Logo
শিরোনাম

দাম্পত্য জীবনে ঝামেলা এড়াতে জানুন কিছু টিপস

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২২ মার্চ 20২২ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ নভেম্বর ২০২৩ | ১১৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

একটি সংসারের মূল চালিকা শক্তি হলো স্বামী স্ত্রীর বন্ধন ।আমরা সকলেই জানি, যে সংসারে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্ক ভালো থাকে সে সংসার সুখী সংসার।কিন্তু আজ আমরা জানব,কি কি নিয়ম মেনে চললে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্ক ভালো থাকে?  সংসারে সামান্য কিছু নিয়ম নীতি মেনে চললে সংসার সুখের হতে বাধ্য।

দাম্পত্য জীবনে ঝামেলা এড়াতে জানুন কিছু টিপস:

বিশ্বাস- সম্পর্ক এর বন্ধন মজবুত করে:

যেখানে বিশ্বাস, সেখানে আস্থা। যেখানে আস্থা সেখানে ভরসা। যেখানে ভরসা সেখানে ভালবাসা। যেখানে ভালবাসা সেখানেই সম্পর্কের দৃঢ়তা। ভালোবাসা থাকলেই বিশ্বাস আসবে এমনটা নয়। বিশ্বাস থাকলেই ভালোবাসা আসবে। বিশ্বাসের মধ্যেই তো থাকে ভালোবাসার বীজ। এই ভালোবাসার বীজ বড় হলেই তো ফল হিসেবে দেয় সুদৃঢ় সম্পর্ক। বিশ্বাস হল সম্পর্কের ভীত। ভীত যদি মজবুত না হয়, সম্পর্ক কিভাবে মজবুত হবে?

সম্মান- সম্পর্ক এর মাধুর্য বাড়িয়ে দেয়:

কে বলেছে সম্মান করাটা শুধু ছোটদের দায়িত্ব? বড়রাই কি শুধু সম্মান পাওয়ার যোগ্য হয়? না, এমনটা নয়। ছোট বড় সবারেই একটা নির্দিষ্ট সম্মান আছে। তাই বাড়ীর সকলেরই উচিৎ সকলকে সম্মানের  মর্যাদা দেওয়া। তবে হ্যাঁ, সম্মান দেওয়ার ওয়ে টা ভিন্ন হয়। ছোটদের জন্য এক রকম আর বড়দের জন্য এক রকম।

ক্ষমা- সম্পর্ক কে এক নিমেষে সুন্দর করে তুলে:

ক্ষমা এক পরম ধর্ম, এক বড় গুন। যারা কখনো কাউকে ক্ষমা করেনি, তাদের পক্ষে ক্ষমা করাটা খুব জটিল কাজ। যে কোন কাজই শুরুতে কঠিন মনে হয়। দীর্ঘদিন করার ফলে ধীরে ধীরে তা সহজ হয়ে যায়। ধরুন আপনার সাথে আপনার ভাইএর কোন বেপারে খুব বচসা হয়েছে। যদিও আপনার ভাই এরই দোষ ছিল। শেষমেশ আপনি যেটা চাইছিলেন না সেটাই করতে হল। কারন তা না হলে আপনার ভাই হুমকি দিচ্ছিল, আপনার ভাই এর কিছু অসুবিধেও হচ্ছিল। কিন্তু আপনি সেইরকম কোন সুযোগ পাচ্ছেন না। এদিকে আপনি খুব রেগে আছেন। সেইদিনের ঘটনা কিছুতেই ভুলতে পারছেন না। এইরকম কখনো কারো সাথে ফেস করেছেন? এই ক্ষেত্রে আপনি যদি আপনার ভাইকে মনে মনে ক্ষমা করে দেন, আপনি অনেক হাল্কা বোধ করবেন। প্রকাশ্যে ক্ষমা করার দরকার নেই যতক্ষণ না অবধি উলটো দিক থেকে অন্যজন ক্ষমা চাইছে। আপনার রাগ হচ্ছে তো মনে মনে। মনের রাগ দূর করার একমাত্র উপায় মনে মনে ক্ষমা করে দেওয়া। আপনি ক্ষমা করে দিলে, ধীরে ধীরে ওই দিনের ঘটনা টা আপনি ভুলেই যাবেন। তখন আবার ভাইয়ের সাথে কথা বলার ইচ্ছে হবে যা এতদিন ধরে ওই একটি ঘটনার জন্য বন্ধ ছিল।

বন্ধু হয়ে থাকুন:

ভালো ও খারাপ সবসময়েই স্বামীর পাশে থাকুন। স্বামীকে সাহায্য করুন। ভালো পরামর্শ দিন। তার যৌক্তিক কথায় সমর্থন করুন। স্বামীর সঙ্গে ভালো থাকার উৎকৃষ্ট উপায় হলো প্রশংসা করা। তার মতামতের মূল্য দিন এবং দয়াশীল থাকুন। প্রশংসা পেলে স্বামী সবসময় আপনার ওপর খুশি থাকবেন। তাই নিন্দা করবেন না এবং স্বামীর মা-বাবা ও আত্মীয়-স্বজনকে নিয়ে কটু মন্তব্য করবেন না। নিজের বন্ধুদের সামনে স্বামীকে আনুন এবং পরিচয় করিয়ে দিন।

সন্তুষ্ট থাকুন:

নিজে যা চান, তা স্বামী দিতে না পারলে হতাশ হবেন না। জীবনসঙ্গীর সামর্থ্যের কথা বিবেচনা করুন। অনেক স্ত্রী স্বামী কী দিতে পারল না তা নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করতে থাকেন। অনেক সময়ে নিজের বান্ধবীদের কাছে এ বিষয়ে অভিযোগ করেন। যার ফলে স্বামীর সঙ্গে সম্পর্ক শীতল হতে থাকে। স্বামীকে খুশি রাখার জন্য অল্পতে সন্তুষ্ট থাকা স্ত্রীর জন্য উত্তম। স্বামী যে জিনিস উপহার হিসেবে দেবেন সেটি নিয়ে স্ত্রীকে সন্তুষ্ট থাকা দাম্পত্য সম্পর্কের সুস্থতার ক্ষেত্রে বাঞ্ছনীয়।

একসঙ্গে ঘুরুন:

স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে কোথাও ঘুরতে গেলে উভয়ের মধ্যে সম্পর্ক ভালো হয়। অবসর পেলে কোনো রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়া যেতে পারে। দীর্ঘ ছুটিতে গ্রামের বাড়ি বা কোনো দর্শনীয় স্থান থেকে ঘুরে আসা যেতে পারে। মনে রাখতে হবে, স্বামী-স্ত্রী একে অপরের বন্ধু। সপ্তাহে অন্তত একবার স্বামীর সঙ্গে ঘুরতে বের হোন।


আরও খবর

রাশিফল: কেমন থাকবে আপনার আর্থিক অবস্থা?

বৃহস্পতিবার ১৭ আগস্ট ২০২৩

রাশিফল: দিনটি আজ কেমন যাবে!

মঙ্গলবার ১৫ আগস্ট ২০২৩




জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯২০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর