Logo
শিরোনাম

ব্রিটিশ পাউন্ডের এমন দুর্দশা কেন?

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ নভেম্বর ২০২৩ | ৬০৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

যুক্তরাজ্যের নতুন অর্থমন্ত্রী কোয়াসি কোয়ার্টেং জোর দিয়ে বলেছেন, মুদ্রা বিনিময়ের সাম্প্রতিক গতিবিধি তাকে তার অবস্থান থেকে নড়াতে পারবে না। গত ২৩ সেপ্টেম্বর অর্ধ-শতাব্দীর মধ্যে দেশটিতে সবচেয়ে বড় ট্যাক্স ছাড়ের ঘোষণা দেওয়ার পর হাউজ অব কমনসে তিনি বলেছেন, বাজারগুলো নিজেদের মতো করেই প্রতিক্রিয়া দেখাবে। তবে কোয়াসির এই দৃঢ়চেতা মনোভাব এখন কঠিন পরীক্ষার সম্মুখীন। ২৬ সেপ্টেম্বর মার্কিন ডলারের বিপরীতে ব্রিটিশ পাউন্ডের দর কমেছে। একপর্যায়ে তা ১ দশমিক ০৪ ডলারেরও নিচে নেমে গিয়েছিল। আর এশিয়ান ট্রেডিং আওয়ারে পাউন্ডের দর প্রায় এক শতাংশ কমে স্থির হয়েছে ১ দশমিক ০৭ ডলারে।

ব্রিটিশ মুদ্রার ইতিহাসে সর্বনিম্ন দর রেকর্ড হয়েছিল ১৯৮৫ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি লন্ডনে। সেদিন স্থানীয় সময় বিকেল ৪টায় পাউন্ডের দর দাঁড়িয়েছিল ১ দশমিক ০৪২ ডলার। তবে গত শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ব্রিটিশ অর্থমন্ত্রী ট্যাক্স ছাড় ঘোষণার দুদিন যেতে না যেতেই রেকর্ড সর্বনিম্ন দামের কাছাকাছি দরপতন হয়েছে পাউন্ডের। ১৯৮৫ সালের মতো এ বছরও পাউন্ডের দরপতনের বেশিরভাগই মূলত ডলারের শক্তিবৃদ্ধিকে প্রতিফলিত করে। ২০২২ সালে মার্কিন মুদ্রার বিপরীতে প্রায় ২০ শতাংশ দাম হারিয়েছে পাউন্ড। এটি অবশ্য ইউরোর ১৫ শতাংশ পতনের চেয়ে খুব বেশি নয় এবং জাপানি ইয়েনের পতনের সঙ্গেও সামঞ্জস্যপূর্ণ। কিন্তু শুধু ডলার নয়, গত সপ্তাহে বিশ্বের বেশিরভাগ মুদ্রার বিপরীতেই দাম হারিয়েছে পাউন্ড। ব্রিটিশ মুদ্রার দরপতনের সঙ্গে যোগ হয়েছে সরকারি বন্ডের ক্রমবর্ধমান দেনা। পাঁচ বছর মেয়াদী ব্রিটিশ বন্ডের দেনা আগস্টের শুরুতে ছিল ১ দশমিক ৫ শতাংশ, তা এখন বেড়ে ৪ দশমিক ৫ শতাংশের ওপরে উঠেছে, বিশেষ করে গত দুদিনে বেড়েছে প্রায় এক শতাংশ পয়েন্ট।

ক্রমবর্ধমান দেনা ও পতনশীল মুদ্রার সংমিশ্রণ যুক্তরাজ্যের অর্থনীতি এবং এর সম্পদের ওপর আস্থা সংকট তৈরি করেছে। সরকার ট্যাক্স কমানোর ফলে ভবিষ্যতে ক্রমবর্ধমান বাজেট ঘাটতি এবং উচ্চতর সরকারি ঋণ পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। দেশটিতে এরই মধ্যে বছরের প্রথম প্রান্তিকে চলতি হিসাব ঘাটতি জিডিপির ৮ দশমিক ৩ শতাংশে পৌঁছেছে, যা আধুনিক ইতিহাসে গভীরতম। ক্রমবর্ধমান চলতি হিসাবের ঘাটতি এমন একটি বিষয়, যা প্রায়ই উন্নয়নশীল অর্থনীতিতে বিনিয়োগকারীদের চিন্তিত করে তোলে।

কিন্তু যুক্তরাজ্যের কথা আলাদা। এমন একটি দেশ মুদ্রা সংকটে পড়বে, তা অনেকের কাছেই অস্বাভাবিক মনে হতে পারে। কারণ, এর বিনিময় হার নমনীয়, অর্থাৎ অন্য মুদ্রার সঙ্গে কোনো যোগসূত্র নেই। যুক্তরাজ্যের আর্থিক বাজার গভীর ও পরিশীলিত। বিদেশি মুদ্রায় দেশটির ঋণ ন্যূনতম এবং এর কেন্দ্রীয় ব্যাংক সরকার থেকে স্বাধীন। এরপরও ব্রিটিশ মুদ্রার দরপতন হওয়ার সবচেয়ে সহজ ব্যাখ্যা হলো, বিনিয়োগকারীরা বিশ্বাস করেন না যে, সরকারের ট্যাক্স কমানোর সিদ্ধান্ত বাস্তবে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পথে নিয়ে যাবে। পরিবর্তে, উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির আশঙ্কা করছেন তারা। ব্যাংক অব আমেরিকার মুদ্রা বিশ্লেষকদের মতে, যুক্তরাজ্যের পরিবর্তিত আর্থিক অবস্থান এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন ছেড়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তের দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব বিনিয়োগকারীদের পাউন্ডের বিষয়ে গভীরভাবে পুনর্বিবেচনার পথে পরিচালিত করেছে। আগামী বছরগুলোতে এটি ব্রিটিশ পাউন্ডকে আরও দুর্বল করে তুলতে পারে।

নিউজ ট্যাগ: ব্রিটিশ পাউন্ড

আরও খবর

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন এরদোয়ান

মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩




আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর