Logo
শিরোনাম

দাম বেড়েছে চাল,ডাল,আটাসহ সবজির

প্রকাশিত:শুক্রবার ২০ মে ২০22 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩ | ১২১০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

বাজারে দাম বেড়েছে চাল,ডাল,আটা, ডিম, সবজি ও মুরগির। ব্যবসায়ীরা বলছেন নিত্য প্রয়োজনীয় সব পণ্যের দাম আরও বাড়বে।এর মাঝে কষ্টে দিন পার করছেন মধ্যবিত্তরা। 

বাজারে সবজির দাম বেড়েছে। শসা প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা। লম্বা বেগুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা আর গোল বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজি। টমেটো বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা, করলা ৬০ টাকা, চায়না গাজর প্রতি কেজি ১৬০ টাকা, চাল কুমড়া পিস ৫০ টাকা, প্রতি পিস লাউ আকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, ঢেঁড়স ৫০ টাকা, মুলা ৪০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, পেঁপের কেজি ৪০ টাকা, বটবটির কেজি ৬০ টাকা ও মটরশুটির ১২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে কাঁচামরিচ প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকা। কাঁচা কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। পেঁপে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা। লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ৪০ টাকা। 

বাজারে আগের দামে বিক্রি হচ্ছে আলু। আলুর কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা। পেঁয়াজে কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা কেজি দরে। আর একটু ভালো মানের পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকায়।

বাজারে চায়না রসুন প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা। দেশি রসুন বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজি। বাজারে চিনি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৮৫ টাকা কেজি। এছাড়া প্যাকেট চিনির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮৫ থেকে ৯০ টাকায়।  দশ টাকা দাম বেড়ে বিক্রি হচ্ছে দেশি মসুরের ডালের কেজি ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা। আটার দাম কেজিতে বেড়েছে ১০ টাকা। খোলা আটার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা।

বাজারে ডিমের দামও বেড়েছে। লাল ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা। বাজারে হাঁসের ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকা। দেশি মুরগির ডিমের ডজন ১৯০ টাকা। 

গরুর মাংসের কেজি ৭০০ টাকা। খাসির মাংসের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০০ টাকায়। ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা। সোনালী মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৩১০ টাকা। লেয়ার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৭০ থেকে ২৮০ টাকায়। 

ভরা মৌসুমেও দাম বেড়েছে চালের। মিনিকেট চালের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬৫ থেকে ৬৬ টাকা। এক সপ্তাহ আগে মিনিকেটের কেজি ছিল ৬৪ টাকা। ২৮ চালের কেজি ২ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। আগে দাম ছিল ৪৮ টাকা কেজি। নাজিরশাইল চালের দাম বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকায়। এক সপ্তাহ আগে বিক্রি হতো ৬৮ থেকে ৭০ টাকায়। বাজারে পোলাও-এর চাল বিক্রি হচ্ছে ১০৫ থেকে ১১০ টাকায়। সাত দিন আগেও পোলাও-এর চালের কেজি ছিল ৯০ থেকে ১০০ টাকা।

মকবুল রাইস এজেন্সির কর্ণধার কামাল সরকার বলেন, রাইস মিল মালিকরা বন্যা ও সরকারের চাল ক্রয়ের অজুহাত দিয়ে দাম বাড়িয়েছে। এছাড়াও অন্য আরেকটি কারণ হচ্ছে রাইস মিল মালিকরা চাল কিনে চাল মজুদ করে রাখছেন। পরে বিক্রি করবেন বলে। এসব কারণেই চালের ভরা মৌসুমেও দাম বেড়েছে। 

বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় মূল্যের দাম ঊর্ধ্বগতি থাকায় সবচেয়ে বেশি কষ্টে দিন পার করছেন ধ্যবিত্ত মানুষরা। তারা কাউকে কিছু বলতেও পারছেন না, সইতেও পারছেন না।  


আরও খবর

এলপিজির দাম আরও বাড়ল

বৃহস্পতিবার ০২ নভেম্বর 2০২3