Logo
শিরোনাম

দেশে কমেছে মোবাইলের উৎপাদন

প্রকাশিত:রবিবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩ | ৮৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

ডলারের দাম বৃদ্ধি, জ্বালানি তেলের মূল্য বেড়ে যাওয়ায় জাহাজ বাড়তি ভাড়া, মূল্যস্ফীতি এবং তিন স্তরে ভ্যাট (মূল্য সংযোজন কর) আরোপের  কারণে দেশে মোবাইল ফোনের দাম বেড়েছে। ফলে কমে গেছে চাহিদাও। বাধ্য হয়ে উৎপাদকরা মোবাইল তৈরি কমিয়ে দিয়েছেন। আমদানিও কমেছে। এর পরিনামে দীর্ঘদিন বাজারে নতুন কোনও মোবাইল ফোন নেই। এদিকে বাজারে প্রযুক্তি পণ্যের বিক্রিতেও ধ্বস নেমেছে। বিক্রি কমেছে প্রায় ৪০ শতাংশের মতো। তবে শূন্যতে নেমে যাওয়া গ্রে মার্কেটে (অবৈধ বাজার) মোবাইলের বিক্রি বেড়েছে। কম দামে এই বাজারে মোবাইল পাওয়া যাওয়ায় গ্রে মার্কেটে অবৈধ মোবাইলের বিক্রি ৫ শতাংশ থেকে বেড়ে  ২৫-৩০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। যা উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা বাড়িয়েছে স্থানীয় নির্মাতা ও উদ্যোক্তাদের।

বাংলাদেশ মোবাইল ফোন ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমপিআইএ) সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া শহিদ বলেন, মোবাইল ফোনের দাম বেড়ে যাওয়া ও চাহিদা কমে যাওয়ায় অনেক উদ্যোক্তা  উৎপাদন কমিয়ে দিয়েছেন। আমরাও (সিম্ফনি ব্র্যান্ড) কমিয়েছি। কোনও উপায় নেই। কারণ, বাজারে টিকে থাকতে হবে। বাজারে মোবাইলের বিক্রি কমে গেছে ২০-৩০ শতাংশ। আমরা মার্কেট ধরে রাখার জন্য মুনাফায় ছাড় দিয়েছি, অনেক ধরনের বাজার প্রসারমূলক কাজ (ছাড়, উপহার, কিস্তিতে বিক্রি ইত্যাদি) হাতে নিয়ে বাজার ধরে রাখার চেষ্টা করছি। কিন্তু পুরোপুরি সফল হতে পারছি না। এতসব উদ্যোগ নেওয়ার পরও মোবাইল প্রতি দাম বেড়েছে প্রায় ২০ থেকে ৩০ শতাংশ।

মোবাইল ফোনের বাজার প্রসঙ্গে জানতে চাইলে দেশে মটোরোলা মোবাইল ফোনের ন্যাশনাল পার্টনার সেলেক্সট্রা লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাকিব আরাফাত বলেন, বাজারের অবস্থা খুব খারাপ। বিক্রি কমে গেছে, মোবাইলের দাম বেড়ে গেছে। এসবের পেছনে অনেক কারণ যদিও দায়ী। দেশে গ্রে মার্কেটে আসা অবৈধ মোবাইলের বিক্রি বেড়ে গেছে। সরকারের একটা উদ্যোগের কারণে গ্রে মার্কেটে মোবাইলের বিক্রি শূন্য শতাংশে নেমে গিয়েছিল। এখন তা অনেক বেড়ে গেছে। অফিসিয়াল বা বৈধ চ্যানেলে মোবাইলের বিক্রি কমে যাওয়ার পেছনে এটাও একটা কারণ। গ্রে মার্কেটের দৌরাত্ম্য কমাতে জরুরি কোনও ইতিবাচক উদ্যোগ যেন নেওয়া হয়। তাহলে মোবাইলের আসল  বাজার বাঁচবে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এরই মধ্যে গ্রে মার্কেটের ব্যবসায়ীরা আইফোন-১৪ নিয়ে ফেসবুকে বেশ সরব। অনেকে অগ্রিম বুকিং নিতে শুরু করেছেন। দেশে বৈধ চ্যানেলে (অ্যাপল পণ্যের তালিকাভুক্ত রিসেলার) আইফোন-১৪ আসার আগেই ফেসবুকভিত্তিক অনেক পেজ থেকে ক্রেতাদের প্রি-বুক করতে বলা হচ্ছে। কেউ কেউ ১৬ সেপ্টেম্বর বিকালের পর থেকে আইফোন-১৪ ডেলিভারির কথাও উল্লেখ করেছেন। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গ্রে মার্কেটের ব্যবসায়ীরা হুন্ডির মাধ্যমে দেশের বাইরে টাকা পাঠিয়ে এর মূল্য পরিশোধ করছেন। ফলে এভাবেও টাকা পাচার হয়ে যাচ্ছে। মূল বাজার নষ্ট করার পাশাপাশি এরা দেশের টাকা পাচার করে রাষ্ট্রীয় ক্ষতিসাধন করছে। 

প্রযুক্তি পণ্যের বিক্রি কমেছে ৪০ শতাংশ: প্রযুক্তি পণ্যের বাজারে বিক্রিতে ধ্বস নেমেছে। মোবাইলের বিক্রি যেসব কারণে কমেছে, সেসব কারণেই কমেছে প্রযুক্তি পণ্যের দাম। ওইসব কারণের সঙ্গে আরও যুক্ত হয়েছে ল্যাপটপ আমদানিতে ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ। ডলারের দাম বৃদ্ধি এবং ভ্যাট আরোপের কারণে ল্যাপটপের দাম বেড়েছে বেশি। অন্যান্য পণ্যের দামও বেশি বলে জানিয়েছেন দেশের সবচেয়ে বড় প্রযুক্তি পণ্যের আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান স্মার্ট টেকনোলজিস লিমিটেড।

প্রতিষ্ঠানটির চ্যানেল সেলস পরিচালক মুজাহিদ আল বেরুনী সুজন বলেন, গত কিছুদিনের মধ্যে প্রযুক্তি বাজারে ৪০ শতাংশ বিক্রি কমে গেছে। পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় অনেকের সামর্থ্যে কুলোচ্ছে না। ফলে বাজারে ক্রেতা কম।  ল্যাপটপের দাম সবচেয়ে বেশি বেড়েছে। এভাবে চলতে থাকলে বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য বাজারে টিকে থাকাই কঠিন হয়ে পড়বে।

সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে, প্রযুক্তি পণ্যের প্রতিষ্ঠানগুলোতে কর্মী ছাঁটাই শুরু হয়েছে। ব্যবসা করে প্রতিষ্ঠানগুলো টিকে থাকতে পারছে না। যদিও এসব কারণে কর্মী ছাঁটাই হচ্ছে পারফরমেন্সের ভিত্তিতে। খুচরা বিক্রি, করপোরেট বিক্রি, সংশ্লিষ্ট পণ্যের স্টক, বিগত দিনের পারফরমেন্স ইত্যাদি দেখে কর্মী ছাঁটাই চলছে বলে জানা গেছে।

নিউজ ট্যাগ: মূল্যস্ফীতি

আরও খবর

কমেছে রোলেক্স ও প্যাটেক ফিলিপ ঘড়ির দাম

বুধবার ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩




জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৬৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর