Logo
শিরোনাম

ইবিতে নির্যাতনের ঘটনার তদন্ত শুরু

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ৮৮জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সানজিদা চৌধুরী অন্তরা ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে এক ছাত্রীকে রাতভর র‍্যাগিং ও নির্যাতনের ঘটনায় তদন্ত চলছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর জয়শ্রী সেনের তত্ত্বাবধানে শনিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে ভুক্তভোগী ওই ছাত্রীকে দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলে আনা হয়। সেখানে তদন্তের কাজ চলছে।

দুপুর আড়াইটার দিকে এ তথ্য নিশ্চিত করে হল প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. শামসুল আলম বলেন, আমরা তদন্ত কাজ শুরু করেছি। নির্যাতনের ঘটনার বর্ণনা শুনতে হল প্রভোস্টের কক্ষে উপস্থিত আছেন আইন সেলের পরিচালক ও বিশ্ববিদ্যালয় তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. রেবা মন্ডল এবং দেশরত্ন শেখ হাসিনা হল তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক সহযোগী অধ্যাপক আহসানুল হক। এছাড়া খালেদা জিয়া হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. ইয়াসমিন আরা সাথীসহ তদন্ত কমিটির সদস্যরা সেখানে উপস্থিত আছেন।

প্রক্টর ড. শাহাদাৎ হোসেন আজাদ বলেন, আমি এইমাত্র আসছি। তদন্তের বিষয়ে জানানো হয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানাতে পারব।

গত রোববার (১২ ফেব্রুয়ারি) দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলে রাত সাড়ে ১১টা থেকে রাত ৩টা পর্যন্ত এক ছাত্রীকে শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সানজিদা আক্তার অন্তরা ও তার সঙ্গীরা। ভুক্তভোগী ছাত্রী ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী। র‍্যাগিংয়ের সময় অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেত্রীরা তাকে মারধর ও বিবস্ত্র করে ভিডিও ধারণ করে রাখে বলে অভিযোগ করেন তিনি। পরদিন সোমবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে ভয় পেয়ে হল ছেড়ে বাসায় চলে যান ওই ছাত্রী।


আরও খবর

মেডিকেলে ভর্তি শুরু ২৭ মার্চ

সোমবার ১৩ মার্চ ২০২৩




ইবিতে ছাত্রী নির্যাতন

অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেত্রীরা নির্যাতিতের হাত-পা ধরে ক্ষমা চেয়েছে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ ফেব্রুয়ারী 20২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মার্চ ২০২৩ | ৭৬জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রী নির্যাতনের ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নির্দেশিত তদন্ত কমিটির ডাকে মুখোমুখি হন ভুক্তভোগী ছাত্রী ও অভিযুক্তরা।

বুধবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বিকাল ৩টায় তদন্ত কমিটির আহবায়কের কক্ষে ভুক্তভোগীসহ ৫ অভিযুক্তকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। প্রায় এক ঘন্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর বিকাল ৪টায় তারা কক্ষ ত্যাগ করেন।

পরে প্রক্টরিয়াল বডির গাড়িতে পৃথকভাবে তাদের নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়।জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ভুক্তভোগী সাহসের সাথে গণমাধ্যমের সাথে কথা বললেও কোন প্রশ্নের জবাব দেননি অভিযুক্তরা।

ভুক্তভোগী ছাত্রী বলেন, আমি অভিযুক্তদের চিনিয়ে দিয়েছি। তারা আমার হাতে পায়ে ধরে ক্ষমা চেয়েছে। আমি বলেছি আমি এবিষয়ে কিছু বলতে চাই না। প্রশাসন যা ব্যবস্থা নিবে তাই হবে। তাদের কান্না কান্না ভাব ছিল। আপনি তাদের দেখ ভয় পেয়েছিলেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি কোন ভয় পায়নি।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত শাখা ছাত্রলীগ নেত্রী সানজিদা চৌধুরী অন্তরাকে একাধিক প্রশ্ন করা হলেও তিনি মুখ খুলেননি। অভিযুক্ত তাবাসসুম বলেন, আমি যা বলার তদন্ত কমিটিকে বলে দিয়েছি। আর কিছু বলতে চাচ্ছি না।

এ বিষয়ে তদন্ত কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক ড. রেবা মন্ডল গণমাধ্যমের সাথে কথা বলতে রাজি হননি।

এর আগে, দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. শামসুল আলমের ডাকে বাবার সঙ্গে ক্যাম্পাসে আসেন ভুক্তভোগী ছাত্রী। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর অধ্যাপক. ড শফিকুল ইসলাম ও জয়শ্রী সেন তাকে ক্যাম্পাসের প্রধান ফটক থেকে ভুক্তভোগীকে হলে নিয়ে যান।

এসময় ভুক্তভোগী ছাত্রী গণমাধ্যমকে বলেন, আমার শরীরের অবস্থা খুব ভালো নাই আবার খারাপও না। তদন্ত কমিটি তদন্ত করছে। আশা করি সুষ্ঠু বিচার হবে।

এদিকে, দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করেন হাইকোর্টের নির্দেশনায় গঠিত তদন্ত কমিটি। এসময় তারা প্রক্টর অফিসে প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদাত হোসেন আজাদের সাথে সাক্ষাত করেন।

সাক্ষাত শেষে দুপুর ১টার দিকে তারা সেই হলে যান। সেখানে হল কমিটি ও হাইকোর্টের নির্দশনায় গটিত তদন্ত কমিটি ভুক্তভোগীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বিকাল পৌনে ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নির্দেশিত তদন্ত কমিটির ডাকে তদন্ত কমিটির আহবায়কের কক্ষে যান।

ভুক্তভোগীর বাবা বলেন, সেদিনের ঘটনার পর আজকেসহ চারবার আসলাম। প্রতিবার আসতে ও যেতে প্রায় চার ঘন্টা করে আট ঘন্টা সময় লাগে। এছাড়াও প্রতিবার ৫০০/৬০০ টাকা খরচ হয় যা আমার জন্য কষ্টকর। আমি তো আর প্রশাসনকে বলতে পারি না যে এখানে থাকবো। যদি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা দিয়ে থাকার ব্যবস্থা করে তাহলে ভালো হয়।

সহকারী প্রক্টর সাজ্জাদুর রহমান টিটু বলেন, আমরা ভুক্তভোগীকে নিরাপত্তা দিয়ে আলাউদ্দিন নগর পর্যন্ত পৌছে দিয়েছি। পরে তারা নিজব ব্যবস্থাপনায় বাসায় যান।


আরও খবর

বায়ুদূষণে আজ সপ্তম ঢাকা

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




দেশে ভোটার সংখ্যা বেড়েছে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মার্চ 2০২3 | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ১৩০জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

হালনাগাদের তথ্য চেয়ে চূড়ান্ত হিসেবে ভোটার সংখ্যা বেড়েছে। এর আগে দেশের মোট ভোটার সংখ্যা হয়েছিল ১১ কোটি ৯০ লাখ ৬১ হাজার ১৫৮ জন। তবে চূড়ান্ত ভোটার তালিকায় এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০ জনে। বৃহস্পতিবার জাতীয় ভোটার দিবসে নির্বাচন কমিশন এ তথ্য জানায়।

ইসি জানায়, মোট ভোটারের মধ্যে পুরুষের সংখ্যা ৬ কোটি ৪ লাখ ৪৫ হাজার ৭২৪ জন, মহিলা ভোটার ৫ কোটি ৮৭ লাখ ৪ হাজার ৮৭৯ জন এবং হিজড়া ভোটার ৮৩৭ জন। সব মিলিয়ে আজকে পর্যন্ত দেশের মোট ভোটার সংখ্যা ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০ জন।

ইসির চূড়ান্ত হিসাবে ভোটার সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ৫৮ লাখ ৬৪ হাজার ৪৩০ জন। ভোটার বৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছে ৫.১৮ শতাংশ। এর আগে হালনাগাদ শেষে সারাদেশে প্রকাশিত খসড়া তালিকা অনুযায়ী দেশে ভোটার সংখ্যা ছিল ১১ কোটি ৩২ লাখ ৮৭ হাজার ১০ জন।

ইসি জানায়, চূড়ান্ত হিসাবে মৃত ভোটার কর্তন হয়েছে ২২ লাখ ৯ হাজার ১২৯ জন। কর্তনকৃত ভোটারের মধ্যে পুরুষ ভোটারের সংখ্যা ১৩ লাখ ৭৮ হাজার ৮৭২ জন, মহিলা ভোটারের সংখ্যা ৮ লাখ ৩০ হাজার ২৫৭ জন। মৃত ভোটার কর্তনের পর দেশে বর্তমানে মোট ভোটার সংখ্যা ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০ জন।

গত বছরের ২০ মে থেকে ২০ নভেম্বর পর্যন্ত চার ধাপে তথ্য সংগ্রহ ও নিবন্ধনের কাজ সম্পন্ন করে ইসি। হালনাগাদের খসড়া তালিকা পূর্ব ঘোষিত সময় (১৫ জানুয়ারি) অনুযায়ী প্রকাশ করা হয়। এটি বিভিন্ন জনবহুল স্থানে প্রকাশ্যে টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে। যেন কারও কোনো ভুল থাকলে আবেদন সংশোধনের সুযোগ পান। এ ক্ষেত্রে দাবি, আপত্তি বা সংশোধনের আবেদনের শেষ সময় ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত দেওয়া হয়েছিল। অর্থাৎ দাবি, আপত্তি বা সংশোধনের জন্য ভোটাররা সময় পেয়েছিলেন ১৬ দিন। সংশোধনকারী কর্তৃপক্ষ সেই আবেদন নিষ্পত্তি করে ৭ ফেব্রুয়ারির মধ্যে। আবেদন নিষ্পত্তির পর হালনাগাদকৃত চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হলো আজ বৃহস্পতিবার ২ মার্চ।

২০০৭-০৮ সালে ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা প্রণয়নের পর এ পর্যন্ত ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে পাঁচবার। ২০০৯-১০ সাল, ২০১২-১৩ সাল, ২০১৫-১৬ সাল, ২০১৭-১৮ ও ২০১৯-২০ সালে বাড়ি বাড়ি গিয়ে হালনাগাদ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে ইসি।


আরও খবর

বায়ুদূষণে আজ সপ্তম ঢাকা

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




রমজানে অফিসের নতুন সময় নির্ধারণ

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মার্চ ২০23 | ৭১জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

প্রতি বছরের মতো এবারও রমজান মাসে সরকারি-আধাসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে অফিসের নতুন সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার (১৩ মার্চ) মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়।

বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন জানান, রমজান মাসে সকাল ৯টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত অফিস চলবে। এর মধ্যে দুপুর সোয়া ১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত ১৫ মিনিট জোহরের নামাজের বিরতি থাকবে। সাপ্তাহিক ছুটি থাকবে যথারীতি শুক্রবার ও শনিবার।

তিনি আরও বলেন, ব্যাংক, বিমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, ডাক, রেলওয়ে, হাসপাতাল ও রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্পপ্রতিষ্ঠান, কলকারখানা এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠান এ সময়সূচির আওতার বাইরে থাকবে। এসব প্রতিষ্ঠান তাদের নিজস্ব আইনানুযায়ী জনস্বার্থ বিবেচনা করে সময়সূচি নির্ধারণ ও অনুসরণ করবে।

এদিকে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে বর্তমানে সকাল ৯টায় থেকে বিকেলে ৪টা পর্যন্ত অফিস চলে। সাধারণ সময়ে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত অফিস চলে।

উল্লেখ্য, চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ২৩ বা ২৪ মার্চ থেকে রমজান শুরু হবে।


আরও খবর

বায়ুদূষণে আজ সপ্তম ঢাকা

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




পাকিস্তানে বাড়ছে এইডস রোগীর সংখ্যা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মার্চ ২০২৩ | ৬৩জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

পাকিস্তানে এইডস রোগীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। গত সাত বছরে দেশটিতে এইচআইভি আক্রান্ত রোগী বেড়েছে প্রায় ৭০ শতাংশ। সম্প্রতি পাকিস্তানের জাতীয় এইচআইভি নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র এ তথ্য জানিয়েছে।

 

সরকারি তথ্যমতে, ২০১৬ সালের শুরুতে পাকিস্তানে এইডস রোগী ছিল প্রায় ১৭ হাজার। কিন্তু ২০২২ সালের ডিসেম্বরে এসে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৫৯ হাজারে। গত সাত বছরে পাকিস্তানে সবচেয়ে বেশি এইডস রোগী শনাক্ত হয়েছে পাঞ্জাবে। ২০১৬ সালে প্রদেশটিতে এইচআইভি পজিটিভ ছিলেন ৬ হাজার ৮৭৫ জন। ২০২২ সালে সেটি ৮০ শতাংশ বেড়ে ৩১ হাজারে পৌঁছেছে।

 

বালোচিস্তানে ২০১৬ সালে এইডস রোগী ছিল মাত্র ৩৪৫ জন। পরের সাত বছরে সেই সংখ্যা বেড়ে ১ হাজার ৭৫৯ জন হয়েছে। সিন্ধে এইডসের প্রকোপ বেড়েছে ৬৯ শতাংশ। ২০১৬ সালে সেখানে এইচআইভি পজিটিভ ছিলেন ৫ হাজার ১৮৩ জন, ২০২২ সালের শেষে তা হয়েছে ১৬ হাজার ৭৬৫ জন।

 

একইভাবে, খাইবার পাখতুনখোয়ায় এইডস রোগীর সংখ্যা ২ হাজার ৩৮৪ জন থেকে বেড়ে পাঁচ হাজারে পৌঁছেছে। গত সাত বছরে অঞ্চলটিতে এইডস রোগী বেড়েছে প্রায় ৫০ শতাংশ। এছাড়া পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে এইচআইভি পজিটিভ ২০১৬ সালের ২ হাজার ২২৭ জন থেকে বেড়ে ২০২২ সালে ৩ হাজার ৭১১ জনে দাঁড়িয়েছে।

 

ন্যাশনাল এইচআইভি কন্ট্রোল সেন্টারের ২০১৬ সালের তথ্যমতে, পাকিস্তানে এইচআইভি পজিটিভ রোগী ছিলেন মোট ১৭ হাজার ১৮ জন। এর মধ্যে প্রায় ১০ হাজার রোগী অ্যান্টিরেট্রোভাইরাল থেরাপি (এআরটি) নিয়েছেন। ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে পাকিস্তানে এইচআইভি রোগীর সংখ্যা বেড়ে হয় ২২ হাজার ৫১২ জন। ২০১৮ সালে শনাক্ত রোগী দাঁড়ায় প্রায় ২৯ হাজার, যার মধ্যে চিকিৎসা নিয়েছেন ২০ হাজার জন।

 

২০১৯ সালের জানুয়ারিতে পাকিস্তানে এইডস রোগীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৪ হাজার ৫০৬ জন, যার মধ্যে চিকিৎসা নিতে যান ২৭ হাজার ১০৬ জন। এর এক বছর পরেই, অর্থাৎ ২০২২ সালে দেশটিতে এইচআইভি পজিটিভ রোগীর সংখ্যা বেড়ে ৪৫ হাজারে পৌঁছায়। এর মধ্যে চিকিৎসাসেবা নিয়েছেন প্রায় ৩৮ হাজার রোগী।

 

আর ২০২১ সালের জানুয়ারিতে পাকিস্তানে এইডস রোগীর সংখ্যা পৌঁছায় ৫১ হাজার ৩৮০ জনে। এর মধ্যে ৪২ হাজারের মতো রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। একই বছরের ডিসেম্বরে দেশটিতে এইডস রোগীর সংখ্যা দেখাচ্ছে ৫৯ হাজার। অর্থাৎ, এক বছরে দেশটিতে এইডস রোগী বেড়েছে প্রায় আট হাজার জন।


আরও খবর

ট্রাম্প বললেন, ‘আই এম ব্যাক’

শনিবার ১৮ মার্চ ২০২৩




পঞ্চগড়ের ঘটনায় বিএনপি-জামায়াত জড়িত : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মার্চ ২০২৩ | ২৯জন দেখেছেন
নিউজ পোস্ট ডেস্ক

Image

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, পঞ্চগড়ে আহমদিয়া সম্প্রদায়ের জলসাকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনায় বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীরা জড়িত। এই ঘটনায় গ্রেপ্তার বিএনপির এক নেতা স্বীকারোক্তিও দিয়েছেন। আজ সোমবার সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক এক সভা শেষে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন। ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস, পরদিন মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস সুষ্ঠুভাবে পালনের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক এই সভা হয়।

আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, জামায়াতের কর্মী ও বিএনপির নেতারা জড়িত হয়ে আহমদিয়া সম্প্রদায়ের অনুষ্ঠানটি (সালানা জলসা) করতে বাধা দেন। একপর্যায়ে তাঁদের বাড়িঘরে আগুন দেন। যেখানে অনুষ্ঠান হচ্ছিল, সেখানেও আগুন দেওয়া হয়। এতে আহমদিয়া সম্প্রদায়ের এক সদস্য মারা যান। একজন শিবির নেতা, যিনি সেখানে গিয়েছিলেন, তিনিও এই ঘটনায় আহত হন। পরে মারা যান।

আসাদুজ্জামান খান কামাল আরও বলেন, এই ঘটনায় সাতটি মামলা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ৮১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে বিএনপির নেতা ফজলে রাব্বী আছেন। তিনি স্বীকারোক্তি দিয়েছেন, তাঁরা অনুষ্ঠান বন্ধ করার জন্য এসেছিলেন। ঘটনার নেপথ্যে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী চরম ধৈর্যের সঙ্গে ঘটনাটি মোকাবিলা করেছে। এই মুহূর্তে সেখানকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে। এখন মামলা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে পুলিশের কোনো ব্যর্থতা আছে কি না, সেটাও তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। ইতিমধ্যে একটি তদন্ত কমিটিও করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো গাফিলতি থাকলে তা অবশ্যই দেখা হবে। সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরও খবর