Logo
শিরোনাম

বন্দিদের খাওয়ানো হত মরা ইঁদুর, এটিই বিশ্বের ভয়ংকরতম জেল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ জুন ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | ২১৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বিশ্বের দরবারে কুখ্যাত তকমা পাওয়া এই কারাগারের নাম তাদমোর। বিখ্যাত বেসরকারি সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল-এর মতে এই কারাগারটিকে নরক বললেও কম বলা হবে। এর কারণ বন্দিদের উপর হওয়া নিয়মিত মারধর এবং নির্যাতন।

তাদমোর কারাগারটি সিরিয়ার পালমিরায়। ফরাসিরা ১৯৩০-এর দশকে আরবের মরুভূমির কেন্দ্রে তৈরি করে এই কারাগারটি। মূলত, এটি সামরিক বাহিনীর সেনাছাউনি হিসাবে তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু ১৯৮০-এর পর এই জায়গার ব্যবহারে বদল আসে। তাদমোর কারাগারের বন্দিদের জীবন দুর্বিষহ করে তোলার পিছনে যে মানুষের হাত ছিল বলে মনে করা হয়, তিনি সিরিয়ার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট হাফিজ আল-আসাদ।

১৯৮০ সালে আল-আসাদের উপর প্রাণঘাতী আক্রমণ করা হয়। কিন্তু তিনি প্রাণে বেঁচে যান। আল-আসাদের উপর আক্রমণের দায় বর্তায় দ্য সোসাইটি অব দ্য মুসলিম ব্রাদার্স-এর উপর। এর পরই আল-আসাদের ভাই রিফাত গণহত্যার আদেশ দেন। মনে করা হয় এই গোষ্ঠীর প্রায় হাজার সদস্যকে মেরে তাঁদের মৃতদেহ তাদমোর কারাগারের বাইরে কবর দেওয়া হয়।

তাদমোর কারাগারের বন্দিদের বহির্বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন রাখা হয়। এখানে থাকা বন্দিদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করা তো দূর অস্ত্‌, একে অপরের সঙ্গেও দেখা করার সুযোগ দেওয়া হত না। একে অপরের সঙ্গে কথা বললে যে কোনও সময়ে দেওয়া হত মৃত্যুদণ্ডের আদেশ। তাদমোর কারাগারে বন্দিদের মাথা তোলার, উপরে তাকানোর বা একে অপরের দিকে তাকানোর অনুমতি পর্যন্ত দেওয়া হত না।

তাদমোর কারাগারটি বৃত্তাকার। এই কারাগারটি এমন ভাবেই তৈরি করা হয়েছিল, যাতে প্রহরীরা যে কোনও সময়ে সমস্ত বন্দির উপর নজর রাখতে সক্ষম হন। ১৯৮০ থেকে ১৯৯০ সালের মধ্যে প্রায় ২০ হাজার মানুষকে এই কারাগারে বন্দি হিসেবে রাখা হয়েছিল, যাঁদের মধ্যে একটি বড় অংশ ছিলেন রাজনৈতিক কর্মী। এক সময়ে তাদমোর কারাগার বন্দিদের সংখ্যা এতটাই বেড়ে গিয়েছিল যে, বন্দিদেরকে পালা করে ঘুমানোর সুযোগ দেওয়া হত। যখন কিছু বন্দি ঘুমোতেন, তখন বাকিদের দাঁড় করিয়ে রাখা হত। কারারক্ষী ও কারাগার কর্তৃপক্ষ কখনওই কোনও বন্দিদের প্রতি দয়া দেখাতেন না। দয়া দেখানো হয়নি সিরিয়ার কবি ফারাজ বায়রাকদারকেও। তাঁকেও চার বছর এই কারাগারে বন্দি করে রাখা হয়েছিল।

ফারাজ নিজের লেখা বইয়ে এই কারাগারকে মৃত্যু ও উন্মাদনার রাজ্য হিসাবে বর্ণনা করেছিলেন। ফারাজ ব্যাখ্যা করেন, সমস্ত বন্দিকে সারা দিন অবরুদ্ধ রাখা হত। কোনও বন্দি যদি শ্বাসকষ্ট হচ্ছে বলে জানাতেন, তা হলে তাঁদের কারাগার চত্বরের উঠোনের চারপাশে দৌড়াতে বলা হত। এর ফলে শ্বাস আটকে মারাও যেতেন অনেকে। কখনও কখনও আবার শুধু পিটিয়ে হত্যা করা হত কারাগারের বন্দিদের। ফারাজের বইতে বন্দিদের জিজ্ঞাসাবাদ করার সময় নির্যাতনের কিছু পদ্ধতির উল্লেখ রয়েছে।

কারাগারে ঢোকার পরপরই বন্দিদের নিষ্কাশনের জন্য ব্যবহৃত একটি ড্রেনের জল খেতে বলা হত। অন্য এক বন্দি মোস্তফা খলিফার মতে, যাঁরা এই জল খেতে অস্বীকার করতেন, তাঁদের সেখানেই মেরে ফেলা হত। বইয়ে উল্লেখ রয়েছে যে, এক কারাবন্দিকে এক দল প্রহরী একবার মৃত ইঁদুর গিলে খেতে বাধ্য করে। ওই ব্যক্তি মৃত ইঁদুরটি খেয়ে মারা না গেলেও কিছু মাস পর তিনি পাগল হয়ে যান। ফারাজের বইটিতে বলা হয়, এক বয়স্ক বন্দিকে এক বার মাটিতে শুইয়ে সারাদিন ধরে এক জন কারা অফিসারের বুট চাটতে বলা হয়েছিল। নিয়মিত বেত্রাঘাত তো ছিলই। পাশাপাশি বন্দিদের একই জায়গায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকতে বাধ্য করা হত যত ক্ষণ না তাঁরা মারা যান।

তবে ফারাজের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর স্মৃতি একজন বন্দিকে মানব ট্রামপোলিন হিসাবে ব্যবহার করা। এই প্রক্রিয়ায় বন্দিকে মাটিতে শুইয়ে প্রহরীরা তাঁর উপর দাঁড়িয়ে লাফাতেন। যত ক্ষণ না ওই বন্দি ঘাড় বা মেরুদণ্ড ভেঙে মারা যান, তত ক্ষণ এই প্রক্রিয়া চলতে থাকত। ২০১৫ সালে ইসলামিক স্টেট (আইসিস) এই কারাগারটি দখল করে নেয়। এর পর এই কারাগারের ভিতরের ছবি প্রকাশ পায়। অধিগ্রহণের নয় দিন পরে আইসিস এই কারাগার বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়।


আরও খবর



মানবতার আলো ছড়াচ্ছে আনোয়ারার অন্যতম সংগঠন বাতিঘর

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ১৫৪০জন দেখেছেন
Image

আনোয়ারা (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি:

বাতিঘর একটি শিক্ষা, সামাজিক ও মানবিক সংগঠন। বাতিঘর যাত্রা শুরু হয় ৮ অক্টোবর ২০২১ সালে, সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন গোলাম মোস্তফা ও মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন। বর্তমানে মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে কাজ করছেন।

যাত্রা শুরুর মাত্র দুই বছরের মধ্যে একঝাঁক তরুণ-তরুণী মিলে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় বেশ সাড়া ফেলেছে সংগঠনটি। আসহায় মানুষের পাশে ফেরিওয়ালা হয়ে দাঁড়িয়েছেন সংগঠনটির সদস্যরা। সমাজে দরিদ্র, অসহায় ও পিছিয়ে পড়া মানুষের মলিন মুখে হাসি ফোটাতে চালিয়ে যাচ্ছেন মানবিক নানা কার্যক্রম।

গতকাল সন্ধ্যায় আনোয়ারা সদর নুরে মদিনা ইন্টারন্যাশনাল হল রুমে ঝমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে "বাতিঘর" ২ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে অন্বেষণ প্রতিযোগিতা-২৩ এর পুরস্কার বিতরণ ও 'তারুণ্যই শক্তি' শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এসময় কবি, সাহিত্যিক, শিক্ষানুরাগী, মানবিক ব্যক্তিত্ব ও গুণীজনরা উপস্থিত ছিলেন।

মানবতা দিয়েই পৃথিবী গড়তে চায় অনেক মানুষ। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, যারা মানুষের পাশে আস্থা হয়ে দাঁড়িয়েছে, তারাই মানবতার কারিগর। তাঁরা আজও দাঁড়িয়ে আছে মানবতার প্রশ্নে। তাঁরা নিজেদের অবস্থান থেকে সাধ্যমতো এগিয়ে আসার চেষ্টা করেছে। এমনই প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার সাড়া জাগানো শিক্ষা, সামাজিক ও মানবিক সংগঠন "বাতিঘর"।

ইতোমধ্যে সংগঠনের সদস্যরা ১ম বর্ষে ২৯টি প্রজেক্ট ও ২য় বর্ষে ২১টি প্রজেক্ট সম্পন্ন করেছে। দুই বছরে মোট ৫০টি। ৫০টি প্রজেক্টের মধ্যে গভীর নলকূপ ৪টি, অগভীর নলকূপ ২০টি। অন্যান্যগুলো হলো বিবাহ সহায়তা, চিকিৎসা সহায়তা, শিক্ষা সহায়তা (ফর্ম ফিলাপ, বই উপহার ও নগদ অর্থ সহায়তা) ও স্বাবলম্বী প্রজেক্ট।

সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ বেলাল হোসেন বলেন, সামাজিকভাবে আমাদের একটা দ্বায়বদ্ধতা থেকে যায়, সেই দায়বদ্ধতা থেকে হলেও আমাদের সবার এসব সামাজিক কর্মকাণ্ডে এগিয়ে আসা উচিত, অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো উচিত। মূলত এই বোধশক্তি থেকে শিক্ষা, সামাজিক ও মানবিক সংগঠন বাতিঘর নামক সংগঠনের যাত্রা।

তিনি বলেন, বাতিঘর এখন চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় আলোচিত নাম। আমরা নিজেদের স্বপ্ন ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি এবং সে পথেই হাঁটছি।

নিউজ ট্যাগ: বাতিঘর আনোয়ারা

আরও খবর



দেশে পুরুষের চেয়ে নারীর সংখ্যা বেশি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | ২৮০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বাংলাদেশে বর্তমান জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জন। আট কোটি ৫৬ লাখ ৮৬ হাজার ৭৮৪ জন নারীর বিপরীতে পুরুষের সংখ্যা আট কোটি ৪১ লাখ ৩৪ হাজার তিনজন। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশের বর্তমান মোট জনসংখ্যায় পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ লাখেরও বেশি। তৃতীয় লিঙ্গের জনসংখ্যা আট হাজার ৭২৪ জন। গত জুলাই মাসে প্রকাশিত জনশুমারির প্রাথমিক প্রতিবেদনের তুলনায় জনসংখ্যা বেড়েছে ২ দশমিক ৭৫ শতাংশ।

মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত জনশুমারি ও গৃহগণনা প্রকল্পের চূড়ান্ত প্রতিবেদন উঠে এসেছে এ তথ্য।

গত জুলাইয়ে বিবিএস প্রকাশিত জনশুমারির প্রাথমিক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছিল, দেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬। চূড়ান্ত প্রতিবেদনে এই সংখ্যা পাওয়া গেছে ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জন। অর্থাৎ যাচাই-বাছাইয়ে করে নতুন যুক্ত হয়েছেন আরও প্রায় ৪৬ লাখ ৭০ হাজার ২৯৫ জন। প্রাথমিক হিসাবে বিভিন্ন কারণে ২ দশমিক ৭৫ শতাংশ মানুষ বাদ পড়েছিলেন।

জনশুমারির চূড়ান্ত প্রতিবেদনে দেখা যায়, দেশের মোট জনসংখ্যার মধ্যে নারী আট কোটি ৫৬ লাখ ৮৬ হাজার ৭৮৪ জন, পুরুষ আট কোটি ৪১ লাখ ৩৪ হাজার তিনজন। সে হিসাবে দেশে পুরুষের তুলনায় নারী বেশি ১৫ লাখ ৫২ হাজার ৭৮১ জন।

বিভাগভিত্তিক জনসংখ্যা বিভাজনে দেখা যায়, বরিশাল বিভাগের বাসিন্দা সবচেয়ে কম ৯৩ লাখ ২৫ হাজার ৮২০ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে তিন কোটি ৪১ লাখ ৭৮ হাজার ৬১২ জন, ঢাকা বিভাগে সর্বোচ্চ চার কোটি ৫৬ লাখ ৪৪ হাজার ৫৮৬ জন। এছাড়া খুলনা বিভাগে এক কোটি ৭৮ লাখ ১৩ হাজার ২১৮ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে এক কোটি ২৬ লাখ ৩৭ হাজার ৪৭২ জন, রাজশাহী বিভাগে দুই কোটি সাত লাখ ৯৪ হাজার ১৯ জন, রংপুর বিভাগে এক কোটি ৮০ লাখ ২০ হাজার ৭১ জন এবং সিলেট বিভাগে এক কোটি ১৪ লাখ ১৫ হাজার ১১৩ জন বসবাস করছেন।


আরও খবর



দেশের অর্থনীতি রক্ষায় সুষ্ঠু নির্বাচন করতে হবে : সিইসি

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ৩৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

নির্বাচন নিয়ে দেশ সংকটে আছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতি রক্ষা করতে হলে অবাধ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।

সোমবার (২৭ নভেম্বর) সকালে আগারগাঁও নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে বিচারবিভাগীয় কর্মকর্তাদের তিনদিনব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে একথা বলেন তিনি।

সিইসি বলেন, এখানে কোনো ধরনের কারচুপির সুযোগ নেই। নির্বাচনে বিদেশীরা নজর রাখছে। নির্বাচনকে সুষ্ঠু  ও বিশ্বাসযোগ্য করতে বিচারবিভাগীয় কর্মকর্তাদের সাহস ও সততা নিয়ে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান তিনি।

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, নির্বাচন নিয়ে দেশে যে বিতর্ক হচ্ছে তা অনাকাঙ্ক্ষিত। নির্বাচন নিয়ে রাজনীতি দ্বিধাবিভক্ত। নির্বাচন নিয়ে দেশ সংকটে আছে। এখান থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে।

তিনি বলেন, আমাদের অর্থনীতি, আমাদের ভবিষ্যৎ, আমাদের অনেক কিছু রক্ষা করতে হলে নির্বাচন সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও বিশ্বাসযোগ্য করতে হবে।

কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্য করে সিইসি বলেন, আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচন হবে। পোলিংয়ে ১০ গুণ বেশি নজর রাখবেন। পোলিং হচ্ছে কাস্ট অব ভোট। বাক্সগুলো ওপেন করা হবে, সবাই প্রতিটি কেন্দ্রে চোখ রাখবেন।


আরও খবর

দেশে পুরুষের চেয়ে নারীর সংখ্যা বেশি

মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩




সাদা-কালো পোস্টারে শুধু প্রার্থী ও প্রতীকের ছবি থাকবে : ইসি

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ২৯০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের নির্বাচনে প্রচারে জন্য ব্যবহার করা নির্বাচনী প্রতীক, পোস্টার ও পোর্ট্রেট এর আকার নির্ধারণ করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এছাড়া সাদা-কালো পোস্টারে শুধু প্রার্থী ও প্রতীকের ছবি ছাড়া অন্য কারোর ছবি থাকবে না।

রোববার (২৬ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনের নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপ-সচিব আতিয়ুর স্বাক্ষরিত ৪ নম্বর পরিপত্রে এ তথ্য জানানো হয়।

ইসি জানায়, নির্বাচনে প্রদর্শনীর জন্য প্রার্থীদের প্রতীকের আকার, দৈর্ঘ্য, প্রস্থ বা উচ্চতা তিন মিটারের অধিক হবে না। প্রার্থীদের প্রচারের পোস্টার সাদা-কালো রঙের ও আয়তন অনধিক ৬০ সেন্টিমিটার × ৪৫ সেন্টিমিটার হবে। কাপড় ব্যানার ব্যতীত প্লাস্টিকের ব্যানার সাদা-কালো রঙের ও আয়তন অনধিক ৩ মিটার × ১ মিটার হতে হবে।

ইসি আরও জানায়, প্রার্থী প্রচারের পোস্টার ও ব্যানারে প্রার্থী তার প্রতীক ও নিজের ছবি ব্যতীত অন্য কোনো ব্যক্তির ছবি বা প্রতীক ছাপাতে পারবেন না।


আরও খবর

দেশে পুরুষের চেয়ে নারীর সংখ্যা বেশি

মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩




‘সময়ের প্রয়োজনে কৌশল পরিবর্তন, ডামি প্রার্থীতে বাধা নেই’

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ৫৫৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আওয়ামী লীগ সময়ের প্রয়োজনে কৌশল পরিবর্তন করে এগোচ্ছে বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তাই শেখ হাসিনার গাইডলাইন ফলো করে ডামি প্রার্থী হতে বাধা নেই।

সোমবার (২৭ নভেম্বর) সকালে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে শহীদ ডা. শামসুল আলম খান মিলনের ৩৩তম শাহাদাতবার্ষিকীতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এ কথা বলেন তিনি।

এ সময় তিনি বলেন, দুষ্কর্মের সহযোগী খুঁজে বেড়ায় বিএনপি। হরতাল-অবরোধ ও বোমাবাজি করে নির্বাচনকে ভণ্ডুল করতে পারবে না তারা।

ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, নির্বাচন বানচাল করার স্বপ্ন পূরণ হবে না। বিক্ষিপ্ত বোমাবাজি করে নির্বাচন বন্ধ করা যাবে না। নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে যে উৎসাহ তাতে বোমাবাজি, অগ্নিসন্ত্রাস করে নির্বাচন ঠেকানো যাবে না।

গতকাল রোববার জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৮ আসনে দল মনোনীত প্রার্থী ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। জোট শরিকদের ছেড়ে দেওয়া আসনগুলো মিলিয়ে মোট ১০৪টি আসনে নতুন মুখ এসেছে। মনোনয়ন প্রাপ্তদের তালিকায় আছেন ২২ নারী। আওয়ামী লীগের ৮১ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন ৩৪ জন।


আরও খবর

আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন যাঁরা

সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩