Logo
শিরোনাম

চিনির দাম বাড়ানোর প্রয়োজন ছিল: বাণিজ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৭ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ৬৩জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

গত প্রায় ছয় মাস ধরে দেশে চিনির বাজার বেসামাল। ইতোমধ্যেই কয়েক দফা দামও বাড়ানো হয়েছে এই নিত্য পণ্যটির। এই বেসামাল চিনির বাজারে দাম বাড়ানো হলো আরো এক দফা। চিনির সংকট ও চলমান অস্থিরতার মধ্যেই বৃহস্পতিবার দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএসআরএ)। নতুন মূল্য অনুযায়ী প্যাকেটজাত প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হবে ১১২ টাকায় এবং খোলা চিনি বিক্রি হবে ১০৭ টাকায়। ফলে কেজিতে দাম বাড়লো ৫ টাকা। নতুন এ দাম আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকর হবে।

বর্তমান মূল্য অনুযায়ী প্রতি কেজি প্যাকেটজাত চিনি ১০৭ টাকা এবং খোলা চিনি ১০২ টাকা। তবে বাজারের কোথাও এই দামে এখন চিনি মেলে না। প্যাকেটজাত চিনি এখনই বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১২৫ থেকে ১৩০ টাকায়, আর খোলা চিনি বিক্রি হচ্ছে ১১৫ থেকে ১২০ টাকায়। তার চেয়ে বড় কথা হলো-বাজারে চাহিদার অর্ধেক চিনিও এখন মেলে না। সরবরাহের ব্যাপক ঘাটতি রয়েছে বাজারে।

বাংলাদেশ সুগার রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশনের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল বলা হয়, আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন দামে বিক্রি হবে চিনি। খুচরা পর্যায়ে কেজিতে পাঁচ টাকা বেড়েছে খোলা ও প্যাকেটজাত চিনি। প্রতি কেজি পরিশোধিত খোলা চিনি বিক্রি হবে ১০৭ টাকায়; আর পরিশোধিত প্যাকেটজাত চিনি বিক্রি হবে প্রতি কেজি ১১২ টাকায়।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত চিনির ঊর্ধ্বমুখী দাম, ডলারের বাড়তি বিনিময় হার এবং স্থানীয় পরিশোধনকারী মিলগুলোর উৎপাদন ব্যয় বিবেচনা করে দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

উল্লেখ্য, দেশের চিনির বাজার এখনও অস্থির। বাজারে প্যাকেটজাত চিনি নেই বললেই চলে। এমনকি ডিলার পর্যায়েও মিলছে না কাক্সিক্ষত চিনি। আবার যাও পাওয়া যাচ্ছে, তাও সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে ভোক্তাদের। তিন মাস আগে গত বছরের নভেম্বরে খুচরা পর্যায়ে চিনির দাম বাড়ানো হয়েছিল। বর্তমানে প্যাকেটজাত চিনির দাম ১০৭ টাকা এবং খোলা চিনির কেজি ১০২ টাকা।


আরও খবর



জাপানে ৬.১ মাত্রার ভূমিকম্প

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ৯৬জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাপানের উত্তরাঞ্চলীয় হোক্কাইডো দ্বীপে ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। শনিবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টা ২৭ মিনিটের দিকে হোক্কাইডো দ্বীপের পূর্ব অংশ রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছে। তবে এই ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত কোনও সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়নি। খবর রয়টার্সের।

জাপানের জাতীয় ভূবিজ্ঞান গবেষণা ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থা এনআইইডি বলেছে, ভূমিকম্পটি নেমুরো উপদ্বীপের ভূপৃষ্ঠ থেকে ৬১ কিলোমিটার গভীরে উৎপত্তি হয়েছে। ভূমিকম্পে তাৎক্ষণিকভাবে কোনও ক্ষয়ক্ষতি কিংবা হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

জাপানের আবহাওয়া সংস্থার মতে, সাধারণত এমন মাত্রার ভূমিকম্পে তাক থেকে আসবাবপত্র ও সরঞ্জাম পড়ে যায়। অনেক আসবাবপত্র নির্ধারিত স্থান থেকে সরে যেতে পারে।

এদিকে শনিবার তুরস্কেও আঘাত হেনেছে ভূমিকম্প। গত ৬ ফেব্রুয়ারির ভয়াবহ ভূমিকম্পের ক্ষত কাটিয়ে না উঠতেই শনিবার স্থানীয় সময় দুপুরের দিকে দেশটির মধ্যাঞ্চলীয় আনাতোলিয়া প্রদেশের নিগদে শহর ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছে।

ইউরোপীয়-ভূমধ্যসাগরীয় ভূমিকম্প কেন্দ্র (ইএমএসসি) বলেছে, তুরস্কের মধ্যাঞ্চলে রিখটার স্কেলে ৫ দশমিক ৫ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। এই ভূমিকম্পের গভীরতা ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০ কিলোমিটার গভীরে। ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত কোনও ক্ষয়ক্ষতি কিংবা প্রাণহানির খবর পাওয়া যায়নি।

নিউজ ট্যাগ: জাপান ভূমিকম্প

আরও খবর

ট্রাম্প বললেন, ‘আই এম ব্যাক’

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




ইন্দোনেশিয়ায় বড় হচ্ছে ইভির বাজার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মার্চ ২০২৩ | ৬৭জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

ইন্দোনেশিয়ায় বিদ্যুৎচালিত গাড়ি (ইভি) বিক্রির পরিমাণ বাড়ছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সবচেয়ে বড় অর্থনীতির এ দেশের বাজারে প্রবেশ করতে শুরু করেছে বিভিন্ন ইভি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার গাড়ি নির্মাতা হুন্দাই ও তার চীনা প্রতিদ্বন্দ্বী উলিংও।

 

চলতি বছর ইন্দোনেশিয়ার বাজারে ইভি বিক্রির পরিমাণ বাড়বে বলে প্রত্যাশার কথা জানিয়েছে কোম্পানিটি। গত সপ্তাহে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় শুরু হওয়া ইন্টারন্যাশনাল মোটর শোতে বিদ্যুৎচালিত গাড়ির প্রদর্শন থেকেও দেশটির বাজারে ইভির ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।

 

এ মুহূর্তে ইন্দোনেশিয়ার বাজারে ইভি বিক্রির ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে উলিং মোটরস। কোম্পানিটির স্থানীয় নির্বাহী জানিয়েছেন, গত বছরের আগস্টে ইন্দোনেশিয়ায় এয়ার ইভি হ্যাচব্যাক মডেল বিক্রি শুরু করেন তারা। গত বছর বাকি সময়ে বিক্রি হয়েছে আট হাজার ইভি। চলতি বছর তা সহজেই ১০ হাজার ছাড়িয়ে যাবে। এসব গাড়ির দাম শুরু হয়েছে ১৬ হাজার ডলার থেকে। উলিংসহ অন্য কোম্পানির ইভি মিলিয়ে গত বছর ১০ হাজারের বেশি ইভি বিক্রি হয়েছে। এর আগে ২০২১ সালে বিক্রি হয়েছিল মাত্র ৬০০টি। সে হিসেবে গত বছরের পরিসংখ্যান অনেক এগিয়ে। 

 

ইন্দোনেশিয়ার উলিং মোটরসের ভাইস প্রেসিডেন্ট আরিফ প্রামাদানা বলেন, ‘গত বছর খুব সহজেই বাজারের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল এয়ার ইভি। চলতি বছরটিও তেমন যাবে বলেই প্রত্যাশা করছি।’

 

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সরকার এ খাতের জন্য কিছু প্রণোদনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে ইভি চার্জ দেয়ার অবকাঠামোর সংখ্যাও। এসব কিছুই ইন্দোনেশিয়ার বাজারে বিদ্যুৎচালিত গাড়ির বিক্রি বাড়াচ্ছে। কেবল জাকার্তাতেই নয়, গোটা দেশেই বাড়ছে ইভি বিক্রি।

 

বিশ্বের অন্যতম নিকেল উৎপাদক দেশ ইন্দোনেশিয়া। যে উপাদানটি ইভি গাড়ির ব্যাটারি তৈরির মূল উপাদান। এ সুবিধা কাজে লাগিয়ে ইন্দোনেশিয়ায়ই ব্যাটারি নির্মাণ কারখানা চালুর বিষয়ে নির্মাতাদের আকৃষ্ট করতে চেষ্টা করছে দেশটির সরকার। সেই সঙ্গে এটাও প্রচার করা হচ্ছে যে ২৭ কোটি মানুষের এ দেশটি ইভির ভবিষ্যৎ বাজার হিসেবে খুবই আকর্ষণীয়।

 

উলিং চলতি বছরই অন্তত একটি নতুন মডেলের ইভি ইন্দোনেশিয়ায়ই তৈরি করতে চায়। সেই সঙ্গে এশিয়ার দেশগুলোয় ইন্দোনেশিয়ায় উৎপাদিত ইভি বাজারজাত করারও পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এজন্য পশ্চিম জাভার চিকারাং এলাকায় এয়ার ইভির যন্ত্রাংশ সংযোজনের কারখানা খোলা হয়েছে। এ কারখানায় ডান দিকে ড্রাইভিং হুইল থাকে এমন ইভি তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে।

 

হুন্দাই মোটরও এ বছর ইন্দোনেশিয়ার বাজার নিয়ে আলাদা করে ভাবছে। চলতি বছর থেকেই ব্যবসা বাড়ানোর পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে তারা। গত বছরের মার্চ থেকে চিকারাংয়ের কারখানায় আয়োনিক ফাইভ মডেলের ইভি উৎপাদন শুরু করেছে হুন্দাই। গত বছর দুই হাজারটির বেশি ইভি বিক্রি করেছে কোম্পানিটি। যদিও গত বছর চিপ সংকটের কারণে সময়মতো গাড়ি সরবরাহ করতে পারেনি হুন্দাই। তবে চলতি বছর সে সংকট কাটিয়ে ওঠার প্রত্যয়ও ব্যক্ত করেছে প্রতিষ্ঠানটি।


আরও খবর

ট্রাম্প বললেন, ‘আই এম ব্যাক’

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




কমেছে রোলেক্স ও প্যাটেক ফিলিপ ঘড়ির দাম

প্রকাশিত:বুধবার ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ১০৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোলেক্স ও প্যাটেক ফিলিপের মতো বিলাসবহুল সব ঘড়ির দাম কমে গেছে। তবে স্টক বা ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে সেগুলো অনেক বেশি আয় করেছে বলে জানিয়েছে মরগ্যান স্ট্যানলি। সেকেন্ডারি মার্কেটে বিলাসবহুল ঘড়ির মূল্য ৮ শতাংশ কমে গেছে বলে জানিয়েছে রিসার্চ প্লাটফর্ম ওয়াচচার্টসের সূচক। গত ১৮ মাস জুড়ে প্রায় সব ধরনের সম্পদেরই দাম কমেছে। তবে অন্য সবকিছুর তুলনায় সেকেন্ড হ্যান্ড ঘড়ির দাম লক্ষণীয়ভাবে হ্রাস পেয়েছে। এমনটাই অভিমত মরগ্যান স্ট্যানলির বিশ্লেষক অ্যাডওয়ার্ড অবিনের।

আগে যেসব মডেলের ঘড়ি পাওয়া অনেক বেশি কঠিন হয়ে যেত, এখন বাজারটি সেসব মডেলে পরিপূর্ণ। গত নয় মাসজুড়েই এমন চিত্র দেখা যাচ্ছে। চতুর্থ প্রান্তিকেই সেকেন্ডারি বাজারে রোলেক্স ঘড়ির সংখ্যা ১৯ শতাংশ বেড়েছে বলে জানিয়েছে মরগ্যান স্ট্যানলি এবং ওয়াচচার্টস। ২০২২ সালের পুরোটাজুড়ে রোলেক্স, প্যাটেক ফিলিপ এবং অডেমার্স পিগুইটের ঘড়ির সরবরাহ বেড়েছে যথাক্রমে ১০৪ শতাংশ, ১১০ শতাংশ ও ৭৮ শতাংশ।

মরগ্যান স্ট্যানলি জানিয়েছে, এ সময়ে অডেমার্স পিগুইটের দাম কমেছে ৬ দশমিক ৮ শতাংশ, প্যাটেক ফিলিপের দাম কমেছে ৬ দশমিক ৭ শতাংশ এবং রোলেক্সের দাম কমেছে ৫ দশমিক ১ শতাংশ।


আরও খবর

ঘরে বসেই পাওয়া যাচ্ছে ই-ভিসা!

শনিবার ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

মহাকাশ শিল্পের বাজার বিস্তৃত হচ্ছে

শনিবার ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩




খরার আশঙ্কায় ইতালি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ ফেব্রুয়ারী 20২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ৫৯জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

গত বছরের গ্রীষ্মে ইতালিতে প্রচণ্ড গরমে জরুরি পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল। দেশজুড়ে ব্যাপক খরার পর দেশটি এ বছরও আবার খরার মুখোমুখি হতে পারে বলে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। কয়েক সপ্তাহ ধরে শুষ্ক শীতকালীন আবহাওয়া ও আল্পস পর্বতে তুষারপাত স্বাভাবিকের তুলনায় অর্ধেকেরও কম হওয়ায় এবার তীব্র খরায় পড়তে যাচ্ছে দেশটি। রয়টার্সে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এই উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন বৈজ্ঞানিক ও পরিবেশবাদী গোষ্ঠীগুলো।

 

ইতালির বিখ্যাত শহর ভেনিসে বন্যা প্রাথমিক উদ্বেগের বিষয় হলেও এখানে জোয়ারের পানি অস্বাভাবিক নিচে নেমে গেছে, ফলে শহরটির বিখ্যাত কিছু খাল দিয়ে গন্ডোলা, ওয়াটার ট্যাক্সি ও অ্যাম্বুলেন্সের চলাচল অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভেনিসের সমস্যাগুলোর জন্য বেশ কয়েকটি বিষয়কে দোষারোপ করা হচ্ছে; এগুলো হলো বৃষ্টির অভাব, বায়ুমণ্ডলীয় উচ্চচাপ, পূর্ণিমা ও সমুদ্র স্রোত। গত সোমবার পরিবেশবাদী গোষ্ঠী লেগামবিয়ান্তে জানিয়েছে, ইতালির নদী ও হ্রদগুলো পানির অভাবে ভুগছে। দেশটির উত্তরাঞ্চলে এমন সমস্যা বেশি দেখা যাচ্ছে বলে জানিয়েছে তারা।

 

আল্পস পর্বত থেকে নেমে আড্রিয়াটিক সাগরে যাওয়া ইতালির দীর্ঘতম নদী পো-তে বছরের এই সময়ে সাধারণত যে পরিমাণ পানি থাকে এখন তার চেয়ে ৬১ শতাংশ কম আছে বলে এক বিবৃতিতে জানিয়েছে তারা। গেল জুলাইয়ে ইতালি পো নদীর অববাহিকা অঞ্চলে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছিল। এই অববাহিকা অঞ্চলে ইতালির কৃষিপণ্যের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ উৎপাদিত হয়। ওই সময় ইতালি ৭০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে মারাত্মক খরার মুখোমুখি হয়েছিল।

 

চলতি বছর উত্তর ইতালির গারদা হ্রদের পানির স্তর রেকর্ড নিচে নেমে গেছে। এতে হ্রদটির মধ্যবর্তী ছোট দ্বীপ সান বিয়াজোতে হেটেই পৌঁছে যাওয়া যাচ্ছে। গত ১৫ দিন ধরে পশ্চিম ইউরোপের আবহাওয়া নিয়ন্ত্রণ করছে বায়ুমণ্ডলীয় একটি উচ্চচাপ। এর কারণে মৃদু তাপমাত্রা দেখা যাচ্ছে, যা সাধারণত বসন্তের শেষ দিকে দেখা যায়। তবে সর্বশেষ আবহাওয়ার পূর্বাভাসে আগামী দিনগুলোতে আল্পসে তুষারপাত ও সংলগ্ন অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের ইঙ্গিত দেয়া হয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: ইতালি

আরও খবর

ট্রাম্প বললেন, ‘আই এম ব্যাক’

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সংঘর্ষ, ২ শিশু গুলিবিদ্ধ

প্রকাশিত:বুধবার ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ৬৯জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুই সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। আজ বুধবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে উখিয়া উপজেলার রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আট নম্বর ওয়েস্ট এ -ব্লকে এই সংঘর্ষ বাধে। গোলাগুলিতে দুই রোহিঙ্গা শিশু গুলিবিদ্ধ হয়েছে।

 

উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী জানান, আজ বুধবার দুপুর ১টার দিকে উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আট নম্বর ওয়েস্টের এ-ব্লকে হঠাৎ করে দুই রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলি ও সংঘর্ষ শুরু হয়। আধাঘণ্টা ধরে চলা এই সংঘর্ষে ক্যাম্পের ওবায়দুল হকের মেয়ে উম্মে হাফসা (১১) এবং আব্দুল খালেকের ছেলে আবুল ফয়েজ গুলিবিদ্ধ হয়। প্রথমে উখিয়া এমএসএফ হাসপাতালে আহত দুই শিশুর প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা চলে। পরে তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।

 

ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী আরও জানান, ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তার ঘটাতে নতুন করে দুটি গ্রুপ সক্রিয় হয়ে উঠেছে। তারাই ক্যাম্পের উক্ত এলাকায় এই গোলাগুলি ও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে এপিবিএন পুলিশ ও উখিয়া থানা পুলিশের একাধিক টিম ঘটনাস্হলে গেলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়।

 

পুলিশের দাবি, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। একইসঙ্গে এলাকায় এপিবিএন পুলিশের টহল জোরদার করা হয়েছে এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হচ্ছে।


আরও খবর

গলায় ফাঁস দিয়ে শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

মঙ্গলবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩