Logo
শিরোনাম

চলতি বছর কর্মীদের বেতন বাড়াবে জাপানি প্রতিষ্ঠানগুলো

প্রকাশিত:সোমবার ২৩ জানুয়ারী 20২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | ৫৭৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

কর্মীদের বেতন বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে জাপানের বৃহত্তম প্রতিষ্ঠানগুলো। প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদার আহ্বানে সাড়া দিয়ে দেশটির অর্ধেকেরও বেশি বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান চলতি বছর শ্রমিকদের মজুরি বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের সাম্প্রতিক এক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। বৈশ্বিক অর্থনীতির মন্দা পরিস্থিতি ও ভোগ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি জাপানি নাগরিকদের বেশ ভোগাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী কিশিদা বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলোকে কর্মচারীদের বেতন বাড়ানোর সর্বাধিক চেষ্টা করতে বলেছেন। এ ব্যাপারে কিশিদার প্রশাসন বারবার বড় প্রতিষ্ঠানগুলোকে অনুরোধ করে আসছেন। ৪০ বছরের মধ্যে দ্রুততম মূল্যস্ফীতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হিমশিম খাচ্ছে দেশটির অর্থনীতি।

প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে এরই মধ্যে সাড়া দিচ্ছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। গত সপ্তাহে পোশাক উৎপাদক প্রতিষ্ঠান ইউনিকলোর নিয়ন্ত্রক ফাস্ট রিটেইলিং কোম্পানি জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠানটি চলতি বছর প্রায় ৪০ শতাংশ পর্যন্ত বেতন বাড়াবে।

জাপানে প্রতি বছরের বসন্ত মৌসুমে (ফেব্রুয়ারি ও মার্চে) শ্রমিক ইউনিয়ন ও প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বেতনবিষয়ক আলোচনা হয়। এ সময়কে সামনে রেখে প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়ে জরিপ করেছে রয়টার্স। জরিপে দেখা গেছে, প্রতিষ্ঠানগুলোর ২৪ শতাংশ ম্যানেজার জানিয়েছেন নিয়মিত নির্ধারিত বেতন বৃদ্ধির পাশাপাশি মূল বেতনের ব্যাপক বৃদ্ধির পরিকল্পনা করছে তারা। ২৯ শতাংশ ম্যানেজার জানিয়েছেন, তারা শুধু নিয়মিত বেতন বৃদ্ধি করবে। এছাড়া ৩৮ শতাংশ ম্যানেজার জানিয়েছেন বিষয়টি নিয়ে তারা এখনো কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছেননি।

রাকুতেন সিকিউরিটিজের চিফ স্ট্র্যাটেজিস্ট মাসায়িকি কুবতা বলেন, প্রধানমন্ত্রী কিশিদা বেতন বাড়ানোর কথা বলেছেন। তবে বেতন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রী বা প্রেসিডেন্টের কথায় করা হয় না। বেতন বাড়ানোর জন্য প্রতিষ্ঠানগুলোকে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হবে। এজন্য দক্ষ জনবল প্রয়োজন। মাসাসিকি কুবতার মতে, যদি প্রাতিষ্ঠানিক প্রবৃদ্ধি প্রতিযোগিতামূলক না হয়, তাহলে বেতন বাড়ানোর ফলে খরচ বাড়বে। পরিস্থিতি তখন আরো খারাপ হবে।

রয়টার্সের জরিপে অংশ নেয়া মোট ৩৪ শতাংশ প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, কমপক্ষে ৩ শতাংশ বেতন বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। অক্টোবরে রয়টার্সের আরেক জরিপের তুলনায় এ হার কিছুটা বেড়েছে। জরিপটি শুধু বৃহত্তম প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিয়ে পরিচালনা করা হয়েছে। ফলে দেশটির অধিকাংশ কর্মসংস্থান সরবরাহকারী ক্ষুদ্র ও মাঝারি আকারের প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিস্থিতি জানা যায়নি। জাপানের ব্যবসায়ী, অর্থনীতিবিদ ও সরকারি কর্মকর্তাদের মতে, ছোট ব্যবসায়ীরা সাধারণত বেতন বাড়াতে পারে না। কেননা তারা প্রায়ই গ্রাহকদের ধরে রাখতে গুণগত মান বজায় রেখে কম মুনাফা অর্জন করে।

জরিপ বলছে, বড় প্রতিষ্ঠানগুলো প্রধানমন্ত্রী কিশিদার অন্য আরেকটি পরিকল্পনায় তেমন আগ্রহী নয়। অন্য পরিকল্পনাটি হলো, চীন ও উত্তর কোরিয়া থেকে ক্রমবর্ধমান হুমকি মোকাবেলায় সামরিক ব্যয় বহন করা। জাপানিজ প্রধানমন্ত্রী সামরিক ব্যয় বহনের জন্য বড় প্রতিষ্ঠানগুলোকে ৪ শতাংশ কিংবা ৪ দশমিক ৫ শতাংশ করপোরেট ট্যাক্সের অতিরিক্ত অর্থ প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন। নতুন এ পরিকল্পনা ২০২৪ অর্থবছর বা তার পরে কার্যকর হবে।

জরিপে অংশ নেয়া ৪৯৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৫৪ শতাংশ প্রতিষ্ঠান সামরিক ব্যয়ের পরিকল্পনাকে সমর্থন করেছে। এছাড়া ২৯ শতাংশ প্রতিষ্ঠান করপোরেট করের হার বাড়ানোয় সম্মত হয়েছে। রয়টার্সের অক্টোবর সমীক্ষায় ৮১ শতাংশ প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, তারা সামরিক ব্যয়ের উদ্দেশ্যে করপোরেট ট্যাক্স বাড়ানোর পক্ষে। ২০ শতাংশ প্রতিষ্ঠান বলেছে, এর জন্য করপোরেট ট্যাক্স তুলে নেয়া উচিত।

নিউজ ট্যাগ: জাপান

আরও খবর

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন এরদোয়ান

মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩




বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯১৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর