Logo
শিরোনাম

দেশে ভোটার সংখ্যা বেড়েছে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মার্চ 2০২3 | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ১৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

হালনাগাদের তথ্য চেয়ে চূড়ান্ত হিসেবে ভোটার সংখ্যা বেড়েছে। এর আগে দেশের মোট ভোটার সংখ্যা হয়েছিল ১১ কোটি ৯০ লাখ ৬১ হাজার ১৫৮ জন। তবে চূড়ান্ত ভোটার তালিকায় এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০ জনে। বৃহস্পতিবার জাতীয় ভোটার দিবসে নির্বাচন কমিশন এ তথ্য জানায়।

ইসি জানায়, মোট ভোটারের মধ্যে পুরুষের সংখ্যা ৬ কোটি ৪ লাখ ৪৫ হাজার ৭২৪ জন, মহিলা ভোটার ৫ কোটি ৮৭ লাখ ৪ হাজার ৮৭৯ জন এবং হিজড়া ভোটার ৮৩৭ জন। সব মিলিয়ে আজকে পর্যন্ত দেশের মোট ভোটার সংখ্যা ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০ জন।

ইসির চূড়ান্ত হিসাবে ভোটার সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ৫৮ লাখ ৬৪ হাজার ৪৩০ জন। ভোটার বৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছে ৫.১৮ শতাংশ। এর আগে হালনাগাদ শেষে সারাদেশে প্রকাশিত খসড়া তালিকা অনুযায়ী দেশে ভোটার সংখ্যা ছিল ১১ কোটি ৩২ লাখ ৮৭ হাজার ১০ জন।

ইসি জানায়, চূড়ান্ত হিসাবে মৃত ভোটার কর্তন হয়েছে ২২ লাখ ৯ হাজার ১২৯ জন। কর্তনকৃত ভোটারের মধ্যে পুরুষ ভোটারের সংখ্যা ১৩ লাখ ৭৮ হাজার ৮৭২ জন, মহিলা ভোটারের সংখ্যা ৮ লাখ ৩০ হাজার ২৫৭ জন। মৃত ভোটার কর্তনের পর দেশে বর্তমানে মোট ভোটার সংখ্যা ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০ জন।

গত বছরের ২০ মে থেকে ২০ নভেম্বর পর্যন্ত চার ধাপে তথ্য সংগ্রহ ও নিবন্ধনের কাজ সম্পন্ন করে ইসি। হালনাগাদের খসড়া তালিকা পূর্ব ঘোষিত সময় (১৫ জানুয়ারি) অনুযায়ী প্রকাশ করা হয়। এটি বিভিন্ন জনবহুল স্থানে প্রকাশ্যে টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে। যেন কারও কোনো ভুল থাকলে আবেদন সংশোধনের সুযোগ পান। এ ক্ষেত্রে দাবি, আপত্তি বা সংশোধনের আবেদনের শেষ সময় ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত দেওয়া হয়েছিল। অর্থাৎ দাবি, আপত্তি বা সংশোধনের জন্য ভোটাররা সময় পেয়েছিলেন ১৬ দিন। সংশোধনকারী কর্তৃপক্ষ সেই আবেদন নিষ্পত্তি করে ৭ ফেব্রুয়ারির মধ্যে। আবেদন নিষ্পত্তির পর হালনাগাদকৃত চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হলো আজ বৃহস্পতিবার ২ মার্চ।

২০০৭-০৮ সালে ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা প্রণয়নের পর এ পর্যন্ত ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে পাঁচবার। ২০০৯-১০ সাল, ২০১২-১৩ সাল, ২০১৫-১৬ সাল, ২০১৭-১৮ ও ২০১৯-২০ সালে বাড়ি বাড়ি গিয়ে হালনাগাদ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে ইসি।


আরও খবর

বায়ুদূষণে আজ সপ্তম ঢাকা

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




শখের নার্সারিতে সফল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মনির

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মার্চ ২০২৩ | ৮০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় পতিত জমিতে শখের বশে নার্সারি বাগান করে বেশ সফলতা পেয়েছেন মনির হোসেন। তার বাগানে শোভা পাচ্ছে দেশি-বিদেশি শতাধিক প্রজাতির ফুল-ফল ও বনজ-ভেষজ গাছ। নার্সারিতে প্রতিমাসে যাবতীয় খরচ বাদে তার আয় হয় ৩০-৩৫ হাজার টাকা।

 

মনির হোসেনের নার্সারিতে ভালো মানের চারা হওয়ায় সুনাম ছড়িয়ে পড়ছে জেলার বিভিন্ন স্থানে।  তার এ সফলতায় ফুল-ফলের বাগান করতে উৎসাহী হচ্ছেন অনেকেই। প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকার লোকজন এখানে দেখতে এসে পরামর্শ নিচ্ছেন। এ কারণে ক্রেতার সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে।

 

তার নার্সারিতে রয়েছে- লাল গোলাপ, সাদা গোলাপ, কালো গোলাপ, রজনীগন্ধা, সূর্যমুখী, ডায়মন্ড, ডালিয়া, হাসনাহেনা, গাঁদা, বেলি, কামিনী, গাজরা, রায়বেলী, জিনিয়া, দোপাটি, জিপসি পামটি, মানি প্যান্ট, রক্ত পরোবি, হলুদ এ্যালমন্ডা, বেগুনি এ্যালমন্ডা, এ্যারিকাপাম, সিঙ্গোনিয়াম, বেবি টিয়ারস, , রঙ্গন, শেফালি ফুল, কাঠগোলাপ, দোলনচাঁপা, পর্তুলিকা, রেইন লিলি, ইন্ডোর প্যান্ট ইত্যাদি। ফলের চারার মধ্যে আম, জাম, লিচু, কাঁঠাল, কামরাঙ্গা, বেল, জামরুল, আপেল, কমলা মাল্টা, লিচু, পেঁপে, আনাড় ইত্যাদি। তাছাড়া বেলজিয়াম, আকাশি, মেহগনি, শিলকড়ুই জামসহ রয়েছে নানা প্রকারের চারা।

 

মনির হোসেন বলেন, ছোট বেলা থেকেই গাছ ও প্রকৃতির প্রতি ছিল তার ভালোবাসা। ইউটিউব দেখে দেশি-বিদেশি চারা লাগানো ও পরিচর্যা সম্পর্কে ধারণা নিই। এরপর রামধননগর এলাকাসহ পৃথক দুই স্থানে প্রায় ৭০ শতাংশ দুটি জায়গা ভাড়া নিয়ে দেশি-বিদেশি শতাধিক প্রজাতির ফুল-ফল আর বনজ-ভেষজ গাছের বাগান গড়ে তুলেছি।  ঢাকা, রংপুর, বগুড়া, পাবনা, রাজশাহী, নাটোরসহ বিভিন্ন জেলা থেকে ওইসব নানা প্রজাতির ফল-ফুল, ভেষজ ও বনজ গাছের চারা সংগ্রহ করেছি। আমার এবাগানে পরিবারের লোকজনের সহযোগিতার পাশাপাশি দৈনিক মজুরিতে ৪ জন শ্রমিক কাজ করছেন। তিনি আরও জানান, তার এ বাগানে প্রতি মাসে দেড় লাখ টাকার ওপর চারা বিক্রি হচ্ছে। যাবতীয় খরচ বাদে তার আয় হয় ৩০-৩৫ হাজার টাকা।

 

এ ব্যাপারে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ সুশান্ত সাহা বলেন আখাউড়ার মনির হোসেনের নার্সারি বেশ সাড়া ফেলেছে। পাশাপাশি স্থানীয় কৃষি বিভাগ নিয়মিত তার নার্সারিকে পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে।

নিউজ ট্যাগ: ব্রাহ্মণবাড়িয়া

আরও খবর

জয়পুরহাটে ৮৫৫ হেক্টর জমিতে ভুট্টার চাষ

মঙ্গলবার ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

ফাল্গুন মাসে ফসলের যত্নে যা করবেন

মঙ্গলবার ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩




গুলির ঘটনার খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে নিজেই গুলিতে নিহত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ ফেব্রুয়ারী 20২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মার্চ ২০২৩ | ৫১জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের অরল্যান্ডোতে গুলি চালিয়ে এক নারীকে হত্যা করেছিলেন এক ব্যক্তি। সেই খবর সংগ্রহ করতে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন একটি টিভি চ্যানেলের সাংবাদিক ও ক্যামেরাম্যান। হঠাৎ করে সন্দেহভাজন হত্যাকারী হাজির হয়ে আবারও গুলি চালান। এতে নিহত হন ওই সাংবাদিক। প্রাণ যায় নয় বছরের এক শিশুর। ওই সন্দেহভাজন হামলাকারীকে আটক করেছে পুলিশ।

ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল বুধবার সকালে, যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার মধ্যাঞ্চলের পাইন হিলে। সেখানকার অরেঞ্জ কাউন্টির শেরিফ জন মিনা বলেন, গুলি চালিয়ে তিনজনকে হত্যার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে কেইথ মেলভিন মোজেস নামের এক তরুণকে আটক করা হয়েছে। তাঁর বয়স ১৯ বছর।

পুলিশ জানিয়েছে, নিহত নারীর বয়স ২০ বছর। সকালে তাঁকে গুলি করে হত্যার পর ঘটনাস্থল থেকে চলে যান কেইথ। পরে সেখানে পুলিশ ও সাংবাদিকেরা যান। বিকেলে ঘটনাস্থলে তথ্য সংগ্রহে যান স্থানীয় স্পেকট্রাম নিউজ ১৩ চ্যানেলের এক সাংবাদিক ও ক্যামেরাম্যান।

ওই সময় কেইথ ঘটনাস্থলে ফিরে এসে আবারও গুলি চালান। এতে গুলিবিদ্ধ হন ওই সাংবাদিক ও ক্যামেরাম্যান। পরে পাশের একটি বাড়িতে ঢুকে গুলি ছোড়েন কেইথ। এতে গুলিবিদ্ধ হন এক নারী ও তাঁর নয় বছর বয়সী মেয়ে। দ্রুত তাঁদের সবাইকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হলে শিশুটি এবং ওই সাংবাদিকের মৃত্যু হয়।

শেরিফ জন মিনা জানান, এই ঘটনায় শুরুতে নিহত নারীর সঙ্গে সন্দেহভাজন হামলাকারী কেইথের আগে থেকেই পরিচয় ছিল। তবে হতাহতো অন্যদের তিনি চিনতেন না।

পুলিশের পক্ষ থেকে হতাহত ব্যক্তিদের নাম প্রকাশ করা হয়নি। প্রাথমিকভাবে এই হত্যাকাণ্ডের কারণও জানা যায়নি। পুলিশ জানিয়েছে, তদন্ত চলছে। আটক কেইথের আগে থেকেই অপরাধে সম্পৃক্ততার ইতিহাস রয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: গুলিতে নিহত

আরও খবর

ট্রাম্প বললেন, ‘আই এম ব্যাক’

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




আওয়ামী লীগ ভণ্ড রাজনীতি করে : ফখরুল

প্রকাশিত:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

আওয়ামী লীগ সব সময় মিথ্যা কথা বলে, প্রতারণা করে। ভণ্ড রাজনীতি করে মানুষকে ভুল পথে পরিচালিত করে তারা বারবার ক্ষমতায় যেতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ সোমবার দুপুরে সৈয়দপুরে আয়োজিত নীলফামারী জেলা বিএনপির সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ছাড়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যাবে না জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ভোট জিনিসটা তারা (আওয়ামী লীগ) তুলে দিয়েছে কিন্তু দেখাতে চায় তারা একটা ভোট করছে। এবার ভিন্নভাবে আবারও তারা একদলীয় শাসন ব্যবস্থা বাকশাল প্রতিষ্ঠা করতে চায়। ২০১৪ সালে তারা নির্বাচন করেছে, কোনো নির্বাচনই হয়নি। ১৫৪ জনকে ঘোষণা করে দিয়েছে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত। ২০১৮ সালে নির্বাচন করেছে, কোনো নির্বাচনই হয়নি। আগের রাতে সবাইকে নির্বাচিত ঘোষণা করে দিয়েছে। আর ক্ষমতায় পরে তারা একে একে রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে দিয়েছে।

আওয়ামী লীগ জুডিসিয়ারি সম্পূর্ণভাবে নিয়ন্ত্রণ করছে বলেও এ সময় অভিযোগ করেন তিনি।

সংসদে কোনো জবাবদিহিতা নেই উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, সেখানে কোনো বিতর্ক, দেশের সম্পর্কে কোনো আলোচনা হয় না। শুধুমাত্র দুটি কাজই তারা সফলভাবে করতে পেরেছেচুরি; রাষ্ট্রের সমস্ত সম্পদ তারা লুট করে নিয়ে যাচ্ছে এবং সেটাকে পাচার করে দিচ্ছে দেশের বাইরে। আরেকটা হচ্ছে, সন্ত্রাস সৃষ্টি করে ভয় দেখাচ্ছে, মানুষ প্রতিবাদ করার সাহস পাচ্ছে না।

নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ আবারও একটি নতুন নির্বাচনের পাঁয়তারা শুরু করেছে। এই নির্বাচন আমাদের অবশ্যই প্রতিহত করতে হবে, এই দেশের স্বার্থে। আমরা কোনো মতেই আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে এই দেশে কোনো নির্বাচন হতে দেবো না। যেখানে ভোটের অধিকার থাকে না, জনগণ সেই ভোট মানে না। আমাদের কথা খুব পরিষ্কার, আওয়ামী লীগের অধীনে এই দেশের মানুষ কোনো নির্বাচনে যাবে না।

ফখরুল বলেন, ৫০ বছর হয়ে গেছে স্বাধীনতার। এখনো শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর ব্যবস্থা করতে পারিনি। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ধারণা আওয়ামী লীগ নিয়ে এসেছিল। জামায়াত ও জাতীয় পার্টির সঙ্গে ১৭৩ দিন হরতাল করেছিল। আমরা প্রথম দিকে মনে করেছিলাম এটা ঠিক হবে না। পরে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেখলেন জনগণ চায় নির্বাচনকালীয় নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক থাকুক, তখন তিনি সেটা মেনে নিয়েছিলেন। চারটি নির্বাচন হয়েছে অত্যন্ত সুষ্ঠু-সুন্দরভাবে, একবার আওয়ামী লীগ এসেছে, একবার বিএনপি এসেছে। কেউ তো প্রশ্ন করেনি!


আরও খবর



যুক্তরাষ্ট্রে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ৫

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ ফেব্রুয়ারী 20২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মার্চ ২০২৩ | ৬১জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

যুক্তরাষ্ট্রে এক বিমান দুর্ঘটনায় পাঁচজন নিহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় বুধবার বিকেলে আরকানসাসের বিল অ্যান্ড হিলারি ক্লিনটন ন্যাশনাল এয়ারপোর্টের কাছে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

ফেডারেল এভিয়েশন অথরিটি এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিমানটি ওহিওতে জন গ্লেন কলম্বাস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দিকে যাচ্ছিল। বিল অ্যান্ড হিলারি ক্লিনটন ন্যাশনাল এয়ারপোর্টের রানওয়ে থেকে উড্ডয়নের পরপরই হালকা টুইন ইঞ্জিনের বিমানটি বিধ্বস্ত হয়।

স্থানীয় গণমাধ্যমকে এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, প্রথমে তিনি একটি বিকট বিস্ফোরণের শব্দ ও পরে কয়েকটি ছোট ছোট বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পান। এছাড়া তিনি দুর্ঘটনাস্থল থেকে আগুনের শিখাও দেখতে পেয়েছেন।

কর্মকর্তারা জানান, কি কারণে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে তা এখনো জানা যায়নি এবং নিহতদেরও শনাক্ত করা যায়নি।


আরও খবর

ট্রাম্প বললেন, ‘আই এম ব্যাক’

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




বন্ধ হয়ে গেলো মাহিন্দ্রা বাংলাদেশ

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ৫২জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

দীর্ঘদিন আয়-রোজগার না থাকায় শেষ পর্যন্ত বন্ধই হয়ে গেলো ভারতীয় অটো জায়ান্ট মাহিন্দ্রা অ্যান্ড মাহিন্দ্রার (এমঅ্যান্ডএম) বাংলাদেশি ইউনিট। গত মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) থেকে মাহিন্দ্রা বাংলাদেশ প্রাইভেট লিমিটেডের (এমবিপিএল) সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। মাহিন্দ্রা অ্যান্ড মাহিন্দ্রার পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় বার্তা সংস্থা পিটিআই এবং সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

খবরে বলা হয়েছে, মাহিন্দ্রা বাংলাদেশ গত ১৪ মার্চ অংশীদারদের সঙ্গে শেষবারের মতো সাধারণ সভা আহ্বান করেছিল। সভায় স্বেচ্ছায় ও চূড়ান্তভাবে প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ করে দেওয়ার অনুমোদন দেওয়া হয়। এর ভিত্তিতে মার্চের ১৪ তারিখ থেকেই মাহিন্দ্রা বাংলাদেশের অস্তিত্ব কার্যকরভাবে বিলীন হয়ে গেছে।

বিবৃতি জানানো হয়েছে, ২০২২ সালের ৩১ মার্চ থেকে মাহিন্দ্রা বাংলাদেশের আয় পুরোপুরি শূন্য ছিল। উল্লেখিত তারিখে এমবিপিএলের নেট আর্থিক মূল্য ছিল ৩ কোটি ১৮ লাখ রুপি (৪ কোটি ৬ লাখ ৪৬ হাজার টাকা প্রায়), যা মাহিন্দ্রা অ্যান্ড মাহিন্দ্রার সর্বমোট মূল্যের মাত্র ০.০১ শতাংশ।

এমবিপিএলের অংশীদাররা ২০২২ সালের ১ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত এক সভায় ইউনিটটি বন্ধ করা এবং বন্ধের প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করার প্রস্তাব অনুমোদন করেছিলেন। এরপর থেকে মাহিন্দ্রার বাংলাদেশ ইউনিট আর কোনো ব্যবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করেনি।

ভারতীয় গাড়িনির্মাতা মাহিন্দ্রা অ্যান্ড মাহিন্দ্রা ২০১৯ সালে তার বাংলাদেশ ইউনিট চালু করেছিল। এর লক্ষ্য ছিল সবধরনের যাত্রী, পরিবহন ও ইউটিলিটি যানবাহন বিতরণ, গবেষণা ও উন্নয়নসহ নানাবিধ কার্যক্রম পরিচালনা করা।

মাহিন্দ্রা বাংলাদেশের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে ২৫ বছর ধরে ব্যবসা করছে মাহিন্দ্রা। ব্যবহারকারী ও অংশীদার মিলিয়ে এ দেশে ৫০ হাজার মানুষ প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে জড়িত। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্যিক গাড়ি ও ট্র্যাক্টর সরবরাহকারী হয়ে উঠেছে মাহিন্দ্রা। গাড়ি-ট্র্যাক্টরের পাশাপাশি বাংলাদেশে জেনারেটর, নির্মাণ সরঞ্জাম, কৃষি-ব্যবসা, তথ্য-প্রযুক্তি এবং সোলার প্যানেলেরও ব্যবসা করে প্রতিষ্ঠানটির।


আরও খবর

ট্রাম্প বললেন, ‘আই এম ব্যাক’

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩