Logo
শিরোনাম

বঙ্গবন্ধু বাংলা ভাষার মর্যাদা রক্ষা করেন: সজীব ওয়াজেদ জয়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ৮১জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের দিক নির্দেশনায় এগিয়ে চলে ভাষা আন্দোলন, এর জন্য বারে বারে জেলে যেতে হয় তাকে। শত বাধার মুখেও বাংলা ভাষার মর্যাদা রক্ষা করেন শেখ মুজিবুর রহমান। এমনটি জানিয়েছেন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। ভেরিফাইড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ভিডিও সংযুক্ত একটি স্ট্যাটাস দিয়ে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় জয় এসব কথা বলেন।

 

তিনি পোস্টে লেখেন, ২১ ফেব্রুয়ারি ভাষা শহিদ দিবস থেকে ধাপে ধাপে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের স্বীকৃতি পেল যেভাবে। ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ইউনেস্কোর প্যারিস অধিবেশনে প্রস্তাব উত্থাপন করা হয় ও এতে ১৮৮টি দেশ সমর্থন জানালে একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এরপর ২০০০ সালে ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে দিনটিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে।

 

তিনি আরও বলেন, পাকিস্তান সৃষ্টির পর থেকে বাংলা সংস্কৃতি-শিল্প-সাহিত্যের ওপর আঘাত করে পশ্চিম পাকিস্তানি শোষকেরা। এর প্রতিবাদে সোচ্চার হয় বাংলার তরুণ সমাজ, নেতৃত্বে শেখ মুজিবুর রহমান। শেখ মুজিবের দিক নির্দেশনায় এগিয়ে চলে ভাষা আন্দোলন, এর জন্য বারে বারে জেলে যেতে হয় তাকে। শত বাধার মুখেও বাংলা ভাষার মর্যাদা রক্ষা করেন শেখ মুজিবুর রহমান।

 

জয় আরও লেখেন, এই আন্দোলনের পথ ধরেই শুরু হয় আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, আসে স্বাধীনতা। আর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলা ভাষাকে এনে দেন অনন্য সম্মান। সারা পৃথিবীতে সব ভাষার মানুষের কাছে ২১ ফেব্রুয়ারি এখন একটি বিশেষ দিন। যাদের রক্তের বিনিময়ে পেয়েছি প্রাণের ভাষা। মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে তাদের জন্য গভীর শ্রদ্ধা।

নিউজ ট্যাগ: সজীব ওয়াজেদ জয়

আরও খবর



৭৫ বছরের বৃদ্ধের কিডনি থেকে ৩০০ পাথর অপসারণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ৩১জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বেশ কয়েক মাস ধরেই ভারতের তেলেঙ্গানার কৃষক এম রাম রেড্ডির পেটের পেছনের অংশে অস্বস্তি হচ্ছিল। কোনো কূলকিনারা না পেয়ে চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন ৭৫ বছর বয়সী এ কৃষক। এরপর তার সিটি স্ক্যান করানো হয়। এতে যা ধরা পড়ে, তাতে যে কারও চোখ কপালে উঠবে! রিপোর্টে দেখা যায়, তার ডান কিডনিতে রয়েছে ৭ সেন্টিমিটারের চেয়ে বড় পাথর। তবে চিকিৎসকদের সুনিপুণ দক্ষতায় যা পরে ৩০০ টুকরো করে বের করা হয়।

ডা. মোহাম্মদ তায়েফ বেনদিগেরি বলেন, যখন সাধারণত রোগীদের কিডনিতে ৭ থেকে ১৫ মিলিমিটারের পাথর দেখা যায়। কিন্তু ৭ সেন্টিমিটারের বড় পাথর অনেক বড় এবং রোগীর জন্য ব্যথাদায়কও। তাই পাথরটিকে ৩০০ টুকরো করে বের করা হয়। অস্ত্রোপচারের পরদিনই ওই ব্যক্তিকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

রোগীর অস্ত্রোপচার হয়েছে ভারতের এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব নেফ্রোলজি অ্যান্ড ইউরোলজিতে। দলের নেতৃত্ব দেন ডা. সি মল্লিকার্জুন।


আরও খবর

ট্রাম্প বললেন, ‘আই এম ব্যাক’

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




অর্থনৈতিক সংকটে নির্বাচন স্থগিত করল শ্রীলঙ্কা

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মার্চ ২০২৩ | ১১৪জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

ব্যাপক অর্থনৈতিক সংকটের জেরে প্রয়োজনীয় তহবিল না মেলায় স্থানীয় সরকার নির্বাচনের নির্ধারিত সময়সূচি স্থগিত করতে বাধ্য হয়েছে শ্রীলঙ্কা। শুক্রবার দেশটির নির্বাচন কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার শ্রীলঙ্কার নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা এক বৈঠকে বসেছিলেন। সেই বৈঠকের পর এক লিখিত ঘোষণায় কমিশনের পক্ষ থেকে বলা হয়, তহবিল সংকট চলার কারণে পূর্বনির্ধারিত দিন আগামী ৯ মার্চ স্থানীয় সরকার নির্বাচনের আয়োজন ও ভোটগ্রহণ সম্ভব হচ্ছে না। নির্বাচনের পরবর্তী সময়সূচি ৩ মার্চ জানিয়ে দেওয়া হবে।

প্রয়োজনীয় তহবিলের জন্য আমরা ইতোমধ্যে (পার্লামেন্টের) মাননীয় স্পিকার মাহিন্দা ইয়াবা আবেইওয়ার্দানার সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। আশা করছি, তিনি এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন।

সম্প্রতি শ্রীলঙ্কার সুপ্রিম কোর্টে স্থানীয় সরকার নির্বাচন মে মাস পর্যন্ত স্থগিত রাখতে একটি পিটিশন জমা দেওয়া হয়েছিল। বৃহস্পতিবার ছিল সেই পিটিশনের ওপর শুনানি; কিন্তু সর্বোচ্চ আদালত এক সিদ্ধান্তে সেই শুনানি মুলতবি করার পরের দিনই নির্বাচন স্থগিত করল কমিশন।

চলতি ফেব্রুয়ারির শুরুর দিকে সুপ্রিম কোর্টকে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছিল, চলমান অর্থনৈতিক সংকটের জেরে আগামী ৯ মার্চ স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ভোটগ্রহণ করা কঠিন হবে।  

বৃহস্পতিবার এক ভাষণে শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে বলেন, শ্রীলঙ্কা এখন অর্থনৈতিক সংকটের যে ঘূর্ণিতে আছে, প্রেসিডেন্ট হিসেবে তার দায়িত্ব হলো দেশকে এই ঘূর্নী থেকে বের করে আনা।

ভাষণে যদিও তিনি সরাসরি বলেননি, তবে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন বর্তমান পরিস্থিতিতে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দেশের টালমাটাল অর্থনীতির ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করবে।


আরও খবর

ট্রাম্প বললেন, ‘আই এম ব্যাক’

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




হৃদরোগের চিকিৎসায় বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ : প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মার্চ ২০২৩ | ৭৮জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

হৃদরোগ চিকিৎসায় বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, হৃদরোগের সকল চিকিৎসা বাংলাদেশেই হচ্ছে। এই রোগের চিকিৎসায় এখন আর দেশের বাইরে যেতে হয় না। শতকরা ৯৫ ভাগ চিকিৎসা দেশেই হচ্ছে।

শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে বাংলাদেশ কার্ডিওভাস্কুলার রিসার্চ ফাউন্ডেশন এবং ইন্টারভেনশনাল অ্যাকাডেমির যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ৩য় আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলনে ভার্চুয়ালি এসব কথা বলেন তিনি।

প্রতি হাজারে ১০ জন শিশু হৃদরোগে ভুগছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী জানান, দেশে মোট মৃত্যুর ২৭ ভাগ হৃদরোগে হয়ে থাকে। এর জন্য দায়ী হলো আমাদের খাদ্যাভ্যাসের ঠিক না থাকা, ধূমপান করা ও কায়িক শ্রম না করা। আমাদেরকে শুধু হৃদরোগ চিকিৎসা নয়, আমাদেরকে প্রতিরোধেও নজর দিতে হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, যেসব রোগের চিকিৎসা দেশের বাইরে করতে হতো, সেগুলো এখন দেশেই হচ্ছে। কিডনি, লিভার, বনম্যারোসহ জটিল সব চিকিৎসা দেশেই হচ্ছে। আমাদের নানা সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও গত ১৪ বছরে স্বাস্থ্যখাতে উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার ভিত্তি স্থাপন করেন। সে অনুযায়ী আমরা কাজ করে যাচ্ছি জানিয়ে তিনি আরও বলেন, সারাদেশে ৬০০টি হাসপাতাল, হৃদরোগ, বক্ষব্যাধি হাসপাতাল হয়েছে। গ্রামীণ স্বাস্থ্য সেবায় আমরা ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক করেছি, সেগুলোতে স্বাস্থ্যসেবার পাশাপাশি বিনামূল্যে ওষুধ দেওয়া হচ্ছে।

বর্তমানে সারাদেশে ১১৫টি মেডিকেল কলেজ আছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা প্রতিটি জেলায় মেডিকেল কলেজ করবো। প্রতিটি বিভাগে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হবে, ইতোমধ্যে ৪টি বিভাগে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। শিশু কার্ডিয়াক সেবা বাড়াতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিশু কার্ডিয়াক বিভাগ স্থাপন হয়েছে।

বাংলাদেশ কার্ডিওভাস্কুলার রিসার্চ ফাউন্ডেশনের সভাপতি অধ্যাপক ডা. এস এম মোস্তফা জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, এমিরেটাস অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ।


আরও খবর

বায়ুদূষণে আজ সপ্তম ঢাকা

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




ভূমিকম্প কী, কেন হয়, করণীয়?

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ ফেব্রুয়ারী 20২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ৬২জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

ভূমিকম্প হচ্ছে ভূমির কম্পন। ভূ অভ্যন্তরে যখন একটি শিলা অন্য একটি শিলার উপরে উঠে আসে তখনই ভূমি কম্পন হয়। পৃথিবীপৃষ্ঠের অংশবিশেষের হঠাৎ অবস্থান পরিবর্তন বা আন্দোলনই ভূমিকম্পন। সহজ কথায় পৃথিবীর কেঁপে ওঠাই ভূমিকম্প।

হঠাৎ যদি ঘরের কোনো জিনিস দুলতে শুরু করেযেমন: দেয়ালঘড়ি, টাঙানো ছবি বা খাটসহ অন্য যেকোন আসবাববুঝতে হবে ভূমিকম্প হচ্ছে।

সারা পৃথিবীতে বছরে গড়ে ছয় হাজার ভূমিকম্প হয়। এগুলোর বেশিরভাগই মৃদু, যেগুলো আমরা টের পাই না। সাধারণত তিন ধরনের ভূমিকম্প হয়ে থাকেপ্রচণ্ড, মাঝারি ও মৃদু। আবার উৎসের গভীরতা অনুসারে ভূমিকম্পকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়অগভীর, মধ্যবর্তী ও গভীর ভূমিকম্প। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ভূ-পৃষ্ঠের ৭০ কিলোমিটারের মধ্যে হলে অগভীর, ৭০ থেকে ৩০০ কিলোমিটারের মধ্যে হলে মধ্যবর্তী এবং ৩০০ কিলোমিটারের নিচে হলে তাকে গভীর ভূমিকম্প হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

ভূমিকম্প কেন হয়

ভূ-অভ্যন্তরে স্থিত গ্যাস যখন ভূ-পৃষ্ঠের ফাটল বা আগ্নেয়গিরির মুখ দিয়ে বেরিয়ে আসে তখন সেই গ্যাসের অবস্থানটি ফাঁকা হয়ে পড়ে আর পৃথিবীর উপরের তলের চাপ ওই ফাঁকা স্থানে দেবে গিয়ে ভারসাম্য বজায় রাখে। তখনই ভূ-পৃষ্ঠে প্রবল কম্পনের অনুভব হয় যা ভূমিকম্প নামে পরিচিত। সাধারণত তিনটি প্রধান কারণে ভূমিকম্পের উৎপত্তি হয়ে থাকেভূ-পৃষ্ঠের হঠাৎ পরিবর্তন জনিত কারণে, আগ্নেয়গিরি সংঘটিত হওয়ার কারণে ও শিলাচ্যুতি জনিত কারণে।

ভূমিকম্পের স্থায়িত্ব

ভূমিকম্পের স্থায়িত্ব সাধারণত কয়েক সেকেন্ড হয়ে থাকে। কিন্তু এই কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে হয়ে যেতে পারে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ। ভূমিকম্পের মাত্রা অনুযায়ী ব্যাপক প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি হয়ে থাকে। ভূমিকম্পের মাত্রা নির্ণয়ের জন্য যে যন্ত্র ব্যবহৃত হয় তার নাম রিখটার স্কেল। রিখটার স্কেলে এককের সীমা ১ থেকে ১০ পর্যন্ত। এই স্কেলে মাত্রা ৫-এর বেশি হওয়া মানেই ভয়াবহ দুর্যোগের আশঙ্কা। ভূমিকম্প এক ডিগ্রি বৃদ্ধি পেলে এর মাত্রা ১০ থেকে ৩২ গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা৫ - ৫.৯৯ মাঝারি, ৬ - ৬.৯৯ তীব্র, ৭ - ৭.৯৯ ভয়াবহ এবং ৮-এর উপর অত্যন্ত ভয়াবহ।

ভূমিকম্পের সময় করণীয়

- ভূমিকম্প হচ্ছে টের পেলে বা খবর পেলে সঙ্গে সঙ্গে ফাঁকা ও উন্মুক্ত স্থানে আশ্রয় নিন।

- উঁচু ভবনে থাকলে এবং বের হতে না পারলে জানালা বা দেয়ালের পাশে অবস্থান না নিয়ে শক্ত কোনো বীম, টেবিলের নিচে অবস্থান নিন।

- হতবিহ্বল না হয়ে ধৈর্য ধরে পরিস্থিতি মোকাবেলা করুন।

- বহুতল ভবনে একই জায়গায় অনেক মানুষ একসঙ্গে না থেকে ভাগ হয়ে আশ্রয় নিন।

- আপনার মুঠোফোনে ফায়ার সাভির্স এবং দরকারি মোবাইল নম্বরগুলো আগাম সতর্কতা হিসেবে আগেই রেখে দিন। বিপদের সময় আপনার কাজে লাগবে।

- দ্রুত নামার জন্য ভবন থেকে লাফিয়ে পড়বেন না।

- ভূমিকম্পের সময় সম্ভব হলে মাথার ওপর শক্তকরে বালিশ অথবা অন্য কোনো শক্ত বস্তু [কাঠবোর্ড, নরম কাপড় চোপড়ের কুণ্ডলি] ধরে রাখুন।

- গ্যাস এবং বৈদ্যুতিক সংযোগ থেকে দূরে অবস্থান নিন।

- উচু ভবন থেকে দ্রুত নামার জন্য লিফট ব্যবহার করবেন না।

- ভূমিকম্পের সময় গাড়িতে থাকলে গাড়ি খোলা জায়গায় থামিয়ে গাড়িতেই থাকুন।

- একবার ভূমিকম্পের পরপরই আরেকটা ছোট ভূমিকম্প হয় যাকে আফটার শক বলে। নিজেকে বিপদমুক্ত ভাবতে অন্তত একঘণ্টা সময় নিন।

নিউজ ট্যাগ: ভূমিকম্প

আরও খবর

ট্রাম্প বললেন, ‘আই এম ব্যাক’

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




শুধু একটি জাহাজের জন্য রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্কে প্রভাব পড়বে না: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মার্চ ২০২৩ | ৫৩জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এবং জনকূটনীতি বিভাগের মহাপরিচালক সেহেলী সাবরীন বলেছেন, শুধু একটি জাহাজ বা সুনির্দিষ্ট কোনো একটি কারণে রাশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে কোনো প্রভাব পড়বে না।

আজ বৃহস্পতিবার বিকালে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত সাপ্তাহিক সংবাদ ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।

সেহেলী সাবরীন বলেন, রাশিয়া বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে ডেকেছিল এবং সেখানে নানা বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এটাকে তলব বলা ঠিক হবে না। কারণ, রাশিয়ার জাহাজ ভিড়তে না দেওয়ায় ঘটনাটি ছয় সপ্তাহ আগের।

২১ ফেব্রুয়ারি মস্কোয় রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যে আলোচনা হয়েছে, সেসব বিষয়ে মস্কোর বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একটি প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে।

ওই প্রতিবেদনকে উদ্ধৃত করে ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, রাশিয়ার পক্ষ থেকে জাহাজকে বাংলাদেশে ভিড়তে না দেওয়ার সিদ্ধান্তের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে কোনো নির্দিষ্ট জাহাজ বা সংখ্যা নিয়ে আলোচনা হয়নি। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী নিষেধাজ্ঞার বাইরেও রাশিয়ার ১ হাজার ১০০ জাহাজ রয়েছে।


আরও খবর

বায়ুদূষণে আজ সপ্তম ঢাকা

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩