Logo
শিরোনাম

গৌতম আদানির মোট সম্পদ এখন কত?

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ নভেম্বর ২০২৩ | ৬৮০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

ভারত ও এশিয়ার অন্যতম শীর্ষ ধনী গৌতম আদানির সম্পদের পরিমাণ কমেছে। মূলত গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিনডেনবার্গ রিসার্চের এক প্রতিবেদন প্রকাশের পর গৌতম আদানির শেয়ারদরে তীব্র পতন দেখা যায়। প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছিল, এ ধনকুবেরের মালিকানাধীন শেয়ারের বিষয়ে জালিয়াতির আশ্রয় নিয়েছে এবং ভুল তথ্য দিয়ে বাজার প্রভাবিত করেছে। এ বিষয়ে দুই বছরের তদন্ত শেষে প্রতিবেদন প্রকাশ করে হিনডেনবার্গ রিসার্চ।

২০২২ সালে বিশ্বের যে ধনীরা আরো ধনী হয়েছিলেন, তাদের মধ্যে গৌতম আদানি অন্যতম। ধনকুবের বিল গেটস ও ওয়ারেন বাফেটকে পেছনে ফেলে নিজের নামের পাশে যোগ করেছিলেন ৪ হাজার ২২০ কোটি ডলার। গৌতম আদানির তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর বাড়তে শুরু করলে গত বছরের এপ্রিলে বিশ্বের শীর্ষ ধনীদের তালিকায় উপরের দিকে উঠতে শুরু করেন তিনি। ১১ হাজার ৯০০ কোটি ডলারের সম্পদ নিয়ে বিশ্বের তৃতীয় ধনী হিসেবে ২০২২ সাল শেষ করেন তিনি।

গত বুধবার হিনডেনবার্গের প্রতিবেদনটি প্রকাশ পেলে, আদানির কোম্পানির শেয়ারদরে পতন দেখা দেয়। সম্পদ কমে যাওয়ায় শীর্ষ ধনীর তালিকার ৪ নম্বরে নেমে এসেছেন গৌতম আদানি। ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার ইনডেক্সের তথ্য অনুযায়ী, এখন তার সম্পদের পরিমাণ ১১ হাজার ৩০০ কোটি ডলার। গত ১ জানুয়ারির পর ৭১১ কোটি ডলারের সম্পদ খুইয়েছেন তিনি। আদানি গ্রুপের প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা যুগেশিন্দার সিং অবশ্য হিনডেনবার্গের সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। এ প্রতিবেদনকে ভুল তথ্য সংবলিত, ভিত্তিহীন অভিযোগের সমন্বয় হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কথাও জানিয়েছে আদানি গ্রুপ।

জানা গেছে, এমন দিনে হিনডেনবার্গের প্রতিবেদনটি প্রকাশ হয়েছে যেদিন বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে আদানি এন্টারপ্রাইজের একটি গুরুত্বপূর্ণ শেয়ার বিক্রির কথা ছিল। প্রতিবেদনটির কারণে ওই শেয়ারটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাই প্রতিবেদনকে প্রকাশকে প্রতিহিংসামূলক বলেও মনে করছে আদানি গ্রুপ।

গৌতম আদানিকে বলা হয় প্রথম প্রজন্মের ব্যবসায়ী। ১৯৮০ সালে ভারতের মুম্বাইয়ে হীরার ব্যবসার মাধ্যমে তার উদ্যোক্তাজীবন শুরু। ১৯৮৮ সালে আদানি এন্টারপ্রাইজ শুরু করার আগ পর্যন্ত নিজের শহর গুজরাটে ভাইয়ের প্লাস্টিকের ব্যবসা দেখাশোনা করতেন তিনি। গত দুই দশকের বেশি সময় ধরে ব্যবসার পরিধি বাড়িয়েছেন গৌতম আদানি। বন্দর, বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং বিতরণ, বিমানবন্দর, ডাটা সেন্টার ও ডিজিটাল পরিষেবা; এসব খাতেই এখন আদানি গ্রুপের বিচরণ। এ মুহূর্তে গৌতম আদানির আদানি গ্রুপ হলো ভারতের শীর্ষ বন্দর অপারেটর। সেই সঙ্গে ভারতের শীর্ষ তাপীয় কয়লা উৎপাদন ও বৃহৎ কয়লা ব্যবসায়ী। আবাসন খাতেও বিস্তৃত তার ব্যবসা। গত বছরের মার্চের শেয়ার বাজারের তথ্য অনুযায়ী, আদানি এন্টারপ্রাইজ, আদানি পাওয়ার ও আদানি ট্রান্সমিশনে গৌতম আদানির অংশীদারত্ব ৭৫ শতাংশ। এছাড়া আদানি টোটাল গ্যাসে তার মালিকানা ৩৭ শতাংশ, আদানি পোর্ট ও স্পেশাল ইকোনমিক জোনে ৬৫ শতাংশ এবং আদানি গ্রিন এনার্জিতে ৬১ শতাংশ।

ধনী ও বিখ্যাতদের সম্পদের তথ্য পর্যালোচনাকারী প্রতিষ্ঠান সেলিব্রেটি নেট ওর্থ বলছে, বিশ্বের প্রভাবশালী ১০০ ব্যবসায়ীর মধ্যে গৌতম আদানি একজন। সেটা পণ্য পরিবহন ব্যবসা ও অবকাঠামো খাত উভয় ক্ষেত্রেই।

নিউজ ট্যাগ: গৌতম আদানি

আরও খবর

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন এরদোয়ান

মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩




বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮১৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিদের উপচেপড়া ভিড় নামে।

প্রথম জামায়াতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

জাতীয় মসজিদে ঈদের প্রথম জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই বিভিন্ন প্রান্তের মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। নামাজের সময়ে মুসল্লিদের ঢল নামে। নামাজ শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। নামাজের পর একে অন্যের সঙ্গে কোলাকুলি করে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেন।

জাতীয় মসজিদে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঈদের পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের মোয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আব্দুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুর জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।

৫টি জামাতে কোন ইমাম অনুপস্থিত থাকলে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ভাষা শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ নূর উদ্দীন বিকল্প ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮২০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রাজধানীর হাইকোর্ট সংলগ্ন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ঈদ জামাত শুরু হয়।

ঈদের প্রধান জামাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ অংশ নেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের লাখো মুসল্লি।

ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন। দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ শেষে সমগ্র মুসলিম উম্মাহসহ দেশ ও জাতির কল্যাণ, সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি উপস্থিত সবার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়, এবার জাতীয় ঈদগাহের ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসঙ্গে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায়ের ব্যবস্থা করা হয়। ছিল ঈদগাহে নারীদের জন্যও আলাদা নামাজের ব্যবস্থা।

এদিকে জাতীয় ঈদগাহ ছাড়াও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মোট পাঁচটি জামাত আদায়ের ব্যবস্থা রয়েছে।  ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তথ্য অনুযায়ী, বায়তুল মোকাররমে সকাল ৭, ৮, ৯ ও ১০ ও ১০টা ৪৫ মিনিটে ঈদের জামাত হবে।


আরও খবর



আজ ঈদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৬৫জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

রোজা শেষে আবারও এলো ঈদ। খুশির বার্তা নিয়ে ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে। বাংলাদেশের আকাশে মঙ্গলবার শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় এবার ৩০ রোজা পূর্ণ হলো। এক মাস সিয়াম সাধনার পর আজ উৎসবের আমেজে মেতে উঠবেনে দেশবাসী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মুসলিম উম্মাহর প্রতি নিয়ামত হিসেবে ঈদ দান করেছেন। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদিনায় আগমন করলেন তখন মদিনাবাসীদের দুটো দিবস ছিল যে দিবসে তারা খেলাধুলা করতো। হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, এ দুদিনের কী তাৎপর্য আছে? মদিনাবাসী উত্তর দিলেন, আমরা জাহেলি যুগে এ দুই দিনে খেলাধুলা করতাম। তখন তিনি বললেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এ দুই দিনের পরিবর্তে তোমাদের এর চেয়ে শ্রেষ্ঠ দুটো দিন দিয়েছেন। তা হলো ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতর। (সুনানে আবু দাউদ: ১১৩৪)

ঈদের দিনের শুরু হয় ঈদের নামাজের মধ্য দিয়ে।ঈদের দিন সকালে পুরুষদের জন্য ঈদের নামাজ আদায় করা ওয়াজিব। বিশেষ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত তাকবিরসহ জামাতে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা এবং তারপর ঈদের খুতবা দেওয়া ও শ্রবণ করা। ঈদের নামাজ খোলা ময়দানে আদায় করা উত্তম। 

ঈদুল ফিতরের দিন দেশের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। আবহাওয়া খারাপ হলে জাতীয় ঈদগাহে সম্ভব না হলে বায়তুল মোকাররমে জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।

এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৮টায়।  তৃতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৯টায়।  চতুর্থ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টায়। পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটে।

পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন  সর্বসাধারণের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারি বাসভবন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তার স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। আর নিজের সরকারি বাসভবন গণভবনে সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এবার পবিত্র ঈদুল ফিতর এবং বাংলা নববর্ষে সরকারি কর্মচারীদের ছুটি শুরু হয়েছে ১০ এপ্রিল। অফিস খুলবে ১৫ এপ্রিল। তবে অনেকেই ৮ ও ৯ এপ্রিল দুদিনের ছুটি নিয়ে ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন টানা ১০ দিন। লম্বা ছুটির কারণে ঈদযাত্রায় ভোগান্তি হয়েছে কম। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সময় নিয়ে নিজের শেকড়ে ফিরতে পেরেছেন।

কর্মব্যস্ত এই নগরীর সবাই যখন ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছেড়েছেন তখন এই ঢাকা হয়ে উঠেছে এক অন্য শহর। বদলে গেছে রাজধানীর চিত্র, নেই চিরচেনা রূপ। এখন আর ঢাকার সড়কে ঘণ্টা পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয় না। মুহূর্তেই চলে যাওয়া যাচ্ছে শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে।

এদিকে দেশের সবার জন্য সুখী, আনন্দময় ও নিরাপদ ঈদুল ফিতরের কামনা করে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একমাস সিয়াম সাধনার পর আবার আমাদের মধ্যে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এসেছে। ঈদ মানে আনন্দ। আসুন আমরা আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীসহ সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করি।

রাজনৈতিক নেতাদের অধিকাংশই নিজ এলাকায় ঈদ উদযাপন করবেন এবার। কেউ কেউ ঢাকায় ঈদ করবেন, আবার কেউ নামাজ শেষে যাবেন এলাকায়। সব মিলিয়ে  নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন তারা, যোগ দেবেন সামাজিক অনুষ্ঠানেও।


আরও খবর