Logo
শিরোনাম

দিনে দু’কাপ চা পানেই বাড়বে আয়ু! বলছে গবেষণা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ নভেম্বর ২০২৩ | ১১৬৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

সকালে ঘুম থেকে উঠেই চায়ের কাপে চুমুক না দিলে অনেকেরই দিন শুরু হয় না। সারাদিনে এক কাপ দুই কাপ করে বেশ কয়েক কাপ চা কমবেশি সবাই পান করেন। চা পানে সবারই মুহূর্তেই মন ও শরীর চাঙা হয়ে ওঠে। কমবেশি সবারই জানা অতিরিক্ত চা পান শরীরের জন্য মোটেও ভালো নয়! বিশেষ করে যারা অনিদ্রায় ভোগেন তাদেরকে ক্যাফেইন থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।

তবে সাম্প্রতিক এক গবেষণা বলছে, দিনে দুকাপের বেশি চা পান আয়ু বাড়ানোর ক্ষেত্রে যথেষ্ট অবদান রাখে। গবেষণায় দেখা গেছে, যারা চা পান না তাদের তুলনায় যারা প্রতিদিন দুই বা তার বেশি কাপ চা পান করেন তাদের মৃত্যু ঝুঁকি ৯-১৩ শতাংশ কম ছিল।

অ্যানালস অব ইন্টারনাল মেডিসিনে প্রকাশিত হয়েছে গবেষণাটি। ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথের গবেষকরা ইউকে বায়োব্যাঙ্কের তথ্য ব্যবহার করে এই গবেষণা কাজ শুরু করেন। ৪০-৬৯ বছর বয়সী ৪ লাখ ৯৮ হাজার ৪৩ জন পুরুষ ও নারী এই গবেষণায় অংশ নেন। ১১ বছর ২ মাস ধরে তাদেরকে পর্যবেক্ষণ করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করেন গবেষকরা। তাদের মধ্যে ৮৫ শতাংশ রিপোর্ট করেন যে তারা নিয়মিত চা পান করেন। অন্যদিকে তাদের মধ্যে ৮৯ শতাংশ বলেন, তারা কালো চা পান করেন। আর ১৯ শতাংশ রিপোর্ট করেন তারা প্রতিদিন ৬ কাপের বেশি চা পান করেন। গবেষণায় দেখা যায়, যারা অতিরিক্ত চা পান করেন তাদের বেশিরভাগই ছিলেন ধূমপায়ী। এদের স্বাস্থ্য অনেদের চেয়ে বেশি খারাপ ছিল।

গবেষণা কাজ চলাকালীন ফলোআপের সময়ই ২৯ হাজার ৭৮৩ জন মারা যান। গবেষকরা দেখেন, প্রতিদিন তিন কাপ চা খাওয়ার ফলে সর্বজনীন মৃত্যুর ঝুঁকি প্রায় ১২ শতাংশ কমে গেছে। তবে যারা দিনে তিন কাপের বেশি চা পান করেছেন তাদের মৃত্যুর ঝুঁকি তেমন কম ছিল না। অন্যদিকে যারা এক থেকে তিন কাপের মধ্যে দিনে চা পান করেন তাদের মৃত্যুঝুঁকি অনেকটাই কমেছে। আরও দেখা যায়, যারা দুধ বা চিনি যোগ করা কালো চা পান করেছেন তাদের উপর সামান্য প্রভাব ফেললেও মৃত্যু ঝুঁকিকে প্রভাবিত করেনি। যারা প্রতিদিন দুই কাপের বেশি চা পান করেন তাদের কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ, ইস্কেমিক হার্ট ডিজিজ ও স্ট্রোক থেকে মৃত্যুর ঝুঁকি কম ছিল।

কেন কালো চা প্রতিরক্ষামূলক?  চায়ে প্রচুর পরিমাণে পলিফেনল থাকে, যা অনেক উদ্ভিদজাত পণ্যে পাওয়া অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। সবুজ চায়ে কালো চায়ের চেয়ে বেশি পলিফেনল থাকে।

গবেষণা পরামর্শ দেয়, পলিফেনল সমৃদ্ধ একটি খাদ্য উচ্চ রক্তচাপ, কিছু ক্যানসার, কার্ডিওভাসকুলার রোগ ও টাইপ ২ ডায়াবেটিসসহ অনেক সমস্যা থেকে রক্ষা করতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ক্যানসার ইনস্টিটিউটের ক্যানসার এপিডেমিওলজি ও জেনেটিক্স বিভাগের অধ্যাপক ও গবেষণার লেখক ডা. মাকি ইনো চোই জানান, চায়ে পলিফেনলের মতো বায়োঅ্যাকটিভ যৌগ থাকে। যা অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে পারে। এছাড়া কালো চায়ে থেফ্লাভিন ও থেরুবিগিন নামক পলিফেনল থাকে। গবেষণায় দেখা গেছে, থেফ্লাভিন শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও এতে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টি ক্যানসার ও অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য থাকতে পারে। যা রক্তের লিপিড নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। খাদ্যে পলিফেনল থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে অতিরিক্ত পরিমাণে তা গ্রহণ করলে শরীরে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে।

চীনের তিয়ানজিন মেডিকেল ইউনিভার্সিটির গবেষণায় জানা যায়, কফি বা চা পান স্ট্রোক ও ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি কমায়। যারা দিনে ২-৩ কাপ বা ৩-৫ বা ৪-৬ কাপ চা বা কফি পান করেন তাদের স্ট্রোক বা ডিমেনশিয়া হওয়ার ঝুঁকি ৩২ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায়।


আরও খবর

রাশিফল: কেমন থাকবে আপনার আর্থিক অবস্থা?

বৃহস্পতিবার ১৭ আগস্ট ২০২৩

রাশিফল: দিনটি আজ কেমন যাবে!

মঙ্গলবার ১৫ আগস্ট ২০২৩




বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৯১০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর