Logo
শিরোনাম

ফ্যাটি লিভারের গুরুতর যে লক্ষণ দেখা দেয় পেট ও পায়ে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৪ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ নভেম্বর ২০২৩ | ৫৫০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

হৃদয় ও মস্তিষ্কের মতো লিভার বা যকৃতও শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। লিভারের প্রাথমিক কাজগুলো হলো- অ্যালবুমিন ও পিত্ত উৎপাদন, রক্ত পরিস্রাবণ, এনজাইম সক্রিয়করণ, গ্লাইকোজেন, ভিটামিন ও খনিজের সঞ্চয় করা। শরীরের সবচেয়ে বড় অভ্যন্তরীণ অঙ্গ হওয়ায় লিভারের অনেক ভূমিকা আছে। যখন লিভার সঠিকভাবে তার কাজ সম্পন্ন করতে পারে না, তখন শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। লিভারের সঙ্গে যুক্ত সবচেয়ে বড় স্বাস্থ্য সমস্যা হলো ফ্যাটি লিভার ডিজিজ।

ফ্যাটি লিভারের কারণ কী? লিভারে অতিরিক্ত চর্বি জমা হলে ফ্যাটি লিভার রোগ হয়। এটি বিভিন্ন কারণে ঘটতে পারে। এর শীর্ষ কারণগুলো মধ্যে একটি হলো অত্যধিক অ্যালকোহল সেবন, যা অ্যালকোহলযুক্ত ফ্যাটি লিভার রোগের কারণ হতে পারে। অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় লিভার স্টোরকে ভেঙে ফেলার পরিবর্তে আরও চর্বি তৈরি করতে পারে। যারা মদ্যপানে অভ্যস্ত, তাদের মধ্যে আলকোহলিক ফ্যাটি লিভারে বেশি আক্রান্ত হন। অন্যদিকে এনএএফএলডি বা নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ হল অন্য ধরনের ফ্যাটি লিভারের অসুখ, যা মূলত স্থূলতা, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, ইনসুলিন প্রতিরোধ, রক্তে উচ্চ মাত্রার চর্বি (ট্রাইগ্লিসারাইড) ও বিপাকীয় সিনড্রোমের মতো কারণগুলোর কারণে ঘটে।

বয়স, জেনেটিক্স, নির্দিষ্ট ওষুধ ও গর্ভাবস্থা ফ্যাটি লিভারসহ বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। ফ্যাটি লিভার রোগ প্রতিরোধের চাবিকাঠি হলো প্রাথমিক অবস্থায় রোগ নির্ণয়। যদি রোগটি সময়মতো শানাক্ত না করা হয় বা চিকিত্সা না করা হয়, তাহলে তা লিভার সিরোসিসের কারণ হতে পারে। ফ্যাটি লিভারের সমস্যার অবনতি হলে পা ও পেটে পড়ে এর ক্ষতিকর প্রভাব। ক্রমাগত চর্বি জমার ফলে শরীরের এই গুরুতর অঙ্গে প্রদাহ হতে পারে, যা ন্যাশ (নন অ্যালকোহলিক স্টেটোহেপাটাইটিস) নামক আরেকটি স্বাস্থ্য সমস্যাকে আলো দেয়।

নন-অ্যালকোহলিক স্টেটোহেপাটাইটিস (ন্যাশ): নন-অ্যালকোহলিক স্টেটোহেপাটাইটিস বা ন্যাশ লিভারের অতিরিক্ত চর্বি কোষের কারণে প্রদাহকে বোঝায়। দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ প্রগতিশীল যকৃতের ক্ষতি বা সিরোসিস সৃষ্টি করে। সিডার সিনাই-এর মতে, ন্যাশের রোগী, যাদের যকৃতের যথেষ্ট ক্ষতি হয়েছে তাদের ক্ষেত্রে পা ফুলে যাওয়াপেটে তরল জমার অনুভূতি ঘটে। এটি লিভারের মধ্য দিয়ে রক্ত সঞ্চালনকারী শিরায় বর্ধিত চাপের কারণে ঘটে, যা পোর্টাল শিরা নামে পরিচিত। শিরায় ক্রমবর্ধমান চাপের ফলে পা, গোড়ালি ও পেটসহ শরীরে তরল জমা হয়। যখন পোর্টাল শিরায় চাপ বেড়ে যায়, তখন এটি ফেটে যেতে পারে। ফলে অভ্যন্তরীণ রক্তপাত হতে পারে। পা বা পেট ফুলে যাওয়ার পাশাপাশি মল বা বমিতে রক্তের লক্ষণ দেখেন তাহলে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যান রোগীকে।

চোখ ও ত্বকের হলুদ হওয়া থেকে সাবধান থাকুন, লিভারের ক্ষতির আরেকটি সাধারণ লক্ষণ। মায়ো ক্লিনিকের তথ্য অনুসারে, লিভার যখন রক্ত থেকে পর্যাপ্ত বিলিরুবিন (রক্তের বর্জ্য পদার্থ) অপসারণ করতে পারে না তখনই জন্ডিস হয়। জন্ডিসের কারণে ত্বক হলুদ, চোখের সাদা ও প্রস্রাব কালচে হয়ে যায়। কেউ চুলকানি, দ্রুত ওজন হ্রাস, ত্বকে মাকড়সার মতো রক্তনালি ভেসে ওঠা, বমি বমি ভাব, ক্ষুধা হ্রাস ও ক্লান্তি অনুভব করতে পারে।

কীভাবে ফ্যাটি লিভার রোগ প্রতিরোধ? স্বাস্থ্যকর খাবার ও নিয়মিত ব্যায়াম করার মাধ্যমে কেউ নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার (এনএএফএল) বা নন-অ্যালকোহলিক স্টেটোহেপাটাইটিস (ন্যাশ) প্রতিরোধ করতে পারে। এর পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখতে স্যাচুরেটেড ফ্যাট, চিনি, তেল ও প্রক্রিয়াজাত খাবার সমৃদ্ধ খাবার এড়িয়ে চলুন।

নিউজ ট্যাগ: ফ্যাটি লিভার

আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৬৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর