Logo
শিরোনাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় থানা ও ফাঁড়িতে পুলিশের এলএমজি পোস্ট

প্রকাশিত:শনিবার ১০ এপ্রিল ২০২১ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩ | ২০৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সব থানায় লাইট মেশিনগান (এলএমজি) চৌকি বা হালকা মেশিনগানসহ নিরাপত্তা চৌকি বসানো হয়েছে। সেই সঙ্গে ঝুঁকি বিবেচনায় প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতে ইসলামের বিভিন্ন সহিংস ও ধ্বংসাত্মক কর্মসূচির প্রেক্ষাপটে জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়, থানা, পুলিশ ফাঁড়িসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বালির বস্তা ফেলে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরদারসহ জনবল বৃদ্ধি ও এলএমজি চেকপোষ্ট স্থাপন করাসহ নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।

থানাগুলো হচ্ছে- ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানা, বিজয়নগর থানা, নবীনগর থানা, আশুগঞ্জ থানা, সরাইল থানা, নাসিরনগর থানা, কসবা থানা, আখাউড়া থানা ও বাঞ্চারামপুর থানা।

পুলিশ ক্যাম্পগুলো হচ্ছে আশুগঞ্জ সার কারখানা পুলিশ ক্যাম্প, আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানী লিমিটেড (পিডিবি) পুলিশ ক্যাম্প, আশুগঞ্জ সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতুর টোলপ্লাজা পুলিশ ক্যাম্প, নবীনগর উপজেলার শিবপুর পুলিশ ক্যাম্প ও ছলিমগঞ্জ পুলিশ ক্যাম্প, বিজয়নগর উপজেলার চম্পনগর পুলিশ ক্যাম্প, জেলা পুলিশ লাইন্সে ৪ টি এবং পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে ১টি সহ মোট ২৭টি এলএমজি চেকপোষ্ট স্থাপন করা হয়েছে।

পুলিশ ফাঁড়িগুলো হচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের ১ নং শহর পুলিশ ফাঁড়ি, ২ নং শহর পুলিশ ফাঁড়ি, বিজয়নগর উপজেলার ইসলামপুর পুলিশ ফাঁড়ি ও আখাউড়া উপজেলার ধরখার পুলিশ ফাঁড়ি। তদন্ত কেন্দ্রগুলো হচ্ছে নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড় তদন্ত কেন্দ্র ও বিজয়নগর উপজেলার আউলিয়া বাজার তদন্ত কেন্দ্র।

এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন) মো. রইছ উদ্দিন বলেন, পরবর্তী নির্দেশ দেওয়া না পর্যন্ত থানা, পুলিশ ফাঁড়ি, তদন্ত কেন্দ্র ও পুলিশ ক্যাম্পগুলোতে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা বহাল থাকবে। এইসব পুলিশি স্থাপনাগুলোতে বালির বস্তা স্তুপ করে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। প্রশিক্ষিত পুলিশ অফিসার নিয়োগসহ লোকবল বৃদ্ধি করা হয়েছে ও তাদেরকে আধুনিক অস্ত্রসহ অন্যান্য সরঞ্জাম প্রদান করা হয়েছে।


আরও খবর