের বাড়িতে বাবা-মাসহ পাঁচজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি উপস্থিত ছিল।

হ্যারিস কাউন্টি শেরিফ এড গঞ্জালেস স্থানীয় সময় গত রোববার গভীর রাতে গুলির ঘটনা সম্পর্কে বলেন, তিন বছর বয়সী ওই শিশু গুলি-ভর্তি আধা-স্বয়ংক্রিয় একটি পিস্তল হাতে পেয়েছিল। পরিবারের সদস্যরা হঠাৎ একটি গুলির শব্দ শুনতে পেয়ে বেডরুমে দৌড়ে যান এবং মেঝেতে চার বছর বয়সী মেয়েটিকে পড়ে থাকতে দেখেন।

গঞ্জালেস জোর দিয়ে বলেন, ছোট ওই শিশুটি অনিচ্ছাকৃতভাবে গুলি চালিয়েছিল বলে মনে হয়েছে। তিনি এটিকে দুঃখজনক ঘটনা বলেও উল্লেখ করেন।

পিউ রিসার্চ সেন্টারের মতে, প্রায় ৪০ শতাংশ মার্কিন পরিবারের কাছে বন্দুক রয়েছে এবং এগুলোর বেশিরভাগই এমন পরিবার যেখানে শিশুরাও রয়েছে।

তবে জনস হপকিন্স ইউনিভার্সিটির স্কুল অব পাবলিক হেলথর তথ্য অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রে যত পরিবারের বন্দুক রয়েছে তার অর্ধেকেরও কম পরিবার সেগুলো নিরাপদে সংরক্ষণ করে থাকে।

এএফপি বলছে, যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে গত বছর ৪৪ হাজারেরও বেশি মানুষের আগ্নেয়াস্ত্রের আঘাতে মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।


আরও খবর

ট্রাম্প বললেন, ‘আই এম ব্যাক’

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী সারাদেশে উদ্যোক্তা ছড়িয়ে দিচ্ছে : শ ম রেজাউল করিম

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মার্চ ২০২৩ | ৫১জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী সারাদেশে উদ্যোক্তা ছড়িয়ে দিচ্ছে  বলে মন্তব্য করেছেন জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। আজ রবিবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) বিকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র সংলগ্ন পুরাতন বাণিজ্য মেলা মাঠে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আয়োজিত প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৩ এর অংশ হিসাবে ঢাকায় আয়োজিত দুই দিনব্যাপী প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনীর সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।

এ সময় মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় বর্তমান সরকার সরকারি-বেসরকারি সম্মিলিত উদ্যোগে প্রাণিসম্পদ খাতকে আরও বেশি বিকশিত করতে সহায়তা করবে। বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদ খাতকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী আয়োজন করা হয়েছে। এবারের প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনীতে অনেক বেসরকারি উদ্যোক্তারা সম্পৃক্ত হয়েছেন। সরকারি-বেসরকারি যৌথ উদ্যোগে দৃষ্টিনন্দন, কার্যকর ও ফলপ্রসূ প্রাণিমেলা আয়োজন সম্ভব হয়েছে। এ প্রদর্শনীর মাধ্যমে সারাদেশে উদ্যোক্তা ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। তাদের অনুপ্রাণিত করা সম্ভব হচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, দেশের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছেন। তাই এ খাতকে তিনি সব সময় পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে থাকেন। এ জন্য শিক্ষিতরা এখন খামারি হচ্ছেন, বিদেশ থেকে উচ্চশিক্ষা নিয়ে এসে খামার স্থাপন করছেন। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি নিয়ে চাকরির পেছনে সময় নষ্ট না করে বিভিন্ন রকম প্রাণী উৎপাদন ও বিপণন করে নিজে যেমন উদ্যোক্তা হচ্ছেন তেমনি অপরের মাঝে ছড়িয়ে দিচ্ছেন।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চান গতানুগতিকতার বাইরে এসে সৃজনশীলতার মধ্য থেকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। প্রাণিসম্পদ খাতে সৃজনশীলতার অংশ হিসাবে গতানুগতিকার বাইরে কাজ করছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।  হাসপাতালে সব প্রাণীকে নেয়া সম্ভব হয় না। এজন্য প্রাণীর কাছে হাসপাতাল নিয়ে যেতে আমরা মোবাইল ভেটেরিনারি ক্লিনিকের ব্যবস্থা করেছি।

তিনি আরো বলেন, করোনাকালে প্রাণিসম্পদ খাতের উৎপাদকরা বিপন্ন অবস্থায় ছিল। সরকার বিশেষভাবে পরিবহন ও বিপণনের ব্যবস্থা করেছে। ভোক্তাদের দোরগোড়ায় মাছ, মাংস,দুধ ডিম পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। মাছ, মাংস, দুধ, ডিম উৎপাদন ও বিপণন কোনভাবে যাতে বিঘ্নিত না হয়, সে ব্যবস্থা করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনার আলোকে। করোনার সময় ও গত রমজানে ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় কেন্দ্র করে মানুষের দ্বারে দ্বারে তার ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে মাছ, মাংস, দুধ ও ডিম পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।

শ ম রেজাউল করিম আরো জানান, প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প থেকে একেবারে প্রান্তিক পর্যায়ের প্রাণিসম্পদ খামারিদের নিয়ে প্রডিউসার গ্রুপ তৈরি করা হচ্ছে। যারা উৎপাদক তাদের বিভিন্ন গ্রুপে প্রশিক্ষণসহ অন্যান্য সহায়তা করা হচ্ছে, যাতে তারা একসময় স্বাবলম্বী হতে পারে, উদ্যেক্তা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে। শুধু প্রশিক্ষণই নয় বরং খামারিদের বিভিন্ন প্রযুক্তিগত সহায়তা ও সামগ্রী প্রদান করা হচ্ছে, যাতে তারা স্বনির্ভর ও সক্ষম হতে পারে।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. এমদাদুল হক তালুকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি উপাধ্যক্ষ ড. মো.আব্দুস শহীদ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নাহিদ রশীদ। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ টি এম মোস্তফা কামাল। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য প্রদান করেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. তোফাজ্জেল হোসেন ও বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়শনের সভাপতি মোহাম্মদ ইমরান হোসেন, বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিলের জ্যেষ্ঠ সদস্য মাহবুব হাসান প্রমুখ।

সমাপনী অনুষ্ঠান শেষে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনীতে অংশ নেয়া  নির্বাচিত সেরা উদ্যেক্তা ও খামারিদের বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে পুরস্কার প্রদান করা হয়।


আরও খবর

বায়ুদূষণে আজ সপ্তম ঢাকা

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ারের বৈঠক

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ৫৬জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেছেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ও টনি ব্লেয়ার ইনস্টিটিউট ফর গ্লোবাল চেঞ্জের নির্বাহী চেয়ারম্যান টনি ব্লেয়ার। শনিবার (৪ মার্চ) প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে এই প্রাতরাশ বৈঠক অনুষ্ঠিত।

বৈঠকে সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী তার ইনস্টিটিউটের কার্যক্রম সম্পর্কে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অবহিত করেন। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম।

প্রেস সচিব ইহসানুল করিম বলেন, শেখ হাসিনা এবং টনি ব্লেয়ার উভয়েই বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্য সম্পর্ক পর্যালোচনা করেন। শেখ হাসিনা ভবিষ্যৎ বিশ্বের নেতা এবং সরকারকে সক্ষম করে গড়ে তোলার জন্য টনি ব্লেয়ার ইনস্টিটিউটের মিশনের প্রশংসা করেন।

টনি ব্লেয়ার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন তার সঙ্গে বৈঠকের কথা স্মরণ করেন প্রধানমন্ত্রী। তারা খেলাধুলা বিশেষ করে ক্রিকেট নিয়েও কথা বলেছেন। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের এখন বাংলাদেশ সফরের বিষয়টিও আলোচনায় আসে।

প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মাসুদ বিন মোমেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাউদ্দিন এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন উপস্থিত ছিলেন। খবর বাসস।


আরও খবর

বায়ুদূষণে আজ সপ্তম ঢাকা

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




রাজনৈতিক সমঝোতার উদ্যোগ নেবে না ইসি: হাবিবুল আউয়াল

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ৩৩জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, নির্বাচন কমিশনের দরজা সব সময় খোলা, কেউ এলে সহযোগিতা করা হবে। ভোটে অংশ নিতে উদাত্ত আহ্বান থাকবে। তিনি বলেন, রাজনৈতিক সমঝোতার কোনও উদ্যোগ নেবে না ইসি। সংকট নিরসন করতে হবে দলগুলোকে নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে।’ রবিবার (১২ মার্চ) বিকালে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে অস্ট্রেলিয়ান হাই কমিশনারের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন সিইসি।

প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আলোচনার প্রসঙ্গ টেনে সিইসি জানান, ওনারা (হাই কমিশনের প্রতিনিধি দল) আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক হবে, ফ্রুটফুল হবে। আমরা প্রিপারেশনের কথা জানিয়েছি। আমরা ফুললি প্রিপেয়ার্ড। আমরাও চাচ্ছি অংশগ্রহণমূলক হোক, কনটেস্টেড হোক।

রাজনৈতিক সমঝোতায় ইসির উদ্যোগের বিষয়টিও জানতে চান প্রতিনিধিরা।

এ বিষয়ে সিইসি বলেন, আমাদের দায়িত্বের মধ্যে ওনারা জানতে চেয়েছে আমরা রাজনৈতিক দলের সমঝোতার সৃষ্টি করতে পারি কিনা। আমরা বলেছি, সেটা আমাদের দায়িত্বের পরিধিভুক্ত নয়। আমরা মিডিয়ার মাধ্যমে কন্সট্যান্টলি বলে যাচ্ছি নির্বাচনটা অংশগ্রহণমূলক, প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক হওয়া প্রয়োজন।

তাহলে এটার গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেশি হবে এবং লেজিটেমেসিটা বাড়বে উল্লেখ করে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, সে লক্ষ্যে আমরা আগেও যেভাবে সব দলকে আহ্বান করেছি, এখনও করে যাচ্ছি। গণমাধ্যমের মাধ্যমে আমাদের সে ইচ্ছেটা জানাচ্ছি। আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করবো নির্বাচনটা যেন অবাধ, সুষ্ঠু হয়। আমরা আবেদন করবো, আস্থা রাখুন। দেখুন, নির্বাচনটা কেমন হয়।

তিনি জানান, সব দল যদি অংশগ্রহণ করে, তাহলে নির্বাচনের ফলাফল অনেক ভালো, জনগণের কাছে অনেক বেশি গ্রহণযোগ্যতা পাবে।

এক প্রশ্নের উত্তরে সিইসি বলেন, অংশগ্রহণের বিষয়ে আমরা উদ্যোগ নেবো না। এটা পলিটিক্যাল ইস্যু। পলিটিক্যাল পার্টিগুলোর মধ্যে সে লক্ষ্যে কোনও সংকট যদি থেকে থাকে, তারা নিজেরা আলাপ-আলোচনা করে নিরসন করবে। আমরা মাঝখানে কোনও ব্রোকারেজ করবো না, করতে পারবো না।

দলগুলোর জন্যে ইসির দরজা খোলা বলে উল্লেখ করেন সিইসি। তিনি বলেন, এভাবে ওপেনলি আহ্বান জানিয়ে যাবো। আমাদের দরজা খোলা আছে, কোনও পার্টি যদি এসে অংশ গ্রহণ করতে চায়, আমাদের সহযোগিতা নিতে চায়, আমরা সব সময় প্রস্তুত আছি, আমাদের তরফ থেকে যে ধরনের সহযোগিতা দরকার করে যাবো।


আরও খবর

বায়ুদূষণে আজ সপ্তম ঢাকা

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩