Logo
শিরোনাম

দুই বিভাগে আ.লীগের মনোনয়ন পেলেন যারা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ নভেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | ১৩৭০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর) দলটির দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তালিকা প্রকাশ করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রবিবার (২১ নভেম্বর) আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার জনপ্রতিনিধি মনোনয়ন বোর্ডের সভায় চূড়ান্ত করা হয় এসব প্রার্থী।

ঢাকা বিভাগ

ফরিদপুর জেলার আলফাডাংগা উপজেলার টগরবন্দ ইউনিয়ন পরিষদে মিয়া আসাদুজ্জামান, বানায় আশরাফুজ্জামান মিয়া (জিল্লু), পাঁচুড়িয়ায় এস এম মিজানুর রহমান, বোয়ালমারী উপজেলার ঘোষপুরে মো. ফারুক হোসেন, ময়নায় পলাশ বিশ্বাস, চতুলে খোন্দকার মো. আবুল বাশার, গুনবহায় কামরুল ইসলাম, শেখরে কামাল আহমেদ, বোয়ালমারীতে ওহাব মোল্যা (তাঁরা), পরমেশ্বরদীতে মো. সোলাইমান মোল্যা, দাদপুরে শেখ সাজ্জাদুর রহমান হাই, রূপাপাতে মো. মাহব্বত আলী, সাতৈরে মুহাম্মদ মুজিবর রহমান, গোপালগঞ্জ জেলার কোটালীপাড়া উপজেলার কলাবাড়ী ইউনিয়নে বিজন বিশ্বাস, সাদুল্যাপুরে সমর চাঁদ মৃধা, রাধাগঞ্জে ভীম চন্দ্র বাগচী, বান্ধবাড়ীতে মিজানুর রহমান হাওলাদার, আমতলীতে রাফেজা বেগম, পিঞ্জুরীতে আমিনুজ্জামান খাঁন, হিরণে মাজাহারুল আলম, কান্দিতে তুষার মধু, কুশলায় সুলতান মাহমুদ চৌধুরী, শোয়াগ্রামে যজ্ঞেশ্বর বৈদ্য অনুপ, টুঙ্গিপাড়া উপজেলার কুশলীতে মো. বেলায়েত হোসেন সরদার, বর্ণিতে মোসা. মিলিয়া আমিনুল, গোপালপুরে লাল বাহাদুর বিশ্বাস, পাটগাতীতে শেখ শুকুর আহমদ, ডুমুরিয়ায় মো. আলী আহম্মেদ শেখ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন।

টাঙ্গাইল সদর উপজেলার দাইন্যা ইউনিয়ন পরিষদে মো. সোলায়মান হোসেন, হুগড়ায় মো. তোফাজ্জল হোসেন খান, করটিয়ায় মো. খালেকুজ্জামান চৌধুরী, ঘারিন্দায় মো. হোসাইন সাদাব অন্তু, পোড়াবাড়ীয়ায় মো. ফজলুজ্জামান রশীদ, মগড়ায় মো. আজাহারুল ইসলাম, বাঘিল ইউনিয়নে এস, এম, মতিয়ার রহমান, গালায় রাজকুমার সরকার, ভূঞাপুর উপজেলার অর্জুন ইউনিয়ন পরিষদে মো. দিদারুল আলম খান (মাহবুব), গাবসারায় মো. মনিরুজ্জামান, ফলদায় মো. সাইদুল ইসলাম তালুকদার, গোবিন্দাসীতে মো. দুলাল হোসেন চকদার, অলোয়ায় মো. রফিকুল ইসলাম, নিকরাইলে মুহাম্মদ আব্দুল মতিন সরকার, ঘাটাইল উপজেলার দেউলাবাড়ীতে মো. সুজাত আলী খান, ঘাটাইলে মোহাম্মদ হায়দার আলী, লোকেরপাড়ায় মোহাম্মদ শরিফ হোসেন, আনেহলায় তালুকদার মো. শাহজাহান, দিঘলকান্দিতে মো. ইকবাল হোসেন, দিগড়ে মো. জামাল হোসেন, দেওপাড়ায় মো. বাহাদুর আলম খান, কিশোরগঞ্জ জেলার হোসেনপুর উপজেলার জিনারী ইউনিয়ন পরিষদে মো. আ. ছালাম, সিদলায় মো. কামরুজ্জামান কাঞ্চন, গোবিন্দপুরে মোহাম্মদ সাইদুর রহমান, আড়াইবাড়ীয়াতে মো. মোছলেহ উদ্দিন, শাহেদলে শাহ্ মাহবুবুল হক, পুমদীতে আ. কাইয়ুম, কটিয়াদি উপজেলার বনগ্রামে মো. কামাল হোসেন মিলন, সহশ্রাম ধুলদিয়াতে মো. আবুল কাসেম আকন্দ, করগাঁওয়ে মো. বেলায়েত হোসেন, চান্দপুরে মাফুজুর রহমান, মুমুরদিয়ায় তরিকুল ইসলাম, আচমিতায় এ, কে, এম, এম, মুর্শেদ, মসুয়ায় মো. আল আমিন, লোহাজুরীতে মো. আতাহার উদ্দিন ভূইয়া, জালালপুরে আ. খালেক সরকার (রাজু), ভৈরব উপজেলার শিমুলকান্দিতে মো. মিজানুর রহমান, শ্রীনগরে মো. আবুল বাশার, শিবপুরে মো. শফিকুল ইসলাম, সাদেকপুরে মো. সাফায়েত উল্লাহ, গজারিয়ায় ফরিদ উদ্দিন খান, কালিকাপ্রসাদ ইউনিয়নে মো. ফারুক মিয়া, আগানগরে মো. হুমায়ুন কবীর চেয়াম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন।

মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া উপজেলার বরাইদ ইউনিয়ন পরিষদে মো. হারুন অর রশিদ, দিঘুলিয়ায় সফিউল আলম (জুয়েল), দড়গ্রামে মো. আলীনূর বক্স, সাটুরিয়ায় মো. আনোয়ার হোসেন, হরগঞ্জে মো. আনোয়ার হোসেন খান, ফকুরহাটিতে মো. আফাজ উদ্দিন, ধানকোড়ায় মো. আব্দুর রউফ, তিল্লীতে শরীফুল ইসলাম, বালিয়াটিতে মো. রুহুল আমিন, ঘিওর উপজেলার ঘিওর ইউনিয়ন পরিষদে মো. হামিদুর রহমান, বানিয়াজুড়ীতে মো. নূর আলম, বড়টিয়ায় সামছুল হক মোল্লা (রওশন), বালিয়াখোড়ায় এম এ লতিফ, পয়লায় মো. হারুন অর রশীদ, নালীতে মো. আব্দুল কুদ্দুস, সিংজুরীতে মো. আব্দুল আজিজ, মুন্সীগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান উপজেলার শেখর নগর ইউনিয়ন পরিষদে দেবব্রত সরকার, বালুচরে এ এস এম শাহাদাত হোসেন, রশনিয়ায় মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন, ইছাপুরায় আবদুল মতিন হাওলাদার, রাজানগরে মো. মজিবর রহমান, চিত্রকোর্টে শামছুল হুদা (বাবুল), কেয়াইনে মো. আশ্রাফ আলী, বাসাইলে মো. সাইফুল ইসলাম, মধ্যপাড়ায় মি. করিম শেখ, বয়রাগাদীতে মো. শহিদুল্লাহ, লতব্দীতে এস এম সোহরাব হোসেন, কোলায় মীর লিয়াকত আলী, জৈনসারে মো. আবুল খায়ের বেপারী, মালখানগরে সানজিদা আক্তার, লৌহজং উপজেলার কলমা ইউনিয়ন পরিষদে আমিনুল ইসলাম ফকির, খিদিরপাড়ায় আবুল কালাম আজাদ, গাঁওদিয়ায় মো. শহিদুল ইসলাম, বৌলতলীতে মো. তোফাজ্জল হোসেন, বেজগাঁওয়ে মো. ফারুক ইকবাল, হলদিয়ায় মো. মোজাম্মেল হক, কনকসারে মো. মেহেদী হাসান, কুমারভোগে লুৎফর রহমান তালুকদার, মেদিনীমন্ডলে মো. আশরাফ হোসেন চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন।

গাজীপুর জেলার সদর উপজেলার বাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদে মো. জহিরুল ইসলাম খান, কালীগঞ্জ উপজেলার নাগরি ইউনিয়ন পরিষদে মোহাম্মদ অলিউল ইসলাম, নরসিংদী জেলার মনোহরদী উপজেলার লেবুতলা ইউনিয়ন পরিষদে মো. জাকির হোসেন আকন্দ, চালাকচরে মো. ফখরুল মান্নান, চন্দনবাড়ীতে আব্দুর রউফ হিরন, বড়চাপায় অধ্যাপক এম সুলতান উদ্দিন, কাচিকাটায় নাজিবুর রহমান (সেলিম), শুকুন্দীতে মো. ছাদিকুর রহমান শামিম, দৌলতপুরে মো. হাদিউল ইসলাম, এক দুয়ারিয়ায় আনিসুজ্জামান মিটুল, গোতাশিয়ায় মো. মতিউর রহমান, পলাশ উপজেলার চরসিন্দুরে মোফাজ্জল হোসেন (রতন), জিনারদীতে মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম গাজী, নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজার উপজেলার সাতগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদে অদুদ মাহমুদ, দুপ্তারায় মো. নাজমুল হক, ব্রাহ্মন্দীতে মো. লাক মিয়া, ফতেপুরে মো. আবু তালিব, মাহমুদপুরে মোহাম্মদ আমান উল্যাহ, হাইজাদীতে আলী হোসেন, উচিতপুরায় মো. ইসমাঈল, খাগকান্দায় মো. আরিফুল ইসলাম, বিশনন্দীতে মো. সিরাজুল ইসলাম, কালাপাহাড়িয়ায় মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, সোনারগাঁও উপজেলার বৈদ্যেরবাজার ইউনিয়ন পরিষদে আল আমিন সরকার, নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লা ইউনিয়ন পরিষদে খন্দকার লুৎফর রহমান স্বপন, রাজবাড়ী জেলার সদর উপজেলার মিজানপুর ইউনিয়ন পরিষদে মো. টুকু মিজি, খানগঞ্জে মুহাম্মদ শরিফুর রহমান সোহান, চন্দনীতে মো. আব্দুর রব, সুলতানপুরে মো. লুৎফর রহমান চুন্নু, শহীদ ওহাবপুরে নুর মোহাম্মদ ভূঁইয়া, পাঁচুরিয়ায় কাজী আলমগীর, দাদশীতে মো. রমজান আলী, বরাট ইউনিয়নে মো. ফরিদ উদ্দিন শেখ, বাণীবহে মোছা. শেফালী আক্তার, রামকান্তপুরে মো. আবুল হাসেম বিশ্বাস, মুলঘরে ওহিদুজ্জামান শেখ, খানখানাপুরে মো. আমীর আলী মোল্লা, বসন্তপুরে মো. আব্দুল মান্নান মিয়া, আলীপুরে মুহাম্মদ বজলুর রশিদ মিঞা চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন।

ময়মনসিংহ বিভাগ

জামালপুর জেলার বকশীগঞ্জ উপজেলার বাট্টাজোর ইউনিয়ন পরিষদে মো. মোখলেছুর রহমান তালুকদার, বকশীগঞ্জ সদরে মো. আলমগীর কবির আলমাস, মাদারগঞ্জ উপজেলার কড়ইচড়া ইউনিয়ন পরিষদে মো. মোজাম্মেল হক, গুনারীতলায় মোস্তাফিজুর রহমান, আদারভিটায় মো. মিজানুর রহমান, সিধুলীতে মো. মাহাবুব আলম, চরপাকেরদহে বদরুল আলম সরদার, বালিজুড়ীতে মির্জা ফকরুল ইসলাম, জোড়খালীতে মো. সুজা মিঞা, সরিষাবাড়ী উপজেলার সাতপোয়া ইউনিয়ন পরিষদে মো. আবু তাহের, পোগলদিঘাতে মুহাম্মদ আশরাফুল আলম, ডোয়াইলে মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক, আওনায় মো. বেল্লাল হোসেন, ভাটারায় মোঃ বোরহান উদ্দিন, কামরাবাদে মো. আব্দুস ছালাম, মহাদানে এ, কে,এম আনিছুর রহমান, শেরপুর জেলার শ্রীবরদী উপজেলার শ্রীবরদী ইউনিয়ন পরিষদে মোহাম্মদ আব্দুল হালিম, গড়জরিপায় মো. সাইফুল আলম সাগর, সিংগাবরুনায় মো. ফকরুজ্জামান, কাকিলাকুড়ায় মো. জাহাঙ্গীর আলম, কুড়িকাহনিয়ায় মো. নুর হোসেন, ভেলুয়ায় মো. রেজাউল করিম, গোসাইপুরে মো. শাহজামাল ইসলাম আশিক, রাণীশিমূলে মো. মাসুদ রানা, তাতিহাটিতে মো. আসাদউল্লাহ, ময়মনসিংহ জেলার তারাকান্দা উপজেলার তারাকান্দা ইউনিয়ন পরিষদে মো. খাদেমুল আলম শিশির, গালাগাওয়ে মো. আবদুর রহমান তালুকদার, ঢাকুয়ায় এনায়েত কবির, বিষকায় মো. আব্দুছ ছালাম মন্ডল, বানিহালায় মো. আলতাব হোসেন খন্দকার, কাকনীতে মো. মশিউর রহমান, বালিখাতে মো. শামছুল ইসলাম, রামপুরে মো. আজিজুর রহমান, কামারিয়ায় এ, কে, এম, আজাহারুল ইসলাম, কামারগাঁওয়ে মো. রফিকুল ইসলাম, গৌরিপুরে মইলাকান্দা ইউনিয়ন পরিষদ মুহাম্মদ জোসেফ উদ্দিন, গৌরীপুরে মো. হযরত আলী, অচিন্তপুরে মোছা. জাহানারা বেগম, মাওহাতে নুর মোহাম্মদ কালন, ডৌহাখলায় মো. শহীদুল হক সরকার, সহনাটিতে সালাউদ্দিন কাদের রুবেল, বোকাইনগরে মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ, রামগোপালপুরে মো. আবুল হাসিম, ভাংনামারীতে মো. নুরুল ইসলাম আকন্দ, সিধলাতে মো. জয়নাল আবেদীন চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন।

নেত্রকোণা জেলার মোহনগঞ্জ উপজেলার বড়কাশিয়া বিরামপুর ইউনিয়ন পরিষদে মোতাহার হোসেন চৌধুরী, বড়তলী বানিহারীতে মো. মুখলেছুর রহমান, তেতুলিয়ায় মো. শফিকুল ইসলাম চৌধুরী, মাঘান সিয়াধারে মো. আবু বকর সিদ্দিক, সুয়াইরে কামরুল হাসান, গাগলাজুরে মো. হাবিবুর রহমান, সমাজ সহিলদেও ইউনিয়ন পরিষদে মো. আমিনুল ইসলাম খান সোহেল, খালিয়াজুরি উপজেলার চাকুয়ায় আবুল কালাম আজাদ, নগরে হরিধন সরকার, কৃষ্ণপুরে মো. নাজিম উদ্দিন সরকার, গাজীপুরে আতাউর রহমান, সদর উপজেলার মদনপুরে মো. কামরুজ্জামান চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭২৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর